শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - ময়মনসিংহ
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

শুধু কেন্দ্রেই জোট-মহাজোট। ময়মনসিংহে জোট-মহাজোটের সিংহভাগ শরিক দলের নেই কোনো অস্তিত্ব। এমনকি কার্যালয়ও নেই বেশিরভাগ দলের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দলের মর্যাদা হারানো বিএনপি ছাড়া মাঠে বিচরণ আছে হাতেগোনা তিন কী চারটি দলের। ভোট রাজনীতিতেও কাগুজে উভয় জোট। নির্বাচনেও ‘একলা চল নীতি’। হতাশায় নামমাত্র জোট ভাঙার আওয়াজ উঠছে ২০-দলে। বিপরীতে নির্ভার স্থানীয় মহাজোটের শীর্ষ নেতারা।

ঐক্য থাকলেও অস্তিত্বহীন ১৪-দলীয় জোট : ময়মনসিংহে ১৪-দলীয় জোটে ঐক্য থাকলেও এ জোটটিই মূলত অস্তিত্বহীন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন এ জোটে জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া অন্য দলগুলোকে রাজপথে খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। ফলে এ জোটের কার্যক্রমও কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ। এতে করে জোটের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে-বাইরে। জানা যায়, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দলের নেতাদের সম্পর্ক মধুর। দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও জঙ্গি হামলার পর কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ে জোটের নেতা-কর্মীরা। একসঙ্গে তারা মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করে। এ ছাড়া জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতেও তারা একসঙ্গে সভা করে মাঠে আলাদা আলাদা কর্মসূচি পালন করে।

দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ছাড়া মাঠে অস্তিত্ব রয়েছে শুধু জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ)। দলীয় সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন সাংগঠনিকভাবে নড়বড়ে জাসদকে শক্তিশালী করে তুলতে মাঠে কাজ করছেন। প্রথমবারের মতো গত ইউনিয়ন পরিষদ  নির্বাচনেও বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রার্থী দিয়েছে জাসদ। আর জোটের অন্য দলগুলোর প্রার্থিতার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। জাসদের বাইরে ওয়ার্কার্স পার্টির কমিটি থাকলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। কারণ হিসেবে দলটির সাধারণ সম্পাদক সুজিত বর্মণ বলছেন, ‘১৪ দল নামে মাত্র। ইগো সমস্যা হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আ.লীগ। আমাদের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জোটগতভাবে একটি কর্মসূচি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আমরা কোনো সাড়া পাইনি। পরে আমরা নিজেরাই করেছি। আর বর্তমানে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ দলের কোনো কার্যক্রম নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো তদবির করি না। রাজনৈতিক কারণে মতিউর রহমান স্যারকে ফোন করলে রিসিভ করেন না। এমনকি তার এপিএসও ফোন ধরেন না। এটি খুব দুর্ভাগ্যজনক। তবে আমাদের কর্মসূচি চলছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে আমরা পাঁচটি থানায় প্রার্থী দিব।’ ‘২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪ দল তথা আ.লীগের সঙ্গে আমরা আছি। এর বাইরে দেশের স্বার্থে আমরা সরকার বিরোধী আন্দোলনও করি। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাও করি আমরা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। আ.লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ ছাড়া ১৪ দলে থাকা আরও কয়েকটি দলের নাম জানা গেছে। এগুলো হলো— সাম্যবাদী, বাসদ, কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টি, কমিউনিস্ট কেন্দ্র ও গণআজাদী লীগ। এ দলগুলোর কোনো জেলা কমিটি নেই। আর অনেক চেষ্টা করেও বাদ বাকি দলগুলোর নামই জানাতে পারেননি জোটের শীর্ষ কোনো নেতাই। এ ব্যাপারে জেলা জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘ময়মনসিংহে বেশিরভাগ দলের সাংগঠনিক অস্তিত্বই নেই। এরপরেও ১৪ দলের ব্যানারেই আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসছি। যারাই আছে তাদের নিয়েই আমরা জাতীয় এবং স্থানীয় কর্মসূচি পালন করি।’ সূত্র মতে, ১৪ দলের রাজনীতিতে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন বর্ষীয়ান রাজনীতিক, জেলা আ.লীগের সাবেক সভাপতি ধর্মমন্ত্রী প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামল থেকেই এখন পর্যন্ত ১৪ দলের ঐক্য ধরে রেখেছেন তিনি। তবে সম্প্রতি জেলা আ.লীগের কমিটি বিলুপ্ত করায় জোটের গাঁটছড়ায় কিছুটা হলেও চিড় ধরেছে বলে মনে করেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

তবে জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন বলেন, ১৪ দলের রাজনীতিতে ঐক্যের প্রতীক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। জোটের বন্ধন অটুট রেখে লড়াই-সংগ্রামে তিনি আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ।

এদিকে, নির্বাচন কেন্দ্রিক মহাজোটেরও কোনো অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। মূলত জাতীয় পার্টির অনাগ্রহেই মহাজোটগতভাবে ময়মনসিংহে কোনো কর্মসূচি পালনেরও নজির নেই। তবে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিবদমান দুই পক্ষের নেতা প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান ও ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ইকরামুল হক টিটুর সঙ্গে সখ্য রয়েছে জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের। মহাজোটের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও ১৪ দলের ঐক্যের বিষয়ে জেলা ১৪ দলের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক ও জেলা আ.লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবুর রহমান মিল্কি জানান, ময়মনসিংহে ১৪ দলের যে কটি শরিক দল রয়েছে তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো। যখনই প্রয়োজন তখনই সমন্বয় সভা ডাকা হয় আ.লীগ কার্যালয়ে অথবা সুবিধাজনক কোনো স্থানে। আর জোটের সমন্বয়ক হিসেবে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছেন প্রবীণ রাজনীতিক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান।

ময়মনসিংহে ছন্নছাড়া ১৮ দল : ২০ দলের মধ্যে বিএনপি বাদে কমিটি আছে মাত্র দুই দলের। বাকি ১৭ দলের ন্যূনতম অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। ভগ্নাংশ দলগুলোর নেতা কারা এমনটি জানেন না জোটের নেতৃত্বাধীন দল বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গত বছরের শেষের দিকে তিন দল নিয়ে একবার ২০ দলের সভা হয়েছে কি হয়নি এ নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে বিএনপি জামায়াতের পরিমণ্ডলে। অকার্যকর জোটের নামটিই ক্রমে বোঝা হয়ে উঠছে বিএনপি-জামায়াতের কাছে। দ্রুত কার্যকর না হলে এ জোট ভেঙে দেওয়াই শ্রেয় এমন মত দল দুটির। সর্বশেষ কবে ২০-দলীয় জোটের বৈঠক হয়েছে তা জানেন না খোদ ময়মনসিংহ (দক্ষিণ) জেলা বিএনপির সভাপতি একেএম মোশাররফ হোসেন। পদাধিকার বলে জোটের সমন্বয়কের দায়িত্ব তার পালন করার কথা থাকলেও তিনি নিজেই এ দায়িত্ব অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি শুধু দলের সভাপতি। জোটের সমন্বয় আমার দায়িত্ব নয়। এ বিষয়টি কেন্দ্রই দেখভাল করে।’ তবে জেলা বিএনপির একটি সূত্র বলছে, গত পাঁচ বছরে জোটের সভা হয়েছে একটি। আর সেটি হয়েছে মোশাররফ হোসেনের বাসাতেই। সেখানে শুধু জামায়াত ও জাগপার প্রতিনিধি ছিলেন। দলীয় একটি সূত্র জানায়, ২০-দলীয় ঐক্যজোটের ‘মৌখিক’ সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন একেএম মোশাররফ হোসেন। আর সেকেন্ড ম্যান হিসেবে রয়েছেন জেলা জামায়াতের অধ্যাপক আমির জসিম উদ্দিন। যুদ্ধাপরাধ ও নাশকতা ইস্যুর পর ধর্মাশ্রয়ী দলটি প্রকাশ্যে আসে না বললেই চলে।

এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে জসিম উদ্দিন জোটের নাজুক পরিস্থিতির জন্য দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেনের দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে বলেন, স্থানীয়ভাবে বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো সমন্বয় নেই। এমনকি জেলা বিএনপির সভাপতি আমাদের কোনো খোঁজখবরও রাখেন না। আমাদের চরম দুঃসময়েও বিএনপিকে পাশে পাচ্ছি না। পেলে আমরা স্থানীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে যে কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম আরও গতিশীল হতো। জসিম উদ্দিনের সঙ্গে একমত পোষণ করে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ বলেন, জোটগতভাবে যিনি সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি এ বিষয়ে অনেকটাই উদাসীন। এজন্য গত পৌরসভা ও সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে শুধু সমন্বয়হীনতার কারণে জোটের দলগুলো যে যার মতো প্রার্থী দিয়েছে। তাই, ভোটের ফলও জোটের অনুকূলে আসেনি। তিনি বলেন, ‘সমন্বয়হীনতার অভাবে সব দলের মাঝে এখন গা-ছাড়া ভাব। কঠিন সময়ে তাদের অনুপস্থিতি আন্দোলনে কিছুটা হলেও ক্ষতি হচ্ছে। তবে জোটগতভাবে ছোট-বড় দলের সমন্বয়ে কার্যকর সিদ্ধান্ত এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমেই ভোটবিহীন এ সরকার হটানো সম্ভব।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা