শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

পারিবারিক প্রশান্তির প্রতি ইসলামের গুরুত্বারোপ

মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
পারিবারিক প্রশান্তির প্রতি ইসলামের গুরুত্বারোপ

ইসলামী পরিবার হলো এমন একটি পরিবার, যা ইসলামের শিক্ষার ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয় এবং এর সদস্যরা ইসলামের নীতিমালা অনুসরণ করে জীবনযাপন করে। ইসলামী পরিবারে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, দায়িত্ববোধ, আদর্শ মূল্যবোধ ও নৈতিকতার গুরুত্ব দেওয়া হয়। এ ধরনের পরিবারে পিতা-মাতা, সন্তান এবং অন্য সদস্যরা কোরআন ও হাদিসের নির্দেশনা মেনে চলতে চেষ্টা করে।

ইসলামে পারিবারিক সম্প্রীতির গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি।

ইসলামের মূল শিক্ষা হলো মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শান্তি, ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠা করা। পারিবারিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নীতি রয়েছে, যা পারিবারিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন—
পারস্পরিক সম্মান ও ভালোবাসা : ইসলামে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা প্রদর্শনের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমাদের স্ত্রীর মধ্যে তিনি ভালোবাসা এবং দয়া সৃষ্টি করেছেন।


’ (সুরা : রুম, আয়াত : ২১)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, পারিবারিক জীবনকে সুখী ও শান্তিপূর্ণ রাখার জন্য প্রেম ও সহানুভূতি অপরিহার্য।

শান্তি ও ক্ষমার শিক্ষা : পারিবারিক সম্পর্কের ভিত্তি শান্তি ও ক্ষমার ওপর গড়ে ওঠে। পারিবারিক জীবনে যে ভুলত্রুটি বা মতপার্থক্য দেখা দেয়, সেগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার শিক্ষা দেয় ইসলাম। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ক্ষমা করো এবং সহনশীল হও, আল্লাহ ক্ষমাশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : নূর, আয়াত : ২২)

পারস্পরিক সাহায্য ও সহযোগিতা : পারিবারিক জীবনে সহযোগিতা ও সাহায্যের গুরুত্ব অপরিসীম। মহানবী (সা.) নিজে পারিবারিক কাজে সাহায্য করতেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটাতেন। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বোঝাপড়া ও দায়িত্ব ভাগাভাগির মাধ্যমে সৌহার্দ্য বজায় থাকে।

সংযম ও ধৈর্য : ইসলামে পরিবারে সংযম ও ধৈর্যের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পারিবারিক জীবনে যেকোনো সমস্যায় শান্ত ও ধৈর্যশীল মনোভাব প্রদর্শন করার শিক্ষাই ইসলাম প্রদান করে।

ধৈর্যের মাধ্যমে পারিবারিক সম্পর্কগুলো আরো মজবুত হয় এবং অসন্তোষ বা বিভেদ দূর করা সম্ভব।

দায়িত্বশীলতা ও পারিবারিক কর্তব্য : ইসলামে প্রতিটি পরিবারের সদস্যের জন্য নির্দিষ্ট কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য নির্ধারিত হয়েছে। পিতামাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য, সন্তানের প্রতি মাতা-পিতার দায়িত্ব এবং স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক দায়িত্বগুলো পালন করাই পারিবারিক সম্প্রীতির ভিত্তি গড়ে তোলে।

নরম স্বভাব ও স্নেহপ্রবণ আচরণ : নরম স্বভাব ও স্নেহপ্রবণ আচরণ পারিবারিক সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি, যে তার পরিবারের প্রতি উত্তম।’ (তিরমিজি)

এই শিক্ষা অনুযায়ী পরিবারের প্রতি নরম মনের এবং স্নেহশীল মনোভাব প্রদর্শন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।

নৈতিকতা ও শিষ্টাচারের শিক্ষা : পারিবারিক সম্প্রীতির জন্য পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নৈতিকতা, শিষ্টাচার, এবং আন্তরিকতার শিক্ষা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। ইসলামে এই শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, যেন প্রত্যেক সদস্য অন্য সদস্যদের প্রতি সদয়, ভদ্র ও শালীন আচরণ করে। এটি পারিবারিক সম্পর্ককে আরো মজবুত ও স্থায়ী করে তোলে।

বিবাদ এড়িয়ে চলা এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া

বৃদ্ধি : পারিবারিক জীবনে ছোটখাটো বিরোধ এড়িয়ে চলা এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানোর প্রতি গুরুত্ব দেয় ইসলাম। কোরআন ও হাদিসে বারবার শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার এবং বিবাদ বা কলহ এড়িয়ে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা পারিবারিক শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষায় সহায়ক।

পরিবারে প্রয়োজন অনুযায়ী পরামর্শ : ইসলামে পারিবারিক সম্পর্কগুলোতে পারস্পরিক পরামর্শের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পরিবারের প্রধান সিদ্ধান্তগুলোতে সদস্যদের মতামত নেওয়া তাদের মধ্যে সম্মান ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি করে। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তাদের পরামর্শ করো এবং তারপর আল্লাহর ওপর ভরসা করো।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)

পরিবারের সদস্যদের সময় দেওয়া ও মানসিক সমর্থন প্রদান : ইসলামে পারিবারিক জীবনে সদস্যদের সময় দেওয়ার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। প্রিয় নবী (সা.) নিজেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটাতেন এবং তাদের সঙ্গে কথা বলতেন। মানসিক সমর্থন দিয়ে একজন আরেকজনকে সাহায্য করার মাধ্যমে পারিবারিক বন্ধন দৃঢ় হয় এবং পারস্পরিক আস্থা বৃদ্ধি পায়।

অর্থনৈতিক সহায়তা ও প্রয়োজন মেটানো : ইসলামে পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের অর্থনৈতিক চাহিদা মেটানোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। স্বামী হিসেবে একজন পুরুষকে তার স্ত্রীর ও সন্তানদের প্রয়োজন মেটাতে বলা হয়েছে। আল্লাহ কোরআনে বলেছেন, ‘পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক...।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৪)

প্রয়োজন পূরণ করলে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নির্ভরশীলতা ও প্রশান্তি আসে, যা পারিবারিক সৌহার্দ্যকে আরো বাড়িয়ে তোলে।

শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করা : ইসলামে একটি শান্তিপূর্ণ এবং সংগঠিত পরিবেশ বজায় রাখার গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পারিবারিক জীবনে শান্তি ও সংগঠনের অভাব হলে ছোটখাটো সমস্যাগুলো বড় আকার ধারণ করতে পারে। ইসলাম শেখায়, পারিবারিক জীবনে রাগ ও উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা।

সতর্কভাবে শব্দ ব্যবহার করা : ইসলামে কথোপকথনের সময় কোমল ও শালীন ভাষা ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। পারিবারিক জীবনে শব্দ ব্যবহারে সতর্কতা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কঠোর কথা সম্পর্কের মধ্যে কষ্ট ও দুঃখ সৃষ্টি করতে পারে। আল্লাহ কোরআনে বলেছেন, ‘মানুষের সঙ্গে সুন্দর কথা বলো..।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত ৮৩)

পরস্পরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসা করা : ইসলামে কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, যা পারিবারিক সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞ নয়।’ (তিরমিজি)

পরিবারের সদস্যদের পরস্পরের ভালো কাজের জন্য প্রশংসা করা হলে সম্পর্ক আরো দৃঢ় হয় এবং তাদের মধ্যে সম্মানবোধ বৃদ্ধি পায়।

আদব বা শিষ্টাচার শেখানো ও পালন করা : ইসলাম শিক্ষা দেয় যে পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে আদব বা শিষ্টাচার শেখাতে হবে। এটি পারিবারিক সম্পর্কের ভিত্তিকে মজবুত করে এবং সদস্যদের মধ্যে শৃঙ্খলা বজায় রাখে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমার পরিবারকে সুন্দর চরিত্র শেখাও।’ (বুখারি)

পরিবারের আনন্দ ও দুঃখ ভাগাভাগি করা : ইসলামে পারিবারিক সম্পর্কের জন্য আনন্দ ও দুঃখ ভাগাভাগি করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পরিবারের একজন সদস্যের সুখ-দুঃখে অন্যরা সমানভাবে অংশ নিলে পারস্পরিক ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় এবং সম্পর্ক দৃঢ় হয়। মহানবী (সা.) তাঁর সাহাবিদের দুঃখ-কষ্টে সমব্যথী হতেন এবং তাঁদের সুখে আনন্দ প্রকাশ করতেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়