শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বিদ্যুৎ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছে চার দেশ

নেপালের সঙ্গে হবে এমওইউ
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদ্যুৎ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছে চার দেশ

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং যৌথ বিনিয়োগের লক্ষ্যে বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল-ভুটান এই চার দেশ যুক্ত হতে যাচ্ছে। গ্রিড কানেকটিভিটির মাধ্যমে এই চার দেশ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একে অপরকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। এরই অংশ হিসেবে নেপালের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আসছে ডিসেম্বরে কাঠমান্ডুতে দুই দেশের এই এমওইউ সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। আর গ্রিড কানেকটিভিটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চার-দেশীয় প্রতিনিধিদের নিয়ে শীঘ্রই বৈঠকের আয়োজন করা হবে।
জানা গেছে, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনায় উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে ৩ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা আছে। এই বিদ্যুৎ আনা হবে ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে। এরই মধ্যে ভারত থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে। আরও ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ত্রিপুরা থেকে আনার বিষয়ে আলোচনা চলছে। ভারতের খোলাবাজার থেকে আরও ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আনা হবে। চাহিদার বাকি অংশ নেপাল ও ভুটান থেকে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আর এর মধ্য দিয়ে চার-দেশীয় গ্রিড কানেকটিভিটি বাস্তবায়ন করা হবে।
এই গ্রিড কানেকটিভিটির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা সম্পর্কিত সমঝোতা চুক্তির একটি খসড়া তৈরি হয়েছে। এটি নিয়ে আজ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একটি বৈঠক করার কথা রয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগের। বিশেষজ্ঞদের মতামতের পর খসড়াটি চূড়ান্ত করে নেপালে পাঠানো হবে। দেশটির সবুজ সংকেত পেলে এমওইউ সইয়ের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করা হবে। কর্মকর্তারা জানান, বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার বিষয়টি নিয়ে আগামী ডিসেম্বরে কাঠমান্ডুতে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ওই বৈঠকেই সই হতে পারে এ-সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক। বিদ্যুৎ বিভাগ জানায়, বাংলাদেশে বর্তমানে ১০ হাজার ৬১৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। দেশে প্রতিবছর ১১ থেকে ১২ শতাংশ হারে বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সাল নাগাদ ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। ২০৩০ সালে উৎপাদন করা হবে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্পর্ক গড়ে তোলা প্রয়োজন। আর এ লক্ষ্যেই ভারতের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটানের সঙ্গেও বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সহযোগিতা সম্পর্ক জোরদারে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা চলছে। চলতি বছরের এপ্রিলে ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে অনুষ্ঠিত সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দেশটি থেকে বিদ্যুৎ আমদানির প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে গত মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে নেপালের সঙ্গে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার বিষয়ে একমত হয় দুটি দেশ। বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্ম-সচিব আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের চাহিদা মেটাতে ভারতের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ খাতে যৌথ বিনিয়োগ কিংবা সরাসরি বিদ্যুৎ আমদানির মধ্য দিয়ে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে। নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আনতে হলে গ্রিড কানেকটিভিটির জন্য ভারতের সহযোগিতা লাগবে। সে কারণে শীঘ্রই এ তিন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের আয়োজন করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের এ কর্মকর্তা আরও জানান, চার-দেশীয় গ্রিড কানেকটিভিটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নেপালের সঙ্গে এমওইউ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দুই দেশের সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নীতিগত সিদ্ধান্তেই এ প্রক্রিয়া চলমান।

খসড়া এমওইউতে যা আছে : নেপালের সঙ্গে এমওইউর খসড়ায় দুই দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন, গ্রিড কানেকটিভিটি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জলবিদ্যুৎ উন্নয়নে পারস্পরিক সহায়তা ও যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, সক্ষমতা সাপেক্ষে দুই দেশ একে অপরের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিনিময় করবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কারিগরি ও আর্থিক সক্ষমতা অর্জনেও দুটি দেশের উদ্যোক্তারা একে অপরের সঙ্গে কাজ করবে। বিদ্যুৎ খাতে যৌথ বিনিয়োগের লক্ষ্যে দুই দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠন করা হবে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রূপ। এই গ্রূপ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সহায়তা ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা এবং সমস্যাগুলো খতিয়ে দেখবে। এ গ্রূপের অগ্রগতি পর্যালোচনা করবেন দুই দেশের বিদ্যুৎ সচিব। তবে এমওইউ হয়ে গেলেই নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা যাবে এমনটা মনে করছেন না বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা। তাদের মতে, নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনার ক্ষেত্রে ভারতের করিডর ব্যবহারের বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভারত এ বিষয়ে সহযোগিতা করলেই ওই দেশ দুটি থেকে জলবিদ্যুৎ আনার বিষয়টি একটি অবস্থানে পৌঁছাবে। জানা গেছে, এ প্রসঙ্গে ভারতের সঙ্গে দরকষাকষির ক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। কারণ পার্শ্ববর্তী এ দেশটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য বাংলাদেশে গ্রিড কানেকটিভিটি চেয়েছে। বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ স্টিয়ারিং কমিটি অন কো-অপারেশন ইন পাওয়ার সেক্টরের সপ্তম বৈঠকে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতকে ছয় হাজার মেগাওয়াট সঞ্চালন ক্ষমতার বিদ্যুৎ করিডর দেওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানা গেছে। অরুণাচল থেকে আসামের রাঙ্গিয়া বা রাউটা হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করবে এ গ্রিড লাইন। আর বাংলাদেশের জামালপুর হয়ে দিনাজপুর দিয়ে ভারতের বিহারের বরাকপুরে গ্রিডলাইনটি পৌঁছবে। এই গ্রিড লাইনের মাধ্যমে নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। বিদ্যুৎ খাতে উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা সফল করার লক্ষ্যে সম্প্রতি ঢাকায় এসেছিলেন নেপালের জ্বালানিমন্ত্রী রাধা কুমার গাঙ্গুলি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে গাঙ্গুলি বলেন, নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি আপাতদৃষ্টিতে দ্বিপক্ষীয় বিষয় মনে হলেও আসলে বিষয়টি ত্রিপক্ষীয়। কেননা এ বিদ্যুৎ আমদানির জন্য ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে হবে।
এ ব্যাপারে নসরুল হামিদ ওই সময় বলেন, ‘গ্রিড কানেকটিভিটি নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছি। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন করা হবে। আমরা ভারতের সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় এভাবে বিদ্যুতের বিনিময় হচ্ছে। আমরাও চেষ্টা করছি বিদ্যুৎ-জ্বালানির বিনিময় বাড়াতে।’

এই বিভাগের আরও খবর
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন