শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৪

মুসলিম সভ্যতায় পারস্যের উপহার

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতায় পারস্যের উপহার

ইসলামী সভ্যতার মূল ভিত্তি রচিত হয়েছে ইসলামের মূলনীতি অবলম্বনে। প্রধানত তা আরব সভ্যতার ওপর নির্ভর করলেও কালক্রমে ইসলামী সভ্যতা সমৃদ্ধ হয়েছে পৃথিবীর বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও সভ্যতা দ্বারা। পারস্য সভ্যতাও ইসলামী সভ্যতাকে নানাভাবে প্রভাবিত করেছে এবং তাকে সমৃদ্ধ করেছে। ইসলামের প্রাথমিক যুগে পারস্য তার ভাষা, শিল্প ও স্থাপত্যের মাধ্যমে ইসলামের আধ্যাত্মিক উত্তরাধিকার সংরক্ষণ ও তা প্রসারে ভূমিকা রাখে।

আরবরা যখন ইসলাম নামক ভবনের ভিত্তি স্থাপন করেছিল, পারস্যবাসী তাকে সজ্জিত করেছিল এবং আধ্যাত্মিকতার অলংকারে পরিয়েছিল। এই অর্জনের প্রাথমিক মাধ্যম ছিল ফারসি ভাষা। কেননা ফারসি ছিল পারস্য (বর্তমান ইরান), তুর্কি, মধ্য এশিয়া, আফগানিস্তান ও ভারতীয় উপমহাদেশের দাপ্তরিক ভাষা, জ্ঞান ও সাহিত্য চর্চার অন্যতম মাধ্যম। প্রকৃতপক্ষে পারস্য ছিল তাসাউফের ঝরনাধারা, যা থেকে তৃপ্ত হয়েছে সমগ্র মুসলিম বিশ্ব।

ভৌগোলিকভাবে পারস্য এশিয়ার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। মধ্যযুগে বিশ্বের প্রধান প্রধান বাণিজ্য পথগুলো পারস্যকে অতিক্রম করেছিল। যার কয়েকটি মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া ও সিরিয়ার আলেপ্পো থেকে শুরু হয়েছিল। উত্তর দিকের বাণিজ্য পথগুলো পারস্যের তিবরিজ শহরকে মধ্য এশিয়ার সমরকান্দ ও বুখারার সঙ্গে যুক্ত করেছিল।

যে পথগুলো সিল্ক পথের সঙ্গে যুক্ত হয়ে চীনে প্রবেশ করেছিল। দক্ষিণের বাণিজ্য পথগুলো ইরানের ইস্পাহান থেকে আফগানিস্তানের কাবুল হয়ে হিন্দুকুশের গিরিপথ হয়ে গঙ্গাবিধৌত অঞ্চলে বিস্তার লাভ করেছিল। এসব পথে কেবল পণ্য বিনিময় হতো না, বরং বহু জ্ঞানী-গুণীরও চলাচল ছিল তাতে। হতো জ্ঞান, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিশ্বাসের বিনিময়।

কাদেসিয়ার যুদ্ধের বিজয় মুসলিম বাহিনীকে পারস্যের কেন্দ্রস্থলে পৌঁছে দেয়।

নাহাওয়ান্দের বিজয় জয়যাত্রাকে আরো শক্তিশালী করে। সর্বশেষ ৭৫১ খ্রিস্টাব্দে তালাস যুদ্ধে চীনাদের বিরুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমে সিন্ধু থেকে আমু দরিয়ার মধ্যবর্তী সমগ্র পারস্য সামাজ্য মুসলিম খিলাফতের অধীনে চলে আসে। অবশ্য মহানবী (সা.)-এর সাহাবিদের মধ্যে কয়েকজন পারস্যের ছিলেন বলে ধারণা করা হয়। সালমান ফারসি (রা.) ছিলেন তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাবান ও বিখ্যাত।

উমাইয়া শাসনের প্রথম ৪০ বছর পারস্যে ইসলামের অগ্রগতি ছিল খুবই ধীর। আরবরা রাষ্ট্রীয় আনুগত্যের শর্তে পারসিকদের স্বাধীনভাবে ধর্মচর্চার সুযোগ দিয়েছিল। তবে তারা পারস্যের ইসলাম গ্রহণকারীদের ‘মাওয়ালি’ বলে আখ্যা দিত। যাদের সামাজিক মর্যাদা ছিল আরবদের নিচে। খলিফা ওমর ইবনুল আবদুল আজিজ (রহ.) মাওয়ালিদের সমান সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। কিন্তু স্বল্প মেয়াদে তিনি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারেননি। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে আব্বাসীয়দের উত্থান ঘটলে পারস্যবাসী তাদের সমর্থন দেয়। পারস্যের সেনাপতি আবু মুসলিম আব্বাসীয়দের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।

আব্বাসীয় খলিফারা বরাবরই পারস্যের প্রশাসনিক নিয়ম-নীতি ও সামরিক কৌশলে মুগ্ধ ছিলেন। পারস্যের সমর কৌশল আব্বাসীয় বাহিনীর বিন্যাসই পাল্টে দেয়। পারসিক সেনাপতিরাও এই বাহিনীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। যেমন খলিফা মামুনের আমলে প্রভাবশালী সেনানায়ক ছিলেন সেনাপতি তাহির। খলিফা তাঁকে দক্ষিণ ইরাকের প্রশাসক নিযুক্ত করেছিলেন।

পারস্য প্রাচীন সভ্যতার ধারক ছিল, যাতে চীনা ও ভারতীয় সভ্যতার মিশ্রণ ছিল। ফলে পারস্যবাসী মুসলিম সমাজে উন্নত প্রযুক্তি, আধুনিক কৃষি পদ্ধতি, দর্শন, গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও প্রশাসন পরিচালনা কৌশল সংযুক্ত করেছিল। মুসলিমরা তাদের জ্ঞান ও সংস্কৃতি দ্বারা উপকৃত হয়েছিল। যেমন—আরবের সম্মিলিত বাহিনীকে প্রতিহত করতে সালমান ফারসি (রা.) নবীজি (সা.)-কে পরিখা খননের পরামর্শ দেন, যা অত্যন্ত কার্যকর প্রমাণিত হয়েছিল। মুসলিম শাসকরাও পারস্যের শিল্প-সাহিত্যকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর যুগে পারস্যের কার্পেটশিল্প স্বর্ণযুগে প্রবেশ করে। পরবর্তী সময়ে উমাইয়া ও আব্বাসীয় শাসকরাও পৃষ্ঠপোষকতার ধারা অব্যাহত রাখেন। উমাইয়া খলিফারা পারস্য ও বাইজেন্টাইন স্থাপত্যরীতিতে জেরুজালেমের ডোম অব দ্য রক নির্মাণ করেন। পানির কৃত্রিম ধারা তৈরিতেও তাঁরা পারস্যের কৌশল প্রয়োগ করেছিলেন।

নওমুসলিম পারস্যবাসী অল্প দিনের মধ্যে বুদ্ধিবৃত্তিক অঙ্গনে অবদান রাখতে শুরু করে। পারস্য অঞ্চলে বসতি স্থাপনকারী আরবদের সঙ্গে তারা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আরব ও পারসিক উভয়ই সম্প্রদায় নিজেদের ভেতর ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন তৈরিতে সচেষ্ট হয়। আর তা সম্ভব হয়েছিল ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় তাদের সহযাত্রায়। কুফা অবস্থান ছিল আরবি ও ফারসি ভাষী অঞ্চলের মধ্যভাগে। এই শহরে বহু ইসলামী পণ্ডিত ব্যক্তিত্বের আবির্ভাব ঘটে। যাঁদের অন্যতম ইমাম আবু হানিফা (রহ.)। তিনি ফিকহশাস্ত্রের অন্যতম রূপকার এবং হানাফি মাজহাবের প্রাণপুরুষ।

খ্রিস্টীয় দশম শতকের শুরুতে দজলা নদীর পূর্ব তীরে পারসিকদের সংখ্যা আরবদের ছাড়িয়ে যায়। ফলে তারা মুসলিম বিশ্বের রাজনীতি, ভাষা ও বুদ্ধিবৃত্তিকে দারুণভাবে প্রভাবিত করে। সেনাপতি তাহিরের বংশধররা নিশাপুরকে রাজধানী করে একটি নতুন রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। যারা মুসা আল খাওয়ারিজমির মতো গণিতবিদ এবং ইমাম তাবারি (রহ.)-এর মতো তাফসিরবিদকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। আরবের মতো পারস্যও ফিকহ ও হাদিস শাস্ত্রের উন্নয়নে অবদান রাখে। সর্বকালের শ্রেষ্ঠ হাদিসবিশারদ ইমাম বুখারি (রহ.) খোরাসানে বসবাস করতেন। ইমাম মুসলিম, ইমাম তিরমিজি, ইমাম আবু দাউদ (রহ.)-ও পারস্যের অধিবাসী ছিলেন।

পারস্যের সামানি (সুন্নি মুসলিম) শাসকরা পারস্যের ভাষা-সাহিত্য, শিল্প ও স্থাপত্যশিল্পের পূর্ণ পৃষ্ঠপোষকতা করেন। তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতায় সমরকান্দ, বুখারা, নিশাপুর, মাশাদ ও হেরাত সুন্দরতম নগরী ও শ্রেষ্ঠ জ্ঞানকেন্দ্রে পরিণত হয়। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় আল ফারাবি ও ইবনে সিনার মতো বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্বের জন্ম হয়। সামানিদের পর গজনভিরাও জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প-সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা অব্যাহত রাখে। যুগশ্রেষ্ঠ ইতিহাসবিদ আল বেরুনি মাহমুদ গজনভির দরবারের পণ্ডিত ছিলেন। মাহমুদ গজনভির পৃষ্ঠপোষকতায় মহাকবি ফেরদাউস মহাকাব্য ‘শাহনামা’ লেখেন। পারস্যের সেলজুক শাসকরাও ছিলেন জ্ঞানের সেবক ও শিল্পের পৃষ্ঠপোষক। তাঁরা বাগদাদের ইসলামী খিলাফতের পতন ঠেকাতে অসামান্য ভূমিকা পালন করেন। সেলজুক প্রধানমন্ত্রী নিজামুদ্দিন তুসি আবাসিক মাদরাসা ব্যবস্থার উদ্ভাবক।

ফারসি ভাষার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ কবি ও সুফি জালালুদ্দিন রুমি (রহ.)-এর জন্ম হয়েছিল প্রাচীন পারস্য ও আধুনিক আফগানিস্তানের বলখ শহরে। তাঁর শিক্ষক ও পীর শামসুদ্দিন তাবরিজি (রহ.)-ও ছিলেন পারস্যের অধিবাসী। মাওলানা রুমি (রহ.) রচিত মাসনভি, যাতে ২৭ হাজার পঙক্তি রয়েছে, এটি বিশ্বসাহিত্যের শ্রেষ্ঠ সম্পদগুলোর একটি। তাঁর ভাবশিষ্যদের মধ্যে কবি হাফিজ ও মাওলানা জামি (রহ.) বিশ্বসাহিত্যে স্থান করে নিয়েছেন। তাঁরাও ছিলেন পারস্যের সন্তান।

মধ্য এশিয়া থেকে বাগদাদ পর্যন্ত মোঙ্গলীয়দের প্রলয় তাণ্ডব মুসলিমের সামাজিক, রাজনৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিন্যাস পাল্টে দিয়েছিল। তবে তা বুদ্ধিবৃত্তির ময়দানে পারস্যের ইসলামী ধারাকে এগিয়ে দিয়েছিল। চেঙ্গিস খান প্রধানত নগরগুলো ধ্বংস করেছিল। আর নগর ছিল আরবিভাষী অভিজাত আরবদের আবাসস্থল। তখন মুসলিমরা গ্রামমুখী হয়, যা ছিল প্রধানত ফারসিভাষীদের স্থান। পারস্যের গ্রাম ও কুঁড়েঘর থেকে ইসলাম বিজয়ীদের (মোঙ্গলীয়দের) পরাজিত করতে এবং বিশ্বময় আল্লাহর বাণী ছড়িয়ে দিতে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়েছিল।

ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সহস্রাব্দে ইমাম গাজালি (রহ.) ছিলেন সবচেয়ে প্রভাবশালী জ্ঞান সংস্কারক। তিনি ইরানের তুস নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। ইমাম গাজালি (রহ.) তাসাউফকে ইসলামী জ্ঞানের মূলধারায় যুক্ত করেন। তিনি কালামশাস্ত্রে (ধর্মতত্ত্ব) সংস্কার আনেন এবং দর্শনশাস্ত্রের প্রচলিত কাঠামো ভেঙে নতুনভাবে নির্মাণ করেন। শায়খ আবদুল কাদির জিলানি (রহ.)-কে এ যাবৎকালের সবচেয়ে প্রভাবশালী সুফি সাধক মনে করা হয়। তিনি ১০৭৭ খ্রিস্টাব্দে উত্তর পারস্যের জিলানে জন্মগ্রহণ করেন। তাসাউফের উচ্চতর মর্যাদার পাশাপাশি ধর্মীয় জ্ঞানে ছিল তাঁর গভীর পাণ্ডিত্য। সুফি ধারায় রাজত্বকারী পারস্যের আরো কয়েকজন কৃতি সন্তান হলেন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি, মাওলানা রুমি, শায়খ বাহাউদ্দিন নকশাবন্দি, শায়খ শিহাবুদ্দিন সোহরাওয়ার্দি (রহ.)।

১২৯৫ খ্রিস্টাব্দে মোঙ্গলীয় শাসক ইলখানিত গাজান ইসলাম গ্রহণ করলে পারস্য অঞ্চলে ইসলামের নব জোয়ার সৃষ্টি হয়। পারস্যের মূল ভূমি থেকে ভারতীয় উপমহাদেশের কোনায় কোনায় ইসলামের বার্তা পৌঁছে যায় তাদের মাধ্যমে। পারস্যের মুসলিমরাই ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামকে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মধ্য এশিয়া ও ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম স্থাপত্যগুলো সুফিবাদ ও পারস্যের স্থাপত্যরীতি দ্বারা দারুণভাবে প্রভাবিত। পারস্যরীতির সঙ্গে স্থানীয় রীতি ও ইসলামী মূল্যবোধের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছিল মোগল স্থাপত্যরীতি। তাজমহল, লালকেল্লা, ফতেহপুর সিকরি ইন্দো-পারসিয়ান স্থাপত্যশিল্পের অনন্য নিদর্শন। পারস্যের মুসলিমদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান হলো জাভিয়া।

জাভিয়া হলো একটি ধর্মীয় কমপ্লেক্স। যাতে মসজিদ, মাদরাসা, খানকা ও সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত থাকে। উত্তর আফ্রিকা ও তুরস্কের শাসকরা জাভিয়া প্রতিষ্ঠায় নানাভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেন। ভারতীয় উপমহাদেশেও জাভিয়ার আদলে একাধিক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছিল। যেমন—ইলতুিমশ প্রতিষ্ঠিত মাদরাসা কমপ্লেক্স। বাংলাদেশের দারসবাড়ি মাদরাসাও অনুরূপ একটি প্রতিষ্ঠান ছিল বলে ধারণা পাওয়া যায়।

ভারতের বরেণ্য লেখক প্রফেসর ড. নাজির আহমদের ‘ইসলাম ইন পারসিয়া’ প্রবন্ধ অবলম্বনে

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা