শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৬

ঢাকার প্রাণ রমনা পার্ক

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার প্রাণ রমনা পার্ক

মেগাসিটি ঢাকার ‘ফুসফুস’ হিসেবে স্থান করে নিয়েছে রমনা পার্ক। ঘন ঘাস, লতাগুল্ম, ছোট ও মাঝারি গাছ, মৌসুমি ফুলে সমৃদ্ধ এটি ঐতিহ্যবাহী পার্ক। এখানে অতি দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ যেমন রয়েছে, তেমন রয়েছে অচেনা পাখির কলকাকলিতে প্রশান্তি খুঁজে পাওয়ার সুযোগ। অট্টালিকাবদ্ধ এই রাজধানীতে প্রায় দেড় কোটি মানুষের বাস। ওয়াকিবহালদের মতে, যে হারে মানুষ রাজধানীমুখী হচ্ছে, তাতে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর জনসংখ্যা দুই কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে। অথচ জনসংখ্যার ঘনত্ব অত্যধিক হওয়া সত্ত্বেও রাজধানীর কোথাও দম ফেলার তেমন ফুরসত নেই। কোথাও এতটুকু ফাঁকা জায়গা, একটু নির্মল বাতাস কিছুই নেই। তাই রাজধানী ঢাকার অন্যতম একটি বিনোদন কেন্দ্র ও মুক্ত জায়গা হিসেবে স্থান করে নিয়েছে রমনা পার্ক। কোনোভাবেই যেন সাধারণ মানুষের অবসরযাপনের এ জায়গাটি নষ্ট না হয় এবং যথাযথ পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখা হয়, সে ব্যাপারে সোচ্চার পরিবেশবাদীরা। তাদের কথা, যে করেই হোক রমনা পার্ক রক্ষা করতে হবে। কারণ এরই মধ্যে মহানগরীর বেশির ভাগ মাঠ ও পার্ক বেদখল হয়েছে। সাধারণ মানুষের বেড়ানো ও শরীরচর্চার স্থান সংকুচিত হয়ে এসেছে। তাই রমনা পার্ককে দেশের একটি অনন্য উদাহরণ হিসেবে অক্ষুণ্ন রাখতে হবে। অভিযোগ রয়েছে, রমনা বটমূল ছাড়া পার্কজুড়ে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কারণে ক্ষতি হচ্ছে এর জীববৈচিত্র্য। অব্যাহতভাবে নানা কনস্ট্রাকশন বিনষ্ট করছে সবুজ অঙ্গনকে। ফুলজ ও নান্দনিক গাছের বদলে বনজ ও ফলদ গাছের বিস্তার বাড়ছে; যা এ পার্কের সৌন্দর্য, উপযোগিতা ও ঐতিহ্যকে ব্যাহত করছে। যদিও সব উন্মুক্ত স্থান ও এর লনে পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগানো হচ্ছে। জাতীয় ফুল শাপলাসহ বিভিন্ন জলজ ফুল শোভা পাচ্ছে লেকে। রমনা লেকটি জলজ ফুল দিয়ে শোভিত করায় দেশের ঐতিহ্য ও এখানকার জীববৈচিত্র্য অনেকটা রক্ষা করছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া পার্কের শতবর্ষী ও ঐতিহ্যবাহী গাছগুলোরও যথোপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। সূত্রমতে, দেশজ ঐতিহ্যবাহী নান্দনিক ও ফুলজ গাছ রমনা পার্কে রোপণ করায় প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা পাচ্ছে। এতে পার্ক হিসেবে রমনা আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। সূত্রমতে, শহরের পরিবেশ দূষণ, বায়ূদূষণ, শব্দদূষণ ও জনসংখ্যার চাপে রাজধানী ঢাকা এখন বিশ্বের বসবাস অনুপযোগী শহরগুলোর অন্যতম। ইট-পাথরের এই শহরে নির্মল বাতাস পাওয়া দুষ্কর। পরিবেশবাদীরা এজন্যই রমনা পার্কের নাম দিয়েছেন রাজধানীর ফুসফুস।

পার্কের ইতিকথা : রমনা পার্ক শুধু ঢাকা শহরের নয়, বরং বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি পার্ক। এটি বর্তমানে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন রয়েছে। পার্কের বর্তমান আয়তন ৬৮ দশমিক ৫ একর। এর লেকের আয়তন ৮ দশমিক ৭৬ একর। ১৬১০ সালে ঢাকায় মোগলদের শাসন পাকাপোক্ত হওয়ার পর বাগানের অনুরাগী মোগলরা এ উদ্যান তৈরি করেছিলেন। তখন এর নাম ছিল বাগ-ই-বাদশাহি। এখনকার ইস্কাটন থেকে নীলক্ষেত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সচিবালয় পুরো এলাকাই ছিল রমনা পার্কের চারপাশে। কোম্পানি আমলে রমনার দক্ষিণের একটি অংশে রেসকোর্স প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট চার্লস ডস। একপর্যায়ে ঢাকা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত হলে রমনা এলাকা ক্রমে জঙ্গলাকীর্ণ হয়ে পড়ে। মোগল আমলে গড়ে ওঠা রমনা উদ্যান মোগল সাম্রাজ্যের পতনের সঙ্গে তার সৌন্দর্য হারায়। ঔপনিবেশিক যুগে (১৮২৫ সালে) ঢাকার ইংরেজ কালেক্টর মি. ডস ঢাকা নগরীর উন্নয়নে পদক্ষেপ নেন এবং কারাগারের বন্দীদের দিয়ে রমনার জঙ্গল পরিষ্কার করে বের করেন ডিম্বাকৃতির একটি অংশ। পরিষ্কার করা অংশটিকে কাঠের রেলিং দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হয় রেসকোর্স। ইংরেজদের আমলে এই রেসকোর্সের উত্তর-পশ্চিমে একটি টিলাঘর তৈরি করে চারপাশে লাগানো হয় গাছ-গাছালি। এই রেসকোর্সকে কেন্দ্র করেই আবার রমনার আভিজাত্য ফিরে আসে। ১৮৪০ সালের দিকে বিত্তবানেরা এ এলাকায় বাগানবাড়ি করতে থাকেন। পরে নবাব আবদুল গনি এসব বাগানবাড়ির মধ্য থেকে অবসরপ্রাপ্ত জজ জন ফ্রান্সিস গ্রিফিথের বাড়িটি কিনে নেন। এলাকাটিকে তারাই উন্নত করে নাম দেন শাহবাগ। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের পর মোগলদের রমনা তিন ভাগ হয়ে যায়। নবাবদের মালিকানায় থাকে শাহবাগ এলাকা। উত্তর দিকে মিন্টো রোডে হয় সিভিল স্টেশন নামে সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসিক এলাকা। মাঝখানে রেসকোর্স ও বর্তমানের রমনা উদ্যান মিলিয়ে হয় রমনা এলাকা। রেসকোর্সে পাকিস্তান আমলেই আইন করে ঘোড়দৌড় বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান একসময় রেসকোর্স ময়দান নামে পরিচিত ছিল। ১৬১০ থেকে ১৮২৪ সাল পর্যন্ত এর নাম ছিল বাগ-ই-বাদশাহি বা বাদশাহি বাগান। ১৯২৫ সালে এ স্থানটি ঘোড়দৌড়ের জন্য বিখ্যাত ছিল। তাই এর নাম হয় রেসকোর্স ময়দান। ১৯৭১ সালে এর নামকরণ হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। ১৯৯৬ সালে এখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা চিরন্তন স্থাপন করা হয়। ১৯৯৯ সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণকাজ শুরু হয়, যা শেষ হয় ২০১৫ সালে।

বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (বাপা)-এর সম্পাদক ডা. আবদুল মতিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রমনা পার্ক ঢাকা শহরের অনন্য একটি পার্ক। হাঁটাচলা, বেড়ানোর পাশাপাশি বৃক্ষ চেনার জন্যও এখানে অনেকে আসেন।’ স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, ‘গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নাগরিক সমাজ ও বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে এবং ওই কমিটির সুপারিশের আলোকে একটি মাস্টার প্ল্যান তৈরি করে উন্নয়ন পদক্ষেপ নিলে রমনা পার্ক রক্ষা করা ও এর ঐতিহ্য ধরে রাখা সম্ভব।

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজারে মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
কক্সবাজারে মায়ের সামনে ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
রাজধানীতে বহুতল ভবনে আগুন
রাজধানীতে বহুতল ভবনে আগুন
ঝুঁকি
ঝুঁকি
ঢাকায় কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
ঢাকায় কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে গ্রেপ্তার
সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু আটক
সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু আটক
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
পল্লি চিকিৎসকসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুই মামলা
পল্লি চিকিৎসকসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুই মামলা
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
সাংবাদিকতায় ভীতিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতের আহ্বান
সাংবাদিকতায় ভীতিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতের আহ্বান
সর্বশেষ খবর
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | পরবাস

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি
অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো
অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?
সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়
রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়
ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা