শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:২৫, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৭:৩২, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

অমুসলিমদের সঙ্গে সামাজিক সুসম্পর্ক

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
অমুসলিমদের সঙ্গে সামাজিক সুসম্পর্ক

ইসলাম উত্তম চরিত্র ও উদারতার শিক্ষা দেয়। ইসলামী শরিয়া প্রতিবেশীর প্রতি উত্তম আচরণের নির্দেশ দেয়—শুধু মুসলিম প্রতিবেশীর জন্য নয়, বরং অমুসলিম প্রতিবেশীর প্রতিও এই বিধান প্রযোজ্য। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়।’ (সহিহ বুখারি, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-২২৪০, হাদিস : ৬০১৮)

প্রতিবেশীদের অধিকারের ক্ষেত্রে ইসলামী বিধান ব্যাপক, তাতে মুসলিম ও অমুসলিম উভয়ই অন্তর্ভুক্ত। যেমন মুসলিম প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়া নিষিদ্ধ এবং তাকে সুখে-দুঃখে সহায়তা করা উচিত, তেমনি অমুসলিম প্রতিবেশীর প্রতিও এই আচরণ প্রযোজ্য।

একবার আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) একটি ছাগল জবাই করেছিলেন। তিনি তার দাসকে নির্দেশ দিলেন যেন প্রথমে প্রতিবেশীকে মাংস দিয়ে আসা হয়। তখন একজন বলল, তিনি তো ইহুদি! ইবনে উমর (রা.) জবাবে বলেন, ইহুদি হলেই বা কী? জিবরাইল (আ.) আমাকে প্রতিবেশীর অধিকারের বিষয়ে এত বেশি অসিয়ত করতে থাকেন।

এমনকি আমার ধারণা হয় যে শিগগিরই তিনি প্রতিবেশীকে ওয়ারিশ (উত্তরাধিকারী) করে দেবেন। (সহিহ বুখারি, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-২২৩৯, হাদিস : ৬০১৫) আল্লামা কুরতুবি (রহ.) তার তাফসিরে লিখেছেন : ‘প্রতিবেশীর প্রতি সদ্ব্যবহারের নির্দেশ এমন একটি কাজ, যা মুসলিম ও অমুসলিম উভয়ের জন্য প্রযোজ্য।’ (আল-জামে লি আহকামিল কোরআন, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৪৮১)

অমুসলিমদের সঙ্গে উপহার ও হাদিয়া বিনিময়

সামাজিক জীবনে উপহার ও হাদিয়া আদান-প্রদানের বিশেষ গুরুত্ব আছে। এর মাধ্যমে বন্ধুত্বের সম্পর্ক বৃদ্ধি পায়, পারস্পরিক দূরত্ব কমে যায় এবং মনের কষ্ট ও মালিন্য দূর হয়। এই বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : তোমরা উপহার আদান-প্রদান করো, এতে পারস্পরিক ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। (আল আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৫৯৪) এই নির্দেশনা সর্বজনীন, যা থেকে অমুসলিমরাও বাদ যায় না; বরং তাদের সঙ্গেও উপহার বিনিময় করা উচিত। হাদিসে অমুসলিমদের উপহার দেওয়া এবং তাদের কাছ থেকে উপহার গ্রহণ করার বহু উদাহরণ পাওয়া যায়।

আলী (রা.) বলেন, কিসরা (পারস্য সম্রাট) রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে একটি উপহার পাঠিয়েছিলেন এবং তিনি তা গ্রহণ করেছিলেন। আর বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহরা তার জন্য উপহার পাঠালে তিনি তা গ্রহণ করেছেন। (জামে আত-তিরমিজি, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-২৪৬, হাদিস : ১৫৭৬)
অমুসলিমদের দাওয়াত গ্রহণ করা

সমাজে শান্তিপূর্ণ ও সুখী জীবনযাপনের জন্য অতিথি আপ্যায়ন এবং নিমন্ত্রণ গ্রহণের গুরুত্ব অপরিসীম। একজন মুসলিম যখন অন্য মুসলিমকে নিমন্ত্রণ করেন, তা গ্রহণ করা ওয়াজিব এবং কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া তা প্রত্যাখ্যান করা ইসলাম নিষেধ করেছে। একইভাবে, অমুসলিমদের ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করার উদ্দেশ্যে তাদের বাড়িতে যাওয়া বা তাদেরকে নিজের বাড়িতে আমন্ত্রণ জানানো বৈধ। একইভাবে তাদের নিমন্ত্রণে অংশ গ্রহণ করাও বৈধ। তবে শর্ত হলো, সেই নিমন্ত্রণ কোনো ধর্মীয় উৎসবের সঙ্গে সম্পর্কিত না হওয়া চাই এবং সেই অনুষ্ঠানে হারাম জিনিস (যেমন—মদ, শূকর বা হারাম পদ্ধতিতে জবাই করা খাবার) থাকা যাবে না। বিশেষত, অমুসলিমদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব (দিলের গভীরে ভালোবাসা বা তাদের প্রতি ঝোঁক) রাখা ইসলামে অনুমোদিত নয়। (ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৩৪৭)

হাদিসে এসেছে রাসুলুল্লাহ (সা.) অমুসলিমদের দাওয়াত গ্রহণ করেছেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত যে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে একবার এক ইহুদি মহিলা যবের রুটি ও দুর্গন্ধযুক্ত চর্বির ভোজে আমন্ত্রণ জানালে তিনি তা গ্রহণ করেন। (মুসনাদে আহমদ, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-১১২, হাদিস : ১৩২০১)

অমুসলিমদের সেবা-শুশ্রূষা করা

কেউ অসুস্থ হলে সে রোগীর খবর নেওয়া ও স্বাস্থ্যের খোঁজ নেওয়া ইসলামে নির্দেশ করা হয়েছে। এতে সহানুভূতির প্রকাশ ঘটে এবং সামাজিক বন্ধন দৃঢ় হয়। এর বিশেষ ফজিলতও বর্ণিত হয়েছে। শুধু মুসলিম নয়, অমুসলিম রোগীদেরও দেখতে যাওয়ার ব্যাপারে একই নিয়ম প্রযোজ্য। আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, এক ইহুদি ছেলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সেবা করত। সে এক দিন অসুস্থ হলে রাসুলুল্লাহ (সা.) তার খোঁজ নিতে যান। একইভাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বনি নাজ্জারের এক অমুসলিম অসুস্থ ব্যক্তিকেও দেখতে যান। (মুসনাদে আহমদ, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৫২)

ওপরোক্ত ঘটনার আলোকে আল্লামা আল মারগিনানি (রহ.) লিখেছেন : ইহুদি ও খ্রিস্টান রোগীদের দেখতে যাওয়ায় কোনো সমস্যা নেই, কেননা এটি একটি ভালো কাজ ও উত্তম  আচরণ, যা নিষিদ্ধ নয়। (আল-হিদায়া শারহে বিদায়াতুল মুবতাদি, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-২৭৪)

অমুসলিমদের আর্থিক সহায়তা   

অভাবী ও দরিদ্রদের সাহায্য করা এবং তাদের প্রয়োজন মেটানো ইসলামে মহৎ কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়। এতে আকিদা বা ধর্মের পার্থক্য করা হয়নি। সাহায্যের জন্য কেউ মুসলিম বা অমুসলিম, মুশরিক বা আহলে কিতাব, আত্মীয় বা অনাত্মীয়—সবাই সমান। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : সব ধর্মের অনুসারীদের দান-খয়রাত করো। (মুসান্নাফে আবি শাইবা, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৩৯৫, হাদিস : ১০৪৯৯)

অমুসলিমদের জন্য মঙ্গল কামনা

অন্যের জন্য মঙ্গল কামনা করা উদারতা ও মানসিক উৎকর্ষের প্রতীক। এতে সহমর্মিতা ও কল্যাণকামিতার প্রকাশ ঘটে। ইসলাম এ শিক্ষাই দেয় যে একজন মুসলমান কেবল নিজের নয়, বরং অন্যের মঙ্গল ও সাফল্য কামনা করবে, আর তা কেবল মুসলমানদের জন্য নয়, অমুসলিমদের জন্যও প্রযোজ্য। আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) একজন ইহুদির কাছে পান করার জন্য কিছু চাইলেন। ইহুদি তা এনে দিলে তিনি তার জন্য দোয়া করলেন : আল্লাহ তোমাকে সুদর্শন ও আকর্ষণীয় রাখুন। ফলে তার চুল আজীবন কালো ও ঝরঝরে থাকল। (মুসান্নাফে আবদির রাজ্জাক, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৯২)

অমুসলিমদের প্রতি ন্যায়বিচার

ন্যায়বিচার ইসলামের অন্যতম মৌলিক নীতি। ইসলামের সৌন্দর্য এই যে শত্রুতা ও মতপার্থক্যের মধ্যেও একজন মুসলমান ন্যায়পরায়ণতা পরিহার করতে পারে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দিয়েছেন : ‘হে মুমিনরা, তোমরা আল্লাহর উদ্দেশে ন্যায় সাক্ষ্যদানের ব্যাপারে অবিচল থাকবে এবং কোনো সম্প্রদায়ের শত্রুতার কারণে কখনো ন্যায়বিচার পরিত্যাগ কোরো না। সুবিচার করো—এটাই খোদাভীতির অধিক নিকটবর্তী। আল্লাহকে ভয় করো। তোমরা যা করো, নিশ্চয়ই আল্লাহ সে বিষয়ে খুব জ্ঞাত।’ (সুরা : আল মায়িদা, আয়াত : ৮)

ন্যায়বিচার পরিত্যাগ করা মানেই জুলুম করা, আর জুলুম আল্লাহর কাছে কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। এমনকি তা যদি একটি নিরীহ পশুর প্রতিও হয়। নবী করিম (সা.) এ বিষয়ে সতর্ক করে বলেছেন যে মজলুমের অভিশাপ থেকে বাঁচো, কেননা তার মধ্যে মুসলমান ও অমুসলিম উভয়েই অন্তর্ভুক্ত। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৪৮)

অমুসলিমদের জানাজার প্রতি সম্মান

অমুসলিমদের আনন্দ ও দুঃখের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করা ইসলামে নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে বৈধ। জানাজা এমন একটি বিষয়, যা মানুষের চিন্তা-চেতনাকে আখিরাতের দিকে নিয়ে যায় এবং অন্তরকে জাগ্রত করে। তাই যখনই কোনো জানাজা সামনে দিয়ে যায়, মানুষকে দাঁড়িয়ে সম্মান জানানো উচিত। এটি যদি অমুসলিমের জানাজাও হয়, তাহলেও একই নির্দেশ প্রযোজ্য। একবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সামনে দিয়ে একজন ইহুদির জানাজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তিনি দাঁড়িয়ে পড়লেন। এ বিষয়ে সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন : হে আল্লাহর রাসুল! এটি তো এক ইহুদির জানাজা। তিনি উত্তরে বলেন : সে কি মানুষ নয়?  (সহিহ বুখারি, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৪১; হাদিস : ১৩১২)

এর হাদিস দ্বারা বোঝা যায় যে ইসলাম মানবিকতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে। মানুষের জীবনের মূল্য ধর্ম, বর্ণ বা জাতিতে বিভক্ত নয়। সব মানুষ মানবতার দিক থেকে একই মর্যাদার অধিকারী।

তাই একজন মুসলমানের উচিত ইসলামের এই শিক্ষাগুলো তার জীবনযাপনের অংশ করা এবং অমুসলিমদের প্রতি সদয় আচরণ করা। আল্লাহ তাআলা আমাদের বোঝার ও মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক  

[email protected]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

৩৭ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি