শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪

নামাজে দোয়া করার বিধান ও নিয়ম

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
নামাজে দোয়া করার বিধান ও নিয়ম

মহান আল্লাহ মানুষকে ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করতে বলেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, নামাজের ভেতর নির্ধারিত দোয়ার বাইরে অন্য কোনো দোয়া করা যাবে বা আল্লাহর কাছে কোনো কিছু চাওয়া যাবে?

নামাজে দোয়া করার বিধান : বিশেষজ্ঞ আলেমরা বলেন, নামাজের ভেতর বিভিন্ন ধরনের দোয়া পাঠের বিষয়টি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। তাই নামাজের ভেতর দোয়া করা জায়েজ। তবে হানাফি মাজহাব অনুসারে মানুষের কথার সঙ্গে মিলে যায় এমন জাগতিক দোয়া নামাজ ভঙ্গের কারণ, সেটা ফরজ নামাজে হোক বা অন্য কোনো নামাজে।

যেমন—হে আল্লাহ! আমাকে অমুক সুন্দরী নারীর সঙ্গে বিয়ের ব্যবস্থা করুন, হে আল্লাহ! আমাকে অমুক মজাদার খাবার খাওয়ার তাওফিক দিন ইত্যাদি। নামাজে মানুষের কথার সঙ্গে মেলে না এমন পার্থিব ও অপার্থিব দোয়া করা জায়েজ।

কোরআন-হাদিসে বর্ণিত দোয়া পড়ার বিধান : যেসব দোয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন সময়ে নামাজে পাঠ করেছেন, তবে নিয়মিত পাঠ করেননি, এমন দোয়া নামাজে মুস্তাহাব হিসেবে পাঠ করা যাবে। তবে উত্তম হলো ফরজ নামাজে এমন দোয়া না পড়া, বরং এমন দোয়া করতে চাইলে তার জন্য নফল নামাজ বেছে নেওয়া।

কোরআনে বর্ণিত দোয়া যদি কিরাত হিসেবে পাঠ না করে, তবে একই বিধান।

নামাজে একই দোয়া বারবার পড়ার বিধান : ফকিহ আলেমরা আরো বলেন, শেষ বৈঠকে দুরুদ পাঠ করার পর ফরজ, ওয়াজিব ও সুন্নত সব ধরনের নামাজে কোরআন-হাদিসে বর্ণিত দোয়া পাঠ করা যায়, একাধিক দোয়া পড়া যায় এবং একই দোয়া বারবার পড়া যাবে। কেউ যদি দাঁড়ানো অবস্থায়, মধ্যবর্তী বৈঠক, সিজদা ইত্যাদির মধ্যে দোয়া করতে চাইলে উত্তম হলো নফল নামাজে দোয়া করা।

ইমাম ও মুক্তাদির পার্থক্য : কেউ যদি কোনো কারণে একাকী ফরজ নামাজ আদায় করে, অথবা কেউ মুক্তাদি হয় অথবা ইমাম বৈঠকে এত দেরি করে যে তাতে দোয়া পড়া সম্ভব, তবে ব্যক্তি এমন দোয়া করতে পারবে।

বিজ্ঞ আলেমরা ইমামদের নির্ধারিত দোয়ার বাইরে অন্য দোয়া পড়তে নিরুৎসাহ করেন। কেননা এতে অসুস্থ ও অক্ষম ব্যক্তিদের কষ্ট হতে পারে। (আল বাহরুর রায়িক : ১/৩৪৯; ফাতাওয়ায়ে শামি : ১/৫০৫; ফয়জুল বারি : ২/৩৭৯)

নামাজে দোয়া করার উত্তম সময় : নামাজের ভেতর দোয়া করার উত্তম সময় হলো তিনটি : ক. সিজদার মধ্যে দোয়া করা, খ. সালাম ফেরানোর আগে, গ. বিতরের নামাজে কুনুতের সময়। এই তিন সময় দোয়া করার বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত। সিজদার সময় দোয়া করতে নবীজি (সা.) উৎসাহিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘সিজদায় তোমরা দোয়া করতে চেষ্টা করো। তোমাদের জন্য দোয়া কবুল হওয়ার উপযুক্ত সময় এটাই।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ১০৪৫)
এর বাইরে রুকুর সময়, রুকু থেকে ওঠার পর, দুই সিজদার মাঝেও দোয়া করার বিষয়টি হাদিসে এসেছে। এমন কয়েকিট দোয়া নিম্নে বর্ণনা করা হবে।

 

নামাজে পঠিতব্য কয়েকটি দোয়া

নামাজে নির্ধারিত দোয়াগুলোর বাইরে হাদিসে বর্ণিত কয়েকটি দোয়া উল্লেখ করা হলো।

১. রুকু ও সিজদায় পড়ার দোয়া

উচ্চারণ : সুবহানাকাল্লাহুম্মা রব্বানা ওয়া বিহামদিকা আল্লাহুম্মাগফির লি।

অর্থ : হে আল্লাহ! হে আমাদের প্রভু! আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি এবং আপনার প্রশংসা করছি। হে আল্লাহ! আমাদের ক্ষমা করে দিন।

সূত্র : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) রুকু ও সিজদায় এই দোয়া পাঠ করতেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪২৯৩)

২. রুকু থেকে ওঠার পর পড়ার দোয়া

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা রব্বানা লাকাল হামদু, মিলউল সামাওয়াতি ওয়া মিলউল আরদি ওয়া মা বায়নাহুমা ওয়া মিলউ মা শিতা মিন শাইয়িম বা’দু। আহলাস সানায়ি ওয়াল মাজদি। লা মানিয়া লিমা আ’তায়তা ওয়ালা মু’তিয়া লিমা মানা’তা ওয়ালা ইয়াংফাউ জাল জাদ্দি মিনকা জিদ্দা।

অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক মহান আল্লাহ! আপনার জন্য ওই পরিমাণ প্রশংসা, যা আসমান, জমিন ও উভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা পূর্ণ করে দেয়। এ ছাড়া আপনি যা কিছু চান তা পূর্ণ করে দেয়। হে প্রশংসা ও সম্মানের অধিকারী! আপনি যা দান করেন তার কোনো বাধাদানকারী নেই, আপনি যা দেন না তার কোনো দাতা নেই, আপনার ক্রোধ ও শাস্তি থেকে কোনো ক্ষমতাধরের ক্ষমতা উপকারে আসে না।

সূত্র : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) রুকু থেকে মাথা ওঠানোর পর এই দোয়া পড়তেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৭৮)

৩. সিজদায় পড়ার দোয়া

 উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগফির লি জাম্বি কুল্লাহু দিক্কাহু ওয়া জিল্লাহু ওয়া আউওয়ালাহু ওয়া আখিরাহু ওয়া আলানিয়াতাহু ওয়া সিররাহু।

অর্থ : হে আল্লাহ! আমার সব পাপ ক্ষমা করে দিন; ছোট পাপ  ও বড় পাপ, আগের পাপ ও পরের পাপ, প্রকাশ্য পাপ ও গোপন পাপ।

সূত্র : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) সিজদায় এই দোয়া পাঠ করতেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৮৩)

৪. দুই সিজদার মধ্যে পড়ার দোয়া

উচ্চারণ : রাব্বিগ-ফিরলি ওয়ারহামনি ওয়াজবুরনি ওয়ারফা’নি ওয়ারজুকনি ওয়াহদিনি।

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা করুন, আমার ওপর দয়া করুন, আমার ক্ষতি পুষিয়ে দিন, আমার মর্যাদা বাড়িয়ে দিন, আমাকে (প্রশস্ত) জীবিকা দান করুন, আমাকে সঠিক পথের দিশা দিন।

সূত্র : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) সিজদায় এই দোয়া পাঠ করতেন। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৮৪)

৫. সালাম ফেরানোর আগে পড়ার দোয়া

উচ্চারণ : আম্মাহুম্মাগফিরলি মা কাদ্দামতু ওয়া মা আখখারতু ওয়া মা আসরারতু ওয়া মা আলানতু, আনতা ইলাহি লা ইলাহ ইল্লা আনতা।

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি ক্ষমা চাই, যে পাপ আমি আগে করেছি, যা আমি পরে করব, যা আমি গোপনে করেছি, যা আমি প্রকাশ্যে করেছি। আপনি আমার উপাস্য, আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।

সূত্র : আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) সালাম ফেরানোর পর এই দোয়া পড়তেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৫০৯)

নামাজে পঠিতব্য দোয়াগুলো জানতে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ কালের কণ্ঠে প্রকাশিত ‘নামাজে পঠিতব্য দোয়া ও তাসবিহ’ শীর্ষক প্রবন্ধটি পড়ুন।

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
সর্বশেষ খবর
যেভাবে বানাবেন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি
যেভাবে বানাবেন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আউয়ালের সঙ্গে নুরুল হুদার ফের ১০ দিনের রিমান্ড চাইল পুলিশ
আউয়ালের সঙ্গে নুরুল হুদার ফের ১০ দিনের রিমান্ড চাইল পুলিশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে পুকুরে কুমির, এলাকায় তোলপাড়
নোয়াখালীতে পুকুরে কুমির, এলাকায় তোলপাড়

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার নির্দেশ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার নির্দেশ মার্কিন দূতাবাসের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড
টাঙ্গুয়ার হাওরে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুলেও ফ্রিজে রাখবেন না যেসব ফল
ভুলেও ফ্রিজে রাখবেন না যেসব ফল

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সন্ধ্যায়
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সন্ধ্যায়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের উত্তরাখণ্ডে বাস নদীতে পড়ে নিহত ১
ভারতের উত্তরাখণ্ডে বাস নদীতে পড়ে নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের
বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে
শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা
‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা