শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

আরবি ভাষার গোড়ার কথা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
আরবি ভাষার গোড়ার কথা

পৃথিবীর প্রভাবশালী ভাষাগুলোর মধ্যে আরবি অন্যতম। আরবি ভাষার অতীত ইতিহাস খুবই চমকপ্রদ। কারণ মহান আল্লাহ কোরআনুল কারিমের জন্য আরবি ভাষা নির্বাচন করেছেন। আর কোরআনুল কারিম আল্লাহর কালাম, যা অনন্তকাল থেকে লাওহে মাহফুজে সংরক্ষিত রয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বরং এটা অতি সম্মানিত কোরআন, যা লাওহে মাহফুজে লিপিবদ্ধ।’ (সুরা : বুরুজ, আয়াত : ২১-২২)

বোঝা যায়, আরবি ভাষাও অনন্তকাল থেকে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া আরবি জান্নাতের ভাষা হওয়ার কারণে আদম (আ.) জান্নাতে থাকাকালে স্বভাবতই আরবিতে কথাবার্তা বলেছেন। কাজেই সন্দেহাতীতভাবে আরবি অনন্তকালের ভাষা, প্রথম ভাষা এবং পৃথিবীর সৃষ্টির আগে থেকে চলে আসা ভাষা।

তবে পৃথিবীতে প্রচলিত আরবি ভাষার ইতিহাস বর্ণনায় ভাষাবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে আরবি ভাষা সেমিটিক ভাষার পরিবর্তিতরূপ। কারণ সেমিটিক ভাষাগুলোর মধ্যে আরবি মূল সেমিটিক ভাষার সবচেয়ে নিকটবর্তী এবং আরবিই মূল সেমিটিক ভাষার বৈশিষ্ট্যগুলো বেশির ভাগ সংরক্ষণ করে।

সেমিটিক ভাষাবংশ : পৃথিবীর সব ভাষাকে ভাষাতাত্ত্বিক কয়েকটি মূল ভাষাপরিবারে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। যাকে ভাষাপরিবার বা ভাষাবংশ বলে।

সবচেয়ে বিস্তৃত ভাষাপরিবার হলো ইন্দো-ইউরোপীয়  (Indo-European) , এরপর গুরুত্বপূর্ণ ভাষাপরিবার হলো—সেমিটিক-হেমিটিক। সম্প্রতি গ্রিনবার্গ এই ভাষাপরিবারের নাম দিয়েছে ‘আফ্রো-এশীয়। অতীতে ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূল থেকে মেসোপটেমিয়া পর্যন্ত এই ভাষাপরিবারের বিস্তার ছিল। এই ভাষাপরিবার এখনো এসব এলাকায় প্রচলিত থাকলেও এ পরিবারের কিছু ভাষা লোপ পেয়েছে। যেমন—একসময়ের আক্কাদীয় ভাষা আর ব্যবহার হয় না।

এর স্থান দখল করেছে আরবি। সেমিটিক-হেমিটিক ভাষাপরিবারকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। হেমিটিক শাখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষা মিসরীয়। আর সেমিটিক শাখাটি দুটি ভাগে বিভক্ত—এক. পূর্ব সেমিটীয়, যার একমাত্র ভাষা আক্কাদীয়। দুই. পশ্চিম সেমিটীয়, যার উত্তর-পশ্চিম উপশাখার উল্লেখযোগ্য ভাষা ফিনিশীয় এবং দক্ষিণ-পশ্চিম উপশাখার উল্লেখযোগ্য ভাষা আরবি ও ইথিয়পীয়। (আরবি ভাষাতত্ত্ব, ঢাকা : সালেহা প্রকাশনী, ২০২৩ খ্রি., পৃ.-৪৫-৪৭)
সেমেটিক ভাষাভাষীর পরিচয় : বনু সাম বা সেমাইট হলো নুহ (আ.)-এর পুত্র সামের বংশধর। সৈয়দ সুলাইমান নদভির মতে, সামী বা সেমেটিক জাতি হলো—সামি বা সেমিটিক ভাষাভাষী মানবগোষ্ঠী। আয়লাম ও লুদ সামের সন্তান হওয়া সত্ত্বেও সামী ভাষাভাষী না হওয়ায় তারা সামী জাতিতে শামিল নয়। অন্যদিকে ফিনিশীয়রা সাম বংশোদ্ভূত নয়, কিন্তু সামী ভাষায় কথা বলার কারণে সামী জাতির অন্তর্ভুক্ত। আবিসিনিয়ার অধিবাসীরাও সামী ভাষাভাষী হিসেবে সামী জাতির মধ্যে গণ্য।

(তারিখে আরদুল কোরআন, ১ম খণ্ড,

আযমগড় : দারুল মুসান্নিফিন শিবলি একাডেমি, ১৯৫৫ খ্রি., পৃ.-১০৫)

কোরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা রক্ষিত : ভাষা সর্বদা বিবর্তন ও পরিবর্তনের মাধ্যমে অগ্রসর হয়। কোনো ভাষাই বেশি দিন এক অবস্থানে বর্তমান থাকে না, বিশেষ করে যে অঞ্চলের অধিবাসীরা তাদের বাসভূমির সীমানাকে বিজয়ের মাধ্যমে অথবা উপনিবেশ স্থাপন করে বিস্তৃত করে তাদের ভাষা দ্রুতগতিতে পরিবর্তন হয়। কারণ তারা অন্যান্য জাতির সভ্যতা-সংস্কৃতি ও ভাষার সংস্পর্শে এসে নিজেদের ভাষা-সভ্যতার স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে পারে না। ফলে একসময় তাদের মূল ভাষার অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং সে স্থলে নতুন ভাষা জন্ম  নেয়। তবে মূল আরবি ভাষা ইসলাম আগমনের পর থেকে পবিত্র কোরআনের প্রভাবে রক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। উইলিয়াম রাইট মন্তব্য করেছেন—‘বর্তমান কালের আরবি দুই হাজার বছর আগের আরবির এক অতি ঘনিষ্ঠ প্রতিনিধি, সে তুলনায় ইতালি বা ফরাসি ভাষা লাতিন থেকে অনেক আলাদা এক ভাষা।’

(Comparative Grammar of the Semitice Languages, London: 1923, P. 12.)

আরবে প্রচলিত আরবি ভাষা : আরব দেশ উত্তর ও দক্ষিণ এই দুই ভাগে বিভক্ত। দক্ষিণের অধিবাসীরা আরিবা অর্থাৎ খাঁটি আরব এবং তাদের আদি পুরুষ কাহতান হিসেবে তারা বানু কাহতান। উত্তর আরবের অধিবাসীরা মুস্তারিবা অর্থাৎ আরবি জাতীয়তা গ্রহণকারী আরব। তারা বানু ইসমাঈল বা ইসমাঈল (আ.)-এর বংশধর। তাদের ‘আদনানি’ও বলা হয়। কারণ ‘আদনান’ তাদের প্রখ্যাত একজন পূর্বপুরুষ। আরব দেশের সব অঞ্চলে একই ধরনের আরবি প্রচলিত ছিল না। ভাষা বিজ্ঞানীরা আঞ্চলিক আরবি ভাষাগুলোকে প্রথমে দক্ষিণ ও উত্তর—এই দুই ভাগে ভাগ করেছেন। দক্ষিণের ভাষায় বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক উপভাষা উদ্ভব হয়েছিল। (তারিখু আদাবিল লুগাতিল ‘আরাবিয়্যাহ, ১ম খণ্ড, বৈরুত : দারু মাকতাবাতিল হায়াত, ১৯৯২খ্রি., পৃ.-৪৯)

জাহেলি যুগের উত্তর আরবীয় আরবি ভাষাকে কুরাইশি ও তামিমি মোটামুটি এ দুটি উপভাষায় ভাগ করা যায়।

আরবিয়্যুম মুবিন : উত্তর আরব, বিশেষত মক্কার ভাষাকে ‘আরবিয়্যুম মুবিন’ বলা হয়েছে। কোরআনের ভাষা আরবিয়্যুম মুবিন। আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু কোরআনের ভাষা সুস্পষ্ট আরবি ভাষা।’ (সুরা : নহল, আয়াত : ১০৩) 

মুবিন অর্থ ব্যাখ্যাকারী, উন্মুক্তকারী, প্রকাশক, সুস্পষ্ট ইত্যাদি। মুবিন এখানে একটি পরিভাষা। সংক্ষেপে মুবিন একটি ভাষার নাম, যে ভাষা কোরআনের ভাষা এবং যে ভাষায় জাহেলি যুগের কবিরা কবিতা রচনা করেছে। উত্তর আরবের কুরাইশ ও বানু সাদের ভাষা সর্বোত্কৃষ্ট। রাসুলুল্লাহ (সা.) কুরাইশ গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন এবং সাদ গোত্রে প্রতিপালিত হন বলে তাঁর ভাষা সুন্দর ও উত্তম ছিল। কুরাইশদের ভাষা ছিল অন্য ভাষাগুলোর তুলনায় উন্নত। মক্কায় সমগ্র আরব থেকে বহু লোক হজ পালন করতে আসত। মক্কার অনতিদূরে উকাজ মেলায় বেচাকেনা ছাড়াও সাহিত্য সম্মেলন হতো। কবি ও বাগ্মীদের সমাগত হতো এ মেলায়। এভাবে ভাষা ও ভাবের আদান-প্রদানের মাধ্যমে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবারই বোধগম্য একটি সাধারণ ভাষা অস্তিত্বে এসেছিল। অন্যদিকে কুরাইশরা ব্যবসার জন্য আরবের বাইরে গমন করে অনারব সভ্যতা ও সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হয়েছিল। ফলে তাদের ভাষা ও চিন্তায় ব্যাপকতা ও গভীরতা এসেছিল। ইসলামের আবির্ভাবের পর সারা আরব একটি ভাষার অধীনে চলে আসে। সে ভাষা জাহেলি যুগের কবিদের ভাষা, কুস ইব সাঈদের (মৃত. ৬০০ খ্রি.) উকাজ মেলায় ধর্মীয় বক্তৃতা প্রদানের ভাষা, কিসরা আনওশিরওয়াঁ (মৃত. ৫৭৯ খ্রি.)-এর দরবারে হীরা রাজা নুমান ইবনে মুনজির কর্তৃক প্রেরিত আরব প্রতিনিধিদলের আরবের পক্ষে কথা বলার ভাষা, আরবের বিশিষ্ট বাগ্মী আকসাম ইবন স্বায়ফী, হাজিব ইবন জুরারাহ, হারিস ইবন জালিম প্রমুখ ব্যক্তির ভাষা, প্রাচীন যুগ থেকে অসংখ্য প্রবাদ বাক্য রচিত হওয়ার ভাষা, পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হওয়ার ভাষা, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ভাষা, সাহাবিদের ভাষা, নানা সন্ধিপত্র ও তৎকালীন রাজা-বাদশাহদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার ভাষা এবং  আরব দেশের সীমা অতিক্রম করে তৎকালীন সভ্যজগতের প্রায় অর্ধেক ভূখণ্ডে সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান, সরকারি কাজকর্ম ও ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালিত হওয়ার ভাষা। সেটিই ক্লাসিক্যাল আরবি ভাষা ‘আরবিয়্যুম মুবিন।’

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক

আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম