শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫২, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫

মাহে রমজানের ইতিহাস ও ঐতিহ্য

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মাহে রমজানের ইতিহাস ও ঐতিহ্য

মহান আল্লাহ তাআলা রোজার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের ওপর আলোকপাত করে পবিত্র কোরআনে বলেছেন,

‘হে মুমিনরা! তোমাদের জন্য সিয়ামের (রোজার) বিধান দেওয়া হলো, যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীগণকে দেওয়া হয়েছিল, যাতে তোমরা সংযমশীল হতে পার।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)

এ আয়াতে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আগেও সব শরিয়তেই রোজা ফরজ ছিল বলে ঘোষণা করা হয়েছে। ধারণা করা হয়, রোজার প্রচলন হজরত আদম (আ.)-এর সময় থেকে শুরু। তবে শেষ নবীর উম্মতদের মতো অন্য কোনো নবীর উম্মতরা সুনির্দিষ্টভাবে কোনো বিশেষ মাসে রোজা পালন করত কি না সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোনো তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায় না।


বাইবেলে বাইতুল ইলের বাসিন্দা ও বনি ইয়াহুদাদের প্রতি রোজা রাখার হুকুমের কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। এমনিভাবে ইতিহাস পর্যালোচনা করলে সব শরিয়তেই রোজার সন্ধান পাওয়া যায়। বস্তুত ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব জাতির মধ্যেই রোজা পালনের বিধান ছিল।

ইসলামের পূর্বে আরব সমাজে রমজান মাসকে কেন্দ্র করে কিছু প্রচলিত রীতি ও সংস্কৃতি ছিল, তবে সেগুলো ইসলাম-পরবর্তী রমজানের গুরুত্ব ও আচার-অনুষ্ঠানের মতো সুস্পষ্ট বা ধর্মীয়ভাবে অনুপ্রাণিত ছিল না।


প্রাক-ইসলামিক আরবে (জাহেলিয়াত যুগে) রমজান মাসের কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ ছিল :
প্রাক-ইসলামিক যুগে রমজান মাস সম্মানিত চার মাসের (আশহুরুল হুরুম) অন্তর্ভুক্ত না হলেও এটি কিছু কারণে বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ বিবেচিত হতো। মক্কার কিছু ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি, যারা ‘হানিফ’ নামে পরিচিত ছিলেন (যেমন—ওয়ারাকা বিন নাওফাল, কুস ইবন সাইদাহ ও আব্দুল মুত্তালিব), তাঁরা মক্কার গুহাগুলোতে ধ্যান করতেন এবং স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করতেন। রাসুল (সা.)-ও নবুয়তের  আগে হেরা গুহায় ধ্যান করতেন, যা রমজান মাসে ওহি নাজিলের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

রমজান মাসকে কেন্দ্র করে কিছু আরব গোত্র বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করত।


মক্কা ও আশপাশের এলাকায় বিভিন্ন ব্যবসা ও মেলা অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে বিভিন্ন অঞ্চলের লোকেরা একত্র হতো। তবে এ সময়ে নির্দিষ্টভাবে রমজানকে কেন্দ্র করে কোনো পূজা বা উপাসনা প্রচলিত ছিল কি না, সে বিষয়ে নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক সূত্র পাওয়া যায় না।
‘প্রি-ইসলামিক এরাবিয়া’ বইতে লেখক মন্টেগোমেরি ওয়াট উল্লেখ করেছেন যে আরবদের মধ্যে কিছু ধর্মীয় গোষ্ঠী রমজান মাসকে বিশেষভাবে দেখত, তবে এটি ততটা সুসংগঠিত ছিল না, যতটা ইসলাম এটিকে করেছে।

 

ইসলামের আবির্ভাব ও রমজানের গুরুত্ব

ইসলামের আবির্ভাবের পর, দ্বিতীয় হিজরিতে (৬২৪ খ্রিস্টাব্দ) রমজান মাসের রোজা ফরজ করা হয়। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘রমজান সেই মাস, যাতে কোরআন নাজিল করা হয়েছে, যা মানুষের জন্য হিদায়াত এবং সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৫)

রমজানের ফরজ রোজা ছাড়াও এ মাসে ইসলামের ইতিহাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটতে থাকে। হিজরি দ্বিতীয় সনের ১৭ রমজান তারিখে মুসলিম ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ, বদরের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এটি ছিল ইসলামের প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ বিজয়। হিজরি অষ্টম সনের রমজান মাসেই মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কায় প্রবেশ করে কাবা শরিফকে মূর্তিপূজা মুক্ত করেন। যার ফলে রমজান ঐতিহাসিকভাবে আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে।

মুসলিম বিশ্বের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিতে রমজান

মুসলিম খিলাফতের আমলে রমজান মাস ছিল বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। উমাইয়া, আব্বাসীয় ও উসমানীয় সাম্রাজ্যে রমজানকে কেন্দ্র করে বিশেষ আয়োজন হতো।

খলিফারা রমজান মাসে বিচার ও প্রশাসনিক কার্যক্রম কমিয়ে দিতেন। দরিদ্রদের মধ্যে ইফতার ও খাবার বিতরণ করতেন। মসজিদে বিশেষ ধর্মীয় আলোচনা ও কোরআন তিলাওয়াতের আসর বসত।

উসমানীয় খলিফারা বিভিন্ন শহরে ইফতার ও সাহরির জন্য আলোকসজ্জা করতেন। এ সময় মসজিদে আলোকসজ্জার প্রথা চালু হয়। রমজান উপলক্ষে বিশেষ কবিতা ও সাহিত্য রচনা হতো। তাদের সময় রমজান মাসকে কেন্দ্র করে বিশেষ ইসলামিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে, যা আজও অনেক দেশে প্রচলিত। তবে সারা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায় একইভাবে রমজান পালন করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন রমজানের ঐতিহ্য দেখা যায়।

 

মিসরীয়দের চাঁদ দেখার ঐতিহ্য

ইবনে বতুতা তাঁর মিসর ভ্রমণের সময় বর্ণনা করেন, ইবিয়ার শহরে কিভাবে মানুষ রমজানের চাঁদ দেখার জন্য একত্র হতো। বিকেল গড়ালে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বিচারকের বাড়িতে সমবেত হতো। সেখানে অপেক্ষারত ব্যক্তিরা একে অপরকে সম্মান জানিয়ে অভ্যর্থনা করত। সন্ধ্যার পর তারা শহরের বাইরে একটি উঁচু স্থানে গিয়ে চাঁদ দেখার চেষ্টা করত। এরপর চাঁদ দেখা গেলে শহরে ফিরে আলো, প্রদীপ ও ফানুসের মিছিল বের করা হতো।

মরক্কোর শহরের কাঁদুনেরা সাহরির জন্য বাঁশি বাজায়। 

তুরস্কেও এই রীতি প্রচলিত। এই বাদকরা সেখানে ‘দাভুলকুসু’ নামে পরিচিত।

 

সংযুক্ত আরব আমিরাতে শিশুরা মিষ্টির জন্য গান গায়

একে ট্রিক-অর-ট্রিট এর মুসলিম সংস্করণও বলা হয়। ‘হক আল লায়লা’ প্রথাটি ১৩, ১৪ ও ১৫ রমজানে অনুষ্ঠিত হয়।

ঐতিহ্যটি বাহরাইনে শুরু হয়েছিল, যেখানে শিশুরা একটি ঐতিহ্যবাহী স্থানীয় গান গাওয়ার সময় মিষ্টি সংগ্রহ করে, উজ্জ্বল পোশাক পরে আশপাশে ঘুরে বেড়ায়।

‘আওতানা আল্লাহ ইউতিকুম, বাইত মক্কা ইউদিকুম’ উচ্চারণ করা হয়, যা আরবি থেকে অনুবাদ করলে দাঁড়ায় ‘আমাদের পুরস্কার দিন, আল্লাহ আপনাকে পুরস্কার দেবেন এবং মক্কায় আল্লাহর ঘর পরিদর্শনে সহায়তা করবেন।’ এখন এই ঐতিহ্যটি অন্যান্য প্রতিবেশী দেশজুড়েও পালিত হয়। এটি শক্তিশালী সামাজিক বন্ধন এবং পারিবারিক মূল্যবোধের গুরুত্ব তুলে ধরে।

 

ইন্দোনেশিয়ায় রমজানে শুদ্ধ হওয়ার অনুষ্ঠান

পাদুসান (অর্থাত্ গোসল করা) হলো একটি ইন্দোনেশিয়ান ঐতিহ্য, যেখানে মুসলমানরা রমজানের আগের দিন নিজেদের ‘শুদ্ধ’ করার জন্য বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান পরিচালনা করে। ‘ওয়ালি সানগো’ জাভায় ইসলাম ধর্মের প্রথম ধর্ম প্রচারক। তাঁরাই প্রথম পাদুসান প্রথার প্রসার ঘটান বলে মনে করা হয়।

 

সিরিয়ায় ইফতারের জন্য কামানের গোলা নিক্ষেপ

‘মিদফা আল ইফতার’ নামে পরিচিত, এই ঐতিহ্যটি মিসরে শুরু হয়েছিল বলে জানা যায় ২০০ বছর আগে যখন দেশটি অটোমান শাসক খোশ কাদাম দ্বারা শাসিত হচ্ছিল। সূর্যাস্তের সময় একটি নতুন কামান পরীক্ষা করার সময় ভুলবশত কামানটি গোলা নিক্ষেপ করে। পুরো কায়রোজুড়ে সেই আওয়াজ ধ্বনিত হয়। এর ফলে অনেক সাধারণ নাগরিক ভেবেছিল যে এটি ইফতারের সংকেত দেওয়ার নতুন উপায়। পরবর্তী সময়ে সিরিয়া ও লেবাননের মতো অন্যান্য দেশও এই ঐতিহ্যকে গ্রহণ করে এবং আজও সিরিয়ায় এই রীতি চালু রয়েছে।

 

বাংলাদেশে যেভাবে পালিত হয়

বাংলাদেশে সাহরি ও ইফতারের সময় বেশির ভাগ জায়গায়ই মসজিদে মুয়াজ্জিন ঘোষণা দিলেও কিছু কিছু শহর বা এলাকায় সাইরেন বাজানো হয়। এ ছাড়া পুরান ঢাকায় ঢোল বা কাসিদা গেয়ে সাহরিতে জাগানো এবং দল বেঁধে চাঁদ দেখার ঐতিহ্য বেশ পুরনো।

রমজান মাস ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি কেবল ধর্মীয় অনুশীলনের মাস নয়, বরং এটি মুসলিম সভ্যতার গঠনে এক বিশাল ভূমিকা রেখেছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা