শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

আল্লামা মুফতি তাকি উসমানি
অনলাইন ভার্সন
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

১১ রজব ১৪৪৬ হিজরি/১১ জানুয়ারি ২০২৫ ইসলামাবাদে রাবেতায়ে আলমে ইসলামীর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর এক দিন আগে একটি আলেম সম্মেলনের আয়োজন করা হয়, যেখানে সম্মানিত মুফতি তাকি উসমানি আরবি ভাষায় গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেন। তিনি এই সম্মেলনের মূল বিষয় নারীশিক্ষা-সংশ্লিষ্ট শরয়ি দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত পরিমিত ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে তিনি শিক্ষাবিষয়ক চিন্তার পাশাপাশি গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার শিকার মেয়েশিশু, মা-বোনদের দুরবস্থার প্রতিও শ্রোতা ও নীতিনির্ধারকদের মনোযোগ আকর্ষণ করেন।

সর্বসাধারণের উপকারার্থে তাঁর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ এখানে তুলে ধরা হলো। বক্তব্যটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন মুফতি মাহমুদ হাসান

নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গিসর্বপ্রথম আমি আল্লাহ তাআলার শোকর আদায় করি, যিনি আমাদের এই বরকতময় জমায়েতে একত্র হওয়ার তাওফিক দান করেছেন। এ এক শুভ উপলক্ষ, যেখানে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর নির্বাচিত আলেমরা এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চিন্তাচর্চার জন্য একত্র হয়েছেন।

এর পাশাপাশি আমি রাবেতায়ে আলমে ইসলামী এবং এর সম্মানিত সেক্রেটারি জেনারেল শ্রদ্ধেয় শায়খ ড. মুহাম্মদ বিন আবদুল করিম ঈসার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যিনি আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি পাকিস্তানে এই সম্মেলনের আয়োজন করেছেন। তিনি রাবেতায়ে আলমে ইসলামীর প্ল্যাটফর্ম থেকে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলার যে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, আল্লাহ তাআলা তাঁকে তার উত্তম প্রতিদান দিন।

যথার্থ বলতে গেলে, এই সম্মেলনের মূল বিষয়বস্তু নারীশিক্ষা নিয়ে আমাদের বিজ্ঞ ও সম্মানিত আলেমরা এরই মধ্যে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ও যুক্তিপূর্ণ বক্তব্য পেশ করেছেন। আমি তাঁদের বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করতে চাই না, কারণ এই বিষয়টি এখন প্রায় সবার দৃষ্টিতে এক এবং সর্বসম্মত একটি বিষয়।

আমার পক্ষে শুধু এটুকু বলা যথেষ্ট হবে যে ‘বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া পাকিস্তানের সভাপতি হিসেবে, যে প্রতিষ্ঠান বর্তমানে পাকিস্তানজুড়ে প্রায় ২৫ হাজার মাদরাসার তত্ত্বাবধান করছে, আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে এই সংস্থার অধীন পরীক্ষাগুলোতে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই ছাত্রী, আর এক-তৃতীয়াংশ ছাত্র (উল্লেখ্য যে আমাদের বাংলাদেশের মাদরাসাগুলোতেও পরিস্থিতি ও পরিসংখ্যান প্রায় এমনই)। এই বাস্তবতা একথার সুস্পষ্ট প্রমাণ যে পাকিস্তানে আলেমসমাজের দৃষ্টিতে নারীশিক্ষার গুরুত্ব কোনোভাবেই বিশ্বের অন্য দেশগুলোর তুলনায় কম নয়।

নারীশিক্ষায় পশ্চিমা ধারণা ও ইসলামী ধারণার পার্থক্য

তবে আমি আপনাদের দৃষ্টি নারীদের শিক্ষার এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিকের প্রতি আকৃষ্ট করতে চাই। তা হলো-ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে নারীর সামাজিক ভূমিকা পশ্চিমা ধারণার তুলনায় সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই পার্থক্য শুধু তাত্ত্বিক নয়, বরং বাস্তব জীবনের সীমা ও শর্তাবলিতেও তা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে, যেগুলো ইসলামী শরিয়ত দ্বারা নির্ধারিত।

আমাদের উচিত নয় যে নারীদের শিক্ষার বিষয়টি আমরা পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গির চশমা দিয়ে বিচার করি। এমন ভাবা ঠিক নয় যে পশ্চিম থেকে আসা প্রতিটি বিষয়কেই যাচাই-বাছাই ছাড়াই তার সব নেতিবাচক দিকসহ গ্রহণ করতে হবে; সে যতই আমাদের জন্য উপকারী হোক কিংবা ক্ষতিকর।

আমাদের প্রথম দায়িত্ব এই যে আমরা নারীশিক্ষার বিষয়টিকে ইসলামী শিক্ষার আলোকে বিবেচনা করব, যেখানে পুরুষ ও নারীর অধিকার, কর্তব্য এবং সামাজিক ভূমিকায় পার্থক্য সুস্পষ্টভাবে নির্ধারিত আছে।

এটা ঠিক যে কিছু মানুষ নারীশিক্ষার ওপর কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করছেন, তা নিয়ে আমাদের অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং আমি নিজেও তাঁদের অন্তর্ভুক্ত। তবে তাঁদের এই বিধি-নিষেধ আরোপ করার পেছনে মূলত যে আশঙ্কা কাজ করছে তাহলো এই শিক্ষাব্যবস্থাকে ব্যবহার করে পশ্চিমা সংস্কৃতি আমাদের সমাজে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং আমাদের কন্যারা এমন এক পথে চালিত হয়ে পড়তে পারে, যা আমাদের ধর্ম ও মূল্যবোধের পরিপন্থী।

এ জন্যই যখন আমরা এজাতীয় সম্মেলনগুলোতে নারীশিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলি, তখন আমাদের অবশ্যই ইসলামী বিধান ও নির্দেশনাগুলোকেও পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে হবে, বিশেষত নারীর সামাজিক ভূমিকা প্রসঙ্গে। এর মধ্যে হিজাবের বিষয়টিও রয়েছে, যেটিকে কিছু পশ্চিমা দেশে এমন অপরাধ হিসেবে দেখা হয়, যেন এটি কোনো কলঙ্ক বা লজ্জাজনক চিহ্ন।

আমাদের স্পষ্টভাবে বলতে হবে যে ইসলাম শুধু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনকেই উৎসাহ দেয় না, বরং বিজ্ঞান, চিকিৎসা ও অন্যান্য উপকারী জ্ঞান অর্জনেও মুসলিম নারীদের উৎসাহিত করে। তবে শর্ত এই যে নারীরা যেন প্রতিটি ধাপে ইসলামী আদর্শ ও নীতিমালার পূর্ণ অনুসরণ করে।

গাজার মাজলুম নারীরা তো বাঁচার অধিকারটুকুও হারিয়ে ফেলেছে

দ্বিতীয় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যার প্রতি এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনে দৃষ্টি আকর্ষণ করা অপরিহার্য এবং যার প্রতি মাওলানা ফজলুর রহমান সাহেবও ইঙ্গিত করেছেন, তা হলো-আমরা এখানে মুসলিম নারীদের শিক্ষাবিষয়ক আলাপ-আলোচনায় ব্যস্ত রয়েছি, কিন্তু আমাদের সেই কন্যাদের কথাও স্মরণ রাখা উচিত, যাদেরকে শুধু শিক্ষার অধিকার থেকেই বঞ্চিত করা হয়নি, বরং যাদের কাছ থেকে জুলুম ও জবরদস্তির মাধ্যমে জীবনযাপনের মৌলিক অধিকারটুকুও ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে।

আমাদের স্পষ্ট ভাষায় ইসরায়েলের বর্তমান কর্মকাণ্ড ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাগুলোর ব্যাপারে কথা বলা উচিত, কারণ এখন আর এই পরিকল্পনাগুলো কারো কাছেই গোপন নয়। সম্প্রতি ইসরায়েল একটি তথাকথিত মানচিত্র প্রকাশ করেছে, যাতে তারা জর্দান, সিরিয়া ও লেবাননের কিছু অংশকেও নিজের ভূখণ্ডের অন্তর্ভুক্ত দেখিয়েছে। বাস্তবে এটি তাদের পরিকল্পনার শুধু একটি ছোট ঝলক মাত্র, তাদের আসল অভিপ্রায় এর চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর।

সুতরাং এই সম্মেলনের মাধ্যমে যেখানে বিশ্বের বাছাই করা আলেমরা একত্র হয়েছেন, আমাদের উচিত এই জায়নিস্ট আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি সাহসী ও সুস্পষ্ট অবস্থান প্রকাশ করা।

আমরা সৌদি আরবের সেই অবস্থানকে প্রশংসার চোখে দেখি, যেখানে তারা প্রকাশ্যেই ইসরায়েলের এই মানচিত্রের তীব্র নিন্দা করেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এখনো কি সেই সময় আসেনি, যখন গোটা মুসলিম উম্মাহ ‘এক দেহ, এক প্রাণ’-এর বাস্তব রূপ ধারণ করে ঐক্যবদ্ধ হবে এবং সমগ্র ইসলামী বিশ্বকে গ্রাস করতে উদ্যত এই অত্যাচারী ও আগ্রাসী সাপের বিরুদ্ধে একটি কণ্ঠস্বর হয়ে দাঁড়াবে?

অতএব, এই সম্মেলনের সিদ্ধান্তগুলোতে ইসরায়েলের এই প্রকাশ্য ও নিষ্ঠুর দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে একটি সম্মিলিত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান গ্রহণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। সব শেষে আমি আপনাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আর আল্লাহ তাআলাই আমাদের সঠিক পথে চলার তাওফিক দানকারী।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

এই মাত্র | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম