শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিশ্বনবীর আগমনে বদলে যায় মানবসভ্যতা

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বনবীর আগমনে বদলে যায় মানবসভ্যতা

একবার ১৪০০ বছর আগের পৃথিবীর দিকে দৃষ্টি দিন। এ ক্ষেত্রে উঁচু উঁচু ভবন, স্বর্ণ-রৌপ্যের স্তূপ ও চাকচিক্যপূর্ণ পোশাকের বিষয়াদি বাদ দিন। এগুলো তো পুরনো ছবির অ্যালবাম ও প্রাণহীন জাদুঘরেও দেখা যায়, বরং এটা দেখুন যে তখন মনুষ্যত্ব জাগ্রত ছিল কি না? পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত, উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত লক্ষ করে দেখুন, কোথাও মনুষ্যত্বের স্পন্দন পাওয়া যায় কি না এবং তাতে প্রাণের সাড়া ছিল কি না? জীবনের সমুদ্রে বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলত। মনুষ্যত্বের বনে বাঘ, চিতা, বকরি ও হরিণকে নির্বিচারে খেয়ে ফেলত, মন্দ লোকেরা ভালো মানুষের ওপর এবং নিম্ন প্রকৃতির লোকেরা সম্মানিত মানুষের ওপর, প্রবৃত্তি বিবেক-বুদ্ধির ওপর, পেটের তাড়না আত্মার দাবির ওপর প্রাধান্য লাভ করেছিল।

কিন্তু এই অরাজক অবস্থার বিরুদ্ধে সমগ্র পৃথিবীতে কোনো প্রতিবাদ ছিল না, কোনো ক্ষোভ ছিল না। পুরো পৃথিবী যেন এক অচলায়তন শিলাখণ্ডে পরিণত হয়েছিল। বাদশাহ, উজির, ধনী-দরিদ্র্য সবাই স্থবির হয়ে পড়েছিল। সবাই অর্থমূল্যে বিক্রি হয়ে যাচ্ছিল।

এমন কেউ ছিল না যে মনুষ্যত্বের খরিদদারকে উৎসাহিত করবে। যে মানুষকে ডেকে বলবে, এই পরিবেশ আমাদের মুক্তির জন্য যথেষ্ট নয়, এই পুরো পৃথিবী ও তার জীবন আমাদের উচ্চাশার তুলনায় সামান্য। কেননা আমাদের একটি অনন্ত জীবনের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা এই ক্ষণস্থায়ী জীবন এবং সীমাবদ্ধ পৃথিবীর ছোট অট্টালিকার জন্য নিজের আত্মাকে কিভাবে বিক্রি করতে পারি?
জাতি ও রাষ্ট্র, এর থেকে এগিয়ে সম্প্রদায় ও গোত্র, এর থেকে বেড়ে মহল্লা ও পরিবার; ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলে মানুষ বিভক্ত হয়ে যায়।

বড় বড় উচ্চাকাঙ্ক্ষাসম্পন্ন মানুষ, যারা নিজেদের যোগ্যতা ও মর্যাদার ব্যাপারে বড় বড় দাবি জানাত তারাও বৃত্তবদ্ধ জীবনে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। এতে কারো ভেতরে কোনো গ্লানি বা কুণ্ঠা ছিল না। কেউ এর থেকে বিস্তৃত পরিসরে মনুষ্যত্বের কল্পনা করতে পারত না। জীবনের সব সুরা ও সুধা ধোঁকা ও প্রতারণার জালে আটকে যায়। মনুষ্যত্ব এক প্রাণহীন লাশে পরিণত হয়েছিল।

যাতে ছিল না প্রাণের সজীবতা, অন্তরের বোধ ও ভালোবাসার উষ্ণতা। মনুষ্যত্বের ছাদ আগাছা ও পরগাছায় ছেয়ে গিয়েছিল। যা রক্তপিয়াসি পাখি, বিষাক্ত কাঁটাযুক্ত গাছ ও ভয়ানক পশু দ্বারা পরিপূর্ণ ছিল। শুধু দেখা মিলত না মানুষের। যারা তখনো মানুষ ছিল, তারা খোঁয়াড়ের মধ্যে ঢুকে গিয়েছিল, পাহাড়ের চূড়া, খানকা ও ইবাদতখানায় আত্মগোপন করেছিল। তারা জীবনজগৎ থেকে চোখ বন্ধ করে নিজেদের কল্যাণ চিন্তায় মগ্ন ছিল।

আর তখনই মনুষ্যত্বের এই শীতল দেহে উষ্ণ রক্তের প্রবাহ সৃষ্টি হলো, শিরা-উপশিরায় চাঞ্চল্য এবং দেহে প্রাণের স্পন্দন দেখা দিল। যে পাখি এই দেহকে মৃত ভেবে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল, এর ছাদে বংশ বিস্তার করেছিল, তাদের সেই ঘর নড়ে উঠল। প্রাচীন সিরাত গবেষকরা বর্ণনা করেছেন, পারস্য সম্রাট কিসরার প্রাসাদের গম্বুজ ধসে যায় এবং অগ্নিকুণ্ডের আগুন নিভে যায়। নতুন যুগের ঐতিহাসিকরা লেখেন, মনুষ্যত্বের অভ্যন্তরীণ কম্পনে তার বহিরাঙ্গনে কম্পন সৃষ্টি হয়েছিল। মানবসভ্যতার দেহে নবপ্রাণের সৃষ্টি হয়েছিল মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমনের ফলে। যিনি সভ্য পৃথিবীর হৃৎপিণ্ড, পবিত্র মক্কায় আগমন করেছিলেন।

তিনি পৃথিবীকে যে বার্তা দিয়েছিলেন তা মানবজীবনে সব ধরনের প্রশস্ততা ও প্রশান্তি এনেছিল। ইতিহাস সাক্ষী মানবজাতির শেখর ও ভিত্তিতে মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি সংক্ষিপ্ত বার্তা যেভাবে নাড়িয়ে দিয়েছিল, তা তাঁর পূর্বাপরের কেউ কখনো পারেনি। তাঁর সেই বার্তাটি ছিল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ (আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত আর কোনো উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল)। পৃথিবীর স্থবির চিন্তার জগতে এত বড় আঘাত আর কোনো বাক্য দিতে পারেনি। ফলে তা ক্রোধান্বিত হলো এবং বলল, ‘সে কি বহু উপাস্যকে এক উপাস্য বানিয়ে নিয়েছে? এটা তো এক অতি আশ্চর্য ব্যাপার!’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ৫)

ফলে তারা ভাবতে লাগল, এটা তাদের চলমান জীবনধারার বিরুদ্ধে এক গভীর ও সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। সুতরাং তা প্রতিহত করতে হবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তাদের প্রধানরা সরে পড়ে এ কথা বলে, তোমরা চলে যাও এবং তোমাদের দেবতাগুলোর পূজায় তোমরা অবিচল থাকো। নিশ্চয়ই এই ব্যাপারটি উদ্দেশ্যমূলক।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ৬)

একত্ববাদের এই আহ্বান জীবন ও মনুষ্যত্বের চিত্রকে পুরোপুরি পাল্টে দেয়, যা চিন্তার পুরো কাঠামো এবং জীবনের পুরো ধাঁচকে প্রভাবিত করে। এই আহ্বানের মূলকথা ছিল, পৃথিবী নিজ থেকে জন্মানো কোনো আগাছা ও পরগাছার জঙ্গল নয়, এটা মালির যত্নে গড়া বাগান। মানুষ এই বাগানের সবচেয়ে মূল্যবান ফুল। এই ফুল হাজারো বাগানের মূলধন। এটা কোনো উদ্দেশ্যহীন বস্তু নয়, যা অযত্নে মলিন অবস্থায় পড়ে থাকবে। মানুষের মনুষ্যত্বের মূল্য কেবল তার স্রষ্টাই দিতে পারেন। মানুষের ভেতর আছে সীমাহীন প্রার্থনা, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সাহসী অন্তর, অস্থির হৃদয়; পুরো পৃথিবী মিলে যাকে শান্ত করা সম্ভব নয়। এই গতিহীন পৃথিবী তার সঙ্গে পথ চলে পারবে না। তার জন্য প্রয়োজন চিরন্তন জীবন ও অনন্ত এক জগৎ। যে জীবনের সামনে এই পার্থিব জীবন একটি ফোঁটা এবং পৃথিবী শিশুতুল্য। সেখানের সুখ-সমৃদ্ধির তুলনায় এখানকার সুখ-সমৃদ্ধি এবং সেখানকার কষ্টের তুলনায় এখানকার কষ্ট কিছুই না।

পৃথিবীর বুদ্ধি-বিবেক এতটাই নিষ্কর্ম হয়ে গিয়েছিল যে তা বস্তু, অনুভূতি, শরীর ও পেটের বাইরে কোনো কিছু ভাবতে পারত না। তারা এগুলোর ভিত্তিতে কিছু মাপকাঠি বানিয়ে রেখেছিল এবং তার আলোকেই সব কিছু পরিমাপ করত। তাদের পরিমাপের বিষয় ছিল সহায়-সম্পদ, নেতৃত্ব, রাজত্ব, নারী ও বিলাসিতা। তারা তাদের এই মাপকাঠি দিয়ে মুহাম্মদ (সা.)-কে মেপে দেখতে চাইল। কিন্তু তারা বুঝতে পারল এসবের প্রতি তাঁর কোনো আগ্রহ নেই। তিনি যা চান তা এসবের চেয়ে আরো বড় কিছু। তাহলো মানবজাতির ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি। তিনি তাঁর জন্য এই পৃথিবীতে কোনো কৃত্রিম জান্নাত তৈরি করতে চান না। তিনি জান্নাত থেকে আসা মানবজাতিকে চিরস্থায়ী জান্নাতে চিরদিনের জন্য প্রবেশ করাতে চান। তিনি কোনো নেতৃত্ব ও রাজত্ব চান না, তিনি মানুষকে পৃথিবীর দাসত্ব থেকে মুক্ত করে রাজাধিরাজের অনুগত করতে চান। এর মাধ্যমে তিনি মানবজাতির সামনে পৃথিবীর অসারতা ও চিরস্থায়ী জীবনের সন্ধান দান করেন।

তামিরে হায়াত থেকে  আলেমা হাবিবা আক্তারের ভাষান্তর
 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম