শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০০, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫

ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি

ধর্ষণ যেকোনো সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক হুমকি। জঘন্য এই অপরাধ দমন করা না গেলে সমাজের শান্তি, শৃঙ্খলা ও স্থিতি মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়, বিশেষত নারীর জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি অত্যন্ত কঠোর। ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি অপরিহার্য।

ধর্ষণ কাকে বলে

ধর্ষণের আরবি প্রতিশব্দ ‘ইগতিসাব’। অর্থ ছিনিয়ে নেওয়া। যেহেতু ধর্ষক নারীর সম্ভ্রম লুঠ করে, তাই ধর্ষণকে ইগতিসাব বলা হয়। পরিভাষায় ধর্ষণ বলা হয়, অনিচ্ছায়, জোরপূর্বক ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে যৌন চাহিদা পূরণ করা।

ধর্ষকের জুলুমের মাত্রা অনুসারে ধর্ষণকে নানাভাবে চিহ্নিত করা যায়। ইসলামী আইনে ধর্ষণ একটি বহু মাত্রিক অপরাধ। যার মধ্যে কমপক্ষে তিনটি অপরাধ সংঘটিত হয়। তাহলো : ক. ব্যভিচার, খ. বল প্রয়োগ ও ভীতি প্রদর্শন, গ. সম্ভ্রম লুণ্ঠন।

ইসলামী আইনে এই তিনটি বিষয়ই পৃথকভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর ধর্ষণে যেহেতু এই তিনটি অপরাধের সমন্বয় ঘটে, তাই ধর্ষণ একটি গুরুতর অপরাধ।

ধর্ষণের স্তর ও ধর্ষকের শাস্তি

ইসলামী আইনে ধর্ষকের শাস্তি কী হবে তা নির্ভর করে তার অপরাধের মাত্রা ও স্তরের ওপর। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো-

১. ব্যভিচারের শাস্তি : বেশির ভাগ আলেম বলেন, ধর্ষক যদি প্রাণঘাতী অস্ত্রের মাধ্যমে ভয়ভীতি প্রদর্শন না করে শুধু বল প্রয়োগ করে, তবে সে ব্যভিচারের শাস্তি ভোগ করবে। ইসলামী আইনে ব্যচিভারের শাস্তি হলো- ক. ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তি অবিবাহিত হলে এক শ কশাঘাত।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী- তাদের প্রত্যেককে এক শ কশাঘাত করবে।  আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হও; মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ২)।

খ. ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তি বিবাহিত হলে তার শাস্তি প্রস্তারাঘাতে মৃত্যু। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন বিবাহিত নারী ও পুরুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মৃত্যু (নিশ্চিত হওয়া) পর্যন্ত পাথর নিক্ষেপ করো।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৫৫৩)।

২. মুহারিবের শাস্তি : ধর্ষক যদি অস্ত্রধারণ করে অথবা অন্য কোনো উপায়ে ধর্ষিতাকে জীবনের হুমকি দেয়, তবে তার ওপর মুহারিবের শাস্তি প্রয়োগ করা হবে। মুহারিব হলো, যে ব্যক্তি ত্রাস সৃষ্টি করে কোনো কিছু কেড়ে নেয়। চাই ত্রাস সৃষ্টিকারী অস্ত্র ব্যবহার করুক বা না করুক।

মুহারিবের শাস্তি সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং দুনিয়ায় ধ্বংসাত্মক কাজ করে বেড়ায়, তাদের শাস্তি হচ্ছে- তাদের হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে বা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেওয়া হবে কিংবা দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এটি তাদের পার্থিব লাঞ্ছনা, আর পরকালে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩৩)।

৩. উঁচু স্থান থেকে ফেলে হত্যা : ধর্ষক যদি বলাৎকার করে, তখনো তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এই শাস্তি কিভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে তা নিয়ে ফিকহের ইমামদের মতভিন্নতা আছে। তাহলো- ক. তাকে প্রস্তারাঘাতে হত্যা করা হবে, খ. তাকে পুড়িয়ে হত্যা করা হবে, গ. তাকে উঁচু স্থান থেকে ফেলে দেওয়া হবে এবং ওপর থেকে তার ওপর পাথর নিক্ষেপ করা হবে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-সহ একদল সাহাবি শেষোক্ত পদ্ধতিকে প্রাধান্য দিয়েছেন। (আস সিয়াসাতুশ শরইয়্যা, পৃষ্ঠা-১৩৮)।

৪. মৃত্যুদণ্ড : ধর্ষক যদি কোনো শিশুকে ধর্ষণ করে এবং এতে তার মৃত্যু হয়, তবে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। একইভাবে কোনো নারীকে ধর্ষণের আগে বা পরে যদি তাকে হত্যা করা হয়, তবে হত্যাকারী ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। বেশির ভাগ ফকিহের মতে, এমন ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড তরবারির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কেউ তোমাদের সঙ্গে সীমা লঙ্ঘন করলে তোমরাও তার সঙ্গে অনুরূপ আচরণ করো।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯৪)।

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! নিহতদের ব্যাপারে তোমাদের জন্য কিসাসের বিধান দেওয়া হয়েছে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৭৮)

অপরাধ প্রমাণের পর শাস্তি

ব্যভিচার ও ধর্ষণের অপরাধ প্রমাণের পরই কেবল শরিয়ত বর্ণিত শাস্তি প্রয়োগ করা যাবে, নিছক সন্দেহ বা অভিযোগের ভিত্তিতে তা প্রয়োগ করা যাবে না। এই অপরাধ প্রমাণের পদ্ধতি হলো :

১. স্বীকারোক্তি : অপরাধী যখন স্বীকার করবে যে আমি এই অপরাধ করেছি। মহানবী (সা.) অপরাধীর স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে তাকে শাস্তি দিয়েছেন। স্বীকারোক্তির ভিত্তিতেই গামেদি গোত্রীয় নারীর বিরুদ্ধে তিনি শাস্তির রায় দেন।

২. প্রমাণ : যখন চারজন ন্যায়পরায়ণ পুরুষ সাক্ষ্য দেবে যে তারা এই কাজ সংঘটিত হতে দেখেছে। চারজন সাক্ষীর বিষয়টি কোরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের স্ত্রীদের ভেতর কেউ যদি ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তবে তোমরা তার বিরুদ্ধে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করো।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫)।

৩. আধুনিক প্রযুক্তি : অপরাধ প্রমাণে আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার অবকাশ আছে। তবে প্রযুক্তির ওপর পুরোপুরি নির্ভর করা যাবে না। কেননা প্রযুুক্তির বিভ্রাট প্রমাণিত। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সন্দেহ হলে তোমরা হদ প্রতিহত করো।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৪২৪)।

ধর্ষণের শাস্তি প্রয়োগে কঠোর হওয়ার নির্দেশ

পবিত্র কোরআনের ব্যভিচার ও ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী- তাদের প্রত্যেককে এক শ কশাঘাত করবে। আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হও; মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ২)।

উল্লিখিত আয়াতে দুটি বাক্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ : ক. আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবিত না করে, খ. মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে। এই দুই বাক্য থেকে বোঝা যায় ধর্ষণ ও ব্যভিচারের শাস্তি প্রয়োগে কঠোর হতে হবে এবং তা জনসমক্ষে হওয়া আবশ্যক। যেন তা মানুষের অন্তরে ভয় সৃষ্টি করে এবং জনসাধারণ এমন অপরাধে লিপ্ত হতে ভয় পায়। মুজাহিদ (রহ.) বলেন, শাসকের কাছে ব্যভিচারের অপরাধ পেশ করা হলে সে শাস্তি বাস্তবায়ন করবে। এ ক্ষেত্রে সে শিথিলতা বা নিষ্ক্রিয়তা দেখাবে না। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ৮/২৯)।

বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের শাস্তি

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি রাখা হয়েছে। বিশ্বের একাধিক মুসলিম রাষ্ট্রে ইসলামী আইনানুসারে ধর্ষককে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। যেমন-

১. চীন : চীনে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিস্থিতির গুরুত্ব বিবেচনায় ধর্ষকের যৌনাঙ্গ কেটে দেওয়া হয়।

২. ইরান : ইরানে সাধারণত ধর্ষককে জনসমক্ষে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে অথবা গুলি করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

৩. গ্রিস : গ্রিসে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। আর এই শাস্তি কার্যকর করা হয় আগুনে পুড়িয়ে।

৪. মিসর : মিসরে জনাকীর্ণ এলাকায় জনসমক্ষে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

৫. সৌদি আরব : সৌদি আরবে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। জনসমক্ষে ধর্ষকের শিরশ্ছেদ করে এই সাজা কার্যকর করা হয়।

৬. সংযুক্ত আরব আমিরাত : সংযুক্ত আরব আমিরাতে যৌন নির্যাতন বা ধর্ষণের সাজা মৃত্যুদণ্ড। রায়ের সাত দিনের মধ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে সাজা কার্যকর করা হয়।

ধর্ষিতার ক্ষতিপূরণ, আইনি অবকাশ ও মর্যাদা

ধর্ষণের শিকার নারীকে ইসলাম আইনি অবকাশ ও ক্ষতিপূরণের বিধান দিয়েছে। যেমন-

১. শাস্তির বাইরে থাকা : ধর্ষণ প্রকারান্তে ব্যভিচার হলেও ধর্ষিতা অপারগ হওয়ায় সে শাস্তির বাইরে থাকবে। আল্লামা ইবনে আবদুল বার (রহ.) বলেন, ‘আলেমরা এই বিষয়ে একমত যে ধর্ষণের শিকার নারীকে ব্যভিচারের শাস্তি দেওয়া হবে না, যখন প্রমাণিত হবে ধর্ষক নারীকে বাধ্য করেছে এবং নারী তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়েছে। আর এটা জানা যাবে তার চিৎকার ও সাহায্য প্রার্থনার মাধ্যমে।’ (আল ইস্তিজকার : ৭/১৪৬)।

২. আইনি অবকাশ : ধর্ষণের আশঙ্কায় কোনো নারী যদি নিজের সম্ভ্রম রক্ষার জন্য ধর্ষণ-ইচ্ছুক ব্যক্তিকে হত্যা করে এবং তা সে প্রমাণে সক্ষম হয়, তবে সে হত্যার শাস্তি থেকে রেহাই পাবে। ইমাম আহমদ (রহ.) এমনটিই ফতোয়া দিয়েছেন। তবে ওমর (রা.)-এর একটি বর্ণনা থেকে বোঝা যায় এমন নারীকে প্রাণদণ্ড দেওয়া না হলেও অর্থদণ্ড (দিয়্যত) দেওয়া হবে। (আল মুগনি : ৮/৩৩১)।

৩. আর্থিক ক্ষতিপূরণ : ইমাম মালেক (রহ.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো নারীকে ধর্ষণ করে এবং সে নারী যদি স্বাধীন হয়, তবে সে ‘মহরে মিসিল’ অর্থাত্ তার বংশের নারীদের সমান মহর পাবে। চাই সে নারী বিবাহিত হোক বা অবিবাহিত। সে নারী দাসী হলে তার মূল্য হ্রাস পরিমাণ ক্ষতিপূরণ পাবে। এ ক্ষেত্রে ধর্ষক শাস্তি পাবে এবং সর্বাবস্থায় অপারগ নারীকে শাস্তি দেওয়া হবে না। এটাই ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর মত। (আল মুনতাকা শহরুল মুয়াত্তা : ৫/২৬৮)।

৪. শাহাদাতের মর্যাদা : মুমিন নারীর জন্য ধর্ষককে প্রতিহত করার চেষ্টা করা ওয়াজিব। ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো নারী তাঁর সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হলে সে শহীদ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়েছে, সে-ও শহীদ। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৭৭২)

নারীর নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব

ইসলামী রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাইকে নিরাপত্তা দেওয়া, বিশেষ করে নারীর জীবন ও সম্ভ্রমের নিরাপত্তা দেওয়া তার দায়িত্ব। কেননা মানুষের জীবন ও সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শরিয়তের মৌলিক উদ্দেশ্যগুলো অন্যতম। এসব উদ্দেশ্য রক্ষা করা ইসলামী রাষ্ট্রের দায়িত্ব। নারীর জীবন ও সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব কেবল রাষ্ট্রের নয়, বরং ক্ষেত্রেবিশেষ তার পরিবার ও সমাজও এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল। (আস সিয়াসাতুশ শরইয়াহ, পৃষ্ঠা-৪৩৫) আল্লাহ পৃথিবীর সব নারীর জীবন ও সম্ভ্রমকে রক্ষা করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত
কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন
পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন
শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী
লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত
ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি
শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি
সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষায় ‘মঞ্চ ৭১’-এর আত্মপ্রকাশ
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রক্ষায় ‘মঞ্চ ৭১’-এর আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী
১০ বছর পর বড় পর্দায় আসছে দেব-শুভশ্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ
জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা
প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
শাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বিএনপি: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
চট্টগ্রামে শোক শ্রদ্ধায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চবিতে জুলাই অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভা, শহীদ ফরহাদের স্মৃতিচারণ
চবিতে জুলাই অভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভা, শহীদ ফরহাদের স্মৃতিচারণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

খড়ের গুদামে বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গুদামে বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

১৭ যাত্রী নিয়ে ভাঙ্গা স্টেশন ছাড়ে ৬৭৬ আসনের ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে ভাঙ্গা স্টেশন ছাড়ে ৬৭৬ আসনের ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড
জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়
বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়

খবর

আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি
আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি

খবর

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ‘আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়’ নিয়ে আলোচনা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ‘আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়’ নিয়ে আলোচনা

দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা