শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

আরবি ভাষার গোড়ার কথা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
আরবি ভাষার গোড়ার কথা

পৃথিবীর প্রভাবশালী ভাষাগুলোর মধ্যে আরবি অন্যতম। আরবি ভাষার অতীত ইতিহাস খুবই চমকপ্রদ। কারণ মহান আল্লাহ কোরআনুল কারিমের জন্য আরবি ভাষা নির্বাচন করেছেন। আর কোরআনুল কারিম আল্লাহর কালাম, যা অনন্তকাল থেকে লাওহে মাহফুজে সংরক্ষিত রয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বরং এটা অতি সম্মানিত কোরআন, যা লাওহে মাহফুজে লিপিবদ্ধ।’ (সুরা : বুরুজ, আয়াত : ২১-২২)

বোঝা যায়, আরবি ভাষাও অনন্তকাল থেকে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া আরবি জান্নাতের ভাষা হওয়ার কারণে আদম (আ.) জান্নাতে থাকাকালে স্বভাবতই আরবিতে কথাবার্তা বলেছেন। কাজেই সন্দেহাতীতভাবে আরবি অনন্তকালের ভাষা, প্রথম ভাষা এবং পৃথিবীর সৃষ্টির আগে থেকে চলে আসা ভাষা।

তবে পৃথিবীতে প্রচলিত আরবি ভাষার ইতিহাস বর্ণনায় ভাষাবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে আরবি ভাষা সেমিটিক ভাষার পরিবর্তিতরূপ। কারণ সেমিটিক ভাষাগুলোর মধ্যে আরবি মূল সেমিটিক ভাষার সবচেয়ে নিকটবর্তী এবং আরবিই মূল সেমিটিক ভাষার বৈশিষ্ট্যগুলো বেশির ভাগ সংরক্ষণ করে।

সেমিটিক ভাষাবংশ : পৃথিবীর সব ভাষাকে ভাষাতাত্ত্বিক কয়েকটি মূল ভাষাপরিবারে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। যাকে ভাষাপরিবার বা ভাষাবংশ বলে।

সবচেয়ে বিস্তৃত ভাষাপরিবার হলো ইন্দো-ইউরোপীয়  (Indo-European) , এরপর গুরুত্বপূর্ণ ভাষাপরিবার হলো—সেমিটিক-হেমিটিক। সম্প্রতি গ্রিনবার্গ এই ভাষাপরিবারের নাম দিয়েছে ‘আফ্রো-এশীয়। অতীতে ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূল থেকে মেসোপটেমিয়া পর্যন্ত এই ভাষাপরিবারের বিস্তার ছিল। এই ভাষাপরিবার এখনো এসব এলাকায় প্রচলিত থাকলেও এ পরিবারের কিছু ভাষা লোপ পেয়েছে। যেমন—একসময়ের আক্কাদীয় ভাষা আর ব্যবহার হয় না।

এর স্থান দখল করেছে আরবি। সেমিটিক-হেমিটিক ভাষাপরিবারকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। হেমিটিক শাখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষা মিসরীয়। আর সেমিটিক শাখাটি দুটি ভাগে বিভক্ত—এক. পূর্ব সেমিটীয়, যার একমাত্র ভাষা আক্কাদীয়। দুই. পশ্চিম সেমিটীয়, যার উত্তর-পশ্চিম উপশাখার উল্লেখযোগ্য ভাষা ফিনিশীয় এবং দক্ষিণ-পশ্চিম উপশাখার উল্লেখযোগ্য ভাষা আরবি ও ইথিয়পীয়। (আরবি ভাষাতত্ত্ব, ঢাকা : সালেহা প্রকাশনী, ২০২৩ খ্রি., পৃ.-৪৫-৪৭)
সেমেটিক ভাষাভাষীর পরিচয় : বনু সাম বা সেমাইট হলো নুহ (আ.)-এর পুত্র সামের বংশধর। সৈয়দ সুলাইমান নদভির মতে, সামী বা সেমেটিক জাতি হলো—সামি বা সেমিটিক ভাষাভাষী মানবগোষ্ঠী। আয়লাম ও লুদ সামের সন্তান হওয়া সত্ত্বেও সামী ভাষাভাষী না হওয়ায় তারা সামী জাতিতে শামিল নয়। অন্যদিকে ফিনিশীয়রা সাম বংশোদ্ভূত নয়, কিন্তু সামী ভাষায় কথা বলার কারণে সামী জাতির অন্তর্ভুক্ত। আবিসিনিয়ার অধিবাসীরাও সামী ভাষাভাষী হিসেবে সামী জাতির মধ্যে গণ্য।

(তারিখে আরদুল কোরআন, ১ম খণ্ড,

আযমগড় : দারুল মুসান্নিফিন শিবলি একাডেমি, ১৯৫৫ খ্রি., পৃ.-১০৫)

কোরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা রক্ষিত : ভাষা সর্বদা বিবর্তন ও পরিবর্তনের মাধ্যমে অগ্রসর হয়। কোনো ভাষাই বেশি দিন এক অবস্থানে বর্তমান থাকে না, বিশেষ করে যে অঞ্চলের অধিবাসীরা তাদের বাসভূমির সীমানাকে বিজয়ের মাধ্যমে অথবা উপনিবেশ স্থাপন করে বিস্তৃত করে তাদের ভাষা দ্রুতগতিতে পরিবর্তন হয়। কারণ তারা অন্যান্য জাতির সভ্যতা-সংস্কৃতি ও ভাষার সংস্পর্শে এসে নিজেদের ভাষা-সভ্যতার স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে পারে না। ফলে একসময় তাদের মূল ভাষার অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং সে স্থলে নতুন ভাষা জন্ম  নেয়। তবে মূল আরবি ভাষা ইসলাম আগমনের পর থেকে পবিত্র কোরআনের প্রভাবে রক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। উইলিয়াম রাইট মন্তব্য করেছেন—‘বর্তমান কালের আরবি দুই হাজার বছর আগের আরবির এক অতি ঘনিষ্ঠ প্রতিনিধি, সে তুলনায় ইতালি বা ফরাসি ভাষা লাতিন থেকে অনেক আলাদা এক ভাষা।’

(Comparative Grammar of the Semitice Languages, London: 1923, P. 12.)

আরবে প্রচলিত আরবি ভাষা : আরব দেশ উত্তর ও দক্ষিণ এই দুই ভাগে বিভক্ত। দক্ষিণের অধিবাসীরা আরিবা অর্থাৎ খাঁটি আরব এবং তাদের আদি পুরুষ কাহতান হিসেবে তারা বানু কাহতান। উত্তর আরবের অধিবাসীরা মুস্তারিবা অর্থাৎ আরবি জাতীয়তা গ্রহণকারী আরব। তারা বানু ইসমাঈল বা ইসমাঈল (আ.)-এর বংশধর। তাদের ‘আদনানি’ও বলা হয়। কারণ ‘আদনান’ তাদের প্রখ্যাত একজন পূর্বপুরুষ। আরব দেশের সব অঞ্চলে একই ধরনের আরবি প্রচলিত ছিল না। ভাষা বিজ্ঞানীরা আঞ্চলিক আরবি ভাষাগুলোকে প্রথমে দক্ষিণ ও উত্তর—এই দুই ভাগে ভাগ করেছেন। দক্ষিণের ভাষায় বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক উপভাষা উদ্ভব হয়েছিল। (তারিখু আদাবিল লুগাতিল ‘আরাবিয়্যাহ, ১ম খণ্ড, বৈরুত : দারু মাকতাবাতিল হায়াত, ১৯৯২খ্রি., পৃ.-৪৯)

জাহেলি যুগের উত্তর আরবীয় আরবি ভাষাকে কুরাইশি ও তামিমি মোটামুটি এ দুটি উপভাষায় ভাগ করা যায়।

আরবিয়্যুম মুবিন : উত্তর আরব, বিশেষত মক্কার ভাষাকে ‘আরবিয়্যুম মুবিন’ বলা হয়েছে। কোরআনের ভাষা আরবিয়্যুম মুবিন। আল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু কোরআনের ভাষা সুস্পষ্ট আরবি ভাষা।’ (সুরা : নহল, আয়াত : ১০৩) 

মুবিন অর্থ ব্যাখ্যাকারী, উন্মুক্তকারী, প্রকাশক, সুস্পষ্ট ইত্যাদি। মুবিন এখানে একটি পরিভাষা। সংক্ষেপে মুবিন একটি ভাষার নাম, যে ভাষা কোরআনের ভাষা এবং যে ভাষায় জাহেলি যুগের কবিরা কবিতা রচনা করেছে। উত্তর আরবের কুরাইশ ও বানু সাদের ভাষা সর্বোত্কৃষ্ট। রাসুলুল্লাহ (সা.) কুরাইশ গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন এবং সাদ গোত্রে প্রতিপালিত হন বলে তাঁর ভাষা সুন্দর ও উত্তম ছিল। কুরাইশদের ভাষা ছিল অন্য ভাষাগুলোর তুলনায় উন্নত। মক্কায় সমগ্র আরব থেকে বহু লোক হজ পালন করতে আসত। মক্কার অনতিদূরে উকাজ মেলায় বেচাকেনা ছাড়াও সাহিত্য সম্মেলন হতো। কবি ও বাগ্মীদের সমাগত হতো এ মেলায়। এভাবে ভাষা ও ভাবের আদান-প্রদানের মাধ্যমে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবারই বোধগম্য একটি সাধারণ ভাষা অস্তিত্বে এসেছিল। অন্যদিকে কুরাইশরা ব্যবসার জন্য আরবের বাইরে গমন করে অনারব সভ্যতা ও সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হয়েছিল। ফলে তাদের ভাষা ও চিন্তায় ব্যাপকতা ও গভীরতা এসেছিল। ইসলামের আবির্ভাবের পর সারা আরব একটি ভাষার অধীনে চলে আসে। সে ভাষা জাহেলি যুগের কবিদের ভাষা, কুস ইব সাঈদের (মৃত. ৬০০ খ্রি.) উকাজ মেলায় ধর্মীয় বক্তৃতা প্রদানের ভাষা, কিসরা আনওশিরওয়াঁ (মৃত. ৫৭৯ খ্রি.)-এর দরবারে হীরা রাজা নুমান ইবনে মুনজির কর্তৃক প্রেরিত আরব প্রতিনিধিদলের আরবের পক্ষে কথা বলার ভাষা, আরবের বিশিষ্ট বাগ্মী আকসাম ইবন স্বায়ফী, হাজিব ইবন জুরারাহ, হারিস ইবন জালিম প্রমুখ ব্যক্তির ভাষা, প্রাচীন যুগ থেকে অসংখ্য প্রবাদ বাক্য রচিত হওয়ার ভাষা, পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হওয়ার ভাষা, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ভাষা, সাহাবিদের ভাষা, নানা সন্ধিপত্র ও তৎকালীন রাজা-বাদশাহদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার ভাষা এবং  আরব দেশের সীমা অতিক্রম করে তৎকালীন সভ্যজগতের প্রায় অর্ধেক ভূখণ্ডে সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান, সরকারি কাজকর্ম ও ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালিত হওয়ার ভাষা। সেটিই ক্লাসিক্যাল আরবি ভাষা ‘আরবিয়্যুম মুবিন।’

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক

আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ী নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মারধরের পর পল্লী চিকিৎসককে তুলে নেওয়ার অভিযোগ
মারধরের পর পল্লী চিকিৎসককে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইঞ্জিন বিকল, মাঝপথে থেমে চলন্ত ট্রেন
ইঞ্জিন বিকল, মাঝপথে থেমে চলন্ত ট্রেন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
রংপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের
শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টুঙ্গিপাড়ায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
টুঙ্গিপাড়ায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে কাল রংপুরে
পদযাত্রা কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে কাল রংপুরে পদযাত্রা কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দেশের ২৫ জেলায় পৌঁছে দিবে ডাক বিভাগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দেশের ২৫ জেলায় পৌঁছে দিবে ডাক বিভাগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে অনলাইনে এবং অফলাইনে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ
আওয়ামী প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে অনলাইনে এবং অফলাইনে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান থেকে ভলিবল টুর্নামেন্ট উজবেকিস্তানে
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান থেকে ভলিবল টুর্নামেন্ট উজবেকিস্তানে

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিরলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে 
ফেনসিডিল উদ্ধার
বিরলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে  ফেনসিডিল উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিএনপির র‍্যালি
মুুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিএনপির র‍্যালি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি
শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়
লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত
শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার
যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭
কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাল খনন বিএনপির রাজনীতির অন্যতম খুঁটি : আমীর খসরু
খাল খনন বিএনপির রাজনীতির অন্যতম খুঁটি : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ