শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৭, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

দানশীলতা ও বদান্যতা প্রতিটি মানুষকে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দেয়

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
দানশীলতা ও বদান্যতা প্রতিটি মানুষকে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দেয়

সমাজে বিভিন্ন স্তরের মানুষ বসবাস করে। আল্লাহতায়ালা কাউকে ধনী করেন এবং কাউকে গরিব বানান। ধনীদের জন্য উচিত গরিবদের সহযোগিতায় দানের হাত সম্প্রসারিত করা। সমাজের প্রতিটি গরিব শ্রেণির লোকদের প্রতি দানশীলতা ও বদান্যতা প্রদর্শন করা একটি মহৎ কাজ। কেননা একমাত্র আল্লাহতায়ালাই ধনী এবং সবাই তাঁর সামনে গরিব, অসহায়, মিসকিন এবং প্রতিটি ধনী ব্যক্তি যা কিছু অর্জন করেছেন তাঁর সবকিছুই আল্লাহপাকের দয়া, মেহেরবানি ও দান। সুতরাং আল্লাহপাকের দানে ধনী ব্যক্তি অপর গরিব ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহপাকেরই নির্দেশ। কেননা শুধু আল্লাহপাকই ধনী। বাকি সবাই গরিব। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ের প্রতি বিশেষ তাগিদ রয়েছে। আল্লাহতায়ালা কোরআন কারিমে ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ! তোমরা যা উপার্জন কর এবং আমি যা ভূমি থেকে তোমাদের জন্য উৎপাদন করে দিই তা থেকে যা উৎকৃষ্ট তা ব্যয় কর, (সুরা বাকারা : ২৬৭) দানশীলতার ফজিলতের কথা উল্লেখপূর্বক কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, যারা নিজেদের ধনৈশ্বর্য আল্লাহর পথে ব্যয় করে, তাদের উপমা একটি শস্য বীজ, যা সাতটি শিষ উৎপাদন করে, প্রত্যেক শিষে রয়েছে ১০০ শস্যকণা। আল্লাহপাক যাকে ইচ্ছা বহু গুণে বৃদ্ধি করে দেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় সর্বজ্ঞ, (সুরা বাকারা : ২৬১) আল্লাহতায়ালা হলেন সবচেয়ে বড় দাতা, তারপর মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় দাতা হলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাঁর দানের তুলনা হয় না। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দাতা (বুখারি)। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন দানশীলতার মূর্ত প্রতীক। জীবনে কেউ তাঁর কাছে কিছু চেয়েছে এবং জবাবে তিনি না বলেছেন এমনটি কখনো হয়নি। হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সব মানুষের তুলনায় সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী, সর্বশ্রেষ্ঠ দাতা ও সর্বাধিক সাহসী ছিলেন ছিলেন (বুখারী, মুসলিম ও মিশকাত)। দানশীলতা মানুষকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করে এবং জান্নাত পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, দানশীলতা জান্নাতের একটি বৃক্ষ এবং যে এর কোনো একটি শাখা ধারণ করবে, তাঁকে জান্নাত পর্যন্ত পৌঁছে দেবে। আর কৃপণতা জাহান্নামের একটি বৃক্ষ। যে এর কোনো একটি ডালপালা ধারণ করবে, তা তাঁকে জাহান্নাম পর্যন্ত পৌঁছে দেবে, (বাইহাকি মিশকাত) আল্লাহর দেওয়া শরীর দিয়ে আল্লাহতায়ালার ইবাদত করা ও তাঁর দেওয়া সম্পদ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করে জান্নাত অর্জন করা প্রতিটি মুমিনের কর্তব্য, নিজের প্রিয় বস্তু আল্লাহর পথে ব্যয় না করা পর্যন্ত কল্যাণ লাভ করা কখনোই সম্ভব নয়। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা কোরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন, তোমরা যা ভালোবাস তা ব্যয় না করা পর্যন্ত তোমরা কখনো পুণ্য লাভ করতে পারবে না (সুরা আল ইমরান : ৯২)। এই আয়াতটি নাজিল হওয়ার পর হজরত আবু তালহা (রা.) উঠে দাঁড়ালেন এবং বললেন, হে আল্লাহর রসুল! আমার কাছে বায়রুহা বাগানটি অত্যন্ত প্রিয়, এটি আল্লাহর ওয়াস্তে আমি দান করে দিলাম। এর বিনিময়ে আমি আল্লাহর কাছে পুণ্য ও সঞ্চয় চাই। সুতরাং আল্লাহর নিবেদিত পথে আপনি তা ব্যয় করুন। এ কথা শুনে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, এ তো অনেক লাভজনক সম্পদ, এ তো অনেক লাভজনক সম্পদ। তুমি যা বললে আমি তো শুনলাম। তুমি এ সম্পত্তি বর্তমান নিকটাত্মীয়দের মধ্যে বণ্টন করে দাও। এটাই আমি ভালো মনে করছি। তখন আবু তালহা (রা.) বললেন হে আল্লাহর রসুল! আমি তাই করব। তারপর আবু তালহা (রা.) তাঁর সম্পত্তি তাঁর চাচাতো ভাইবোন ও আত্মীয়স্বজনের মধ্যে বণ্টন করে দিলেন (বোখারি)। হজরত আবু দাউদ আনসারী রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমাদের সাদাকা করার হুকুম করার পর আমরা পারিশ্রমিকের বিনিময়ে বোঝা বহন করতাম এবং আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অক্লান্ত পরিশ্রম করে কেবল এক মুদ্দ গম বা খেজুর আনতে পারত এবং তাই সাদাকা করত। অথচ এখন আমাদের কারও কারও কাছে এক লাখ পরিমাণ দিরহাম রয়েছে (বুখারি) হজরত ইমাম গাজ্জালি (র.) বলেন, দানকারীগণ তিন শ্রেণিতে বিভক্ত : এক. ওই সব দানকারীগণ, তাঁরা যা পান তার সব কিছুই আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দিয়ে আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া ও প্রেমের সত্যতা প্রদর্শন করেন। হজরত আবু বক্কর সিদ্দীক রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর অপূর্ব দানের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। দুই. ওই শ্রেণির লোকজন, যারা নিজেদের খাওয়া পরার পর অতিরিক্ত জমিয়ে না রেখে সর্বদাই দিন দুঃখীর দুঃখ মোচনের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যখনই সুযোগ পান তখনই তাঁরা অকাতরে দান করে অভাবগ্রস্তদের সহায়তা করে থাকেন, তাঁরা কেবল জাকাতের নির্ধারিত অংশ দান করেই ক্ষান্ত হন না বরং প্রয়োজনে সবকিছু আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে দেন। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, লোকেরা আপনাকে জিজ্ঞেস করে কী তাঁরা ব্যয় করবে? আপনি বলে দিন, যা উদ্বৃত্ত সবই। (সুরা বাকারা : ২১৯)

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক ইমাম ও খতিব, কাওলারবাজার জামে মসজিদ, দক্ষিণখান, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
সর্বশেষ খবর
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ
গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের
কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী
সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪
রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭
হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে গাঁজাসহ আটক, দুই যুবকের জেল
ফেনীতে গাঁজাসহ আটক, দুই যুবকের জেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ আইসক্রিম প্রস্তুতকারককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ আইসক্রিম প্রস্তুতকারককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স
গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১
গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল
গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু
চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী
শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা
বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু
চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল
পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব
সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা