শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৪

লেবাননে মুসলিম শাসনের ধারাক্রম

আবরার আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
লেবাননে মুসলিম শাসনের ধারাক্রম

পৃথিবীর প্রাচীনতম জনপদগুলোর অন্যতম লেবানন। খ্রিস্টপূর্ব পাঁচ হাজার বছর আগে এখানে মানববসতি গড়ে ওঠে। যা প্রাচীন ফিনিশিয় সভ্যতার বিকাশভূমি ছিল। দেশটির প্রাতিষ্ঠানিক নাম লেবানন প্রজাতন্ত্র। লেবানের উত্তর ও পূর্বে সিরিয়া, দক্ষিণে ফিলিস্তিন এবং পশ্চিমে ভূমধ্যসাগর ও সাইপ্রাস অবস্থিত। এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ লেবাননের মোট আয়তন ১০ হাজার ৪৫২ বর্গ কিলোমিটার। যেখানে ৫২ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৪ জন বসবাস করে। শিয়া ও সুন্নি মিলে লেবাননে মুসলিম জনসংখ্যার হার ৫২ শতাংশ।

ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী এই দেশটি আরব ভূখণ্ডের সংযোগস্থল হিসেবে যুগ যুগ ধরে বিশ্বশক্তির আগ্রহের কেন্দ্র ছিল। লেবানন ইসলামী খেলাফতের শাম এবং রোমান সাম্রাজ্যের লেভান্ট অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) এর ওফাতের অর্ধশতাব্দীকালের মধ্যে লেবাননসহ সমগ্র শাম অঞ্চল ইসলামী খেলাফতের অধীন হয়। কালক্রমে মুসলিম শাসকদের মধ্যে উমাইয়া, আব্বাসি, ফাতেমি ও উসমানীয়রা লেবানন শাসন করেন।

খলিফা ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) এর যুগে মুসলমানরা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যকে পরাজিত করে লেবানন জয় করেন। মুসলিম বাহিনীর শাম বিভাগের দামেশক শাখা লেবাননে অভিযান চালায়। ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.) অগ্রগামী বাহিনীর নেতৃত্ব দেন। তার সঙ্গে ছিলেন ভাই মুয়াবিয়া (রা.)। তার একদিকে বৈরুত, সিডন ও বাইব্লোসের দিকে অগ্রসর হন। অন্যদিকে, খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) বেকা থেকে বেলবেকের দিকে অগ্রসর হন। ফলে লেবানিজরা মুসলমানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে বাধ্য হয়। চুক্তির অন্যতম শর্ত ছিল লেবানিজরা বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে মুসলিম বাহিনীকে সাহায্য করবে, মুসলিমরা তাদের কাছ থেকে জিজিয়া নেবে না, বরং তাদের সঙ্গে অন্য মুসলমানের মতো আচরণ করবে।

মুসলিম বিজয়ের পর আরব মুসলিম গোত্রগুলো লেবাননের উপকূলীয় ও সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাস শুরু করলে উপকূলীয় অঞ্চলের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সমবেত হতে থাকে এবং নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিতে মনোযোগ দেয়। মুয়াবিয়া (রা.) এর যুগে তারা বাইজেন্টাইনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মুসলিম বিরোধী নানা কর্মকাণ্ড চালায়। খলিফা আবদুল মালিক বিন মারওয়ান তাদের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করতে বাধ্য হন। তিনি তাদেরকে সপ্তাহে এক হাজার দিনার দিতে সম্মত হন। খলিফা ওয়ালিদ ইবনে আবদুল মালিক তার ভাই মাসলামাকে পাঠিয়ে লেবানিজদের ছত্রভঙ্গ করে দেন।

উমাইয়া শাসনের পতনের সঙ্গে লেবানিজ খ্রিস্টানদের বিদ্রোহ চরম রূপ নেয়। ৭৫২ খ্রিস্টাব্দে তারা ইলিয়াস নামক একজনের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ হয় এবং বাইজেন্টাইনদের সাহায্যে আব্বাসীয় বাহিনীকে পরাজিত করে। এমনকি তারা শামের হেমস ও হামাসহ কিছু অংশ দখলও করে নেয়। হিজরি দ্বিতীয় শতকে খলিফা আবু জাফর মানসুরের চাচা সালিহ বিন আলী বিদ্রোহী খ্রিস্টানদের কঠোর হাতে দমন করেন। তিনি তাদের দুর্গগুলো নিশ্চিহ্ন করে ফেলেন। তবে লেবাননের খ্রিস্টান ও মুসলিম কেউ কখনোই আব্বাসীয় শাসনে সন্তুষ্ট ছিলেন না। তাদের এই অসন্তোষের সুযোগ নিয়ে লেবাননে শিয়া মতালম্বীরা নিজেদের মতবাদ প্রচার করতে থাকে। ফাতেমীয় শাসকরা ছিল শিয়া মতবাদ প্রচারে পৃষ্ঠপোষকতা করে। জাআমা ইবনে আলী ও হামজা বিন আলী লাব্বাদ লেবাননে শিয়া মতবাদ প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আব্বাসীয় ও ফাতেমিদের সংঘাতের কারণে লেবাননে মুসলিম নিয়ন্ত্রণ দুর্বল হয়ে যায়। এই সুযোগে খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীয় ইউরোপীয় ক্রুসেডার বাহিনী লেবাননসহ পুরো ফিলিস্তিন অঞ্চল দখল করে নেয়। বায়তুল মোকাদ্দাসও তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। অবশ্যই লেবাননের উত্তরাঞ্চল ত্রিপোলি আমিরাতের অধীনে ছিল। মামলুক ও আইয়ুবীয় শাসকরা লেবানন ও ফিলিস্তিন ভূমিকে ক্রুসেডারদের দখল থেকে মুক্ত করেন। ১২৯১ খ্রিস্টাব্দে লেবানন অঞ্চল পুরোপুরি আবারো মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর থেকে মামলুকরা লেবানন শাসন করে।

১৫১৬ খ্রিস্টাব্দে এই অঞ্চল উসমানীয়দের শাসনাধীন হয়। উসমানীয়রা প্রায় নির্ঝঞ্ঝাটে শাম শাসন করে। নিজেদের শাসনের সুবিধার্থে তারা শামকে তিনটি প্রাশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত করে। তা হলো দামেশক, লেভান্ট ও ত্রিপোলি। যার মধ্যে আধুনিক লেবানন লেভান্টের অধীনে ছিল। উসমানীয়রা নিজেদের আনুগত্যের শর্তে লেবানিজদের নানা ধরনের স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছিল। তারা স্থানীয় উপজাতীয় নেতা ও মামলুক প্রশাসকদের পর্যন্ত বরখাস্ত করেনি। স্থানীয় প্রভাবশালী পরিবারগুলো উসমানীয়দের অধীনে জনগণকে শাসন করত। ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের পর থেকে লেবানন শাসন উসমানীয়দের জন্য কঠিন হয়ে ওঠে। তবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ পর্যন্ত (১৯১৮) লেবানন উসমানীয়দের অধীনে ছিল। ১৯২০ সালে লেবাননে ফরাসি ম্যান্ডেড চালু হওয়ার মধ্য দিয়ে মুসলিম শাসনের অবসান হয়। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৪৬ ফরাসি বাহিনী প্রত্যাহারের মাধ্যমে লেবানন পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা লাভ করে।

ইসলাম স্টোরি ডটকম অবলম্বনে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

মা
মা

সাহিত্য

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে