শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারে চিন্তাধারার পরিবর্তন অপরিহার্য

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারে চিন্তাধারার পরিবর্তন অপরিহার্য

একটি আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে মানুষের মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তন অপরিহার্য। কেবল আইন ও কাঠামোগত পরিবর্তন কোনো সমাজ ও রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট নয়। এ জন্য ইসলাম মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেয়। মহানবী (সা.)-এর নববী জীবন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনি নবুয়তের প্রথম ১৩ বছর দ্বিনি দাওয়াতের মাধ্যমের মানুষের মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তনে কাজ করেছেন।

চিন্তার পরিবর্তন দ্বারা উদ্দেশ্য

ইসলাম মানুষের চিন্তার জগতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বলে। যে পরিবর্তনের মূলভিত্তি হবে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ঈমান ও আনুগত্য। আহমদ আনোয়ার সাঈদ আহমদ জিন্দি লেখেন, মুসলমানের জন্য চিন্তার পরিবর্তনের অর্থ হলো তাদের ভেতর আল্লাহর আনুগত্য, ইসলামী মূল্যবোধ, ইসলামের মানবিক শিক্ষা ও সাম্যের বাণী গ্রহণের মানসিকতা তৈরি করা। সঙ্গে সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব ও আঞ্চলিক অনৈসলামিক প্রভাবগুলো পরিহার করা। দ্বিন ইসলামকে গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সম্মত করা। (তাসহিহুল মাফাহিম, পৃষ্ঠা-২০-২১)

চিন্তার পরিবর্তন কেন প্রয়োজন

কোরআন ও হাদিসে মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তনের ব্যাপারে নানাভাবে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। যেমন—

১. আল্লাহ মনের অবস্থা দেখেন : আল্লাহ মানুষের মনের অবস্থা দেখেন এবং সে হিসেবেই তার আমলের প্রতিদান দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের অবয়ব ও সম্পদ দেখেন না, কিন্তু তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৪)
২. ঈমান পূর্ণ হয় না : ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষের মানসিক অবস্থার পরিবর্তন না হলে তার ঈমান পূর্ণ হয় না। এ জন্য পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘বেদুইনরা বলে, আমরা ঈমান আনলাম। বলো, তোমরা ঈমান আনোনি, বরং তোমরা বলো, আমরা আত্মসমর্পণ করেছি। কেননা ঈমান এখনো তোমাদের অন্তরে প্রবেশ করেনি।’(সুরা : হুজরাত, আয়াত : ১৪)

৩. আনুগত্য পাওয়া যায় না : মানসিক পরিবর্তন ছাড়া ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হয় না।

তারা আইন মান্য করতে পারে না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মুমিন হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারের ভার তোমার ওপর অর্পণ না করে; অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তাদের মনে কোনো দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’(সুরা : নিসা, আয়াত : ৬৫)

৪. কপটতা থেকে যায় : মানসিক পরিবর্তন না এলে মানুষের ভেতরে কপটতা থেকে যায়, যা সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধক। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মানুষের মধ্যে এমন লোকও আছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও আখিরাতে ঈমান এনেছি, কিন্তু তারা মুমিন নয়। তারা আল্লাহ ও মুমিনদের প্রতারিত করতে চায়। অথচ তারা যে নিজেদের ছাড়া কাউকে প্রতারিত করে না, তা তারা বুঝতে পারে না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৮-৯)

৫. বিশৃঙ্খলার ভয় থাকে : মানুষের চিন্তাগত পরিবর্তন না এলে ইতিবাচক কাজেও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা থেকে যায়। এ জন্য নবীজি (সা.)-এর ইচ্ছা থাকার পরও তিনি ইবরাহিম (আ.)-এর অবকাঠামো অনুসারে কাবাঘরের পুনর্নির্মাণ করেননি। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমার কি জানা নেই যে তোমার সম্প্রদায় কুরাইশ কাবা তৈরি করেছে এবং ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির থেকে ছোট নির্মাণ করেছে? আমি [আয়েশা (রা.)] তখন বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি কি ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির ওপর কাবাকে আবার নির্মাণ করবেন না? তিনি বলেন, যদি তোমার গোত্রের কুফরির যুগ নিকট অতীতে না হতো (তবে আমি করতাম)। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৪৮৪)

চিন্তার পরিবর্তনে নবীজি (সা.)

মহানবী (সা.) ছিলেন সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ সংস্কারক। মানুষের মনমানসিকতা, চিন্তা-ভাবনা ও কর্মধারায় তিনি অবিশ্বাস্য পরিবর্তন আনেন। বিখ্যাত সাহাবি জাফর বিন আবি তালিব (রা.)-এর ঐতিহাসিক ভাষণ থেকে যে পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তিনি হাবশার বাদশাহর দরবারে বলেন, হে বাদশাহ! আমরা ছিলাম এক মূর্খ জাতি, আমরা মূর্তি পূজা করতাম, মৃত জীব ভক্ষণ করতাম, সর্বপ্রকার নির্লজ্জতা ও পাপে লিপ্ত ছিলাম, আমাদের মধ্যে যারা সবল ও শক্তিশালী তারা দুর্বলদের ছিঁড়ে খেতাম। তিনি আমাদের দাওয়াত দিলেন এক আল্লাহর ওপর ঈমান আনতে এবং কেবল তাঁর ইবাদত করতে। তিনি আমাদের সত্য কথা বলতে, আমানত আদায় করতে, আত্মীয়তা সম্পর্ক বজায় রাখতে, প্রতিবেশীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করতে, হারাম কথাবার্তা ও রক্তপাত ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা-১৪২)

চিন্তার পরিবর্তনে মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

মানুষের মানসিক ও চিন্তার পরিবর্তন এবং সামাজিক পরিবর্তন সাধনে মহানবী (সা.) চারটি ঐশী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন। তাহলো— ১. কোরআনের পাঠ দান, ২. আত্মিক পরিশুদ্ধি, ৩. ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার, ৪. প্রয়োজনীয় জাগতিক জ্ঞানের চর্চা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই উম্মিদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে আবৃত্তি করে তাঁর আয়াতগুলো, তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; যদিও ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।’(সুরা : জুমা, আয়াত : ২)

ইসলাম যেভাবে চিন্তার পরিবর্তন এনেছে

ইসলাম আগমনের আগে সমগ্র পৃথিবীর চিন্তাগত নানা ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিল। ইসলাম এই মানসিক ও চিন্তাগত পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে একটি আলোকিত সমাজ ও রাষ্ট্রের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। ইসলাম যে পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনেছে তার কয়েকটি দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো—

১. নারী সুসংবাদসম : ইসলামপূর্ব জাহেলি সমাজে নারীর প্রতি মানুষের মনোভাব ছিল নিম্নরূপ : ‘তাদের কাউকে যখন কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখমণ্ডল কালো হয়ে যায় এবং সে অসহনীয় মনস্তাপে ক্লিষ্ট হয়।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৫৮)

আল্লাহ তাদের এই মানসিকতার পরিবর্তন সাধনে ঘোষণা করেন, ‘তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যাসন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্রসন্তান দান করেন। অথবা দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা তাকে করে দেন বন্ধ্যা; তিনি সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।’(সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ৪৯-৫০)

২. বর্ণবাদের অবসান : বর্ণবাদ বহু প্রাচীন মানসিক সমস্যা। আরব সমাজে এই সমস্যা ছিল প্রকট, এমনকি তারা অনারবদের আজমি তথা বোবা বলত। এর বিরুদ্ধে ইসলামের ঘোষণা হলো, ‘হে মানুষ! আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী থেকে, পরে তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পারো। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক আল্লাহভীরু।’(সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

৩. সম্পদ মর্যাদার মাপকাঠি নয় : প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে সম্পদই সামাজিক মর্যাদা ও আধিপত্যের মাপকাঠি বিবেচিত, যা মানবিক মর্যাদা ও সাম্য প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায়। ইসলাম সম্পদের ক্ষণস্থায়িত্ব বর্ণনা করে এই ভ্রান্ত চিন্তার অবসান ঘটিয়েছে এবং আল্লাহভীতিকে মর্যাদার মাপকাঠি ঘোষণা করেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের শোভা; এবং স্থায়ী সত্কর্ম তোমার প্রতিপালকের কাছে পুরস্কারপ্রাপ্তির জন্য শ্রেষ্ঠ এবং কাঙ্ক্ষিত হিসেবেও উত্কৃষ্ট।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ৪৬)

৪. মানসিক সংকীর্ণতা অগ্রহণযোগ্য : সম্পদের মোহ-মায়া বহু সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সংকটের কারণ। ইসলাম মানুষের মানসিক সংকীর্ণতাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই অন্তরের ধনাঢ্যতাই প্রকৃত ধনাঢ্যতা এবং অন্তরের দারিদ্র্যই প্রকৃত দারিদ্র্য।(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৮৫)

৫. কুসংস্কার পরিহার করা : ইসলামপূর্ব আরব সমাজ নানা কুসংস্কারে ন্যুব্জ ছিল। ইসলাম ধর্মে কুসংস্কারের কোনো জায়গা নেই। মহানবী (সা.) বলেছেন, রোগের সংক্রমণ বলতে কিছু নেই এবং পাখি ওড়াতে কোনো শুভ-অশুভ নেই আর আমার নিকট ‘ফাল’ পছন্দনীয়। সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন ‘ফাল’ কী? তিনি বললেন, ভালো কথা। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৭৬)

৬. কৌলিন্যের জায়গা নেই : ইসলামে কৌলিন্যের কোনো জায়গা নেই। ইসলামী সমাজে সবাই ভাই ভাই। সবাই সবার প্রতি অকৃপণ সৌজন্য প্রদর্শন করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সালাম প্রদানে যে কৃপণতা করে সে সবচেয়ে বড় কৃপণ। আর যে সালামের উত্তর দেয় না সে প্রতারিত; যদিও তোমার ও তোমার ভাইয়ের মধ্যে কোনো গাছ প্রতিবন্ধক হয়। যদি তুমি অন্যের আগে প্রথম সালাম দিতে পারো, তবে তাই করো।’(আল আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ১০১৫)

৭. দুর্বলরা বোঝা নয় : সমাজের দুর্বল ও অসহায় মানুষের অধিকার নিশ্চিত না হলে সামাজিক ও রাষ্ট্রের অগ্রগতি নিশ্চিত করা যাবে না। ফলে ইসলাম দুর্বলদের প্রতি মানুষের মনোভাব পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছে এবং তাদের দায় গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের সাহায্য করা হয় এবং জীবিকা দেওয়া হয় তোমাদের দুর্বলদের জন্য।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৮৯৬)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
সর্বশেষ খবর
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনীরা
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনীরা

৪৯ সেকেন্ড আগে | ক্যারিয়ার

২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত
২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন
হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম
আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল
ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২
কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ
নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবারও নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এবারও নেই বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুয়ায় জড়িত ১৪৯ রেফারিকে বরখাস্ত করল তুরস্ক
জুয়ায় জড়িত ১৪৯ রেফারিকে বরখাস্ত করল তুরস্ক

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির দুই নেতা
সিরাজগঞ্জে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির দুই নেতা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের ক্ষতি
নীলফামারীতে টানা বৃষ্টিতে সবজি ও ফসলের ক্ষতি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
কুমিল্লায় ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে : আব্দুস সালাম
১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে : আব্দুস সালাম

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন
চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা
জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন
আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব
নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান
রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা
গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী
বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা