শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৯, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

মহানবী (সা.)-এর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক

মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক

মহানবী (সা.) ইসলামের প্রচার ও সম্প্রসারণের জন্য শুধু আরব অঞ্চলে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। তাঁর এই সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল ইসলামী দাওয়াতের বার্তা পৌঁছানো, মানবতার মুক্তির বার্তা প্রচার এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করা।

মহানবী (সা.)-এর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে তুলে ধরা হলো—

চিঠিপত্র প্রেরণ

মহানবী (সা.) বিভিন্ন দেশের শাসকদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছিলেন, যাতে তারা ইসলাম গ্রহণ করেন। এই চিঠিগুলোতে ইসলামের মূল শিক্ষা ও শান্তির বার্তা তুলে ধরা হতো।

উল্লেখযোগ্য চিঠি প্রাপকদের মধ্যে ছিলেন—রোমান সম্রাট হেরাক্লিয়াস,পারস্য সম্রাট খসরু পারভেজ ও মিসরের সম্রাট মুকাওকিস।

শান্তিপূর্ণ চুক্তি

রাসুল (সা.) বিভিন্ন গোত্র ও দেশের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করেছিলেন, যার অন্যতম উদাহরণ হলো হুদাইবিয়ার চুক্তি। মক্কার কুরাইশদের সঙ্গে এই চুক্তি করে তিনি মক্কা বিজয়ের জন্য প্রস্তুতি নিতে সক্ষম হন এবং এটি ইসলাম প্রচারের জন্য একটি কৌশলগত বিজয় ছিল।

প্রতিনিধিদল প্রেরণ

রাসুল (সা.) বিভিন্ন দেশের শাসকদের কাছে তাঁর সাহাবিদের প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছিলেন, যাতে তারা ইসলাম প্রচার করতে পারেন এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করতে পারেন।

বাহ্যিক হুমকি ও নিরাপত্তা

রাসুল (সা.) শুধু ইসলাম প্রচারের জন্যই নয়, বরং মুসলিম উম্মাহর নিরাপত্তা রক্ষার জন্যও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গুরুত্ব দিয়েছিলেন। বিভিন্ন দেশের শাসকদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে তিনি নিশ্চিত করতেন যে মুসলমানদের ওপর বহিরাগত আক্রমণ আসবে না। যেমন—রোমান সাম্রাজ্যের কাছ থেকে আসা হুমকি মোকাবেলায় তিনি তাবুক অভিযানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, যা একটি প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ ছিল।

মুসলিমদের প্রতি ভালোবাসা ও ন্যায়বিচার

রাসুল (সা.) তাঁর প্রতিনিধিদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যেন তারা অন্য দেশের মানুষের প্রতি ন্যায়পরায়ণ আচরণ করেন এবং তাদের অধিকার রক্ষা করেন।

এভাবে তিনি সেই দেশগুলোর জনগণের মনে ইসলামের প্রতি ভালো ধারণা তৈরি করেন। যেমন—মিসরের জনগণের প্রতি ভালো আচরণ প্রদর্শনের জন্য রাসুল (সা.) সাহাবিদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, কারণ তাঁর মাতামহী মিসরের ছিলেন।

মানবিক সাহায্য

রাসুল (সা.) শুধু ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে নয়, বরং মানবতার খাতিরে বিভিন্ন গোত্র ও জাতিকে সাহায্য করতেন। দুর্ভিক্ষ বা সংকটে পড়া জাতিগোষ্ঠীগুলোর প্রতি তাঁর সহানুভূতি ও সাহায্যের হাত বাড়ানো ছিল মুসলিম জাতির জন্য একটি উদাহরণ। এর মাধ্যমে মুসলিম উম্মাহর সহানুভূতিশীল ও উদার চরিত্রের প্রতিফলন ঘটেছিল।

শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান

রাসুল (সা.) বিভিন্ন গোত্রের মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ে তুলতে অনেক উদ্যোগ নিয়েছিলেন। উদাহরণস্বরূপ মদিনায় ইহুদি সম্প্রদায়ের সঙ্গে তিনি মদিনা সনদ নামের একটি চুক্তি সম্পাদন করেন, যা মদিনা শহরে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি নিশ্চিত করেছিল। এটি ছিল সমসাময়িক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও সংবিধানের একটি উদাহরণ।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উন্নয়ন

রাসুল (সা.) আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কেও বিশেষ মনোযোগ দিয়েছিলেন, যা মুসলিম অর্থনীতির উন্নতিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছিল। ইসলাম-পূর্ব যুগে আরবদের ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল এবং রাসুল (সা.) সেই সম্পর্ককে আরো সুসংহত করেছিলেন। ব্যবসার মাধ্যমে ইসলামিক নৈতিকতা ও বিশ্বস্ততার দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছিল।

ইসলামিক দাওয়াতের বৈশ্বিক প্রসার

রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন মানুষের কাছে আল্লাহর বার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য। তাই তিনি কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলে সীমাবদ্ধ না থেকে বাইরের দেশগুলোতেও ইসলামের বার্তা পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হয়েছিলেন। এটি ছিল তাঁর প্রচেষ্টা, যাতে সব মানুষ আল্লাহর একত্ববাদ ও শান্তির দাওয়াত সম্পর্কে জানতে পারে। এই উদ্দেশ্যে তিনি বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রদূত পাঠিয়েছিলেন, যারা ইসলামিক শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধ প্রচার করতেন।

ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধা

রাসুল (সা.)-এর কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ধর্মীয় বৈচিত্র্যকে সম্মান করা। তাঁর সময়ে মদিনা ছিল বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনস্থল। রাসুল (সা.) মদিনায় ইহুদি, খ্রিস্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের চেষ্টা করেছিলেন। তাঁর এই আদর্শ বর্তমান যুগে আন্তর্ধর্মীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।

দূতদের প্রতি আন্তরিক ও শ্রদ্ধাশীল আচরণ

রাসুল (সা.) অন্যান্য দেশ থেকে আসা দূত ও প্রতিনিধিদের প্রতি সর্বদা আন্তরিক ও শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তিনি তাদের সঙ্গে যথেষ্ট সম্মান ও আতিথেয়তার আচরণ করতেন, যা তাঁর ন্যায়পরায়ণতা ও আদর্শমানের পরিচায়ক। যেসব প্রতিনিধি বা দূত ইসলামের দাওয়াত প্রত্যাখ্যান করতেন, তাদের সঙ্গেও রাসুল (সা.) কোনো ধরনের অসৌজন্যমূলক আচরণ করতেন না।

আন্তঃগোত্রীয় শান্তিচুক্তির গুরুত্ব

রাসুল (সা.) বুঝতে পেরেছিলেন যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে গোত্রীয় ও আন্তর্জাতিক শান্তিচুক্তি অপরিহার্য। এ কারণে তিনি কুরাইশ ও অন্যান্য গোত্রের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করেছিলেন। যেমন—হুদাইবিয়ার চুক্তি মুসলমানদের এবং কুরাইশদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শান্তিচুক্তি হিসেবে পরিগণিত হয়। এই চুক্তি ইসলামের দাওয়াত প্রচারে আরো বড় ভূমিকা রাখে, কারণ মুসলমানরা তখন ইসলামের মূল বাণীকে আরো বিস্তৃত করতে সক্ষম হয়।

সামরিক কৌশল ও আত্মরক্ষা

রাসুল (সা.) কখনো অকারণে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করেননি, বরং প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য কৌশলগত উদ্যোগ নিয়েছিলেন। যেমন—তিনি তাবুক অভিযানের সময় শক্তি প্রদর্শন করেছিলেন, যেন মুসলমানদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন না হয়। তাঁর এই সামরিক কৌশলগত সম্পর্ক স্থাপনের উদাহরণ বর্তমান যুগেও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান

রাসুল (সা.) বিশ্বাস করতেন যে আলোচনা ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যুদ্ধ বা সংঘর্ষ এড়িয়ে রাসুল (সা.) যতটা সম্ভব আলোচনা ও চুক্তির মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করতেন। এটি ছিল তাঁর কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির অন্যতম বৈশিষ্ট্য, যা বর্তমান আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।

আন্তঃধর্মীয় সংলাপ

রাসুল (সা.) বিভিন্ন ধর্মের লোকদের সঙ্গে সংলাপ ও আলোচনায় বিশ্বাস করতেন। খ্রিস্টান ও ইহুদি প্রতিনিধিদলকে তিনি মদিনায় অভ্যর্থনা জানাতেন এবং তাদের সঙ্গে ইসলামের মূল শিক্ষা সম্পর্কে আলোচনা করতেন। তাঁর এই সহনশীলতা ও আন্তরিকতার কারণে অন্য ধর্মের মানুষও তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন এবং তাঁকে একজন মহান নেতার মর্যাদা দিয়েছেন।

উপসংহার

রাসুল (সা.)-এর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ভিত্তি ছিল মানবতা, ন্যায়, সমতা ও শান্তি। বর্তমান আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও কূটনীতির ক্ষেত্রে তাঁর এসব শিক্ষা একটি আদর্শ হিসেবে প্রয়োগযোগ্য। তাঁর জীবনের এই অংশ থেকে শিখে আমরা বুঝতে পারি, ইসলামী দর্শনের মূল ভিত্তি শুধু ধর্মীয় বিশ্বাস নয়, বরং মানবিকতার প্রতিও দায়িত্বশীলতা।

 

লেখক : পিএইচডি গবেষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাষক, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ

সৌজন্য: কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়