শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - ময়মনসিংহ
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
জোট-মহাজোট ‘নামকাওয়াস্তে’

শুধু কেন্দ্রেই জোট-মহাজোট। ময়মনসিংহে জোট-মহাজোটের সিংহভাগ শরিক দলের নেই কোনো অস্তিত্ব। এমনকি কার্যালয়ও নেই বেশিরভাগ দলের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দলের মর্যাদা হারানো বিএনপি ছাড়া মাঠে বিচরণ আছে হাতেগোনা তিন কী চারটি দলের। ভোট রাজনীতিতেও কাগুজে উভয় জোট। নির্বাচনেও ‘একলা চল নীতি’। হতাশায় নামমাত্র জোট ভাঙার আওয়াজ উঠছে ২০-দলে। বিপরীতে নির্ভার স্থানীয় মহাজোটের শীর্ষ নেতারা।

ঐক্য থাকলেও অস্তিত্বহীন ১৪-দলীয় জোট : ময়মনসিংহে ১৪-দলীয় জোটে ঐক্য থাকলেও এ জোটটিই মূলত অস্তিত্বহীন। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন এ জোটে জাসদ আর ওয়ার্কার্স পার্টি ছাড়া অন্য দলগুলোকে রাজপথে খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। ফলে এ জোটের কার্যক্রমও কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ। এতে করে জোটের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে দলের অন্দরে-বাইরে। জানা যায়, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দলের নেতাদের সম্পর্ক মধুর। দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও জঙ্গি হামলার পর কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়ে জোটের নেতা-কর্মীরা। একসঙ্গে তারা মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করে। এ ছাড়া জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতেও তারা একসঙ্গে সভা করে মাঠে আলাদা আলাদা কর্মসূচি পালন করে।

দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ছাড়া মাঠে অস্তিত্ব রয়েছে শুধু জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ)। দলীয় সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন সাংগঠনিকভাবে নড়বড়ে জাসদকে শক্তিশালী করে তুলতে মাঠে কাজ করছেন। প্রথমবারের মতো গত ইউনিয়ন পরিষদ  নির্বাচনেও বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রার্থী দিয়েছে জাসদ। আর জোটের অন্য দলগুলোর প্রার্থিতার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। জাসদের বাইরে ওয়ার্কার্স পার্টির কমিটি থাকলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। কারণ হিসেবে দলটির সাধারণ সম্পাদক সুজিত বর্মণ বলছেন, ‘১৪ দল নামে মাত্র। ইগো সমস্যা হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আ.লীগ। আমাদের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জোটগতভাবে একটি কর্মসূচি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আমরা কোনো সাড়া পাইনি। পরে আমরা নিজেরাই করেছি। আর বর্তমানে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৪ দলের কোনো কার্যক্রম নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো তদবির করি না। রাজনৈতিক কারণে মতিউর রহমান স্যারকে ফোন করলে রিসিভ করেন না। এমনকি তার এপিএসও ফোন ধরেন না। এটি খুব দুর্ভাগ্যজনক। তবে আমাদের কর্মসূচি চলছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে আমরা পাঁচটি থানায় প্রার্থী দিব।’ ‘২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪ দল তথা আ.লীগের সঙ্গে আমরা আছি। এর বাইরে দেশের স্বার্থে আমরা সরকার বিরোধী আন্দোলনও করি। রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাও করি আমরা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। আ.লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ ছাড়া ১৪ দলে থাকা আরও কয়েকটি দলের নাম জানা গেছে। এগুলো হলো— সাম্যবাদী, বাসদ, কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টি, কমিউনিস্ট কেন্দ্র ও গণআজাদী লীগ। এ দলগুলোর কোনো জেলা কমিটি নেই। আর অনেক চেষ্টা করেও বাদ বাকি দলগুলোর নামই জানাতে পারেননি জোটের শীর্ষ কোনো নেতাই। এ ব্যাপারে জেলা জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘ময়মনসিংহে বেশিরভাগ দলের সাংগঠনিক অস্তিত্বই নেই। এরপরেও ১৪ দলের ব্যানারেই আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসছি। যারাই আছে তাদের নিয়েই আমরা জাতীয় এবং স্থানীয় কর্মসূচি পালন করি।’ সূত্র মতে, ১৪ দলের রাজনীতিতে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন বর্ষীয়ান রাজনীতিক, জেলা আ.লীগের সাবেক সভাপতি ধর্মমন্ত্রী প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামল থেকেই এখন পর্যন্ত ১৪ দলের ঐক্য ধরে রেখেছেন তিনি। তবে সম্প্রতি জেলা আ.লীগের কমিটি বিলুপ্ত করায় জোটের গাঁটছড়ায় কিছুটা হলেও চিড় ধরেছে বলে মনে করেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

তবে জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদিক হোসেন বলেন, ১৪ দলের রাজনীতিতে ঐক্যের প্রতীক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান। জোটের বন্ধন অটুট রেখে লড়াই-সংগ্রামে তিনি আমাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ।

এদিকে, নির্বাচন কেন্দ্রিক মহাজোটেরও কোনো অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। মূলত জাতীয় পার্টির অনাগ্রহেই মহাজোটগতভাবে ময়মনসিংহে কোনো কর্মসূচি পালনেরও নজির নেই। তবে জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিবদমান দুই পক্ষের নেতা প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান ও ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ইকরামুল হক টিটুর সঙ্গে সখ্য রয়েছে জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের। মহাজোটের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও ১৪ দলের ঐক্যের বিষয়ে জেলা ১৪ দলের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক ও জেলা আ.লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মজিবুর রহমান মিল্কি জানান, ময়মনসিংহে ১৪ দলের যে কটি শরিক দল রয়েছে তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো। যখনই প্রয়োজন তখনই সমন্বয় সভা ডাকা হয় আ.লীগ কার্যালয়ে অথবা সুবিধাজনক কোনো স্থানে। আর জোটের সমন্বয়ক হিসেবে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছেন প্রবীণ রাজনীতিক প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান।

ময়মনসিংহে ছন্নছাড়া ১৮ দল : ২০ দলের মধ্যে বিএনপি বাদে কমিটি আছে মাত্র দুই দলের। বাকি ১৭ দলের ন্যূনতম অস্তিত্ব নেই ময়মনসিংহে। ভগ্নাংশ দলগুলোর নেতা কারা এমনটি জানেন না জোটের নেতৃত্বাধীন দল বিএনপির শীর্ষ নেতারা। গত বছরের শেষের দিকে তিন দল নিয়ে একবার ২০ দলের সভা হয়েছে কি হয়নি এ নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে বিএনপি জামায়াতের পরিমণ্ডলে। অকার্যকর জোটের নামটিই ক্রমে বোঝা হয়ে উঠছে বিএনপি-জামায়াতের কাছে। দ্রুত কার্যকর না হলে এ জোট ভেঙে দেওয়াই শ্রেয় এমন মত দল দুটির। সর্বশেষ কবে ২০-দলীয় জোটের বৈঠক হয়েছে তা জানেন না খোদ ময়মনসিংহ (দক্ষিণ) জেলা বিএনপির সভাপতি একেএম মোশাররফ হোসেন। পদাধিকার বলে জোটের সমন্বয়কের দায়িত্ব তার পালন করার কথা থাকলেও তিনি নিজেই এ দায়িত্ব অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি শুধু দলের সভাপতি। জোটের সমন্বয় আমার দায়িত্ব নয়। এ বিষয়টি কেন্দ্রই দেখভাল করে।’ তবে জেলা বিএনপির একটি সূত্র বলছে, গত পাঁচ বছরে জোটের সভা হয়েছে একটি। আর সেটি হয়েছে মোশাররফ হোসেনের বাসাতেই। সেখানে শুধু জামায়াত ও জাগপার প্রতিনিধি ছিলেন। দলীয় একটি সূত্র জানায়, ২০-দলীয় ঐক্যজোটের ‘মৌখিক’ সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন একেএম মোশাররফ হোসেন। আর সেকেন্ড ম্যান হিসেবে রয়েছেন জেলা জামায়াতের অধ্যাপক আমির জসিম উদ্দিন। যুদ্ধাপরাধ ও নাশকতা ইস্যুর পর ধর্মাশ্রয়ী দলটি প্রকাশ্যে আসে না বললেই চলে।

এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে জসিম উদ্দিন জোটের নাজুক পরিস্থিতির জন্য দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেনের দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে বলেন, স্থানীয়ভাবে বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো সমন্বয় নেই। এমনকি জেলা বিএনপির সভাপতি আমাদের কোনো খোঁজখবরও রাখেন না। আমাদের চরম দুঃসময়েও বিএনপিকে পাশে পাচ্ছি না। পেলে আমরা স্থানীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে যে কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম আরও গতিশীল হতো। জসিম উদ্দিনের সঙ্গে একমত পোষণ করে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ বলেন, জোটগতভাবে যিনি সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি এ বিষয়ে অনেকটাই উদাসীন। এজন্য গত পৌরসভা ও সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে শুধু সমন্বয়হীনতার কারণে জোটের দলগুলো যে যার মতো প্রার্থী দিয়েছে। তাই, ভোটের ফলও জোটের অনুকূলে আসেনি। তিনি বলেন, ‘সমন্বয়হীনতার অভাবে সব দলের মাঝে এখন গা-ছাড়া ভাব। কঠিন সময়ে তাদের অনুপস্থিতি আন্দোলনে কিছুটা হলেও ক্ষতি হচ্ছে। তবে জোটগতভাবে ছোট-বড় দলের সমন্বয়ে কার্যকর সিদ্ধান্ত এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমেই ভোটবিহীন এ সরকার হটানো সম্ভব।’

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে রায় ২০ নভেম্বর
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অনশন প্রত্যাহার, অবস্থান চলবে
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অনশন প্রত্যাহার, অবস্থান চলবে

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ