শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৬, বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১২:১০, বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

আল-কোরআনের বয়ানে ফিলিস্তিন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
আল-কোরআনের বয়ানে ফিলিস্তিন

ফিলিস্তিনের ভূমি একটি অত্যন্ত বরকতময় এবং পুণ্যময় স্থান। এই ভূমি ঐশী বাণী ও নবুয়তের উৎসস্থল ও ফোয়ারা। এই ভূমিতে অনেক নবী-রাসুল এসেছেন। এই সেই ভূমি, যেখান থেকে মেরাজের শুরু এবং শেষ হয়েছে, এটি আসমানের প্রবেশদ্বার।

আল্লাহ তাআলা ফিলিস্তিনের ভূমিকে পুণ্য ও বরকতময় ভূমিতে পরিণত করেছেন।
(সুরা : আল ইসরা, আয়াত : ১)

ইমাম ইবনে জারির আত তাবারি (রহ.) বলেন : এখানে অনন্ত ও অসীম কল্যাণ ও বরকত থাকবে।

(তাফসিরে তাবারি, খণ্ড ১৪, পৃষ্ঠা ৪৪৮)

আবার কেউ কেউ বলেছেন : বরকতের অর্থ হলো এখানকার নদ-নদী, ফল-ফলাদি, নবী-রাসুল ও ওলিকুল। (ইরাবুল কোরআন, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১৯৭)

ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, যে ভূমি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আমি তার চারপাশকে বরকতময় করেছি’ (আল ইসরা, আয়াত-১) তা দ্বারা ফিলিস্তিন ও জর্দান উদ্দেশ্য।

(ফাজায়িলু বাইতিল মাকদাস, পৃষ্ঠা ৪৪১)

উল্লেখ্য, হাদিসে ‘সিরিয়া বা শাম’ বলে যে ভূখণ্ডের কথা বলা হয়েছে তার ভৌগোলিক সীমানা সাম্প্রতিক বিভাজনের প্রেক্ষাপটে সিরিয়া বলতে ফিলিস্তিন, বর্তমান সিরিয়া, জর্দান ও লেবানন অঞ্চল উদ্দেশ্য।

কোরআনে পাঁচ স্থানে ফিলিস্তিনের ভূমিকে পুণ্য ও বরকতময় ভূমি বলা হয়েছে। তার মধ্যে এক আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আর যাদের দুর্বল মনে করা হতো, আমি তাদের সেই দেশের পূর্ব ও পশ্চিমের উত্তরাধিকারী বানালাম, যেথায় আমি বরকত নাজিল করেছিলাম এবং বনি ইসরাঈলের ব্যাপারে তোমার প্রতিপালকের শুভ বাণী পূর্ণ হলো, যেহেতু তারা সবর করেছিল; আর ফিরাউন ও তার সম্প্রদায় যা কিছু বানাত ও যা কিছু চরাত, তা সব আমি ধ্বংস করে দিলাম।’

(সুরা : আল-আরাফ, আয়াত : ১৩৭)


পবিত্র ভূমি

‘আরদে মুকাদ্দাস’ মানে হলো পবিত্র ভূমি। আল্লামা রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : বায়তুল মাকদিস হলো শিরক ও কুফর থেকে পবিত্র স্থানের নাম।
(তাফসিরে রাগিব ইস্পাহানি, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৬৩৬)

আল্লামা যুজাজ (রহ.) বলেন : পবিত্র ভূমি বলতে দামেস্ক, ফিলিস্তিন এবং জর্দানের কিছু অংশকে বোঝানো হয়েছে। (মাআনিল কোরআন, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৬২)

আল্লামা তাকি উসমানি (দা.বা.) বলেন : ‘পবিত্র ভূমি’ দ্বারা শাম ও ফিলিস্তিন অঞ্চলকে বোঝানো হয়েছে। আল্লাহ তাআলা নবী-রাসুল পাঠানোর জন্য এ ভূমিকে বেছে নিয়েছিলেন। তাই একে ‘পবিত্র ভূমি’ বলা হয়েছে।

(তাফসিরে তাওযীহুল কোরআন, পৃষ্ঠা ৩৩৪)
হাশরের ভূমি

আল্লাহ তাআলা ফিলিস্তিনের ভূমিকে ‘হাশরের ভূমি’ বলেছেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘তিনিই কিতাবের অধিকারীদের মধ্যে যারা কাফির তাদের প্রথম সমাবেশেই তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করেছেন।’

(সুরা : আল হাশর, আয়াত : ২)

এখানে ‘প্রথম সমাবেশ’ বলতে শাম দেশে এই ইহুদিদের সমবেত হওয়াকে বোঝানো হয়েছে, যখন নবী কারীম (সা.) মদিনা থেকে বনু নাজিরকে নির্বাসিত করেছিলেন। (তাফসিরে তাবারি, খণ্ড ২৩, পৃষ্ঠা ২৬২)

আল্লামা জুহরি (রহ.) থেকে বর্ণিত যে প্রথম সমবেতভাবে পৃথিবীতে তাদের নির্বাসন হয়েছিল শামের ভূমিতে। (প্রাগুক্ত)

কোনো বিশেষণ ছাড়াই ফিলিস্তিনের আলোচনা

কোরআনের অনেক জায়গায় ফিলিস্তিনের ভূমির কথা কোনোরূপ বিশেষণ ছাড়াই বলা হয়েছে। এক আয়াতে এসেছে, ‘আমি (আল্লাহ) কিতাবে মীমাংসা দান করে বনি ইসরাঈলকে অবহিত করেছিলাম, তোমরা পৃথিবীতে দুবার বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং ঘোর অহংকার প্রদর্শন করবে।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৪)

আল্লামা শাওকানী (রহ.) এই আয়াতের তাফসিরে বলেছেন যে এখানে ‘পৃথিবী’ বলতে শাম ও বায়তুল মাকদিসকে বোঝানো হয়েছে। (ফাতহুল কাদীর, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ২৪৯)

অন্য আয়াতে এসেছে, শপথ ‘তীন’ (ডুমুর) ও ‘জায়তুন’ (জলপাই) বৃক্ষের এবং সিনাই প্রান্তরস্থ তুর পর্বতের।

(সুরা : আত ত্বিন, আয়াত : ১, ২)

অধিকাংশ তাফসিরবিশারদ বলেন : এখানে ‘তীন’ ও ‘জায়তুন’ দ্বারা সে স্থান বোঝানো হয়েছে, যেখানে এ বৃক্ষ প্রচুর পরিমাণ উৎপন্ন হয়। আর সে স্থান হচ্ছে শাম দেশ ও ফিলিস্তিন, যা নবীদের আবাসভূমি।

(আদ দুররুল মানসুর, খণ্ড ৮, পৃষ্ঠা ৫৫৪)

ফিলিস্তিনের কতিপয় অঞ্চলের বিবৃতি

কোরআনে ফিলিস্তিনের কতিপয় এলাকার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে, উদাহরণস্বরূপ—

১. এবং আমি মরিয়মের পুত্র ও তার মাকে (অর্থাৎ ঈসা ও মরিয়ম আলাইহিমাস সালামকে) বানিয়েছিলাম এক নিদর্শন এবং তাদের এমন এক উচ্চভূমিতে আশ্রয় দিয়েছিলাম, যা ছিল শান্তিপূর্ণ এবং যেখানে প্রবাহিত ছিল স্বচ্ছ পানি।

(সুরা : আল মুমিনুন, আয়াত : ৫০)

এখানে ‘উচ্চভূমি’ দ্বারা ‘রামলাহ’ উদ্দেশ্য, যা ফিলিস্তিনের একটি অঞ্চলের নাম। (তাফসিরে তাবারি, খণ্ড ১৭, পৃষ্ঠা ৫৩)

২. অতঃপর এই ঘটল যে মরিয়ম সেই শিশুকে গর্ভে ধারণ করল (এবং যখন জন্মের সময় কাছে এসে গেল) তখন সে তাকে নিয়ে দূরে এক নিভৃত স্থানে চলে গেল।

(সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ২২)

মুফাসসিররা এ আয়াতের ব্যাখ্যা করেছেন যে মরিয়ম (আ.) গর্ভবতী হলে দূরবর্তী স্থানে চলে যান। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন : তিনি আল আকসা উপত্যকায় গিয়েছিলেন আর এটিই হলো ‘বেথলেহেম’। ‘বেথলেহেম’ এবং ‘ইলিয়া’ এর মধ্যে চার মাইল দূরত্ব রয়েছে। আর ‘ইলিয়া’-এর অপর নাম হলো বায়তুল মাকদিস। (তাফসিরে তাবারি, খণ্ড ১৫, পৃষ্ঠা ৪৯২)

৩. এবং (সেই কথাও স্মরণ করো) যখন আমি বলেছিলাম, এই জনপদে প্রবেশ করো এবং তার যেখান থেকে ইচ্ছা প্রাণভরে খাও। আর (জনপদের) প্রবেশদ্বার দিয়ে নতশিরে প্রবেশ করবে আর বলতে থাকবে, (হে আল্লাহ!) আমরা আপনার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। (এভাবে) আমি তোমাদের অপরাধসমূহ ক্ষমা করব এবং পুণ্যবানদের আরো বেশি (সওয়াব) দেব। (সুরা : আল বাকারা, আয়াত : ৫৮)

এই জনপদের ভৌগোলিক অবস্থান সম্পর্কে আলেমদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। সংখ্যাগরিষ্ঠ আলেমদের মতে, এখানে ‘জনপদ’ মানে বায়তুল মাকদিস।

(আদ দুররুল মানসুর, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১৭২)

ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত : এখানে ‘দরজা’ বলতে বায়তুল মাকদিসের ‘বাবে হুত্তা’ উদ্দেশ্য।

(তাফসিরে তাবারি, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১০৩)

৪. অতঃপর তালুত যখন সৈন্যদের সঙ্গে রওনা হলো, তখন সে (সৈন্যদের) বলল, আল্লাহ একটি নদীর দ্বারা তোমাদের পরীক্ষা করবেন। (সুরা : আল বাকারা, আয়াত : ২৪৯)

ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন যে এখানে নদী বলতে জর্দান ও ফিলিস্তিনের মধ্যবর্তী নদীকে বোঝানো হয়েছে।

(আদ দুররুল মানসুর, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৭৫৯)

৫. একদিন যখন তারা পিঁপড়ার উপত্যকায় পৌঁছাল, তখন এক পিঁপড়া বলল, ওহে পিঁপড়ারা! নিজ ঘরে ঢুকে পড়ো, পাছে সুলাইমান ও তার সৈন্যরা তাদের অজ্ঞাতসারে তোমাদের যাতে পিষে না ফেলে।

(সুরা : আন নামল, আয়াত : ১৮)

ইমাম রাজি (রহ.) বলেন : এখানে ‘পিঁপড়ার উপত্যকা’ দ্বারা ‘শামের উপত্যকা’কে বোঝানো, যেখানে পিঁপড়ার আধিক্য বেশি আর এটি ‘আসকেলন (Ashkelon)’  উপত্যকার আশপাশে অবস্থিত।

(মাফাতিহুল গায়েব, খণ্ড ২৪, পৃষ্ঠা ৫৪৮)

এই পবিত্র ভূমি, যার পবিত্রতা ও বরকত পবিত্র কোরআনে বারবার বলা হয়েছে, মুসলমান হিসেবে যার উত্তরাধিকার পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। এই ভূমি মুসলমানদের দ্বারা অত্যন্ত বরকতময় ও পবিত্রতার আবরণে শাসিত হয়েছে;  কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে আমরা আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ভুলে গেছি, যার কারণে ইসরায়েলের অপবিত্র ইহুদিরা এই পবিত্র ও পুণ্য ভূমি জবরদখল করে এখানকার মুসলিমদের ওপর বর্বর ও নৃশংস হত্যাযজ্ঞ এবং হামলা চালাচ্ছে। সারা বিশ্বের মুসলমানদের উচিত এর পবিত্রতা বুঝে এই পবিত্র স্থানটি পুনরুদ্ধারের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা। আল্লাহ তাআলা ফিলিস্তিন মুসলিমদের হেফাজত করুন ও বিজয় দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক 

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়