শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

তালাকে এগিয়ে নারীরা

ঢাকা সিটি করপোরেশন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
তালাকে এগিয়ে নারীরা

লুবনা আহমেদ। চাকরি করেন একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে। দুই বছর হলো বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা সোহানকে বিয়ে করেছেন। বিয়ের পর প্রথম কয়েক মাস ভালোভাবে সংসার চলছিল। এর মধ্যে লুবনা আবিষ্কার করেন সোহানের আচরণে পরিবর্তন এসেছে। সোহান প্রায়ই লুবনার মোবাইল ফোনের এসএমএস ও কললিস্ট চেক করে দেখেন। এমনকি লুবনার অনুপস্থিতিতে তার মোবাইলের ফেসবুকে ঢুকেও ইনবক্সে কী আছে তা পড়েন। লুবনা এগুলো লক্ষ্য করলেও অশান্তি এড়াতে এড়িয়ে গেছেন। এক সময় অফিসের সহকর্মীদের সঙ্গে লুবনার সম্পর্ক আছে— এ ধরনের অমূলক সন্দেহ শুরু করলে লুবনা তার প্রতিবাদ শুরু করেন। একপর্যায়ে লুবনাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করতে শুরু করেন সোহান। লুবনা তার মা-বাবাকে বিষয়টি জানান। একপর্যায়ে বিবাহবিচ্ছেদের দিকে যান তিনি। লুবনা-সোহান সম্প্রতি সিটি করপোরেশন অফিসে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে নিজের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন লুবনা। তার মতো অনেক নারীই এখন স্বামীর দ্বারা বা তার পরিবারের কাছ থেকে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে তালাক নেওয়ার সিদ্ধান্তে যাচ্ছেন। একইভাবে মতের মিল না হওয়ায় এবং স্ত্রীর আর্থিক চাহিদা মেটাতে না পারার কারণেও অনেক পুরুষ বিচ্ছেদমুখী হচ্ছেন। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, সুনির্দিষ্ট কিছু কারণে তালাকের ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যে আছে-স্বামী কর্তৃক যৌতুক দাবি, স্বামী-স্ত্রী উভয়ের দ্বারা শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার, মাদকাসক্তি, বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক, দুজনের জীবনযাপনে অমিল থাকা, সন্দেহপ্রবণতা, স্বামীর কাছ থেকে ভরণ-পোষণ না পাওয়া, স্ত্রীর অবাধ্য হওয়া, সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে অবৈধ সম্পর্কে জড়ানো ইত্যাদি। তবে বিশেষজ্ঞরা বিবাহবিচ্ছেদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্বামী-স্ত্রীকে কাউন্সিলিং করানোসহ স্থানীয় এনজিও ও অভিভাবকদের নিয়ে গ্রুপ মিটিং করার পরামর্শ দিয়েছেন।

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, ২০১১ সাল থেকে ২০১৫ সাল (সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) প্রাপ্ত তথ্যে দুই সিটিতে মোট ৩২ হাজার ৫৭৫টি তালাকের জন্য আবেদন পড়েছে। এর মধ্যে ২০১১ সালে ৫৩২২টি, ২০১২ সালে ২৭৫৩টি, ২০১৩ সালে ৭৯০০টি, ২০১৪ সালে ৯১০০টি এবং ২০১৫ এর সেপ্টেম্বরে ৭৫০০টি আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ২০১১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মোট ১৫ হাজার ২৮৬টি তালাকের আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে নারীদের পক্ষ থেকে ১০ হাজার ২৩০টি এবং পুরুষদের পক্ষ থেকে ৫ হাজার ৫৬টি তালাকের আবেদন করা হয়। যার মধ্যে কার্যকর হয় ১৪ হাজার ১৫১টি তালাক। আর দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ২০১২ সালে চার হাজার ৫১৮ জন আবেদন করেন। যার মধ্যে ৬৫ ভাগ নারীই আবেদন করেছেন। ২০১৩ সালে চার হাজার ৪৭০টি আবেদনের মধ্যে ৬৪ ভাগই মেয়েরা করেন। ২০১৪ সালে চার হাজার ৬০০ আবেদনের মধ্যে ৭৯ ভাগ নারী আবেদন করেন। আর ২০১৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত দুই হাজার ৮০০ আবেদনের মধ্যে ৮০ ভাগ নারী করেন। সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অঞ্চল-১- সূত্রমতে, ২০১৫ সালে এই এলাকায় মোট ২৫৬টি তালাকের আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে নারী আবেদন করেন ১৪৪টি আর পুরুষ করেন ১১২টি। ঢাকা দক্ষিণের অঞ্চল-১ এর নির্বাহী কর্মকর্তা বেগম শাহিনা খাতুন জানান, ২০১৫ সালে এই অঞ্চলে মোট ৪৪৪টি তালাকের আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে নারী দিয়েছেন ৩১৪টি আর পুরুষ দিয়েছেন ১৩০টি। আর ২০১৬ সালে এই পর্যন্ত মোট ৩৭টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে নারীর পক্ষ থেকে ২৮টি ও পুরুষের পক্ষ থেকে মোট ৯টি আবেদন জমা পড়ে।

মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, শিক্ষার কারণে নারী এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন। তারা এখন নিজেদের আবেগকে প্রাধান্য না দিয়ে নিজের এবং সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক বেশি দায়িত্বশীল। উত্তর সিটি করপোরেশনের সহকারী আইন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউল আরিফ বলেন, নারীর তালাক দেওয়ার হার পুরুষের চেয়ে অবশ্যই বেশি। পেশাগত উন্নয়ন, আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন এবং সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা আগের চেয়ে বেশি সচেতন। লোকলজ্জা কাটিয়ে সংসারের অশান্তির শিকার না হয়ে তারা এর প্রতিবাদ করছেন। আগের মতো আর আপস করছেন না।

সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান, সাধারণত দুই পক্ষের কাছ থেকে আবেদন পাওয়ার পর কর্তৃপক্ষ তা কার্যকরের আগে দুজনকেই ৯০ দিনের সময় দেন। এ জন্য প্রতি মাসে দুই পক্ষকে শুনানির জন্য ডাকেন। কিন্তু ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই এই শুনানির জন্য কোনো পক্ষ সিটি করপোরেশন অফিসে যান না। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ মোহিত কামাল বলেন, নৈতিক স্খলনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের সমাজে এখন বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে প্রবাসী বাঙালি, যাদের স্ত্রী তাদের থেকে দূরে থাকেন। তাদের ঘিরে এই প্রবাসীদের এক ধরনের অবিশ্বাস তৈরি হয়। একই সঙ্গে বাড়ে সন্দেহ প্রবণতা যা পরবর্তীতে বিবাহবিচ্ছেদে গিয়ে ঠেকে। উত্তর সিটি করপোরেশনের অঞ্চল-১ এর নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াউদ্দিন আহমেদ বলেন, একজন নির্যাতিত নারীর জন্য তালাকের সিদ্ধান্ত তার ব্যক্তিগত উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক। একই সঙ্গে আমাদের দেখতে হবে, এর ফলে পারিবারিক বন্ধন শিথিল হয়ে পড়ল কিনা। কারণ এর প্রভাবে তালাক হওয়া দম্পতির সন্তানদের ভবিষ্যতে লালন-পালনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিখোঁজের পর হাওড়ে মিলল মুক্তিযোদ্ধার লাশ
নিখোঁজের পর হাওড়ে মিলল মুক্তিযোদ্ধার লাশ
দেশে ফেরার আশায় রোহিঙ্গারা গঠন করল নতুন সংগঠন
দেশে ফেরার আশায় রোহিঙ্গারা গঠন করল নতুন সংগঠন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮ জন
পাঁচ দফা নিয়ে আট দলের বিক্ষোভ আজ
পাঁচ দফা নিয়ে আট দলের বিক্ষোভ আজ
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
সাগরে লঘুচাপ রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে
সাগরে লঘুচাপ রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে
ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির নিন্দা বাংলাদেশের
ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছেন এসএমই উদ্যোক্তারা
ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছেন এসএমই উদ্যোক্তারা
আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া
উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের
ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য
সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২
আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা
বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ
মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক
কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’
‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন