শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জোটে থাকলেও ভোটে নেই

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি বগুড়া
আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
জোটে থাকলেও ভোটে নেই

কেন্দ্রীয়ভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪-দলীয় জোট থাকলেও বগুড়ার ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ একাই একশ। এ জেলায় জোটের কার্যক্রম কেন্দ্রীয় কর্মসূচির ওপর নির্ভর করে। তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ একা। এখানে আওয়ামী লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া জোটের অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। তবে দু-একটি দলের রয়েছে প্যাডসর্বস্ব জেলা কমিটি।

২০০৮ সালের নির্বাচনে বগুড়ার দুটি আসনে নৌকার প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে বিএনপির দুর্গে আঘাত হানে। সেই থেকে জেলার অন্য উপজেলাতেও সংগঠনে চাঙ্গা ভাব দেখা যায়। সর্বশেষ বিএনপিবিহীন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি চারটি আসনে, আওয়ামী লীগ দুটিতে ও জাসদ একটিতে বিজয়ী হয়। সম্প্রতি সমাপ্ত হওয়া পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনের অধিকাংশেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হন। জেলার ১২ পৌরসভার মধ্যে ছয়টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত ও বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। একই সঙ্গে জেলার ১০৮টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রায় ৬০টিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হন। এসব ভোটে আওয়ামী লীগ এককভাবে প্রার্থী দিলেও ১৪-দলীয় জোটের কোনো প্রার্থী দেখা যায়নি। তবে দু-একটি পৌরসভা ও ইউনিয়নে মশাল প্রতীক নিয়ে জাসদের প্রার্থী থাকলেও অন্য কোনো দলের প্রার্থীদের দেখা যায়নি। সে ক্ষেত্রে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এককভাবে প্রার্থী নির্বাচন ও ভোট করেছে। সেখানে জোটের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এদিকে জেলা জাসদ সভাপতি রেজাউল করিম তানসেন বগুড়া-৪ আসনের এমপি থাকায় ওই দুই উপজেলায় জাসদের কমিটি রয়েছে। শহরসহ অন্যান্য উপজেলায়  কমিটি থাকলেও তেমন কার্যক্রম নেই। ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটি থাকলেও কোনো উপজেলায় সাংগঠনিক তত্পরতা নেই। এ কারণেই ১৪-দলীয় জোট থাকলেও ভোটের ক্ষেত্রে তাদের প্রভাব না থাকায় আওয়ামী লীগ ভোটের রাজনীতিতে একক কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে বলে সচেতন মহলের ধারণা। বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান মজনু জানান, আওয়ামী লীগ বিগত যে কোনো সময়ের তুলনায় বগুড়ায় শক্তিশালী। বিগত ইউপি ও পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ভালো ফল করেছেন। এ ছাড়া ১৪-দলীয় জোট বগুড়ায় সক্রিয় রয়েছে। জোটের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি জোটবদ্ধভাবে পালন করা হয়ে থাকে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়ায় নৌকার প্রার্থীরা আরও ভালো ফল করবেন বলে তিনি জানান। এদিকে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কার্যক্রম বগুড়ায় চলছে ঢিমেতালে। চারটি সংসদীয় আসনে এমপি থাকলেও স্থবিরতা নেমে এসেছে দলীয় কর্মকাণ্ডে। সদর উপজেলা ছাড়া অন্যান্য উপজেলা কমিটির নেতা-কর্মীরা প্রায় নিষ্ক্রিয়। জানা গেছে, বগুড়া সদর ছাড়া অন্য আসনে এমপিরা সব কর্মকাণ্ডে দলীয় নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে স্বজনদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এতে করে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও বঞ্চিত নেতা-কর্মীরা সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে সরে যান। সম্প্রতি শেষ হওয়া ইউপি নির্বাচনে জাপার কোনো প্রার্থীই বিজয়ী হতে পারেননি। শিবগঞ্জে জাপার এমপি থাকলেও লাঙল প্রতীক নিয়ে ভোট করে পাঁচ ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। বগুড়া সদর ছাড়া অন্যান্য উপজেলায় দলীয় ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের সংশ্লিষ্টতা না থাকায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন নেতা-কর্মীরা। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব ও বগুড়া জেলা সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ওমর এমপি জানান, সম্প্রতি জেলার সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

২০-দলীয় জোট কাগজে-কলমে : কাগজে-কলমে ২০-দলীয় জোট থাকলেও বগুড়ায় বাস্তবে নেই কোনো কার্যক্রম। রাজপথের কর্মসূচি দূরে থাক, জোটের কোনো সভাও হয়নি দুই বছরে। ভোটের রাজনীতিতে ২০-দলীয় জোট এখন নামে মাত্র। বিএনপি ঘরোয়া কর্মসূচিতেই সীমাবদ্ধ রেখেছে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম। জোটের প্রধান শরিক জামায়াত মামলায় কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হিসেবে বগুড়াকে বিএনপির দুর্গ হিসেবে এখনো ধরা হয়। এ ছাড়া বিএনপি জোটের প্রধান শরিক জামায়াতে ইসলামীর বড় ভোটব্যাংক  রয়েছে এই বগুড়ায়। তাই  ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী জোটের সামনে বিএনপি জোটের পাল্লাই ভারী বলে এখনো মনে করেন রাজনীতি-সচেতনরা। তবে বিগত পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে জোটবদ্ধ ভোট হয়নি বগুড়ায়, যার কারণে জেলার অধিকাংশ পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বগুড়ায় সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে বিপর্যস্ত বিএনপি-জামায়াত জোট এখন মাঠের রাজনীতিতে অনেকটাই কোণঠাসা। এ জোটের জেলা পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অধিকাংশ নেতা-কর্মী মামলা মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন। ফলে রাজনীতির মাঠ থেকে তারা এখন অনেক দূরে। সর্বশেষ ২০১৫ সালে প্রায় তিন মাসের অবরোধ কর্মসূচিতে জোটগত কর্মসূচি পালন করে তারা। তবে এরপর গত দুই বছরে জোটগত কোনো কর্মসূচি নেই। রাজনীতির মাঠে বিএনপি দলীয় কর্মসূচি পালন করছে। তবে জোটের কোনো শরিক দল মাঠে নেই। অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামী শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় মাঝেমধ্যে রাজপথে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করে। এ ছাড়া কোনো কর্মসূচি চোখে পড়ে না। ফলে এ মুহূর্তে বগুড়ায় জোটের রাজনীতি নেই। এদিকে জোটের যেমন অস্তিত্ব নেই, তেমনি নেই ভোটের রাজনীতি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটগত নির্বাচন হয়েছে। এরপর দশম সংসদ নির্বাচন হলেও অংশ নেয়নি বিএনপি জোট। তবে বিগত সময়ে স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদের দুই দফা নির্বাচন হলেও সেখানে জোটগত প্রার্থী ছিল না।  বিএনপি ও জামায়াত আলাদা নির্বাচন করেছে। বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম জানান, মামলার কারণে অনেক নেতা-কর্মী ঘরছাড়া। তবে সাংগঠনিকভাবে বিএনপি বিগত সময়ের মতো এখনো শক্তিশালী। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বগুড়ার সাতটি আসনেই বিএনপির প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে তাদের ভোট ধানের শীষের বাক্সেই যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

কর্মী সংকটে বামদল : একসময় রাজপথে বিভিন্ন ইস্যুতে সক্রিয় থাকলেও ক্রমেই স্থিমিত হয়ে যাচ্ছে বাম সংগঠনগুলোর কার্যক্রম। তেল,গ্যাস, বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা ছাড়া আর কোনো কর্মসূচিতে তাদের দেখা যায় না। বাসদ ও সিপিবি বগুড়ায় মাঝে মধ্যে মিছিল সমাবেশ করলেও জনসম্পৃক্ততা নেই। গুটিকয় নেতা-কর্মী নিয়েই তাদের কার্যক্রম। এ ছাড়া আ স ম রবের নেতৃত্বাধীন জেএসডি ঘরোয়াভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে থাকে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে বাম সংগঠনগুলো। বাসদ, সিপিবি, জেএসডিসহ অন্য দলগুলো কোনোমতে টিকিয়ে রেখেছে তাদের কার্যক্রম। কর্মীসংখ্যা বেশি না থাকলেও কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচি পালন করছে নিয়মিত। বর্ষীয়ানরা সরে গেছেন আর সেই পদ আগলে ধরেছেন নতুনরা। বিশেষ করে বাসদের দুই ভাগেরই ছাত্র সংগঠন ছাত্রফ্রন্ট বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দাবি নিয়ে বগুড়ায় মিছিল-সমাবেশের মাধ্যমে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে। সরকারি আযিযুল হক কলেজ ছাড়া আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের কার্যক্রম চোখে পড়ে না। একসময় জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র ইউনিয়নের রমরমা অবস্থা থাকলেও এখন তাদের কোনো কার্যক্রম আর দেখা যায় না। সব মিলিয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে লড়াই করছে বাম দলগুলো। সাংগঠনিক তত্পরতা থাকলেও দলগুলোর কর্মীসংখ্যা বাড়েনি।

এমন অবস্থার মধ্যেই এসব দল স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। তবে ফলাফল হতাশাজনক। সাম্প্রতিক কালে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে হাতে গোনা কিছু আসনে প্রার্থী দিলেও তারা কাঙ্ক্ষিত ফল ঘরে তুলতে পারেননি। তবে জনগণের সমস্যা নিয়ে মাঠে সরব থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। জেএসডির জেলা সাধারণ সম্পাদক রেজাউল বারী দীপন জানান, শাসন প্রশাসন পদ্ধতি পরিবর্তন না করে শুধু সরকার পরিবর্তনে সমস্যার সমাধান হবে না। জেএসডি জনগণের কল্যাণের চিন্তা করেই রাজনীতি করে। বগুড়ায় সাংগঠনিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো বলে তিনি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন