শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৬

ঢাকার প্রাণ রমনা পার্ক

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার প্রাণ রমনা পার্ক

মেগাসিটি ঢাকার ‘ফুসফুস’ হিসেবে স্থান করে নিয়েছে রমনা পার্ক। ঘন ঘাস, লতাগুল্ম, ছোট ও মাঝারি গাছ, মৌসুমি ফুলে সমৃদ্ধ এটি ঐতিহ্যবাহী পার্ক। এখানে অতি দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ যেমন রয়েছে, তেমন রয়েছে অচেনা পাখির কলকাকলিতে প্রশান্তি খুঁজে পাওয়ার সুযোগ। অট্টালিকাবদ্ধ এই রাজধানীতে প্রায় দেড় কোটি মানুষের বাস। ওয়াকিবহালদের মতে, যে হারে মানুষ রাজধানীমুখী হচ্ছে, তাতে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর জনসংখ্যা দুই কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে। অথচ জনসংখ্যার ঘনত্ব অত্যধিক হওয়া সত্ত্বেও রাজধানীর কোথাও দম ফেলার তেমন ফুরসত নেই। কোথাও এতটুকু ফাঁকা জায়গা, একটু নির্মল বাতাস কিছুই নেই। তাই রাজধানী ঢাকার অন্যতম একটি বিনোদন কেন্দ্র ও মুক্ত জায়গা হিসেবে স্থান করে নিয়েছে রমনা পার্ক। কোনোভাবেই যেন সাধারণ মানুষের অবসরযাপনের এ জায়গাটি নষ্ট না হয় এবং যথাযথ পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখা হয়, সে ব্যাপারে সোচ্চার পরিবেশবাদীরা। তাদের কথা, যে করেই হোক রমনা পার্ক রক্ষা করতে হবে। কারণ এরই মধ্যে মহানগরীর বেশির ভাগ মাঠ ও পার্ক বেদখল হয়েছে। সাধারণ মানুষের বেড়ানো ও শরীরচর্চার স্থান সংকুচিত হয়ে এসেছে। তাই রমনা পার্ককে দেশের একটি অনন্য উদাহরণ হিসেবে অক্ষুণ্ন রাখতে হবে। অভিযোগ রয়েছে, রমনা বটমূল ছাড়া পার্কজুড়ে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কারণে ক্ষতি হচ্ছে এর জীববৈচিত্র্য। অব্যাহতভাবে নানা কনস্ট্রাকশন বিনষ্ট করছে সবুজ অঙ্গনকে। ফুলজ ও নান্দনিক গাছের বদলে বনজ ও ফলদ গাছের বিস্তার বাড়ছে; যা এ পার্কের সৌন্দর্য, উপযোগিতা ও ঐতিহ্যকে ব্যাহত করছে। যদিও সব উন্মুক্ত স্থান ও এর লনে পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগানো হচ্ছে। জাতীয় ফুল শাপলাসহ বিভিন্ন জলজ ফুল শোভা পাচ্ছে লেকে। রমনা লেকটি জলজ ফুল দিয়ে শোভিত করায় দেশের ঐতিহ্য ও এখানকার জীববৈচিত্র্য অনেকটা রক্ষা করছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া পার্কের শতবর্ষী ও ঐতিহ্যবাহী গাছগুলোরও যথোপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। সূত্রমতে, দেশজ ঐতিহ্যবাহী নান্দনিক ও ফুলজ গাছ রমনা পার্কে রোপণ করায় প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা পাচ্ছে। এতে পার্ক হিসেবে রমনা আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। সূত্রমতে, শহরের পরিবেশ দূষণ, বায়ূদূষণ, শব্দদূষণ ও জনসংখ্যার চাপে রাজধানী ঢাকা এখন বিশ্বের বসবাস অনুপযোগী শহরগুলোর অন্যতম। ইট-পাথরের এই শহরে নির্মল বাতাস পাওয়া দুষ্কর। পরিবেশবাদীরা এজন্যই রমনা পার্কের নাম দিয়েছেন রাজধানীর ফুসফুস।

পার্কের ইতিকথা : রমনা পার্ক শুধু ঢাকা শহরের নয়, বরং বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটি পার্ক। এটি বর্তমানে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন রয়েছে। পার্কের বর্তমান আয়তন ৬৮ দশমিক ৫ একর। এর লেকের আয়তন ৮ দশমিক ৭৬ একর। ১৬১০ সালে ঢাকায় মোগলদের শাসন পাকাপোক্ত হওয়ার পর বাগানের অনুরাগী মোগলরা এ উদ্যান তৈরি করেছিলেন। তখন এর নাম ছিল বাগ-ই-বাদশাহি। এখনকার ইস্কাটন থেকে নীলক্ষেত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সচিবালয় পুরো এলাকাই ছিল রমনা পার্কের চারপাশে। কোম্পানি আমলে রমনার দক্ষিণের একটি অংশে রেসকোর্স প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট চার্লস ডস। একপর্যায়ে ঢাকা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত হলে রমনা এলাকা ক্রমে জঙ্গলাকীর্ণ হয়ে পড়ে। মোগল আমলে গড়ে ওঠা রমনা উদ্যান মোগল সাম্রাজ্যের পতনের সঙ্গে তার সৌন্দর্য হারায়। ঔপনিবেশিক যুগে (১৮২৫ সালে) ঢাকার ইংরেজ কালেক্টর মি. ডস ঢাকা নগরীর উন্নয়নে পদক্ষেপ নেন এবং কারাগারের বন্দীদের দিয়ে রমনার জঙ্গল পরিষ্কার করে বের করেন ডিম্বাকৃতির একটি অংশ। পরিষ্কার করা অংশটিকে কাঠের রেলিং দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হয় রেসকোর্স। ইংরেজদের আমলে এই রেসকোর্সের উত্তর-পশ্চিমে একটি টিলাঘর তৈরি করে চারপাশে লাগানো হয় গাছ-গাছালি। এই রেসকোর্সকে কেন্দ্র করেই আবার রমনার আভিজাত্য ফিরে আসে। ১৮৪০ সালের দিকে বিত্তবানেরা এ এলাকায় বাগানবাড়ি করতে থাকেন। পরে নবাব আবদুল গনি এসব বাগানবাড়ির মধ্য থেকে অবসরপ্রাপ্ত জজ জন ফ্রান্সিস গ্রিফিথের বাড়িটি কিনে নেন। এলাকাটিকে তারাই উন্নত করে নাম দেন শাহবাগ। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের পর মোগলদের রমনা তিন ভাগ হয়ে যায়। নবাবদের মালিকানায় থাকে শাহবাগ এলাকা। উত্তর দিকে মিন্টো রোডে হয় সিভিল স্টেশন নামে সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসিক এলাকা। মাঝখানে রেসকোর্স ও বর্তমানের রমনা উদ্যান মিলিয়ে হয় রমনা এলাকা। রেসকোর্সে পাকিস্তান আমলেই আইন করে ঘোড়দৌড় বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান একসময় রেসকোর্স ময়দান নামে পরিচিত ছিল। ১৬১০ থেকে ১৮২৪ সাল পর্যন্ত এর নাম ছিল বাগ-ই-বাদশাহি বা বাদশাহি বাগান। ১৯২৫ সালে এ স্থানটি ঘোড়দৌড়ের জন্য বিখ্যাত ছিল। তাই এর নাম হয় রেসকোর্স ময়দান। ১৯৭১ সালে এর নামকরণ হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। ১৯৯৬ সালে এখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা চিরন্তন স্থাপন করা হয়। ১৯৯৯ সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণকাজ শুরু হয়, যা শেষ হয় ২০১৫ সালে।

বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (বাপা)-এর সম্পাদক ডা. আবদুল মতিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রমনা পার্ক ঢাকা শহরের অনন্য একটি পার্ক। হাঁটাচলা, বেড়ানোর পাশাপাশি বৃক্ষ চেনার জন্যও এখানে অনেকে আসেন।’ স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, ‘গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নাগরিক সমাজ ও বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে এবং ওই কমিটির সুপারিশের আলোকে একটি মাস্টার প্ল্যান তৈরি করে উন্নয়ন পদক্ষেপ নিলে রমনা পার্ক রক্ষা করা ও এর ঐতিহ্য ধরে রাখা সম্ভব।

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ফুলপুরে বাস ও মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে সাত প্রাণহানি
ফুলপুরে বাস ও মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে সাত প্রাণহানি
ধুলাবালির কারণে মারাত্মকভাবে দূষিত ঢাকা
ধুলাবালির কারণে মারাত্মকভাবে দূষিত ঢাকা
ঢাকা-দিল্লি মৈত্রীর নতুন বার্তা
ঢাকা-দিল্লি মৈত্রীর নতুন বার্তা
শাবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
শাবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
একটি কাঁঠালের জন্য খুন
একটি কাঁঠালের জন্য খুন
ডাকাত ও সিএনজি চালক নিহত
ডাকাত ও সিএনজি চালক নিহত
সাগরে বজ্রমেঘ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে বজ্রমেঘ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
শিক্ষক গ্রেপ্তার বেরোবিতে বিক্ষোভ আলটিমেটাম
শিক্ষক গ্রেপ্তার বেরোবিতে বিক্ষোভ আলটিমেটাম
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সমাবেশ সরকারি কর্মচারীদের
ছুটির দিনেও সমাবেশ সরকারি কর্মচারীদের
করোনা আসার আগেই দ্বিগুণ মাস্কের দাম
করোনা আসার আগেই দ্বিগুণ মাস্কের দাম
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়