শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

অবহেলা-ভুল চিকিৎসায় শাস্তির বিধান
আহমেদ আল আমীন
প্রিন্ট ভার্সন
আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত, চিকিৎসক ও রোগী এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করতে একটি পূর্ণাঙ্গ আইনের সুপারিশ প্রস্তুত করেছে আইন কমিশন। প্রস্তাবিত আইনে চিকিৎসায় অবহেলার বিষয়েও প্রতিকার থাকছে। এ লক্ষ্যে জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গঠনেরও সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়াও জেলা পর্যায়ে জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই ট্রাইব্যুনালের ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার এখতিয়ার থাকবে। এ ছাড়া সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে কর্মচারীদের যে কোনো ধরনের সংগঠন সৃষ্টিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা, অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত ও জরিমানা করতে পারবে। এই আদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করা যাবে। ২০ লাখ টাকার বেশি দাবিকৃত ক্ষতিপূরণের অভিযোগ, জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল নিষ্পত্তির এখতিয়ার এই ট্রাইব্যুনালের থাকবে। জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে। জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল ও জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনাল হয়রানিমূলক অভিযোগের  আবেদনকারীকেও জরিমানা করতে পারবে। ফৌজদারি অপরাধের ক্ষেত্রে প্রচলিত ফৌজদারি আইনে প্রতিকার চাইতে বাধা নেই। আইন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক এম শাহ আলম বলেন, স্বাস্থ্যসেবা আইন-২০১৬ এর খসড়া সুপারিশ আকারে প্রস্তুত করা হয়েছে। আইন কমিশন থেকে এটি বিবেচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর আনুষ্ঠানিক উদ্যোগও ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। জানা গেছে, প্রস্তাবিত আইনে ৬৯টি ধারা রয়েছে। প্রথম পরিচ্ছেদে চিকিৎসা সম্পর্কিত বিভিন্ন পরিভাষা ও প্রাসঙ্গিক আইনের সংজ্ঞা দেওয়ার পর দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে রোগীর অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সবিশেষ তুলে ধরা হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে চিকিৎসকের পরিচয় ও পদবি জানা, চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা, তবে আইনগত, চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা বা অন্য রোগীর চিকিৎসায় প্রয়োজন হলে গোপনীয়তা রক্ষার প্রয়োজন নেই। রোগী নিজে চিকিৎসক ও নার্স পছন্দ করতে পারবেন। দ্বিতীয় মত নিতে রোগী অন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন। চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, শিক্ষা, আর্থিক অবস্থা, পেশা, পদবি ইত্যাদি কারণে বৈষম্য করা যাবে না। প্রতিটি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে মর্টালিটি, ক্লিনিক্যাল ও মর্বিডিটি অডিটের ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিকিৎসায় অবহেলা বা অসদাচরণের শিকার রোগী বা তার আইনানুগ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষতিপূরণ পাবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত সব লেনদেনের রশিদ রোগী পাবে। আইনের ৯ ধারায় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীর দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসার ব্যাপারে চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ না করা, চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের পাওনা পরিশোধ, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করা, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি না করা। তৃতীয় পরিচ্ছেদে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট সংখ্যক রোগীর অতিরিক্ত রোগী পরীক্ষা না করার অধিকার সরকারি চিকিৎসকের থাকবে। এই পরিচ্ছেদে চিকিৎসকের ১৫টি দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। এর মধ্যে মারাত্মকভাবে সংকটাপন্ন রোগীর ক্ষেত্রে সম্মতির অপেক্ষা না করেই চিকিৎসা শুরু করা, রোগী বা তার অভিভাবককে রোগীর অবস্থা, চিকিৎসা পদ্ধতি, সম্ভাব্য ঝুঁকি, চিকিৎসার ব্যয় ইত্যাদি বিষয় অবহিত করা। যথাযথ চিকিৎসা প্রদানে অসমর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত চিকিৎসক বা প্রতিষ্ঠানে রেফার করা, রোগীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা, মাদকাসক্ত বা অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন না করা, রোগী বা তার প্রতিনিধির চাহিদামতো নিজ নাম, পরিচয় ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রদান করা, অপারেশন থিয়েটারে প্রবেশের পূর্বে রোগীর ফিটনেস রিপোর্ট লিপিবদ্ধ করা, আবশ্যিকভাবে নিজের ইনডেমনিটি ইনস্যুরেন্স করা, প্রতিটি চিকিৎসার ক্ষেত্রে নির্ধারিত প্রটোকল মেনে চলা ইত্যাদি। চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব সম্পর্কে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দ্বারা রোগ নির্ণয়, নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে চিকিৎসা সরঞ্জামাদির ক্রমাঙ্কন, মুমূর্ষু ও সংকটাপন্ন রোগীর জরুরি চিকিৎসা প্রদান, যথাযথ চিকিৎসা প্রদান সম্ভব না হলে বা ব্যর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন প্রকার প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ফি, চিকিৎসকের ফি, ওয়ার্ড বা কেবিনের দৈনন্দিন শয্যা ভাড়া, বিভিন্ন প্রকার অপারেশন ফি ইত্যাদির তালিকা দৃশ্যমান স্থানে টাঙিয়ে রাখা, রোগীর রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ইমেজিং সংক্রান্ত সব তথ্য সংরক্ষণ ও রোগী বা আদালতের চাহিদামতো তা সরবরাহ করা ইত্যাদি। ১৫ ধারায় বলা হয়েছে, রোগী, তার অভিভাবক বা প্রতিনিধির মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদানকারী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি করা হলে তারা ক্ষতিপূরণসহ প্রতিকার প্রাপ্তির অধিকারী হবে। পঞ্চম পরিচ্ছেদে চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের অবহেলা এবং এর থেকে উদ্ভূত ক্ষতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসকের অবহেলা বলতে ভুল চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়ে ভুল, ভুল ওষুধ প্রদান, ভুল অঙ্গ অপসারণ, ভুল বা অতিরঞ্জিত রিপোর্ট প্রদান, অপ্রয়োজনীয় প্যাথলজিক্যাল ও ডায়াগনস্টিক টেস্ট দেওয়া, ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় ও বিভিন্ন কোম্পানির একই ওষুধ বারবার দেওয়া, কর্মস্থলে বিলম্বে আসা ও কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ার আগেই কর্মস্থল ত্যাগ করা, চিকিৎসকের কাজ নিজে না করে নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয় দ্বারা করানো, মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভকে নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে সাক্ষাৎ দেওয়া ইত্যাদি। চিকিৎসা সহায়ক কর্মচারীদের অবহেলা এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অবহেলা নিয়েও নির্দেশনা থাকছে। চিকিৎসা সেবায় অবহেলাজনিত ক্ষতি যেমন— শারীরিক ক্ষতি, স্বাভাবিক জীবন-যাপনে অসমর্থতা, মানসিক ক্ষতি, আর্থিক ক্ষতি-চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি, চাকরি হারানো, ব্যবসায় লোকসান ইত্যাদি ও সামষ্টিক ক্ষতির বিষয়েও নির্দেশনা থাকছে আইনে। ষষ্ঠ পরিচ্ছেদে দাবি, অভিযোগ, তদন্ত ও প্রতিকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। রোগী বা তার বৈধ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, সহায়ক কর্মচারী ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পেশাগত অবহেলা ও ক্ষতি সম্পর্কে আর্থিক ক্ষতিপূরণ চেয়ে সংশ্লিষ্ট যুগ্ম জেলা জজের কাছে অভিযোগ দাখিল করতে পারবে। ৪৮(২) ধারায় নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদনকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা