শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩

হজ প্রেমময় এক ইবাদত

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
হজ প্রেমময় এক ইবাদত

একজন মুমিনের সারা জীবনের স্বপ্ন ও সাধনা পবিত্র ঘর জিয়ারতের। কাবার কালো গিলাফ ধরে নিজের মনের কথা রবের দরবারে বলার। যারা এই হজ করতে পেরেছেন তারা অবশ্যই সৌভাগ্যবান। আল্লাহ তাআলা তাদের নিজ ঘর জিয়ারত করিয়ে তাদের ভাগ্যকে সুপ্রসন্ন করে দিয়েছেন।

হজের এই নুরানি পরিবেশ আর স্নিগ্ধ পরশে মানবাত্মা তৃপ্ত হয়, হূদয় হয়ে ওঠে সজীব ও সৌরভ।
মানুষ অনেক কষ্ট করে জীবনের এই পরম সৌভাগ্য অর্জন করে। এই সৌভাগ্য অর্জন করার পর যেন আমাদের ভুলের কারণে আমরা মূল লক্ষ্য থেকে বঞ্চিত না হই, সে জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদের কিছু বিধিবিধান দিয়েছেন।

হজের দীর্ঘ সফরে নানা শ্রেণি ও বৈচিত্র্যের মানুষের সঙ্গে মিলন ঘটে।

বিভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশ চোখ ধাঁধানো ও চিত্ত দোলানো নয়নাভিরাম দৃশ্য। এসব দৃশ্যকে চারপাশে রেখে একজন হাজিকে তার হজের কার্যক্রম চালাতে হয়। এ জন্য কখনো অনিচ্ছা সত্ত্বেও হজের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এমন বিষয়ে জড়িয়ে পড়ে হাজি সাহেবানগণ। নতুন শহর নতুন দেশ ও নতুন পরিবেশে যাওয়ার পর মানুষের মাঝে এমনিতেই পরিবর্তন আসে।

তার রুচি ও প্রকৃতির মাঝে বিস্তর বিবর্তন ঘটে। এসব বিচিত্র অবস্থা থেকে যেকোনো মুহূর্তে হজের মহিমা ও পবিত্র একনিষ্ঠতা যেন খর্ব না হয়, সে জন্য আল্লাহ তাআলা কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। অন্যথায় এই আজীবনের বাসনা ও সাধনা মুহূর্তেই উবে যেতে পারে নিজেদের অগোচরে। হাজি সাহেবগণ যেন তার উদ্দেশ্য ভুলে না যায় সে জন্য আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন নিদর্শন দিয়েছেন তাকে।
আল্লাহ বলেছেন, ‘হজের নির্দিষ্ট কয়েকটি মাস আছে।

যে ব্যক্তি সেসব মাসে (ইহরাম বেঁধে) নিজের ওপর হজ অবধারিত করে নেয়, সে হজের সময় কোনো অশ্লীল কথা বলবে না, কোনো গুনাহ করবে না এবং ঝগড়াও নয়। তোমরা যা কিছু সত্কর্ম করবে আল্লাহ তা জানেন। আর (হজের সফরে) পথ খরচা সঙ্গে নিয়ে নিয়ো। বস্তুত তাকওয়াই উত্কৃষ্ট অবলম্বন। আর হে বুদ্ধিমানরা, তোমরা আমাকে ভয় করে চলো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৯৭)
একজন হাজিকে হজের সফর শুরু করার পর ইহরাম বাঁধতে হয়।

ইহরাম বাঁধার উদ্দেশ্য

ইহরাম বাঁধার উদ্দেশ্য হলো নিজেকে গাফলত ও উদাসীনতার অন্ধকার থেকে নিজের ভেতর ঈমানি চেতনা ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি জাগ্রত করে তোলা। এবং হিদায়াতের আলোয় আলোকিত করে তোলা। নামাজের তাকবির যেভাবে মুসল্লিকে যাবতীয় স্বাধীনতা থেকে নিয়ন্ত্রণ করে, তাকে নিয়ে যায় ঈমান ও আধ্যাত্মিকতার এক নতুন দুনিয়ায়। তেমনি ইহরাম হাজিকে নিয়ে যায় সাজসজ্জা ও আড়ম্ভরতা থেকে আল্লাহ তাআলার প্রেম ও বিশ্বাসের এক নতুন জগতে। ইহরাম হাজিকে এক পবিত্র অনুভূতি দেয় যে সে এখন চলছে মহামহিম আল্লাহর শাহি দরবারের দিকে।

হজরত শাহ ওলিউল্লাহ (রহ.) লিখেছেন, ‘হজ ওমরার ইহরাম, নামাজের তাকবিরের মতোই তাত্পর্যপূর্ণ। সমর্পণ, ভক্তি নিবেদন প্রকাশের এক অনন্য পন্থা। ইহরামের মাধ্যমে হাজিকে জীবনের সব রকম সাজসজ্জা, অভ্যাস ও বিলাসবহুল জীবন বর্জনে অনুপ্রাণিত ও আগ্রহী করে তোলা হয়। আল্লাহর সামনে নিজের ক্ষুদ্রতা ও দীনতা ফুটিয়ে তোলা। রূপকথা প্রেম ও নিমগ্নতা প্রকাশের ব্যাপারে সাহায্য করাই হলো ইহরামের মৌলিক উদ্দেশ্য।’

মিকাত নির্ধারণ

হজের বিধানাবলির মধ্য থেকে মিকাতের আহকাম অন্যতম। শরিয়ত মিকাত কেন নির্ধারণ করেছে! মিকাতে পৌঁছার পর হাজিগণ প্রেম ও বিশ্বাস চিন্তা ও আধ্যাত্মিকতার এক নতুন উপলব্ধি ও চেতনা লাভ করেন। হাজিদের চিত্তে তখন এক অনুভূতি জাগ্রত হয় যে অল্প কিছুক্ষণ পরই ইনশাআল্লাহ মহামহিমের দরবারে আমরা পৌঁছাতে যাচ্ছি। মিকাতের এই ব্যবস্থাপনা না হলে বাইতুল্লাহর হাজিগণ বিশেষ কোনো উপলব্ধি ও অনুভূতি ছাড়াই পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করত। মিকাত নির্ধারণের হিকমত ও তাত্পর্য বর্ণনা প্রসঙ্গে শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি (রহ.) বলেছেন,

‘মিকাত নির্ধারণের রহস্য এই যে হাজিদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে ধুলায় ধূসরিত ও মলিন বদনে বিপন্ন অবস্থায় যেন তারা পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করে। অথচ নিজ শহর ও এলাকা থেকে ইহরাম বেঁধে সফর করতে হলে অবর্ণনীয় দুঃখ কষ্ট স্বীকার করতে হবে। কেননা কারো সফর হবে দীর্ঘ এক মাস, কারো দুই মাস, কারো আরো অনেক বেশি। তাই হাজিদের কষ্ট কিছুটা লাঘব করার জন্য ইহরাম বাঁধার নির্ধারিত কয়েকটি স্থান নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করতে হলে এসব স্থান থেকে অবশ্যই ইহরাম বেঁধে নিতে হবে। সবচেয়ে দূরত্বের মিকাত হলো মদিনাবাসীদের মিকাত, জুল-হুলাইফা। অন্যান্য মিকাতের তুলনায় মক্কা থেকে অপেক্ষাকৃত মদিনার মিকাতের দূরত্ব বেশি। কেননা মদিনা হলো প্রিয় নবী (সা.)-এর হিজরতের স্থান, ওহির কেন্দ্র, ঈমানের দুর্গ। সুতরাং আল্লাহর পথে ইবাদতের প্রতিযোগিতায় মদিনাবাসী অন্যদের চেয়ে অধিক অগ্রগামী হবে এটাই তো স্বাভাবিক। মিকাতের এই দূরত্ব মূলত আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের জন্য তাদের অধিক কোরবানির এই প্রতীক।

তালবিয়া

হজের গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি নির্দেশনা হচ্ছে তালবিয়া পাঠ। হজের কল্যাণ ও উপকারিতা আরো বিস্তৃত করার জন্য এ বিধানটি দেওয়া হয়েছে। গোটা হজেই অনবরত তালবিয়া পাঠের জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আবু বকর সিদ্দিক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো, কোন প্রকার হজ সবচেয়ে উত্তম? তিনি বলেন, চিত্কার করা (উচ্চ স্বরে তালবিয়া পাঠ) ও রক্ত প্রবাহিত করা (কোরবানি দেওয়া)। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৮২৭)

বস্তুত হাজিদের হূদয়ে ঈমান ও বিশ্বাস প্রেম ও ভালোবাসা এবং আত্ম-নিবন্ধনের অনুভূতি জাগিয়ে তোলার এক অনন্য মাধ্যম তালবিয়া। তালবিয়া পাঠের সঙ্গে সঙ্গে হাজিদের হূদয়ের ঈমানের সুমধুর ঝংকার বেজে ওঠে। এর মাধ্যমে গোটা দেহে ছড়িয়ে পড়ে রুহানিয়াত ও আধ্যাত্মিকতার বিদ্যুত্ প্রবাহ। এভাবেই ধীরে ধীরে তাকে প্রস্তুত করে তোলা হয় মহান ইবাদতের প্রতিটি রোকন আদায়ের জন্য। তাই তো কাফনসদৃশ শুভ্র ধুলায় ধূসরিত বিবর্ণ মলিন বদনে সবটুকু আবেগ ও ভালোবাসা নিয়ে হাজিগণ ধ্বনি তোলেন লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-এর। বান্দা হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, বান্দা হাজির বলে।

এর মাধ্যমেই হজের পুরো সফর হয়ে ওঠে জীবন্ত ও প্রাণবন্ত। মধুময় হয়ে ওঠে আল্লাহ প্রেমের পথে তার এই পথ চলা। হজের হাকিকত ও তাত্পর্য সব সৌন্দর্যসহ স্বমহিমায় ভেসে ওঠে তার সামনে। তার প্রতিটি শিরায় শিরায় ধমনিতে প্রজ্বলিত করে দেয় তাওহিদের নুর। নিজেই নিজের ভেতরে সৌভাগ্যের রাজ্যে দুলতে থাকে।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা