শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

জোটে থাকলেও ভোটে নেই

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি বগুড়া
আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
জোটে থাকলেও ভোটে নেই

কেন্দ্রীয়ভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪-দলীয় জোট থাকলেও বগুড়ার ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ একাই একশ। এ জেলায় জোটের কার্যক্রম কেন্দ্রীয় কর্মসূচির ওপর নির্ভর করে। তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ একা। এখানে আওয়ামী লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া জোটের অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। তবে দু-একটি দলের রয়েছে প্যাডসর্বস্ব জেলা কমিটি।

২০০৮ সালের নির্বাচনে বগুড়ার দুটি আসনে নৌকার প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে বিএনপির দুর্গে আঘাত হানে। সেই থেকে জেলার অন্য উপজেলাতেও সংগঠনে চাঙ্গা ভাব দেখা যায়। সর্বশেষ বিএনপিবিহীন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি চারটি আসনে, আওয়ামী লীগ দুটিতে ও জাসদ একটিতে বিজয়ী হয়। সম্প্রতি সমাপ্ত হওয়া পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনের অধিকাংশেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হন। জেলার ১২ পৌরসভার মধ্যে ছয়টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত ও বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। একই সঙ্গে জেলার ১০৮টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রায় ৬০টিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হন। এসব ভোটে আওয়ামী লীগ এককভাবে প্রার্থী দিলেও ১৪-দলীয় জোটের কোনো প্রার্থী দেখা যায়নি। তবে দু-একটি পৌরসভা ও ইউনিয়নে মশাল প্রতীক নিয়ে জাসদের প্রার্থী থাকলেও অন্য কোনো দলের প্রার্থীদের দেখা যায়নি। সে ক্ষেত্রে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এককভাবে প্রার্থী নির্বাচন ও ভোট করেছে। সেখানে জোটের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এদিকে জেলা জাসদ সভাপতি রেজাউল করিম তানসেন বগুড়া-৪ আসনের এমপি থাকায় ওই দুই উপজেলায় জাসদের কমিটি রয়েছে। শহরসহ অন্যান্য উপজেলায়  কমিটি থাকলেও তেমন কার্যক্রম নেই। ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটি থাকলেও কোনো উপজেলায় সাংগঠনিক তত্পরতা নেই। এ কারণেই ১৪-দলীয় জোট থাকলেও ভোটের ক্ষেত্রে তাদের প্রভাব না থাকায় আওয়ামী লীগ ভোটের রাজনীতিতে একক কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে বলে সচেতন মহলের ধারণা। বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান মজনু জানান, আওয়ামী লীগ বিগত যে কোনো সময়ের তুলনায় বগুড়ায় শক্তিশালী। বিগত ইউপি ও পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা ভালো ফল করেছেন। এ ছাড়া ১৪-দলীয় জোট বগুড়ায় সক্রিয় রয়েছে। জোটের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি জোটবদ্ধভাবে পালন করা হয়ে থাকে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়ায় নৌকার প্রার্থীরা আরও ভালো ফল করবেন বলে তিনি জানান। এদিকে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কার্যক্রম বগুড়ায় চলছে ঢিমেতালে। চারটি সংসদীয় আসনে এমপি থাকলেও স্থবিরতা নেমে এসেছে দলীয় কর্মকাণ্ডে। সদর উপজেলা ছাড়া অন্যান্য উপজেলা কমিটির নেতা-কর্মীরা প্রায় নিষ্ক্রিয়। জানা গেছে, বগুড়া সদর ছাড়া অন্য আসনে এমপিরা সব কর্মকাণ্ডে দলীয় নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে স্বজনদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এতে করে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও বঞ্চিত নেতা-কর্মীরা সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে সরে যান। সম্প্রতি শেষ হওয়া ইউপি নির্বাচনে জাপার কোনো প্রার্থীই বিজয়ী হতে পারেননি। শিবগঞ্জে জাপার এমপি থাকলেও লাঙল প্রতীক নিয়ে ভোট করে পাঁচ ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। বগুড়া সদর ছাড়া অন্যান্য উপজেলায় দলীয় ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নেতা-কর্মীদের সংশ্লিষ্টতা না থাকায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন নেতা-কর্মীরা। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব ও বগুড়া জেলা সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ওমর এমপি জানান, সম্প্রতি জেলার সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

২০-দলীয় জোট কাগজে-কলমে : কাগজে-কলমে ২০-দলীয় জোট থাকলেও বগুড়ায় বাস্তবে নেই কোনো কার্যক্রম। রাজপথের কর্মসূচি দূরে থাক, জোটের কোনো সভাও হয়নি দুই বছরে। ভোটের রাজনীতিতে ২০-দলীয় জোট এখন নামে মাত্র। বিএনপি ঘরোয়া কর্মসূচিতেই সীমাবদ্ধ রেখেছে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম। জোটের প্রধান শরিক জামায়াত মামলায় কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হিসেবে বগুড়াকে বিএনপির দুর্গ হিসেবে এখনো ধরা হয়। এ ছাড়া বিএনপি জোটের প্রধান শরিক জামায়াতে ইসলামীর বড় ভোটব্যাংক  রয়েছে এই বগুড়ায়। তাই  ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী জোটের সামনে বিএনপি জোটের পাল্লাই ভারী বলে এখনো মনে করেন রাজনীতি-সচেতনরা। তবে বিগত পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে জোটবদ্ধ ভোট হয়নি বগুড়ায়, যার কারণে জেলার অধিকাংশ পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। বগুড়ায় সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে বিপর্যস্ত বিএনপি-জামায়াত জোট এখন মাঠের রাজনীতিতে অনেকটাই কোণঠাসা। এ জোটের জেলা পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যন্ত অধিকাংশ নেতা-কর্মী মামলা মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন। ফলে রাজনীতির মাঠ থেকে তারা এখন অনেক দূরে। সর্বশেষ ২০১৫ সালে প্রায় তিন মাসের অবরোধ কর্মসূচিতে জোটগত কর্মসূচি পালন করে তারা। তবে এরপর গত দুই বছরে জোটগত কোনো কর্মসূচি নেই। রাজনীতির মাঠে বিএনপি দলীয় কর্মসূচি পালন করছে। তবে জোটের কোনো শরিক দল মাঠে নেই। অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামী শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় মাঝেমধ্যে রাজপথে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করে। এ ছাড়া কোনো কর্মসূচি চোখে পড়ে না। ফলে এ মুহূর্তে বগুড়ায় জোটের রাজনীতি নেই। এদিকে জোটের যেমন অস্তিত্ব নেই, তেমনি নেই ভোটের রাজনীতি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটগত নির্বাচন হয়েছে। এরপর দশম সংসদ নির্বাচন হলেও অংশ নেয়নি বিএনপি জোট। তবে বিগত সময়ে স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদের দুই দফা নির্বাচন হলেও সেখানে জোটগত প্রার্থী ছিল না।  বিএনপি ও জামায়াত আলাদা নির্বাচন করেছে। বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম জানান, মামলার কারণে অনেক নেতা-কর্মী ঘরছাড়া। তবে সাংগঠনিকভাবে বিএনপি বিগত সময়ের মতো এখনো শক্তিশালী। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বগুড়ার সাতটি আসনেই বিএনপির প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে তাদের ভোট ধানের শীষের বাক্সেই যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

কর্মী সংকটে বামদল : একসময় রাজপথে বিভিন্ন ইস্যুতে সক্রিয় থাকলেও ক্রমেই স্থিমিত হয়ে যাচ্ছে বাম সংগঠনগুলোর কার্যক্রম। তেল,গ্যাস, বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা ছাড়া আর কোনো কর্মসূচিতে তাদের দেখা যায় না। বাসদ ও সিপিবি বগুড়ায় মাঝে মধ্যে মিছিল সমাবেশ করলেও জনসম্পৃক্ততা নেই। গুটিকয় নেতা-কর্মী নিয়েই তাদের কার্যক্রম। এ ছাড়া আ স ম রবের নেতৃত্বাধীন জেএসডি ঘরোয়াভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে থাকে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে বাম সংগঠনগুলো। বাসদ, সিপিবি, জেএসডিসহ অন্য দলগুলো কোনোমতে টিকিয়ে রেখেছে তাদের কার্যক্রম। কর্মীসংখ্যা বেশি না থাকলেও কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচি পালন করছে নিয়মিত। বর্ষীয়ানরা সরে গেছেন আর সেই পদ আগলে ধরেছেন নতুনরা। বিশেষ করে বাসদের দুই ভাগেরই ছাত্র সংগঠন ছাত্রফ্রন্ট বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দাবি নিয়ে বগুড়ায় মিছিল-সমাবেশের মাধ্যমে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে। সরকারি আযিযুল হক কলেজ ছাড়া আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের কার্যক্রম চোখে পড়ে না। একসময় জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র ইউনিয়নের রমরমা অবস্থা থাকলেও এখন তাদের কোনো কার্যক্রম আর দেখা যায় না। সব মিলিয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে লড়াই করছে বাম দলগুলো। সাংগঠনিক তত্পরতা থাকলেও দলগুলোর কর্মীসংখ্যা বাড়েনি।

এমন অবস্থার মধ্যেই এসব দল স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। তবে ফলাফল হতাশাজনক। সাম্প্রতিক কালে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে হাতে গোনা কিছু আসনে প্রার্থী দিলেও তারা কাঙ্ক্ষিত ফল ঘরে তুলতে পারেননি। তবে জনগণের সমস্যা নিয়ে মাঠে সরব থাকায় সাধারণ মানুষ তাদের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। জেএসডির জেলা সাধারণ সম্পাদক রেজাউল বারী দীপন জানান, শাসন প্রশাসন পদ্ধতি পরিবর্তন না করে শুধু সরকার পরিবর্তনে সমস্যার সমাধান হবে না। জেএসডি জনগণের কল্যাণের চিন্তা করেই রাজনীতি করে। বগুড়ায় সাংগঠনিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো বলে তিনি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
সর্বশেষ খবর
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর