শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - ময়মনসিংহ
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

শুধু কেন্দ্রেই জোট-মহাজোট। ময়মনসিংহে জোট-মহাজোটের সিংহভাগ শরিক দলের নেই কোনো অস্তিত্ব। এমনকি কার্যালয়ও নেই বেশিরভাগ দলের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দলের মর্যাদা হারানো বিএনপি ছাড়া মাঠে বিচরণ আছে হাতেগোনা তিন কী চারটি দলের। ভোট রাজনীতিতেও কাগুজে উভয় জোট। নির্বাচনেও ‘একলা চল নীতি’। হতাশায় নামমাত্র জোট ভাঙার আওয়াজ উঠছে ২০-দলে। বিপরীতে নির্ভার স্থানীয় মহাজোটের শীর্ষ নেতারা।

ঐক্য থাকলেও অস্তিত্বহীন ১৪-দলীয় জোট : ময়মনসিংহে ১৪-দলীয় জোটে ঐক্য থাকলেও এ জোটটিই মূলত অস্তিত্বহীন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন এ জোটে জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া অন্য দলগুলোকে রাজপথে খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। ফলে এ জোটের কার্যক্রমও কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ। এতে করে জোটের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে-বাইরে। জানা যায়, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দলের নেতাদের সম্পর্ক মধুর। দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও জঙ্গি হামলার পর কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ে জোটের নেতা-কর্মীরা। একসঙ্গে তারা মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করে। এ ছাড়া জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতেও তারা একসঙ্গে সভা করে মাঠে আলাদা আলাদা কর্মসূচি পালন করে।

দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ছাড়া মাঠে অস্তিত্ব রয়েছে শুধু জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ)। দলীয় সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন সাংগঠনিকভাবে নড়বড়ে জাসদকে শক্তিশালী করে তুলতে মাঠে কাজ করছেন। প্রথমবারের মতো গত ইউনিয়ন পরিষদ  নির্বাচনেও বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রার্থী দিয়েছে জাসদ। আর জোটের অন্য দলগুলোর প্রার্থিতার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। জাসদের বাইরে ওয়ার্কার্স পার্টির কমিটি থাকলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। কারণ হিসেবে দলটির সাধারণ সম্পাদক সুজিত বর্মণ বলছেন, ‘১৪ দল নামে মাত্র। ইগো সমস্যা হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আ.লীগ। আমাদের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জোটগতভাবে একটি কর্মসূচি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আমরা কোনো সাড়া পাইনি। পরে আমরা নিজেরাই করেছি। আর বর্তমানে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ দলের কোনো কার্যক্রম নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো তদবির করি না। রাজনৈতিক কারণে মতিউর রহমান স্যারকে ফোন করলে রিসিভ করেন না। এমনকি তার এপিএসও ফোন ধরেন না। এটি খুব দুর্ভাগ্যজনক। তবে আমাদের কর্মসূচি চলছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে আমরা পাঁচটি থানায় প্রার্থী দিব।’ ‘২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪ দল তথা আ.লীগের সঙ্গে আমরা আছি। এর বাইরে দেশের স্বার্থে আমরা সরকার বিরোধী আন্দোলনও করি। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাও করি আমরা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। আ.লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ ছাড়া ১৪ দলে থাকা আরও কয়েকটি দলের নাম জানা গেছে। এগুলো হলো— সাম্যবাদী, বাসদ, কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টি, কমিউনিস্ট কেন্দ্র ও গণআজাদী লীগ। এ দলগুলোর কোনো জেলা কমিটি নেই। আর অনেক চেষ্টা করেও বাদ বাকি দলগুলোর নামই জানাতে পারেননি জোটের শীর্ষ কোনো নেতাই। এ ব্যাপারে জেলা জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘ময়মনসিংহে বেশিরভাগ দলের সাংগঠনিক অস্তিত্বই নেই। এরপরেও ১৪ দলের ব্যানারেই আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসছি। যারাই আছে তাদের নিয়েই আমরা জাতীয় এবং স্থানীয় কর্মসূচি পালন করি।’ সূত্র মতে, ১৪ দলের রাজনীতিতে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন বর্ষীয়ান রাজনীতিক, জেলা আ.লীগের সাবেক সভাপতি ধর্মমন্ত্রী প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামল থেকেই এখন পর্যন্ত ১৪ দলের ঐক্য ধরে রেখেছেন তিনি। তবে সম্প্রতি জেলা আ.লীগের কমিটি বিলুপ্ত করায় জোটের গাঁটছড়ায় কিছুটা হলেও চিড় ধরেছে বলে মনে করেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

তবে জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন বলেন, ১৪ দলের রাজনীতিতে ঐক্যের প্রতীক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। জোটের বন্ধন অটুট রেখে লড়াই-সংগ্রামে তিনি আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ।

এদিকে, নির্বাচন কেন্দ্রিক মহাজোটেরও কোনো অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। মূলত জাতীয় পার্টির অনাগ্রহেই মহাজোটগতভাবে ময়মনসিংহে কোনো কর্মসূচি পালনেরও নজির নেই। তবে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিবদমান দুই পক্ষের নেতা প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান ও ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ইকরামুল হক টিটুর সঙ্গে সখ্য রয়েছে জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের। মহাজোটের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও ১৪ দলের ঐক্যের বিষয়ে জেলা ১৪ দলের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক ও জেলা আ.লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবুর রহমান মিল্কি জানান, ময়মনসিংহে ১৪ দলের যে কটি শরিক দল রয়েছে তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো। যখনই প্রয়োজন তখনই সমন্বয় সভা ডাকা হয় আ.লীগ কার্যালয়ে অথবা সুবিধাজনক কোনো স্থানে। আর জোটের সমন্বয়ক হিসেবে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছেন প্রবীণ রাজনীতিক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান।

ময়মনসিংহে ছন্নছাড়া ১৮ দল : ২০ দলের মধ্যে বিএনপি বাদে কমিটি আছে মাত্র দুই দলের। বাকি ১৭ দলের ন্যূনতম অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। ভগ্নাংশ দলগুলোর নেতা কারা এমনটি জানেন না জোটের নেতৃত্বাধীন দল বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গত বছরের শেষের দিকে তিন দল নিয়ে একবার ২০ দলের সভা হয়েছে কি হয়নি এ নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে বিএনপি জামায়াতের পরিমণ্ডলে। অকার্যকর জোটের নামটিই ক্রমে বোঝা হয়ে উঠছে বিএনপি-জামায়াতের কাছে। দ্রুত কার্যকর না হলে এ জোট ভেঙে দেওয়াই শ্রেয় এমন মত দল দুটির। সর্বশেষ কবে ২০-দলীয় জোটের বৈঠক হয়েছে তা জানেন না খোদ ময়মনসিংহ (দক্ষিণ) জেলা বিএনপির সভাপতি একেএম মোশাররফ হোসেন। পদাধিকার বলে জোটের সমন্বয়কের দায়িত্ব তার পালন করার কথা থাকলেও তিনি নিজেই এ দায়িত্ব অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি শুধু দলের সভাপতি। জোটের সমন্বয় আমার দায়িত্ব নয়। এ বিষয়টি কেন্দ্রই দেখভাল করে।’ তবে জেলা বিএনপির একটি সূত্র বলছে, গত পাঁচ বছরে জোটের সভা হয়েছে একটি। আর সেটি হয়েছে মোশাররফ হোসেনের বাসাতেই। সেখানে শুধু জামায়াত ও জাগপার প্রতিনিধি ছিলেন। দলীয় একটি সূত্র জানায়, ২০-দলীয় ঐক্যজোটের ‘মৌখিক’ সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন একেএম মোশাররফ হোসেন। আর সেকেন্ড ম্যান হিসেবে রয়েছেন জেলা জামায়াতের অধ্যাপক আমির জসিম উদ্দিন। যুদ্ধাপরাধ ও নাশকতা ইস্যুর পর ধর্মাশ্রয়ী দলটি প্রকাশ্যে আসে না বললেই চলে।

এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে জসিম উদ্দিন জোটের নাজুক পরিস্থিতির জন্য দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেনের দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে বলেন, স্থানীয়ভাবে বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো সমন্বয় নেই। এমনকি জেলা বিএনপির সভাপতি আমাদের কোনো খোঁজখবরও রাখেন না। আমাদের চরম দুঃসময়েও বিএনপিকে পাশে পাচ্ছি না। পেলে আমরা স্থানীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে যে কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম আরও গতিশীল হতো। জসিম উদ্দিনের সঙ্গে একমত পোষণ করে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ বলেন, জোটগতভাবে যিনি সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি এ বিষয়ে অনেকটাই উদাসীন। এজন্য গত পৌরসভা ও সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে শুধু সমন্বয়হীনতার কারণে জোটের দলগুলো যে যার মতো প্রার্থী দিয়েছে। তাই, ভোটের ফলও জোটের অনুকূলে আসেনি। তিনি বলেন, ‘সমন্বয়হীনতার অভাবে সব দলের মাঝে এখন গা-ছাড়া ভাব। কঠিন সময়ে তাদের অনুপস্থিতি আন্দোলনে কিছুটা হলেও ক্ষতি হচ্ছে। তবে জোটগতভাবে ছোট-বড় দলের সমন্বয়ে কার্যকর সিদ্ধান্ত এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমেই ভোটবিহীন এ সরকার হটানো সম্ভব।’

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর