শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - ময়মনসিংহ
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

শুধু কেন্দ্রেই জোট-মহাজোট। ময়মনসিংহে জোট-মহাজোটের সিংহভাগ শরিক দলের নেই কোনো অস্তিত্ব। এমনকি কার্যালয়ও নেই বেশিরভাগ দলের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দলের মর্যাদা হারানো বিএনপি ছাড়া মাঠে বিচরণ আছে হাতেগোনা তিন কী চারটি দলের। ভোট রাজনীতিতেও কাগুজে উভয় জোট। নির্বাচনেও ‘একলা চল নীতি’। হতাশায় নামমাত্র জোট ভাঙার আওয়াজ উঠছে ২০-দলে। বিপরীতে নির্ভার স্থানীয় মহাজোটের শীর্ষ নেতারা।

ঐক্য থাকলেও অস্তিত্বহীন ১৪-দলীয় জোট : ময়মনসিংহে ১৪-দলীয় জোটে ঐক্য থাকলেও এ জোটটিই মূলত অস্তিত্বহীন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন এ জোটে জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া অন্য দলগুলোকে রাজপথে খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। ফলে এ জোটের কার্যক্রমও কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ। এতে করে জোটের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে-বাইরে। জানা যায়, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দলের নেতাদের সম্পর্ক মধুর। দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও জঙ্গি হামলার পর কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ে জোটের নেতা-কর্মীরা। একসঙ্গে তারা মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করে। এ ছাড়া জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতেও তারা একসঙ্গে সভা করে মাঠে আলাদা আলাদা কর্মসূচি পালন করে।

দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ছাড়া মাঠে অস্তিত্ব রয়েছে শুধু জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ)। দলীয় সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন সাংগঠনিকভাবে নড়বড়ে জাসদকে শক্তিশালী করে তুলতে মাঠে কাজ করছেন। প্রথমবারের মতো গত ইউনিয়ন পরিষদ  নির্বাচনেও বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রার্থী দিয়েছে জাসদ। আর জোটের অন্য দলগুলোর প্রার্থিতার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। জাসদের বাইরে ওয়ার্কার্স পার্টির কমিটি থাকলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। কারণ হিসেবে দলটির সাধারণ সম্পাদক সুজিত বর্মণ বলছেন, ‘১৪ দল নামে মাত্র। ইগো সমস্যা হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আ.লীগ। আমাদের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জোটগতভাবে একটি কর্মসূচি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আমরা কোনো সাড়া পাইনি। পরে আমরা নিজেরাই করেছি। আর বর্তমানে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ দলের কোনো কার্যক্রম নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো তদবির করি না। রাজনৈতিক কারণে মতিউর রহমান স্যারকে ফোন করলে রিসিভ করেন না। এমনকি তার এপিএসও ফোন ধরেন না। এটি খুব দুর্ভাগ্যজনক। তবে আমাদের কর্মসূচি চলছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে আমরা পাঁচটি থানায় প্রার্থী দিব।’ ‘২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪ দল তথা আ.লীগের সঙ্গে আমরা আছি। এর বাইরে দেশের স্বার্থে আমরা সরকার বিরোধী আন্দোলনও করি। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাও করি আমরা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। আ.লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ ছাড়া ১৪ দলে থাকা আরও কয়েকটি দলের নাম জানা গেছে। এগুলো হলো— সাম্যবাদী, বাসদ, কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টি, কমিউনিস্ট কেন্দ্র ও গণআজাদী লীগ। এ দলগুলোর কোনো জেলা কমিটি নেই। আর অনেক চেষ্টা করেও বাদ বাকি দলগুলোর নামই জানাতে পারেননি জোটের শীর্ষ কোনো নেতাই। এ ব্যাপারে জেলা জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘ময়মনসিংহে বেশিরভাগ দলের সাংগঠনিক অস্তিত্বই নেই। এরপরেও ১৪ দলের ব্যানারেই আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসছি। যারাই আছে তাদের নিয়েই আমরা জাতীয় এবং স্থানীয় কর্মসূচি পালন করি।’ সূত্র মতে, ১৪ দলের রাজনীতিতে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন বর্ষীয়ান রাজনীতিক, জেলা আ.লীগের সাবেক সভাপতি ধর্মমন্ত্রী প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামল থেকেই এখন পর্যন্ত ১৪ দলের ঐক্য ধরে রেখেছেন তিনি। তবে সম্প্রতি জেলা আ.লীগের কমিটি বিলুপ্ত করায় জোটের গাঁটছড়ায় কিছুটা হলেও চিড় ধরেছে বলে মনে করেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

তবে জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন বলেন, ১৪ দলের রাজনীতিতে ঐক্যের প্রতীক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। জোটের বন্ধন অটুট রেখে লড়াই-সংগ্রামে তিনি আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ।

এদিকে, নির্বাচন কেন্দ্রিক মহাজোটেরও কোনো অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। মূলত জাতীয় পার্টির অনাগ্রহেই মহাজোটগতভাবে ময়মনসিংহে কোনো কর্মসূচি পালনেরও নজির নেই। তবে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিবদমান দুই পক্ষের নেতা প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান ও ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ইকরামুল হক টিটুর সঙ্গে সখ্য রয়েছে জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের। মহাজোটের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও ১৪ দলের ঐক্যের বিষয়ে জেলা ১৪ দলের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক ও জেলা আ.লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবুর রহমান মিল্কি জানান, ময়মনসিংহে ১৪ দলের যে কটি শরিক দল রয়েছে তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো। যখনই প্রয়োজন তখনই সমন্বয় সভা ডাকা হয় আ.লীগ কার্যালয়ে অথবা সুবিধাজনক কোনো স্থানে। আর জোটের সমন্বয়ক হিসেবে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছেন প্রবীণ রাজনীতিক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান।

ময়মনসিংহে ছন্নছাড়া ১৮ দল : ২০ দলের মধ্যে বিএনপি বাদে কমিটি আছে মাত্র দুই দলের। বাকি ১৭ দলের ন্যূনতম অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। ভগ্নাংশ দলগুলোর নেতা কারা এমনটি জানেন না জোটের নেতৃত্বাধীন দল বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গত বছরের শেষের দিকে তিন দল নিয়ে একবার ২০ দলের সভা হয়েছে কি হয়নি এ নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে বিএনপি জামায়াতের পরিমণ্ডলে। অকার্যকর জোটের নামটিই ক্রমে বোঝা হয়ে উঠছে বিএনপি-জামায়াতের কাছে। দ্রুত কার্যকর না হলে এ জোট ভেঙে দেওয়াই শ্রেয় এমন মত দল দুটির। সর্বশেষ কবে ২০-দলীয় জোটের বৈঠক হয়েছে তা জানেন না খোদ ময়মনসিংহ (দক্ষিণ) জেলা বিএনপির সভাপতি একেএম মোশাররফ হোসেন। পদাধিকার বলে জোটের সমন্বয়কের দায়িত্ব তার পালন করার কথা থাকলেও তিনি নিজেই এ দায়িত্ব অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি শুধু দলের সভাপতি। জোটের সমন্বয় আমার দায়িত্ব নয়। এ বিষয়টি কেন্দ্রই দেখভাল করে।’ তবে জেলা বিএনপির একটি সূত্র বলছে, গত পাঁচ বছরে জোটের সভা হয়েছে একটি। আর সেটি হয়েছে মোশাররফ হোসেনের বাসাতেই। সেখানে শুধু জামায়াত ও জাগপার প্রতিনিধি ছিলেন। দলীয় একটি সূত্র জানায়, ২০-দলীয় ঐক্যজোটের ‘মৌখিক’ সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন একেএম মোশাররফ হোসেন। আর সেকেন্ড ম্যান হিসেবে রয়েছেন জেলা জামায়াতের অধ্যাপক আমির জসিম উদ্দিন। যুদ্ধাপরাধ ও নাশকতা ইস্যুর পর ধর্মাশ্রয়ী দলটি প্রকাশ্যে আসে না বললেই চলে।

এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে জসিম উদ্দিন জোটের নাজুক পরিস্থিতির জন্য দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেনের দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে বলেন, স্থানীয়ভাবে বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো সমন্বয় নেই। এমনকি জেলা বিএনপির সভাপতি আমাদের কোনো খোঁজখবরও রাখেন না। আমাদের চরম দুঃসময়েও বিএনপিকে পাশে পাচ্ছি না। পেলে আমরা স্থানীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে যে কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম আরও গতিশীল হতো। জসিম উদ্দিনের সঙ্গে একমত পোষণ করে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ বলেন, জোটগতভাবে যিনি সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি এ বিষয়ে অনেকটাই উদাসীন। এজন্য গত পৌরসভা ও সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে শুধু সমন্বয়হীনতার কারণে জোটের দলগুলো যে যার মতো প্রার্থী দিয়েছে। তাই, ভোটের ফলও জোটের অনুকূলে আসেনি। তিনি বলেন, ‘সমন্বয়হীনতার অভাবে সব দলের মাঝে এখন গা-ছাড়া ভাব। কঠিন সময়ে তাদের অনুপস্থিতি আন্দোলনে কিছুটা হলেও ক্ষতি হচ্ছে। তবে জোটগতভাবে ছোট-বড় দলের সমন্বয়ে কার্যকর সিদ্ধান্ত এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমেই ভোটবিহীন এ সরকার হটানো সম্ভব।’

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন