শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান

মুফতি ওমর বিন নাসির
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান

ইদানীং যখন ইসলামকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মুসলমানদের চিত্র বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়, আর মুসলিম দেশগুলোকে স্থবির, পশ্চাৎপদ ও প্রতিক্রিয়াশীল আখ্যা দিয়ে অবমূল্যায়নের চেষ্টা চলে, তখন আমাদের নৈতিক ও বৌদ্ধিক দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায় এসব অপপ্রচারের সামনে সত্যকে তুলে ধরা।

শুধু আবেগে নয়, তথ্য, ইতিহাস ও বাস্তবতার নিরিখে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন যে, ইসলামী সভ্যতা শুধু একটি ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তি নয়, এটি ছিল এক পূর্ণাঙ্গ মানবিক সংস্কৃতি, যা জ্ঞান, বিজ্ঞান, ন্যায়বিচার, নৈতিকতা, শিল্প, সাহিত্য, উদ্ভাবন এবং নেতৃত্বের প্রতিটি ক্ষেত্রেই অসামান্য অবদান রেখেছে। ইসলামের প্রথম যুগ থেকে শুরু করে আন্দালুস, বাগদাদ, কায়রো, কর্ডোভা ও সমরকন্দ পর্যন্ত ইতিহাসের যে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রচিত হয়েছে, তা আজও সমগ্র মানবজাতির জন্য এক গর্বের স্মারক। গণিত, চিকিৎসাবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান, দার্শনিক চিন্তাচর্চা, ভূগোল, কৃষিবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বহু শাখায় মুসলিম মনীষীদের অবদান অনস্বীকার্য।

মুসলিম জাতি শুধুই একটি ধর্মীয় গোষ্ঠী নয়, বরং এমন এক মহান উম্মাহ, যাদের কথা আল্লাহ তাআলা কোরআনে ঘোষণা করে বলেন : ‘তোমরা উত্তম জাতি, যাদের মানুষের কল্যাণে সৃষ্টি করা হয়েছে।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)

সুতরাং যদি এই গৌরবময় ইতিহাসকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হতো তাহলে আজকের জটিল বিশ্ববাস্তবতায়ও ইসলামী চিন্তাধারা ও সভ্যতা যে কতটা প্রাসঙ্গিক ও প্রয়োজনীয়, তা সহজেই প্রতীয়মান হতো।

শিক্ষাক্ষেত্রে মুসলমানদের অবদান

‘পড়ো’ শব্দটি দিয়েই কোরআনের প্রথম ওহি শুরু হয়েছে, যা প্রমাণ করে, ইসলামে জ্ঞান অর্জন কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই আদর্শ ধারণ করেই মুসলিমরা ইতিহাসের পাতায় শিক্ষাক্ষেত্রে অমোচনীয় অবদান রেখেছেন।

মুসলিম পণ্ডিতরা শুধু ধর্মীয় শিক্ষায় নয়, বিজ্ঞান, দর্শন, চিকিৎসা, গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞানসহ নানা ক্ষেত্রে জ্ঞানচর্চার নতুন দ্বার উন্মোচন করেন। গবেষণা ও আবিষ্কারের লক্ষ্যে তাঁরা দীর্ঘ ভ্রমণ করতেন এবং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণগুলো পাণ্ডুলিপি ও গ্রন্থে আবার নিখুঁতভাবে লিপিবদ্ধ করতেন। বিশেষভাবে মুসলমানরা যে বিষয়টিতে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছেন তা হলো পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক গবেষণা পদ্ধতির সূচনা। আজকের আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে যে গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়, তার প্রাথমিক কাঠামোটি মুসলিম বিজ্ঞানীরাই তৈরি করেছিলেন।

এই পদ্ধতিতে রয়েছে পর্যবেক্ষণ ও প্রশ্ন উত্থাপন, সুনির্দিষ্ট পরিমাপ, তত্ত্বের অনুমান, পরীক্ষা ও বিশ্লেষণ, ফলাফলের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ধাপে ধাপে গবেষণার এই রীতি পরবর্তী সময়ে ইউরোপীয় বিজ্ঞানীদের হাতে গিয়ে আধুনিক বিজ্ঞান হিসেবে রূপ লাভ করে। এখানে তার কয়েকটি নমুনা তুলে ধরা হলো—

চিকিৎসাক্ষেত্রে মুসলমানদের অবদান

ইসলামের শিক্ষায় যেমন আত্মার পবিত্রতার গুরুত্ব রয়েছে, তেমনি দেহের পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য রক্ষা করাও একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহ এমন কোনো রোগ পাঠাননি, যার প্রতিকারও তিনি নাজিল করেননি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৬৭৮)

এই হাদিস মুসলমানদের চিকিৎসাবিজ্ঞানের পথে অগ্রসর হওয়ার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

মুসলিম চিকিৎসাবিদরা রোগের প্রতিকার অনুসন্ধানকে ইবাদতের অংশ মনে করে চিকিৎসাশাস্ত্র চর্চা ও গবেষণায় ব্রত হয়েছিলেন। সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে কোয়ারেন্টিন বা আলাদা করে রাখার পদ্ধতি প্রথম কার্যকরভাবে সুস্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনি বলেন, ‘যদি কোথাও প্লেগ মহামারি দেখা দেয়, সেখানে প্রবেশ কোরো না। আর যদি তোমরা সেই স্থানে অবস্থান করো, তাহলে সেখান থেকে বের হয়ো না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭২৮)

বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদানগুলোর একটি হলো হাসপাতালের প্রতিষ্ঠা। ইসলামের প্রথম যুগে চিকিৎসাসেবা ছিল নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা ঘরানার হাতে সীমাবদ্ধ; কিন্তু মুসলমানরা তা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। ইতিহাসে প্রথম হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন উমাইয়া খলিফা আল-ওয়ালিদ ইবনে আব্দুল মালিক, যিনি প্রথমে কুষ্ঠরোগীদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এরপর পর্যায়ক্রমে মুসলমানরা অসংখ্য হাসপাতাল গড়ে তোলেন, যেগুলোকে ‘বিমারিস্তান’ (অর্থাৎ অসুস্থদের জন্য ঘর) বলা হতো। এই বিমারিস্তানগুলোতে চিকিৎসা ছিল বিনামূল্যে, ছিল ওষুধ সরবরাহেরও ব্যবস্থা, এমনকি মানসিক রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড এবং নারী চিকিৎসার জন্য নারী ডাক্তারও নিয়োগ করা হতো। এসব ব্যবস্থা ছিল একেবারে আধুনিক হাসপাতালের পূর্ণরূপ, যা বিশ্বের অন্য কোনো সভ্যতায় তখন কল্পনাও করা হয়নি।

বিশ্ববরেণ্য মুসলিম চিকিৎসকদের মধ্যে অন্যতম হলেন আবু বকর আল-রাজি (রহ.)। তিনি ছিলেন একাধারে একজন চিকিৎসক, দার্শনিক ও গবেষক। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত রচনাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘আল-হাওয়ি’। তিনি প্রায় ৩০টি চিকিৎসা সম্পর্কিত তত্ত্ব-তথ্য বিশদভাবে উপস্থাপন করেন। আরেক কিংবদন্তি চিকিৎসক হলেন ইবনে সিনা, যাঁকে ‘চিকিৎসাবিদ্যার রাজপুত্র’ নামে অভিহিত করা হয়। তাঁর অমর গ্রন্থ ‘আল-কানুন ফি তিব্ব’ সাত শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ইউরোপ ও এশিয়ার চিকিৎসাবিদ্যায় পাঠ্যবই হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এতে চিকিৎসার মৌলিক নীতি, রোগের শ্রেণিবিন্যাস এবং চিকিৎসাপদ্ধতি সুচারুভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ইসলামের স্বর্ণযুগে আরো বহু জ্ঞানী চিকিৎসক ও গবেষক মানবতার কল্যাণে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম আবু কাসিম জাহরাবি ইতিহাসের প্রথম আধুনিক সার্জন হিসেবে খ্যাত। তিনি অস্ত্রোপচার পদ্ধতির ওপর বিশাল রচনা ‘আত-তাসরিফ’ গ্রন্থে উপস্থাপন করেন। ইবনু নাফিস, যিনি প্রথম মানুষ হিসেবে হৃদযন্ত্র ও রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া (পালমোনারি সার্কুলেশন) ব্যাখ্যা করেন। আল-বিরুনি—একজন বহুমুখী জ্ঞানী, যিনি চিকিৎসার পাশাপাশি ফার্মাকোলজিতে (ঔষধবিজ্ঞান) বিশেষ অবদান রাখেন।

বিজ্ঞানে মুসলমানদের অনন্য অবদান

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে মুসলিম পণ্ডিতদের অবদান শুধু প্রভাবশালীই নয়, বরং যুগান্তকারী। তাঁরা এমন সব জ্ঞান ও আবিষ্কারের দ্বার উন্মোচন করেছিলেন, যা পাশ্চাত্য বিশ্বের পণ্ডিতদের প্রশংসা ও বিস্ময়ে অভিভূত করেছিল। পশ্চিমা গবেষকরা আজও স্বীকার করেন যে, বিজ্ঞানের বহু শাখায় মুসলিম ও আরব পণ্ডিতদের ভিত্তি স্থাপন ছাড়া আধুনিক বিজ্ঞান এত দূর এগোতে পারত না। বিশেষ করে গণিত বিজ্ঞানের কথা বললে, মুসলিম পণ্ডিতরা এতে অসাধারণ অবদান রেখেছেন। পাটিগণিত, বীজগণিত, ত্রিকোণমিতি ও জ্যামিতির মতো শাখাগুলো তাঁদেরই অবদান। তাঁরা শুধু বিদ্যমান সূত্র ও জ্ঞানের পুনরাবৃত্তি করেননি, বরং সেগুলোকে উন্নত করে নতুন তত্ত্ব ও পদ্ধতির সৃষ্টি করেন।

এই ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল-খোয়ারিজমি, যাঁকে আধুনিক কম্পিউটিংয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকারী এবং ‘কম্পিউটারের জনক’ হিসেবেও অভিহিত করা হয়। তিনি নবম শতাব্দীতে গণিতের বিভিন্ন শাখায় যুগান্তকারী কাজ করেন। তাঁর লেখা বই ‘আল-জাবর ওয়াল মুকাবালাহ’ থেকে ‘অ্যালজেব্রা’ (বীজগণিত) শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর উদ্ভাবিত গাণিতিক পদ্ধতিগুলোই পরে ‘অ্যালগরিদম’ নামে পরিচিতি পায়, যা বর্তমান কম্পিউটারবিজ্ঞানের অন্যতম প্রধান ভিত্তি।

এভাবেই ইসলামের স্বর্ণযুগে অসংখ্য মুসলিম পণ্ডিত বিভিন্ন শাখায় অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন। যেমন—ভূগোল ও মানচিত্রাঙ্কনে মাসউদি, ইদরিসি; স্থাপত্য ও শিল্পকলায় সিনান পাশা, আন্দালুসিয়ার মুসলিম স্থপতিরা; জ্যোতির্বিদ্যায় আল-বিরুনি, আল-ফারগানি; রসায়নে জাবির ইবনে হাইয়ানের মতো ব্যক্তিরা। তাঁদের গবেষণা, সৃষ্টি ও চিন্তাধারা শুধু মধ্যযুগীয় জ্ঞানচর্চার দ্বার খুলে দেয়নি, বরং আধুনিক সভ্যতার অনেক ক্ষেত্রেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অবদান রেখেছে। বর্তমান বিশ্বের অগ্রগতি ও প্রযুক্তির অনেক স্তম্ভ আজও এসব মুসলিম মনীষীর মৌলিক অবদানের ওপর নির্ভরশীল।

এই বিভাগের আরও খবর
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

এই মাত্র | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা