শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩

হজ প্রেমময় এক ইবাদত

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
হজ প্রেমময় এক ইবাদত

একজন মুমিনের সারা জীবনের স্বপ্ন ও সাধনা পবিত্র ঘর জিয়ারতের। কাবার কালো গিলাফ ধরে নিজের মনের কথা রবের দরবারে বলার। যারা এই হজ করতে পেরেছেন তারা অবশ্যই সৌভাগ্যবান। আল্লাহ তাআলা তাদের নিজ ঘর জিয়ারত করিয়ে তাদের ভাগ্যকে সুপ্রসন্ন করে দিয়েছেন।

হজের এই নুরানি পরিবেশ আর স্নিগ্ধ পরশে মানবাত্মা তৃপ্ত হয়, হূদয় হয়ে ওঠে সজীব ও সৌরভ।
মানুষ অনেক কষ্ট করে জীবনের এই পরম সৌভাগ্য অর্জন করে। এই সৌভাগ্য অর্জন করার পর যেন আমাদের ভুলের কারণে আমরা মূল লক্ষ্য থেকে বঞ্চিত না হই, সে জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদের কিছু বিধিবিধান দিয়েছেন।

হজের দীর্ঘ সফরে নানা শ্রেণি ও বৈচিত্র্যের মানুষের সঙ্গে মিলন ঘটে।

বিভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশ চোখ ধাঁধানো ও চিত্ত দোলানো নয়নাভিরাম দৃশ্য। এসব দৃশ্যকে চারপাশে রেখে একজন হাজিকে তার হজের কার্যক্রম চালাতে হয়। এ জন্য কখনো অনিচ্ছা সত্ত্বেও হজের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এমন বিষয়ে জড়িয়ে পড়ে হাজি সাহেবানগণ। নতুন শহর নতুন দেশ ও নতুন পরিবেশে যাওয়ার পর মানুষের মাঝে এমনিতেই পরিবর্তন আসে।

তার রুচি ও প্রকৃতির মাঝে বিস্তর বিবর্তন ঘটে। এসব বিচিত্র অবস্থা থেকে যেকোনো মুহূর্তে হজের মহিমা ও পবিত্র একনিষ্ঠতা যেন খর্ব না হয়, সে জন্য আল্লাহ তাআলা কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। অন্যথায় এই আজীবনের বাসনা ও সাধনা মুহূর্তেই উবে যেতে পারে নিজেদের অগোচরে। হাজি সাহেবগণ যেন তার উদ্দেশ্য ভুলে না যায় সে জন্য আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন নিদর্শন দিয়েছেন তাকে।
আল্লাহ বলেছেন, ‘হজের নির্দিষ্ট কয়েকটি মাস আছে।

যে ব্যক্তি সেসব মাসে (ইহরাম বেঁধে) নিজের ওপর হজ অবধারিত করে নেয়, সে হজের সময় কোনো অশ্লীল কথা বলবে না, কোনো গুনাহ করবে না এবং ঝগড়াও নয়। তোমরা যা কিছু সত্কর্ম করবে আল্লাহ তা জানেন। আর (হজের সফরে) পথ খরচা সঙ্গে নিয়ে নিয়ো। বস্তুত তাকওয়াই উত্কৃষ্ট অবলম্বন। আর হে বুদ্ধিমানরা, তোমরা আমাকে ভয় করে চলো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৯৭)
একজন হাজিকে হজের সফর শুরু করার পর ইহরাম বাঁধতে হয়।

ইহরাম বাঁধার উদ্দেশ্য

ইহরাম বাঁধার উদ্দেশ্য হলো নিজেকে গাফলত ও উদাসীনতার অন্ধকার থেকে নিজের ভেতর ঈমানি চেতনা ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি জাগ্রত করে তোলা। এবং হিদায়াতের আলোয় আলোকিত করে তোলা। নামাজের তাকবির যেভাবে মুসল্লিকে যাবতীয় স্বাধীনতা থেকে নিয়ন্ত্রণ করে, তাকে নিয়ে যায় ঈমান ও আধ্যাত্মিকতার এক নতুন দুনিয়ায়। তেমনি ইহরাম হাজিকে নিয়ে যায় সাজসজ্জা ও আড়ম্ভরতা থেকে আল্লাহ তাআলার প্রেম ও বিশ্বাসের এক নতুন জগতে। ইহরাম হাজিকে এক পবিত্র অনুভূতি দেয় যে সে এখন চলছে মহামহিম আল্লাহর শাহি দরবারের দিকে।

হজরত শাহ ওলিউল্লাহ (রহ.) লিখেছেন, ‘হজ ওমরার ইহরাম, নামাজের তাকবিরের মতোই তাত্পর্যপূর্ণ। সমর্পণ, ভক্তি নিবেদন প্রকাশের এক অনন্য পন্থা। ইহরামের মাধ্যমে হাজিকে জীবনের সব রকম সাজসজ্জা, অভ্যাস ও বিলাসবহুল জীবন বর্জনে অনুপ্রাণিত ও আগ্রহী করে তোলা হয়। আল্লাহর সামনে নিজের ক্ষুদ্রতা ও দীনতা ফুটিয়ে তোলা। রূপকথা প্রেম ও নিমগ্নতা প্রকাশের ব্যাপারে সাহায্য করাই হলো ইহরামের মৌলিক উদ্দেশ্য।’

মিকাত নির্ধারণ

হজের বিধানাবলির মধ্য থেকে মিকাতের আহকাম অন্যতম। শরিয়ত মিকাত কেন নির্ধারণ করেছে! মিকাতে পৌঁছার পর হাজিগণ প্রেম ও বিশ্বাস চিন্তা ও আধ্যাত্মিকতার এক নতুন উপলব্ধি ও চেতনা লাভ করেন। হাজিদের চিত্তে তখন এক অনুভূতি জাগ্রত হয় যে অল্প কিছুক্ষণ পরই ইনশাআল্লাহ মহামহিমের দরবারে আমরা পৌঁছাতে যাচ্ছি। মিকাতের এই ব্যবস্থাপনা না হলে বাইতুল্লাহর হাজিগণ বিশেষ কোনো উপলব্ধি ও অনুভূতি ছাড়াই পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করত। মিকাত নির্ধারণের হিকমত ও তাত্পর্য বর্ণনা প্রসঙ্গে শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি (রহ.) বলেছেন,

‘মিকাত নির্ধারণের রহস্য এই যে হাজিদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে ধুলায় ধূসরিত ও মলিন বদনে বিপন্ন অবস্থায় যেন তারা পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করে। অথচ নিজ শহর ও এলাকা থেকে ইহরাম বেঁধে সফর করতে হলে অবর্ণনীয় দুঃখ কষ্ট স্বীকার করতে হবে। কেননা কারো সফর হবে দীর্ঘ এক মাস, কারো দুই মাস, কারো আরো অনেক বেশি। তাই হাজিদের কষ্ট কিছুটা লাঘব করার জন্য ইহরাম বাঁধার নির্ধারিত কয়েকটি স্থান নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করতে হলে এসব স্থান থেকে অবশ্যই ইহরাম বেঁধে নিতে হবে। সবচেয়ে দূরত্বের মিকাত হলো মদিনাবাসীদের মিকাত, জুল-হুলাইফা। অন্যান্য মিকাতের তুলনায় মক্কা থেকে অপেক্ষাকৃত মদিনার মিকাতের দূরত্ব বেশি। কেননা মদিনা হলো প্রিয় নবী (সা.)-এর হিজরতের স্থান, ওহির কেন্দ্র, ঈমানের দুর্গ। সুতরাং আল্লাহর পথে ইবাদতের প্রতিযোগিতায় মদিনাবাসী অন্যদের চেয়ে অধিক অগ্রগামী হবে এটাই তো স্বাভাবিক। মিকাতের এই দূরত্ব মূলত আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের জন্য তাদের অধিক কোরবানির এই প্রতীক।

তালবিয়া

হজের গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি নির্দেশনা হচ্ছে তালবিয়া পাঠ। হজের কল্যাণ ও উপকারিতা আরো বিস্তৃত করার জন্য এ বিধানটি দেওয়া হয়েছে। গোটা হজেই অনবরত তালবিয়া পাঠের জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আবু বকর সিদ্দিক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো, কোন প্রকার হজ সবচেয়ে উত্তম? তিনি বলেন, চিত্কার করা (উচ্চ স্বরে তালবিয়া পাঠ) ও রক্ত প্রবাহিত করা (কোরবানি দেওয়া)। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৮২৭)

বস্তুত হাজিদের হূদয়ে ঈমান ও বিশ্বাস প্রেম ও ভালোবাসা এবং আত্ম-নিবন্ধনের অনুভূতি জাগিয়ে তোলার এক অনন্য মাধ্যম তালবিয়া। তালবিয়া পাঠের সঙ্গে সঙ্গে হাজিদের হূদয়ের ঈমানের সুমধুর ঝংকার বেজে ওঠে। এর মাধ্যমে গোটা দেহে ছড়িয়ে পড়ে রুহানিয়াত ও আধ্যাত্মিকতার বিদ্যুত্ প্রবাহ। এভাবেই ধীরে ধীরে তাকে প্রস্তুত করে তোলা হয় মহান ইবাদতের প্রতিটি রোকন আদায়ের জন্য। তাই তো কাফনসদৃশ শুভ্র ধুলায় ধূসরিত বিবর্ণ মলিন বদনে সবটুকু আবেগ ও ভালোবাসা নিয়ে হাজিগণ ধ্বনি তোলেন লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-এর। বান্দা হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, বান্দা হাজির বলে।

এর মাধ্যমেই হজের পুরো সফর হয়ে ওঠে জীবন্ত ও প্রাণবন্ত। মধুময় হয়ে ওঠে আল্লাহ প্রেমের পথে তার এই পথ চলা। হজের হাকিকত ও তাত্পর্য সব সৌন্দর্যসহ স্বমহিমায় ভেসে ওঠে তার সামনে। তার প্রতিটি শিরায় শিরায় ধমনিতে প্রজ্বলিত করে দেয় তাওহিদের নুর। নিজেই নিজের ভেতরে সৌভাগ্যের রাজ্যে দুলতে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
সর্বশেষ খবর
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন
মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক
ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান
জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫
স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার
রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়
বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্পাইডার-ম্যান ফিরছেন নতুন রূপে
স্পাইডার-ম্যান ফিরছেন নতুন রূপে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ম্যাচ বর্জনের ঘটনায় ডব্লিউসিএল বয়কট করল পিসিবি
ভারতের ম্যাচ বর্জনের ঘটনায় ডব্লিউসিএল বয়কট করল পিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ, থাকবে না ব্যানার-ফেস্টুন
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ, থাকবে না ব্যানার-ফেস্টুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট দেশব্যাপী 'বিজয় র‌্যালি' করবে খেলাফত মজলিস
৫ আগস্ট দেশব্যাপী 'বিজয় র‌্যালি' করবে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান
শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ ট্র্যাজেডির ১২ দিন পর ক্লাসে ফিরেছে মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীরা
ভয়াবহ ট্র্যাজেডির ১২ দিন পর ক্লাসে ফিরেছে মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতেই বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতেই বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে ঝিনাইদহ উন্নয়ন কমিটির মানববন্ধন
জলাবদ্ধতা নিরসনে ঝিনাইদহ উন্নয়ন কমিটির মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতা, চ্যাম্পিয়ন ভারতের রচিশনু দত্ত
কুমারখালীতে আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতা, চ্যাম্পিয়ন ভারতের রচিশনু দত্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা