শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিশ্বনবীর আগমনে বদলে যায় মানবসভ্যতা

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বনবীর আগমনে বদলে যায় মানবসভ্যতা

একবার ১৪০০ বছর আগের পৃথিবীর দিকে দৃষ্টি দিন। এ ক্ষেত্রে উঁচু উঁচু ভবন, স্বর্ণ-রৌপ্যের স্তূপ ও চাকচিক্যপূর্ণ পোশাকের বিষয়াদি বাদ দিন। এগুলো তো পুরনো ছবির অ্যালবাম ও প্রাণহীন জাদুঘরেও দেখা যায়, বরং এটা দেখুন যে তখন মনুষ্যত্ব জাগ্রত ছিল কি না? পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত, উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত লক্ষ করে দেখুন, কোথাও মনুষ্যত্বের স্পন্দন পাওয়া যায় কি না এবং তাতে প্রাণের সাড়া ছিল কি না? জীবনের সমুদ্রে বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলত। মনুষ্যত্বের বনে বাঘ, চিতা, বকরি ও হরিণকে নির্বিচারে খেয়ে ফেলত, মন্দ লোকেরা ভালো মানুষের ওপর এবং নিম্ন প্রকৃতির লোকেরা সম্মানিত মানুষের ওপর, প্রবৃত্তি বিবেক-বুদ্ধির ওপর, পেটের তাড়না আত্মার দাবির ওপর প্রাধান্য লাভ করেছিল।

কিন্তু এই অরাজক অবস্থার বিরুদ্ধে সমগ্র পৃথিবীতে কোনো প্রতিবাদ ছিল না, কোনো ক্ষোভ ছিল না। পুরো পৃথিবী যেন এক অচলায়তন শিলাখণ্ডে পরিণত হয়েছিল। বাদশাহ, উজির, ধনী-দরিদ্র্য সবাই স্থবির হয়ে পড়েছিল। সবাই অর্থমূল্যে বিক্রি হয়ে যাচ্ছিল।

এমন কেউ ছিল না যে মনুষ্যত্বের খরিদদারকে উৎসাহিত করবে। যে মানুষকে ডেকে বলবে, এই পরিবেশ আমাদের মুক্তির জন্য যথেষ্ট নয়, এই পুরো পৃথিবী ও তার জীবন আমাদের উচ্চাশার তুলনায় সামান্য। কেননা আমাদের একটি অনন্ত জীবনের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা এই ক্ষণস্থায়ী জীবন এবং সীমাবদ্ধ পৃথিবীর ছোট অট্টালিকার জন্য নিজের আত্মাকে কিভাবে বিক্রি করতে পারি?
জাতি ও রাষ্ট্র, এর থেকে এগিয়ে সম্প্রদায় ও গোত্র, এর থেকে বেড়ে মহল্লা ও পরিবার; ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলে মানুষ বিভক্ত হয়ে যায়।

বড় বড় উচ্চাকাঙ্ক্ষাসম্পন্ন মানুষ, যারা নিজেদের যোগ্যতা ও মর্যাদার ব্যাপারে বড় বড় দাবি জানাত তারাও বৃত্তবদ্ধ জীবনে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। এতে কারো ভেতরে কোনো গ্লানি বা কুণ্ঠা ছিল না। কেউ এর থেকে বিস্তৃত পরিসরে মনুষ্যত্বের কল্পনা করতে পারত না। জীবনের সব সুরা ও সুধা ধোঁকা ও প্রতারণার জালে আটকে যায়। মনুষ্যত্ব এক প্রাণহীন লাশে পরিণত হয়েছিল।

যাতে ছিল না প্রাণের সজীবতা, অন্তরের বোধ ও ভালোবাসার উষ্ণতা। মনুষ্যত্বের ছাদ আগাছা ও পরগাছায় ছেয়ে গিয়েছিল। যা রক্তপিয়াসি পাখি, বিষাক্ত কাঁটাযুক্ত গাছ ও ভয়ানক পশু দ্বারা পরিপূর্ণ ছিল। শুধু দেখা মিলত না মানুষের। যারা তখনো মানুষ ছিল, তারা খোঁয়াড়ের মধ্যে ঢুকে গিয়েছিল, পাহাড়ের চূড়া, খানকা ও ইবাদতখানায় আত্মগোপন করেছিল। তারা জীবনজগৎ থেকে চোখ বন্ধ করে নিজেদের কল্যাণ চিন্তায় মগ্ন ছিল।

আর তখনই মনুষ্যত্বের এই শীতল দেহে উষ্ণ রক্তের প্রবাহ সৃষ্টি হলো, শিরা-উপশিরায় চাঞ্চল্য এবং দেহে প্রাণের স্পন্দন দেখা দিল। যে পাখি এই দেহকে মৃত ভেবে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল, এর ছাদে বংশ বিস্তার করেছিল, তাদের সেই ঘর নড়ে উঠল। প্রাচীন সিরাত গবেষকরা বর্ণনা করেছেন, পারস্য সম্রাট কিসরার প্রাসাদের গম্বুজ ধসে যায় এবং অগ্নিকুণ্ডের আগুন নিভে যায়। নতুন যুগের ঐতিহাসিকরা লেখেন, মনুষ্যত্বের অভ্যন্তরীণ কম্পনে তার বহিরাঙ্গনে কম্পন সৃষ্টি হয়েছিল। মানবসভ্যতার দেহে নবপ্রাণের সৃষ্টি হয়েছিল মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমনের ফলে। যিনি সভ্য পৃথিবীর হৃৎপিণ্ড, পবিত্র মক্কায় আগমন করেছিলেন।

তিনি পৃথিবীকে যে বার্তা দিয়েছিলেন তা মানবজীবনে সব ধরনের প্রশস্ততা ও প্রশান্তি এনেছিল। ইতিহাস সাক্ষী মানবজাতির শেখর ও ভিত্তিতে মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি সংক্ষিপ্ত বার্তা যেভাবে নাড়িয়ে দিয়েছিল, তা তাঁর পূর্বাপরের কেউ কখনো পারেনি। তাঁর সেই বার্তাটি ছিল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ (আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত আর কোনো উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল)। পৃথিবীর স্থবির চিন্তার জগতে এত বড় আঘাত আর কোনো বাক্য দিতে পারেনি। ফলে তা ক্রোধান্বিত হলো এবং বলল, ‘সে কি বহু উপাস্যকে এক উপাস্য বানিয়ে নিয়েছে? এটা তো এক অতি আশ্চর্য ব্যাপার!’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ৫)

ফলে তারা ভাবতে লাগল, এটা তাদের চলমান জীবনধারার বিরুদ্ধে এক গভীর ও সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। সুতরাং তা প্রতিহত করতে হবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তাদের প্রধানরা সরে পড়ে এ কথা বলে, তোমরা চলে যাও এবং তোমাদের দেবতাগুলোর পূজায় তোমরা অবিচল থাকো। নিশ্চয়ই এই ব্যাপারটি উদ্দেশ্যমূলক।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ৬)

একত্ববাদের এই আহ্বান জীবন ও মনুষ্যত্বের চিত্রকে পুরোপুরি পাল্টে দেয়, যা চিন্তার পুরো কাঠামো এবং জীবনের পুরো ধাঁচকে প্রভাবিত করে। এই আহ্বানের মূলকথা ছিল, পৃথিবী নিজ থেকে জন্মানো কোনো আগাছা ও পরগাছার জঙ্গল নয়, এটা মালির যত্নে গড়া বাগান। মানুষ এই বাগানের সবচেয়ে মূল্যবান ফুল। এই ফুল হাজারো বাগানের মূলধন। এটা কোনো উদ্দেশ্যহীন বস্তু নয়, যা অযত্নে মলিন অবস্থায় পড়ে থাকবে। মানুষের মনুষ্যত্বের মূল্য কেবল তার স্রষ্টাই দিতে পারেন। মানুষের ভেতর আছে সীমাহীন প্রার্থনা, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সাহসী অন্তর, অস্থির হৃদয়; পুরো পৃথিবী মিলে যাকে শান্ত করা সম্ভব নয়। এই গতিহীন পৃথিবী তার সঙ্গে পথ চলে পারবে না। তার জন্য প্রয়োজন চিরন্তন জীবন ও অনন্ত এক জগৎ। যে জীবনের সামনে এই পার্থিব জীবন একটি ফোঁটা এবং পৃথিবী শিশুতুল্য। সেখানের সুখ-সমৃদ্ধির তুলনায় এখানকার সুখ-সমৃদ্ধি এবং সেখানকার কষ্টের তুলনায় এখানকার কষ্ট কিছুই না।

পৃথিবীর বুদ্ধি-বিবেক এতটাই নিষ্কর্ম হয়ে গিয়েছিল যে তা বস্তু, অনুভূতি, শরীর ও পেটের বাইরে কোনো কিছু ভাবতে পারত না। তারা এগুলোর ভিত্তিতে কিছু মাপকাঠি বানিয়ে রেখেছিল এবং তার আলোকেই সব কিছু পরিমাপ করত। তাদের পরিমাপের বিষয় ছিল সহায়-সম্পদ, নেতৃত্ব, রাজত্ব, নারী ও বিলাসিতা। তারা তাদের এই মাপকাঠি দিয়ে মুহাম্মদ (সা.)-কে মেপে দেখতে চাইল। কিন্তু তারা বুঝতে পারল এসবের প্রতি তাঁর কোনো আগ্রহ নেই। তিনি যা চান তা এসবের চেয়ে আরো বড় কিছু। তাহলো মানবজাতির ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি। তিনি তাঁর জন্য এই পৃথিবীতে কোনো কৃত্রিম জান্নাত তৈরি করতে চান না। তিনি জান্নাত থেকে আসা মানবজাতিকে চিরস্থায়ী জান্নাতে চিরদিনের জন্য প্রবেশ করাতে চান। তিনি কোনো নেতৃত্ব ও রাজত্ব চান না, তিনি মানুষকে পৃথিবীর দাসত্ব থেকে মুক্ত করে রাজাধিরাজের অনুগত করতে চান। এর মাধ্যমে তিনি মানবজাতির সামনে পৃথিবীর অসারতা ও চিরস্থায়ী জীবনের সন্ধান দান করেন।

তামিরে হায়াত থেকে  আলেমা হাবিবা আক্তারের ভাষান্তর
 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেকআপ না তুলে ঘুম নয়
মেকআপ না তুলে ঘুম নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের
হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেফারের নতুন গান ‘তীর’
জেফারের নতুন গান ‘তীর’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা
গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক
মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ন্তীর পাঠশালা
জয়ন্তীর পাঠশালা

শনিবারের সকাল

ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ