শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জোটে থাকলেও ভোটে নেই

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি বগুড়া
আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
জোটে থাকলেও ভোটে নেই

কেন্দ্রীয়ভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪-দলীয় জোট থাকলেও বগুড়ার ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ একাই একশ। এ জেলায় জোটের কার্যক্রম কেন্দ্রীয় কর্মসূচির ওপর নির্ভর করে। তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ একা। এখানে আওয়ামী লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া জোটের অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। তবে দু-একটি দলের রয়েছে প্যাডসর্বস্ব জেলা কমিটি।

২০০৮ সালের নির্বাচনে বগুড়ার দুটি আসনে নৌকার প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে বিএনপির দুর্গে আঘাত হানে। সেই থেকে জেলার অন্য উপজেলাতেও সংগঠনে চাঙ্গা ভাব দেখা যায়। সর্বশেষ বিএনপিবিহীন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি চারটি আসনে, আওয়ামী লীগ দুটিতে ও জাসদ একটিতে বিজয়ী হয়। সম্প্রতি সমাপ্ত হওয়া পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনের অধিকাংশেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হন। জেলার ১২ পৌরসভার মধ্যে ছয়টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত ও বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। একই সঙ্গে জেলার ১০৮টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রায় ৬০টিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হন। এসব ভোটে আওয়ামী লীগ এককভাবে প্রার্থী দিলেও ১৪-দলীয় জোটের কোনো প্রার্থী দেখা যায়নি। তবে দু-একটি পৌরসভা ও ইউনিয়নে মশাল প্রতীক নিয়ে জাসদের প্রার্থী থাকলেও অন্য কোনো দলের প্রার্থীদের দেখা যায়নি। সে ক্ষেত্রে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এককভাবে প্রার্থী নির্বাচন ও ভোট করেছে। সেখানে জোটের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এদিকে জেলা জাসদ সভাপতি রেজাউল করিম তানসেন বগুড়া-৪ আসনের এমপি থাকায় ওই দুই উপজেলায় জাসদের কমিটি রয়েছে। শহরসহ অন্যান্য উপজেলায়  কমিটি থাকলেও তেমন কার্যক্রম নেই। ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটি থাকলেও কোনো উপজেলায় সাংগঠনিক তত্পরতা নেই। এ কারণেই ১৪-দলীয় জোট থাকলেও ভোটের ক্ষেত্রে তাদের প্রভাব না থাকায় আওয়ামী লীগ ভোটের রাজনীতিতে একক কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে বলে সচেতন মহলের ধারণা। বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান মজনু জানান, আওয়ামী লীগ বিগত যে কোনো সময়ের তুলনায় বগুড়ায় শক্তিশালী। বিগত ইউপি ও পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ভালো ফল করেছেন। এ ছাড়া ১৪-দলীয় জোট বগুড়ায় সক্রিয় রয়েছে। জোটের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি জোটবদ্ধভাবে পালন করা হয়ে থাকে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়ায় নৌকার প্রার্থীরা আরও ভালো ফল করবেন বলে তিনি জানান। এদিকে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কার্যক্রম বগুড়ায় চলছে ঢিমেতালে। চারটি সংসদীয় আসনে এমপি থাকলেও স্থবিরতা নেমে এসেছে দলীয় কর্মকাণ্ডে। সদর উপজেলা ছাড়া অন্যান্য উপজেলা কমিটির নেতা-কর্মীরা প্রায় নিষ্ক্রিয়। জানা গেছে, বগুড়া সদর ছাড়া অন্য আসনে এমপিরা সব কর্মকাণ্ডে দলীয় নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে স্বজনদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এতে করে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও বঞ্চিত নেতা-কর্মীরা সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে সরে যান। সম্প্রতি শেষ হওয়া ইউপি নির্বাচনে জাপার কোনো প্রার্থীই বিজয়ী হতে পারেননি। শিবগঞ্জে জাপার এমপি থাকলেও লাঙল প্রতীক নিয়ে ভোট করে পাঁচ ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। বগুড়া সদর ছাড়া অন্যান্য উপজেলায় দলীয় ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের সংশ্লিষ্টতা না থাকায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন নেতা-কর্মীরা। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব ও বগুড়া জেলা সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ওমর এমপি জানান, সম্প্রতি জেলার সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

২০-দলীয় জোট কাগজে-কলমে : কাগজে-কলমে ২০-দলীয় জোট থাকলেও বগুড়ায় বাস্তবে নেই কোনো কার্যক্রম। রাজপথের কর্মসূচি দূরে থাক, জোটের কোনো সভাও হয়নি দুই বছরে। ভোটের রাজনীতিতে ২০-দলীয় জোট এখন নামে মাত্র। বিএনপি ঘরোয়া কর্মসূচিতেই সীমাবদ্ধ রেখেছে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম। জোটের প্রধান শরিক জামায়াত মামলায় কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হিসেবে বগুড়াকে বিএনপির দুর্গ হিসেবে এখনো ধরা হয়। এ ছাড়া বিএনপি জোটের প্রধান শরিক জামায়াতে ইসলামীর বড় ভোটব্যাংক  রয়েছে এই বগুড়ায়। তাই  ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী জোটের সামনে বিএনপি জোটের পাল্লাই ভারী বলে এখনো মনে করেন রাজনীতি-সচেতনরা। তবে বিগত পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে জোটবদ্ধ ভোট হয়নি বগুড়ায়, যার কারণে জেলার অধিকাংশ পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বগুড়ায় সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে বিপর্যস্ত বিএনপি-জামায়াত জোট এখন মাঠের রাজনীতিতে অনেকটাই কোণঠাসা। এ জোটের জেলা পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অধিকাংশ নেতা-কর্মী মামলা মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন। ফলে রাজনীতির মাঠ থেকে তারা এখন অনেক দূরে। সর্বশেষ ২০১৫ সালে প্রায় তিন মাসের অবরোধ কর্মসূচিতে জোটগত কর্মসূচি পালন করে তারা। তবে এরপর গত দুই বছরে জোটগত কোনো কর্মসূচি নেই। রাজনীতির মাঠে বিএনপি দলীয় কর্মসূচি পালন করছে। তবে জোটের কোনো শরিক দল মাঠে নেই। অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামী শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় মাঝেমধ্যে রাজপথে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করে। এ ছাড়া কোনো কর্মসূচি চোখে পড়ে না। ফলে এ মুহূর্তে বগুড়ায় জোটের রাজনীতি নেই। এদিকে জোটের যেমন অস্তিত্ব নেই, তেমনি নেই ভোটের রাজনীতি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটগত নির্বাচন হয়েছে। এরপর দশম সংসদ নির্বাচন হলেও অংশ নেয়নি বিএনপি জোট। তবে বিগত সময়ে স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদের দুই দফা নির্বাচন হলেও সেখানে জোটগত প্রার্থী ছিল না।  বিএনপি ও জামায়াত আলাদা নির্বাচন করেছে। বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম জানান, মামলার কারণে অনেক নেতা-কর্মী ঘরছাড়া। তবে সাংগঠনিকভাবে বিএনপি বিগত সময়ের মতো এখনো শক্তিশালী। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বগুড়ার সাতটি আসনেই বিএনপির প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে তাদের ভোট ধানের শীষের বাক্সেই যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

কর্মী সংকটে বামদল : একসময় রাজপথে বিভিন্ন ইস্যুতে সক্রিয় থাকলেও ক্রমেই স্থিমিত হয়ে যাচ্ছে বাম সংগঠনগুলোর কার্যক্রম। তেল,গ্যাস, বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা ছাড়া আর কোনো কর্মসূচিতে তাদের দেখা যায় না। বাসদ ও সিপিবি বগুড়ায় মাঝে মধ্যে মিছিল সমাবেশ করলেও জনসম্পৃক্ততা নেই। গুটিকয় নেতা-কর্মী নিয়েই তাদের কার্যক্রম। এ ছাড়া আ স ম রবের নেতৃত্বাধীন জেএসডি ঘরোয়াভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে থাকে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে বাম সংগঠনগুলো। বাসদ, সিপিবি, জেএসডিসহ অন্য দলগুলো কোনোমতে টিকিয়ে রেখেছে তাদের কার্যক্রম। কর্মীসংখ্যা বেশি না থাকলেও কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচি পালন করছে নিয়মিত। বর্ষীয়ানরা সরে গেছেন আর সেই পদ আগলে ধরেছেন নতুনরা। বিশেষ করে বাসদের দুই ভাগেরই ছাত্র সংগঠন ছাত্রফ্রন্ট বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দাবি নিয়ে বগুড়ায় মিছিল-সমাবেশের মাধ্যমে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে। সরকারি আযিযুল হক কলেজ ছাড়া আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের কার্যক্রম চোখে পড়ে না। একসময় জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র ইউনিয়নের রমরমা অবস্থা থাকলেও এখন তাদের কোনো কার্যক্রম আর দেখা যায় না। সব মিলিয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে লড়াই করছে বাম দলগুলো। সাংগঠনিক তত্পরতা থাকলেও দলগুলোর কর্মীসংখ্যা বাড়েনি।

এমন অবস্থার মধ্যেই এসব দল স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। তবে ফলাফল হতাশাজনক। সাম্প্রতিক কালে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে হাতে গোনা কিছু আসনে প্রার্থী দিলেও তারা কাঙ্ক্ষিত ফল ঘরে তুলতে পারেননি। তবে জনগণের সমস্যা নিয়ে মাঠে সরব থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। জেএসডির জেলা সাধারণ সম্পাদক রেজাউল বারী দীপন জানান, শাসন প্রশাসন পদ্ধতি পরিবর্তন না করে শুধু সরকার পরিবর্তনে সমস্যার সমাধান হবে না। জেএসডি জনগণের কল্যাণের চিন্তা করেই রাজনীতি করে। বগুড়ায় সাংগঠনিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো বলে তিনি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি