শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

শেয়ারবাজারে ভুয়া কোম্পানির ছড়াছড়ি

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেয়ারবাজারে ভুয়া কোম্পানির ছড়াছড়ি

মূলধনবিহীন ভুয়া কোম্পানির ছড়াছড়ি শেয়ারবাজারে। প্রতি মাসেই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হচ্ছে নামসর্বস্ব কোম্পানি। বেশির ভাগ কোম্পানির তালিকাভুক্তির তিন মাসের মধ্যে ফেসভ্যালুর নিচে চলে আসে শেয়ার দর। গত দুই বছরে শতাধিক কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে টাকা তুলতে আইপিও আবেদন করেছে। এর মধ্যে অন্তত ২০টি কোম্পানির কোনো অস্তিত্বই খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব কোম্পানিকে অনুমোদন না দিলেও কয়েকটি কোম্পানি বিভিন্ন ভুয়া তথ্য দিয়ে আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
গত দুই বছরে তালিকাভুক্ত ও অনুমতি পাওয়া কোম্পানি প্রত্যক্ষ পরিদর্শন না করেই মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রত্যক্ষ পরিদর্শন বিভাগ (এক্সপার্ট প্যানেল) বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে এসব কোম্পানির প্রায় সবকটির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাজার বিশ্লেষক ও সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, পেইড আপ ক্যাপিটালের অতিরিক্ত মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গত দুই বছরে যেসব কোম্পানি বাজার থেকে টাকা তুলেছে তার বেশির ভাগই ভুয়া। কোম্পানিগুলো ’৯৬ সালের স্টাইলে শেয়ারবাজার থেকে টাকা লুট করার প্রক্রিয়া চলছে। ১৯৯৬ সালেও একইভাবে শেয়ারবাজার থেকে ছোট পেইড আপ ক্যাপিটালের কোম্পানির তালিকাভুক্ত করে কয়েক হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। পরে এসব কোম্পানির কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে রয়েছে পদ্মা সিমেন্ট, চিক টেক্স, বিডি প্লান্ট, বিডিজিপার, রাইট বলপেনসহ প্রায় দুই ডজন কোম্পানি।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর আট মাসে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ১১টি কোম্পানি। এই ১১ কোম্পানি বাজার থেকে আইপিওর মাধ্যমে তুলেছে প্রায় চারশ কোটি টাকা। তালিকাভুক্তির পর শেয়ার কারসাজি করে দর বৃদ্ধির মাধ্যমে কয়েক হাজার কোটি টাকার ওপর নিয়ে গেছে। এর মধ্যে শাহজিবাজার, কেপিসিসিএল, এএফসি এগ্রোর শেয়ার নিয়ে জালিয়াতি ও কারসাজির অপরাধে পিএফআই, গ্যালাক্সি, শার্প, মোনা সিকিউরিটিজ নামে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে বিএসইসি। ২০১৩ সালে ১৫টি কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা তুলেছে। এর মধ্যে গোল্ডেন হার্ভেস্ট, সামিট পূর্বাঞ্চল, আরগন ডেনিমস, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল শুরুতে শেয়ার কারসাজির অভিযোগের প্রমাণ পায় বিএসইসি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর সাবেক পরিচালক খুজিস্তা নুর-ই নাহরিন বলেন, ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি, বিভিন্ন অডিটর ফার্ম কারসাজিতে জড়িত। কয়েকটি কোম্পানির নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে এসব কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে। এসব কোম্পানির ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দেহ আছে। প্রত্যক্ষ পরিদর্শন করে কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, বিএসইসি কোম্পানি অনুমোদনে আইনগত দুর্বলতার কথা বলে। কিন্তু বাংলাদেশের স্টক মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা দক্ষ নন। তাই বিএসইসির আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখা উচিত। ’৯৬ সালের সঙ্গে ২০১০ সালের কারসাজি তুলনা হবে না। আবারও যদি বাজারে কোনো ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয় সেটা হবে আরও ভয়াবহ।
এসব কোম্পানি নিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান ড. আবদুল মজিদ বলেন, আইনি দুর্বলতার কারণে ভুয়া কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হচ্ছে। আইপিও আবেদন করার পর সিএসই কোম্পানি পরিদর্শনের আগ্রহ দেখালে তারা আবেদনই ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। যাদের কোম্পানি প্রত্যক্ষ পরিদর্শন হয়নি এরকম অনেক প্রতিষ্ঠানই শেয়ারবাজার থেকে টাকা নিয়েছে। তালিকাভুক্তির মাধ্যমে যে টাকা নেয় পরে নিজেদের শেয়ার কারসাজি করেও টাকা হাতিয়ে নেয়। এ জন্য আইনি কাঠামো আরও সুসংহত করা উচিত।
অভিনব পদ্ধতিতে কোম্পানি পরিচালকদের কারসাজি : একই প্রতিষ্ঠানের ভিন্ন নামে টাকা উত্তোলন করে এখন শুধুই শেয়ার লেনদেন করছে। এসব শেয়ার শুরুতে বাজারে ১০ টাকায় ছেড়ে মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে ৪০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এর পরে নিজেদের সব শেয়ার বিক্রি করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। পরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কিছুই করার থাকে না। এ কাজে সহযোগিতা করছে বিভিন্ন সিকিউরিটিজ হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক। এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বিএসইসি কোনো কিছু না দেখেই ভুয়া কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিচ্ছে। এসব কোম্পানির কোনো ভবিষ্যৎ নেই। ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানি ভুয়া, মূলধনবিহীন প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে দেয়। কোম্পানির পরিচালকরা তালিকাভুক্ত হওয়ার পর নিজেদের লোক ও প্রতিষ্ঠানকে ঠিক করে রাখে। কয়েক দিন শেয়ার দর বৃদ্ধি করে বিক্রি করে দেয়। আর এভাবে তারা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। গত দুই বছরে যেসব কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে কয়েকটি বাদে বেশির ভাগই শেয়ারবাজার থেকে টাকা লুট করতে আসছে। ইতিমধ্যে অনেক কোম্পানির পরিচালক তাদের মূলধনের বেশি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
ভুয়া তথ্য দিয়ে আইপিও আবেদন : পুরো ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে আইপিওর মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের আবেদনও করছে। একই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন নামে কোম্পানির কাগজপত্র তৈরি করে আবেদন করে টাকা উত্তোলনের অনুমোদনও পেয়েছে। এর মধ্যে ফার ইস্ট নিটিং, ফার কেমিক্যাল নামে দুই প্রতিষ্ঠানই অনুমোদন পেয়েছে। শুরুতে ফার কেমিক্যালের ১০ টাকার শেয়ার দর ৬০ টাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। এভাবেই এএফসি এগ্রো, এমারেল্ড অয়েল, তুংহাই নিটিংয়ের শেয়ার নিয়ে কারসাজির প্রমাণ পেয়েছে এসইসি। এসব প্রতিষ্ঠানের সহযোগী কোম্পানির পুরো ভুয়া কাগজ তৈরি করে আবেদন করেছে বিএসইসিতে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, গত দুই বছরে পুরো ভুয়া কাগজপত্র জমা দেওয়ায় ১৯টি কোম্পানির আইপিও আবেদন বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, কেয়া স্পিনিং মিলস, বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট, রয়েল ডেনিম, সামিট শিপিং, ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং, আমান কটন ফেব্রিয়াস, এরিয়ান কেমিক্যালস, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স, ইয়াকিন পলিমার, মেট্রোসেম সিমেন্ট, করিম স্পিনিং, আইটি কনসালট্যান্টস। অন্যদিকে আইপিওর মাধ্যমে ২ হাজার ৩৮০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও প্রায় ৩৫টি কোম্পানি। এর মধ্যে সর্বাধিক ১৯৬ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের জন্য আবেদন করেছে প্যাসিফিক ডেনিম। অ্যালায়েন্স হোল্ডিংস নামে আরেক কোম্পানি ১৯২ কোটি ৫০ লাখ টাকার মূলধন সংগ্রহের আবেদন করেছে। যাদের কাগজপত্র ভুয়া বলে এসইসি সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশিষ্ট ব্যাংকার ও ২০১০ সালে শেয়ারবাজার কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন, বিভিন্ন ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানি অনেক ক্ষেত্রে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। এভাবে অনেক প্রতিষ্ঠানই আইপিও অনুমোদন পায়। ২০১০ সালের পর অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে এখন কারসাজির সুযোগ রয়ে গেছে। এ জন্য প্রত্যক্ষ পরিদর্শন ছাড়া কোনো কোম্পানির অনুমোদন দেওয়া উচিত নয়।
ডিএসইর সাবেক সভাপতি রকিবুর রহমান বলেন, আর্থিক ভিত্তিহীন কোম্পানি বাজারে আসছে। এসব কোম্পানি কয়েক দিন পরই ওটিসিতে চলে যাবে বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে। ভালো কোম্পানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিয়ে বাজারে নিয়ে আসতে হবে। নইলে যেসব কোম্পানি তালিকাভুক্ত হচ্ছে, তা শেয়ারবাজারে বড় পতন ঘটাতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ
সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম