শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৪, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

ফিরে দেখা

মুসলিম স্পেনে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম স্পেনে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি

মুসলিম স্পেনে (৭১১-১৪৯২ খ্রিস্টাব্দ, অতীত নাম আন্দালুস) একসময় ছিল বিজ্ঞান, সাহিত্য, স্থাপত্য ও ধর্মীয় সহাবস্থানের অনন্য নজির। মুসলমান শাসনের অধীনে আন্দালুস একটি সাম্যবাদী সমাজে পরিণত হয়, যেখানে মুসলিম, খ্রিস্টান ও ইহুদিরা একত্রে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বসবাস করেছিল। এটি ‘Convivencia’ নামে পরিচিত, যা এই যুগে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও সামাজিক সম্প্রীতির ধারণা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। 

আন্দালুসে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি

১. ধর্মীয় সহাবস্থান : আন্দালুসে মুসলমান শাসকরা খ্রিস্টান ও ইহুদিদের তাদের ধর্ম পালন করার স্বাধীনতা দিয়েছিল। শাসনব্যবস্থার অধীনে বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে একসঙ্গে বসবাস করত।
জিজিয়া : অমুসলিমদের জন্য জিজিয়া কর আরোপিত ছিল, কিন্তু তাদের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বজায় রাখতে কোনো বাধা দেওয়া হয়নি, যা তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষার বিনিময়ে নেওয়া হতো। এর মাধ্যমে তাদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করা হয়। এটি তাদের জন্য বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিত।

গ্রানাডায় খ্রিস্টান পুনরুদ্ধারের আগ পর্যন্ত বিভিন্ন ধর্মের মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করত। এখানে মসজিদ, গির্জা ও সিনাগগ একত্রে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করত। (উইলিয়াম মন্টগোমারি ওয়াট, A History of Islamic Spain.)
২. শাসনব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তি : মুসলমান শাসকরা অমুসলিমদের (খ্রিস্টান ও ইহুদি) প্রশাসন, বাণিজ্য এবং শিক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছিল। কর্ডোবার খলিফা আবদুর রহমান তৃতীয়-এর সময়ে মুসলিম, খ্রিস্টান ও ইহুদি পণ্ডিতরা একসঙ্গে কাজ করত। (ড্যানিয়েল জি. নেটেলিং, The Jews of Moslem Spain.) 
৩. বৈষম্যহীন বিচারব্যবস্থা : ইসলামী শরিয়া আইন অনুযায়ী, প্রতিটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নিজস্ব ধর্মীয় আইন মেনে চলার অনুমতি ছিল।  ইহুদি সম্প্রদায় তাদের নিজস্ব ‘বাইবেলিকাল’ আইনের অধীনে ছিল। খ্রিস্টানরা তাদের ক্যানোনিক্যাল আইনে বিচার পেত। (আন্নে-মারি এডউইনসন, Muslims and Christians in Medieval Spain.)

৪. সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণ : আন্দালুসে ইসলামিক সংস্কৃতি এবং স্থানীয় রোমান ও ভিসিগথ ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ ঘটে। স্থাপত্যে মুদ্রিত হয় ইসলামী ও খ্রিস্টান শৈলীর মিশ্রণ। উদাহরণত—কর্ডোবার মসজিদ। (ওলেয়ারি, Arabic Thought and its Place in History)

সাংস্কৃতিক ও জ্ঞানচর্চার বিকাশ

১. জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র : মুসলিম শাসন আন্দালুসকে বিজ্ঞান, গণিত, সাহিত্য ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পরিণত করে। সে সময়ে গড়ে ওঠে কর্ডোবার গ্রন্থাগার (Cordoba Library), যেটি ছিল মধ্যযুগের বৃহত্তম গ্রন্থাগার। মুসলিম পণ্ডিত ইবনে রুশদ (Averroes) , ইহুদি দার্শনিক মাইমোনিডেস (Maimonides)  ও খ্রিস্টান পণ্ডিতরা একসঙ্গে কাজ করতেন। 

২. ত্রিভাষিক জ্ঞানচর্চা : আন্দালুসে আরবি, লাতিন ও হিব্রু ভাষায় সাহিত্য ও বিজ্ঞান চর্চা করা হতো। আরবরা গ্রিক দর্শন ও বিজ্ঞানকে সংরক্ষণ করে ইউরোপে প্রবর্তন করে। 

সম্প্রীতি অবসানের কারণ

১. খ্রিস্টান পুনরুদ্ধার অভিযান  (Reconquista) :  ১৩ শ শতাব্দী থেকে স্পেনের খ্রিস্টান শাসকরা পুনরায় আন্দালুস পুনরুদ্ধার শুরু করে।  ১৪৯২ সালে গ্রানাডার পতনের মাধ্যমে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটে। মুসলমান ও ইহুদিদের দেশত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় অথবা ধর্মান্তরিত হতে বলা হয়। 

২. ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা : খ্রিস্টান শাসকদের অধীনে ধর্মীয় সহাবস্থান ভেঙে পড়ে। সে সময়ে স্প্যানিশ ইনকুইজিশন মুসলমান ও ইহুদিদের কঠোরভাবে দমন করা হতো। (হেনরি চার্লস লি, A History of the Inquisition of Spain.)

ইসলামের মহত্ত্বের প্রকাশ

মুসলিম আন্দালুসে (৭১১-১৪৯২ খ্রিস্টাব্দ) ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতির মাধ্যমে ইসলামের মহত্ত্ব অসাধারণভাবে প্রকাশিত হয়। এই সময় মুসলমান শাসকরা কোরআনের নীতি অনুসরণ করে এমন এক সমাজ গঠন করেছিলেন, যেখানে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা, ন্যায়বিচার ও জ্ঞানচর্চার প্রতি শ্রদ্ধা বজায় ছিল। এই ঘটনাগুলো ইসলামের মানবিক ও উদারনৈতিক আদর্শকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরে।

১. সহিষ্ণুতার শিক্ষা : ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রতি সহিষ্ণুতা। মুসলিম শাসকরা এই নীতিকে বাস্তবায়িত করে দেখিয়েছেন, যা কোরআনের নিম্নোক্ত আয়াত দ্বারা নির্দেশিত—‘ধর্মের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নেই। সত্য পথ এবং ভ্রান্ত পথ পরিষ্কার।’ (সুরা : আল-বাকারাহ, আয়াত : ২৫৬) 

মুসলিম আন্দালুসে ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমানরা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে ইসলাম একটি মানবিক ও উদার ধর্ম। 

২. ন্যায়বিচার ও সাম্যের আদর্শ : ইসলাম একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের ওপর জোর দেয়। মুসলিম শাসকরা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের নিজস্ব ধর্মীয় আইন অনুযায়ী বিচার পাওয়ার অধিকার দিয়েছিলেন। 

ইসলামের শিক্ষা : ‘আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেন যে তোমরা ন্যায়বিচার ও সদাচরণ করো।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ৯০)  এই নীতির অধীনে মুসলিম শাসকরা সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। 

৩. জ্ঞানচর্চার প্রতি উৎসাহ : ইসলামের প্রথম বাণী ছিল ‘পড়ো’ (সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

আন্দালুসে এই নির্দেশনা অনুসরণ করে মুসলিম শাসকরা জ্ঞানচর্চার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। মুসলিম, ইহুদি ও খ্রিস্টান পণ্ডিতরা একত্রে বিজ্ঞান, চিকিৎসা, দর্শন ও শিল্পকলায় যুগান্তকারী অবদান রেখেছেন। কর্ডোবা ও গ্রানাডার মতো শহরগুলো বিশ্বজুড়ে জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রে পরিণত হয়। ইসলামের এই জ্ঞানচর্চার উদারতা ও বহুমুখিতা আজও উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত। 

৪. অমুসলিমদের প্রতি উদারতা : মুসলিম শাসন ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকারকে নিশ্চিত করে। ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ওপর জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করার কোনো ঘটনা ঘটেনি, বরং তাদের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় চর্চায় স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল। মুসলমানদের উদার মনোভাব এবং ইসলামের সহিষ্ণুতা নীতি গোটা আন্দালুসে স্থায়ী শান্তি ও উন্নতির সূচনা করে। 

৫. সংস্কৃতির বিকাশ ও সংমিশ্রণ : ইসলামী সংস্কৃতি স্থানীয় রোমান, ভিসিগথ ও খ্রিস্টান ঐতিহ্যের সঙ্গে মিলে এক অনন্য সংমিশ্রণ গড়ে তোলে। 

স্থাপত্য : কর্ডোবার মসজিদ এবং আলহাম্ব্রা প্রাসাদ ইসলামের নান্দনিকতা ও শিল্পকলার মহত্ত্বকে প্রকাশ করে। 

সংগীত ও সাহিত্য : আন্দালুসে আরবি ভাষার পাশাপাশি স্থানীয় ভাষায়ও সাহিত্য ও সংগীত চর্চা বিস্তার লাভ করে। 

বিশ্বের প্রতি বার্তা

১. সাম্য ও সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত : মুসলিম আন্দালুস দেখিয়েছে যে ইসলাম একটি বিশ্বজনীন ধর্ম, যা বিভিন্ন জাতি, সংস্কৃতি ও ধর্মের মানুষের মধ্যে শান্তি ও সৌহার্দ্য স্থাপন করতে পারে। 

২. ইসলামের বিশ্বজনীন নীতি : ইসলামের শিক্ষাগুলো মানবজাতির সার্বিক কল্যাণের জন্য। ধর্ম-বর্ণ-জাতি-নির্বিশেষে এটি একটি সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের দিকে আহ্বান জানায়। কোরআনের নির্দেশ—‘হে মানবজাতি! আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী থেকে এবং তোমাদের বিভক্ত করেছি জাতি ও গোষ্ঠীতে, যাতে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারো। আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্মানিত, যে সর্বাধিক পরহেজগার।’(সুরা : আল-হুজুরাত, আয়াত : ১৩) (লেখক : শিক্ষার্থী)

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়