শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:২১, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

কোরআনের কাহিনি

যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

রায়হান রাশেদ
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

ঈসা (আ.)-কে আকাশে তুলে নেওয়ার কিছুকাল পরের ঘটনা। ইয়েমেনের রাজধানী ও প্রসিদ্ধ শহর সানা থেকে ছয় মাইল দূরের দারওয়ানে ছিল এক বাগান। (তাফসিরে ইবনু কাসির : ৪/৪০৬)

বিশাল বিস্তৃত জায়গাজুড়ে নানা জাতের এবং বিভিন্ন প্রকারের ফলবান বৃক্ষে সবুজ-শ্যামল ছিল সে বাগান। বাগানের মালিক ছিলেন আল্লাহ বিশ্বাসী। ছিলেন সৎ ও আল্লাহভীরু। তিনি ফল-ফসল কাটার সময় প্রতিবারই নিয়ম করে কিছু ফসল এলাকার গরিব-মিসকিনদের জন্য রেখে দিতেন। ফল-ফসল মাড়ানোর সময়ও যেসব দানা ভুসিতে থেকে যেত, তা ফকির-মিসকিনদের দিয়ে দিতেন। ফল-ফসল কাটার মৌসুম বা আহরণের সময় প্রথমে গরিব মানুষের মধ্যে বিলি করতেন তিনি।

স্থানীয় গরিব-মিসকিনরা সময় ধরে ধরে বাগানে আসতেন। উপকৃত হতেন। খুশি হতেন। আল্লাহ খুশি ছিলেন তাঁর প্রতি।

(তাফসিরে মাআরেফুল কোরআন, মুফতি মুহাম্মাদ শফি, অনুবাদ : মাওলানা মুহিউদ্দিন খান, পৃষ্ঠা-১৩৯৭)

বিশ্বাসী মানুষটি একদিন মারা গেলেন। বাগান ও ক্ষেতের উত্তরাধিকারী পেল তাঁর তিন ছেলে। ছেলেরা একজন আরেকজনকে বলল, আমরাই তো পোষ্যদার। সবার সন্তান-সন্তুতি আছে। পরিবার-পরিজন বেড়েছে। আমাদেরই তো সংসার চালাতে কষ্ট হয়। বাবার মতো ফকির-মিসকিনদের দান করলে সংসার চলবে কিভাবে। বাবার রেখে যাওয়া প্রথা বন্ধ করতে হবে। কেউ একজন বলল, তিনি বোকা ও বড় নির্বোধ ছিলেন। বিরাট সম্পদ ফকির-মিসকিনদের বিলিয়ে দিতেন। আমরা তাঁর মতো নির্বোধ নই।

তাদের মেজো ভাইটি ছিল পরিমিতিবোধসম্পন্ন। সে বলল, এ কাজ ঠিক হবে না। নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা আদায় করতে হবে। আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখতে হবে। গরিব-মিসকিনদের দান-সদকা করতে হবে। তারা তার কথা কানে নিল না। (তাফসিরে মাআরেফুল কোরআন, মাওলানা মুহাম্মাদ ইদরিস কান্ধলভি, অনুবাদ : মুফতি মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৪৫)

মৌসুমে শস্যে ভরপুর হলো ফসলি জমিন। নানা ফলদে পরিপূর্ণ হলো বাগান। বাগানের ফল ও জমিনের শস্য কেটে আনার সময় বয়ে যায়। তারা পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিল, ফল পাড়া ও ফসল কাটার জন্য খুব ভোরে অন্ধকার থাকতে বাগানে পৌঁছতে হবে। ফকির-মিসকিনরা বাগানে পৌঁছার আগেই ফল ও ফসল নিয়ে বাড়ি ফিরতে হবে। এর মধ্যে ফকির-মিসকিনরা ভিড় করলেও তাদের তাড়িয়ে দেওয়া হবে। জাকাতও দেওয়া হবে না। দান-সদকাও নয়। সর্বোপরি তারা আল্লাহকে ভয় করল না। ইনশাআল্লাহও বলল না। (কাসাসুল কোরআন, মাওলানা হিফজুর রহমান, অনুবাদ : আবদুস সাত্তার আইনী, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৫)

খুব ভোরে তারা ঘুম থেকে উঠল। বাড়ি ছাড়ল। চুপিসারে কথাবার্তা বলল। ধীর ও সন্তর্পণে বাগানের পথে চলল। যেন ফকির-মিসকিনরা টের না পায়। গন্তব্যে পৌঁছে ক্ষেত ও উদ্যান কিছুই পেল না। শুধু শূন্য ভূমি। ফল ও ফসলের চিহ্নও নেই কোথাও। বিবর্ণ কাটা ফসলের মতো। যেন এখানে কখনো ফল-ফসল বা ক্ষেত-উদ্যান ছিল না। একজন আরেকজনকে বলল, ‘আমরা অন্ধকারে ভুল গন্তব্যে এসেছি। পথ বদলাতে হবে। আমাদের বাগান তো অতি সজীব ও সবুজ-শ্যামল। বাগানের দিকে চলো।’ তারা একটু সামনে বাড়ল। কিছুটা হাঁটল এদিক-সেদিক। আশপাশ ও নিকটবর্তী জায়গা ভালো করে যাচাই করে বুঝতে পারল, গন্তব্যস্থল ঠিকই আছে। নেই শুধু ফল ও ফসল। বাগান ও ক্ষেত পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

তাদের অবাধ্যতা, অকৃতজ্ঞতা ও গরিব-মিসকিনের হক আদায় না করার সংকল্পের কারণে আল্লাহ বাগান ধ্বংস করে দিলেন। আল্লাহর নির্দেশে প্রচণ্ড ও উত্তপ্ত বাতাস যখন বাগান পুড়ে ভস্ম করে দিয়েছে, তখন তারা ছিল ঘুমে বিভোর। তারা বুঝতে পারল, তাদের কৃপণতা, কুপরামর্শ ও আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় না করার কারণে এ পরিণতি হয়েছে। তারা আফসোস ও আক্ষেপ করতে থাকল। পরস্পরকে দোষারূপ করল। মেজো ভাই সতর্কতার কথা স্মরণে আনল। তারা আল্লাহর কাছে তাওবা করল। পবিত্র কোরআনে ঘটনাটি ‘আসহাবুল জান্নাহ’ নামে উল্লেখ করা হয়েছে।

আল্লাহ বলেন, ‘আমি এদের (অর্থাৎ মক্কাবাসীদের) পরীক্ষা করেছি, যেমন আমি বাগানের মালিকদের পরীক্ষা করেছিলাম। যখন তারা কসম করে বলেছিল যে তারা সকালবেলায় অবশ্যই বাগানের ফল সংগ্রহ করে নেবে। তারা ‘ইনশাআল্লাহ’ বলেনি। অতঃপর তোমার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে বাগানে এক বিপদ এসে পড়ল, যখন তারা ছিল নিদ্রিত। তারা বলল, ‘দুর্ভোগ আমাদের, আমরা ছিলাম সীমা লঙ্ঘনকারী, যার ফলে তা হয়ে গেল বিবর্ণ কাটা ফসলের মতো।

সকালে একে অপরকে ডেকে বলল, তোমরা যদি ফল সংগ্রহ করতে চাও তবে সকাল সকাল ক্ষেতে চলো।’ তারা চুপি চুপি কথা বলতে বলতে চলল। ‘আজ যেন সেখানে তোমাদের কাছে মিসকিনরা অবশ্যই ঢুকতে না পারে।’ তারা এক (অন্যায়) সিদ্ধান্তে সংকল্পবদ্ধ হয়ে সকাল করল। অতঃপর তারা যখন বাগানটি দেখল, তখন তারা বলল, ‘আমরা অবশ্যই পথ হারিয়ে ফেলেছি। (অতঃপর ব্যাপারটি বুঝতে পারার পর তারা বলে উঠল) বরং আমরা তো কপাল পোড়া।’

তাদের মধ্যকার সবচেয়ে ভালো লোকটি বলল, ‘আমি কি তোমাদের বলিনি যে তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছ না কেন?’ তারা বলল, ‘আমরা আমাদের প্রতিপালকের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি, আমরা সীমা লঙ্ঘনকারীই ছিলাম।’ অতঃপর তারা একে অপরের দিকে এগিয়ে গিয়ে পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করতে লাগল। সম্ভবত আমাদের প্রতিপালক এর পরিবর্তে আমাদের উত্তম (বাগান) দেবেন, আমরা আমাদের প্রতিপালকের অভিমুখী হলাম।’ (সুরা : কলাম, আয়াত : ১৭-৩২)

এ ঘটনা কোথায় ঘটেছিল কোরআনে এর উল্লেখ নেই। বেশির ভাগ বক্তব্য হলো ঘটনাটি ইয়েমেনে ঘটেছিল। হাফেজ ইবনু কাসির (রহ.) প্রখ্যাত তাবেঈ সাইদ ইবনু জুবায়ের (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘তারা দারওয়ান নামক জনপদের অধিবাসী ছিল। এটি সানা থেকে ছয় মাইল দূরে অবস্থিত। বর্তমানেও দারওয়ান জনপদটি সানা থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত। ওখানকার আলেমরা বলেন, ইয়েমেনে এ কথা প্রসিদ্ধ যে এটিই সেই জনপদ, যেখানকার ঘটনা পবিত্র কোরআনের সুরা কলামে বর্ণনা করা হয়েছে।’ (দেশ-দেশান্তর, মুফতি মুহাম্মাদ তকি উসমানি, অনুবাদ : আবদুস সাত্তার আইনী, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৩১২)

কিছু মুফাসসির বলেন, ‘ওই ঘটনার লোকজন হাবশা অঞ্চলে বাস করত। তারা আহলে কিতাব ছিল। (সিরাত বিশ্বকোষ, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৬৮)

লেখক : আলেম ও সাংবাদিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
সর্বশেষ খবর
কাবুলে আফগান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মোহসিন নকভির বৈঠক
কাবুলে আফগান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মোহসিন নকভির বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষার সূচি ও আসন বিন্যাস প্রকাশ
৪৬তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষার সূচি ও আসন বিন্যাস প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৫০ ডিগ্রি, দেখা দিয়েছে পানির তীব্র সংকট
ইরানে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৫০ ডিগ্রি, দেখা দিয়েছে পানির তীব্র সংকট

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল: ফের বাজিমাত ইংল্যান্ডের
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল: ফের বাজিমাত ইংল্যান্ডের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর

২০ মিনিট আগে | পর্যটন

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর পল্টনে দুইবার ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীর পল্টনে দুইবার ককটেল বিস্ফোরণ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভালে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’
ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভালে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশেষ অভিযানে ইউক্রেনের ১১৯৫ সেনা হত্যার দাবি রাশিয়ার
বিশেষ অভিযানে ইউক্রেনের ১১৯৫ সেনা হত্যার দাবি রাশিয়ার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৯৯-এ ফোন পেয়ে রাস্তার পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা নারীকে উদ্ধার
৯৯৯-এ ফোন পেয়ে রাস্তার পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা নারীকে উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী ফুটবলে ইতিহাস গড়লেন অলিভিয়া স্মিথ
নারী ফুটবলে ইতিহাস গড়লেন অলিভিয়া স্মিথ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়ের কথা-সুরে এলিটার ‘বারান্দাতে বিকেল বেলা’
জয়ের কথা-সুরে এলিটার ‘বারান্দাতে বিকেল বেলা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল
বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসি মিলানের হয়ে দুর্দান্ত কিছু অর্জনের প্রত্যাশা মদ্রিচের
এসি মিলানের হয়ে দুর্দান্ত কিছু অর্জনের প্রত্যাশা মদ্রিচের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই ফাহিমকে গ্রেফতারের দাবিতে বাস মালিক সমিতির মানববন্ধন
সেই ফাহিমকে গ্রেফতারের দাবিতে বাস মালিক সমিতির মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত শহরের তালিকায় আজ বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা
দূষিত শহরের তালিকায় আজ বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জন্য সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে
দেশের জন্য সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৭ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৭ সন্ত্রাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় সহিংসতায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ
সিরিয়ায় সহিংসতায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা