শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৯, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

মহানবী (সা.) মদিনায় হিজরত করার পর সেখানে যে ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন হয়েছিল, তা মূলত মক্কার ১৩ বছরব্যাপী প্রশিক্ষণমূলক কর্মযজ্ঞের যৌক্তিক পরিণতি ও ফল ছিল। তাই একটি সংগঠিত ও সভ্য সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্য জনসাধারণের নৈতিক শিক্ষা, চরিত্র গঠন ও আত্মিক পরিশুদ্ধি (তাজকিয়ায়ে নফস) মৌলিক শর্ত।

নৈতিক শিক্ষা ও আত্মিক পরিশুদ্ধির স্বাভাবিক ফল হচ্ছে রাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ ও সমতা, যা একটি উচ্চ লক্ষ্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা অর্জনে কাজে লাগানো হয়। সেই উচ্চ লক্ষ্য হলো, আল্লাহর সন্তুষ্টি।

যখন এই লক্ষ্য অন্তরে জন্ম নেয়, তখন শত্রুকেও বন্ধু বানাতে বেশি সময় লাগে না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ করো সেই সময়কে যখন তোমরা একে অন্যের শত্রু ছিলে, তখন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি করে দিলেন এবং তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেলে।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩)

মুমিনদের এই দল ধারাবাহিকভাবে দুঃখ-কষ্ট ও বিপদের মধ্য দিয়ে হিজরতের কঠিন ধাপ অতিক্রম করে যখন মদিনায় পৌঁছল, তখন তারা কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করে নেয়। সেই নীতিগুলো অনুসরণ করার ফলেই একটি ছোট্ট এলাকাভিত্তিক রাষ্ট্র মদিনা থেকে প্রসারিত হয়ে আরব উপদ্বীপ ছাড়িয়ে ইরাক, ইরান, সিরিয়া ও মিসর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে এবং মদিনাই হয় এই রাষ্ট্রের রাজধানী।

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি

মদিনার ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলো ছিল নিম্নরূপ :

১. কোরআন ও সুন্নাহকে সর্বোচ্চ স্থান দেওয়া।

২. শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া।

৩. পক্ষপাতহীন বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।

৪. মৌলিক মানবাধিকার সবার জন্য সমভাবে নিশ্চিত করা।

৫. শাসকদের দায়িত্বপূর্ণ আচরণ এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করা।

৬. পরামর্শের ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা করা।

৭. নির্বাচিত ও মনোনীত নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য।

৮. নেতৃত্ব পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা পরিত্যাগ করা।

৯. রাষ্ট্রের উচ্চতর নৈতিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা। তা হলো আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বিন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবজাতিকে মুক্তি দান করা।

১০. ভালো কাজে উৎসাহ ও মন্দ থেকে বিরত রাখার ব্যবস্থা তথা আমর বিল মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার সমাজ ও রাষ্ট্রে সক্রিয় রাখা।

এই নীতিগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কেননা প্রতিটি শিরোনামই নিজেই নিজের ব্যাখ্যা বহন করে। এটাই সেই ১০টি মূলনীতি, যা রাষ্ট্রের ভিত মজবুত করেছিল। মদিনার সমাজে প্রতিষ্ঠিত মুআখাত (ভ্রাতৃত্ব চুক্তি), মিসাক-এ-মদিনা (মদিনার সনদ), সুলহে হুদাইবিয়া (হুদাইবিয়ার সন্ধি) এবং বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক অভিযান; সব শেষে মক্কার বিজয় সবকিছুকেই এই নীতির আলোকেই বিশ্লেষণ করা যায়। বস্তুত রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত ভিত্তিকে দৃঢ় করেছিল এই ১০টি নীতি।

মদিনা রাষ্ট্রের সাফল্য

উল্লিখিত মূলনীতির আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনার ফলে মদিনার ইসলামী রাষ্ট্র অল্প সময়ে এমন অভাবনীয় সাফল্য লাভ করেছিল, যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। নিচে মদিনার ইসলামী রাষ্ট্রের কিছু অভাবনীয় সাফল্য তুলে ধরা হলো—

১. মদিনার ইসলামী শাসন ব্যবস্থা ছিল সব ধরনের অর্থহীন আড়ম্বর, ধ্বংসাত্মক প্রতারণা, ও ধনিক শ্রেণিভিত্তিক বিলাসিতা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। এটা ছিল রাষ্ট্র পরিচালনার এমন এক আদর্শ কাঠামো, যা প্রকৃতপক্ষে জনগণের সম্পদে রূপান্তরিত হয়েছিল। কেননা তা আল্লাহর দ্বিন ও জনগণের অধিকারকে রাজনৈতিক ব্যবস্থার মূলভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করেছিল।

২. ইসলাম শাসন ব্যবস্থাকে ‘রাষ্ট্রীয় জনকল্যাণ’ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এতে এমন সারল্য সংযোজন করে যার ফলে সিংহাসন, রাজপ্রাসাদ, পাহারাদার, চাকরবাকর, উচ্চ বেতনের শাসক ও ঘুষখোর কর্মকর্তাদের বিলুপ্তি ঘটে। আর রাষ্ট্রের ওপর জনগণের সার্বিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়।

৩. ইসলাম রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে, ফলে বিচার সহজসাধ্য ও সুলভ হয়ে ওঠে। ন্যায়বিচারের মূল উদ্দেশ্য নির্ধারণ করে দুর্বলদের পক্ষে দাঁড়ানো এবং বিবদমান পক্ষদ্বয়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সমাধান নিশ্চিত করা; ক্ষতি বা ধ্বংস নয়। এ জন্য আমরা দেখি, রাষ্ট্রীয় আদালতে একজন অমুসলিমের বিপক্ষে বিচারে হেরে যাচ্ছেন একজন দায়িত্বরত খলিফা।

৪. ইসলামী রাষ্ট্র মানবাধিকার ও সমতার ঘোষণা দেয়, ন্যায্য কর আরোপ করে এবং এ উদ্দেশ্যে রাজস্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠা করে ও কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেয়। ফলে রাষ্ট্রে আর্থিক ভারসাম্য, সমৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়।

৫. ইসলাম সরকারি অর্থ ব্যয়ের জন্য আইন প্রণয়ন করে। এই আইনের অধীনে ধনীদের কাছ থেকে কর আদায় এবং দরিদ্রদের ওপর তা ব্যয় করা হয়। এতে অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর হয়ে যায়।

৬. ইসলাম রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রশাসনিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করে। মদিনাকে রাজধানী করা হয়। বিভিন্ন অঞ্চলে শাসক নিযুক্ত করে প্রশাসনিক কার্যক্রমকে গতিশীল করা হয়। তবে এই নিয়োগের ভিত্তি ছিল নৈতিক চরিত্র, কাজের যোগ্যতা, জ্ঞান ও জনস্বার্থে কাজ করার সক্ষমতা।

৭. ইসলাম শুরাকে (পরামর্শ) শাসনব্যবস্থার আত্মা হিসেবে ঘোষণা দেয়। শাসনের মধ্যে কেন্দ্রীয় স্থিতি, শক্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার পর নির্দেশ দেওয়া যে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম শুরা পদ্ধতির মাধ্যমে পরিচালিত হবে।

৮. ইসলামী রাষ্ট্র দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী গঠন করে, যেখানে রাষ্ট্রপ্রধান নিজে যুদ্ধের ময়দানে অংশগ্রহণ করেন। তিনি অপরাধীদের দমন করতে বিরামহীন অভিযান পরিচালনা করেন। তবে যুদ্ধের ময়দানে পরিপূর্ণরূপে মানবিকতা বজায় রাখা হয়, বিজয়ের সময় ও বিজয়ের পর রক্তপাত রোধ করা হয় এবং শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালা প্রবর্তন করা হয়।

৯. ইসলামী রাষ্ট্রের শান্তি, শৃঙ্খলা, উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা দেখে শত্রুরাও মুগ্ধ হয় এবং তারা মিত্র হতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। রাষ্ট্র ও জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে রাষ্ট্রপ্রধান তা গ্রহণ অথবা বর্জন করেন।

১০. ইসলামী রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন রাজা, শাসক ও রাজ্যপ্রধানদের চিঠি লিখে এক আল্লাহর নামে একত্র হওয়ার আহবান জানায়। মূলত এটা ছিল বৈশ্বিক ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের এক আহবান, যা ঐশী নির্দেশনার আলোকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব মহানবী (সা.) করেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেছিলেন তিনি শুধু আরবের জন্য আসেননি, বরং তিনি সারা বিশ্বের জন্য কল্যাণের বার্তা নিয়ে এসেছেন।

আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সর্বশেষ খবর
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়া কাপের লড়াই আজ থেকে শুরু
এশিয়া কাপের লড়াই আজ থেকে শুরু

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম
ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভোট সুষ্ঠু হলে ফল যা-ই হোক মেনে নেব : ছাত্রদল সভাপতি
ভোট সুষ্ঠু হলে ফল যা-ই হোক মেনে নেব : ছাত্রদল সভাপতি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক
গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ভোটগ্রহণের মধ‍্য দিয়ে ইলেকশনের ট্রেনে উঠলো বাংলাদেশ: ফারুকী
ডাকসু ভোটগ্রহণের মধ‍্য দিয়ে ইলেকশনের ট্রেনে উঠলো বাংলাদেশ: ফারুকী

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

একিতিকের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ
একিতিকের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী বাসে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ১০
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী বাসে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা
ঢাবির প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা তৃতীয়বার বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে তিউনিসিয়া
টানা তৃতীয়বার বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে তিউনিসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে নিজের প্রতি অসম্মানের অভিযোগ গেইলের
পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে নিজের প্রতি অসম্মানের অভিযোগ গেইলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ইসরায়েলকে ধরাশায়ী ইতালির
৯ গোলের থ্রিলারে ইসরায়েলকে ধরাশায়ী ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-নেপাল সীমান্তে উত্তেজনা, সতর্কতা জারি
ভারত-নেপাল সীমান্তে উত্তেজনা, সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফলভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্নের প্রত্যাশা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের
সফলভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্নের প্রত্যাশা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : আজ রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক
ডাকসু নির্বাচন : আজ রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল
সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ
বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত
ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত

পূর্ব-পশ্চিম