শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

অবহেলা-ভুল চিকিৎসায় শাস্তির বিধান
আহমেদ আল আমীন
প্রিন্ট ভার্সন
আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত, চিকিৎসক ও রোগী এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করতে একটি পূর্ণাঙ্গ আইনের সুপারিশ প্রস্তুত করেছে আইন কমিশন। প্রস্তাবিত আইনে চিকিৎসায় অবহেলার বিষয়েও প্রতিকার থাকছে। এ লক্ষ্যে জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গঠনেরও সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়াও জেলা পর্যায়ে জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই ট্রাইব্যুনালের ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার এখতিয়ার থাকবে। এ ছাড়া সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে কর্মচারীদের যে কোনো ধরনের সংগঠন সৃষ্টিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা, অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত ও জরিমানা করতে পারবে। এই আদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করা যাবে। ২০ লাখ টাকার বেশি দাবিকৃত ক্ষতিপূরণের অভিযোগ, জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল নিষ্পত্তির এখতিয়ার এই ট্রাইব্যুনালের থাকবে। জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে। জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল ও জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনাল হয়রানিমূলক অভিযোগের  আবেদনকারীকেও জরিমানা করতে পারবে। ফৌজদারি অপরাধের ক্ষেত্রে প্রচলিত ফৌজদারি আইনে প্রতিকার চাইতে বাধা নেই। আইন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক এম শাহ আলম বলেন, স্বাস্থ্যসেবা আইন-২০১৬ এর খসড়া সুপারিশ আকারে প্রস্তুত করা হয়েছে। আইন কমিশন থেকে এটি বিবেচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর আনুষ্ঠানিক উদ্যোগও ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। জানা গেছে, প্রস্তাবিত আইনে ৬৯টি ধারা রয়েছে। প্রথম পরিচ্ছেদে চিকিৎসা সম্পর্কিত বিভিন্ন পরিভাষা ও প্রাসঙ্গিক আইনের সংজ্ঞা দেওয়ার পর দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে রোগীর অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সবিশেষ তুলে ধরা হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে চিকিৎসকের পরিচয় ও পদবি জানা, চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা, তবে আইনগত, চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা বা অন্য রোগীর চিকিৎসায় প্রয়োজন হলে গোপনীয়তা রক্ষার প্রয়োজন নেই। রোগী নিজে চিকিৎসক ও নার্স পছন্দ করতে পারবেন। দ্বিতীয় মত নিতে রোগী অন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন। চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, শিক্ষা, আর্থিক অবস্থা, পেশা, পদবি ইত্যাদি কারণে বৈষম্য করা যাবে না। প্রতিটি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে মর্টালিটি, ক্লিনিক্যাল ও মর্বিডিটি অডিটের ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিকিৎসায় অবহেলা বা অসদাচরণের শিকার রোগী বা তার আইনানুগ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষতিপূরণ পাবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত সব লেনদেনের রশিদ রোগী পাবে। আইনের ৯ ধারায় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীর দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসার ব্যাপারে চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ না করা, চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের পাওনা পরিশোধ, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করা, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি না করা। তৃতীয় পরিচ্ছেদে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট সংখ্যক রোগীর অতিরিক্ত রোগী পরীক্ষা না করার অধিকার সরকারি চিকিৎসকের থাকবে। এই পরিচ্ছেদে চিকিৎসকের ১৫টি দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। এর মধ্যে মারাত্মকভাবে সংকটাপন্ন রোগীর ক্ষেত্রে সম্মতির অপেক্ষা না করেই চিকিৎসা শুরু করা, রোগী বা তার অভিভাবককে রোগীর অবস্থা, চিকিৎসা পদ্ধতি, সম্ভাব্য ঝুঁকি, চিকিৎসার ব্যয় ইত্যাদি বিষয় অবহিত করা। যথাযথ চিকিৎসা প্রদানে অসমর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত চিকিৎসক বা প্রতিষ্ঠানে রেফার করা, রোগীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা, মাদকাসক্ত বা অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন না করা, রোগী বা তার প্রতিনিধির চাহিদামতো নিজ নাম, পরিচয় ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রদান করা, অপারেশন থিয়েটারে প্রবেশের পূর্বে রোগীর ফিটনেস রিপোর্ট লিপিবদ্ধ করা, আবশ্যিকভাবে নিজের ইনডেমনিটি ইনস্যুরেন্স করা, প্রতিটি চিকিৎসার ক্ষেত্রে নির্ধারিত প্রটোকল মেনে চলা ইত্যাদি। চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব সম্পর্কে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দ্বারা রোগ নির্ণয়, নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে চিকিৎসা সরঞ্জামাদির ক্রমাঙ্কন, মুমূর্ষু ও সংকটাপন্ন রোগীর জরুরি চিকিৎসা প্রদান, যথাযথ চিকিৎসা প্রদান সম্ভব না হলে বা ব্যর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন প্রকার প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ফি, চিকিৎসকের ফি, ওয়ার্ড বা কেবিনের দৈনন্দিন শয্যা ভাড়া, বিভিন্ন প্রকার অপারেশন ফি ইত্যাদির তালিকা দৃশ্যমান স্থানে টাঙিয়ে রাখা, রোগীর রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ইমেজিং সংক্রান্ত সব তথ্য সংরক্ষণ ও রোগী বা আদালতের চাহিদামতো তা সরবরাহ করা ইত্যাদি। ১৫ ধারায় বলা হয়েছে, রোগী, তার অভিভাবক বা প্রতিনিধির মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদানকারী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি করা হলে তারা ক্ষতিপূরণসহ প্রতিকার প্রাপ্তির অধিকারী হবে। পঞ্চম পরিচ্ছেদে চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের অবহেলা এবং এর থেকে উদ্ভূত ক্ষতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসকের অবহেলা বলতে ভুল চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়ে ভুল, ভুল ওষুধ প্রদান, ভুল অঙ্গ অপসারণ, ভুল বা অতিরঞ্জিত রিপোর্ট প্রদান, অপ্রয়োজনীয় প্যাথলজিক্যাল ও ডায়াগনস্টিক টেস্ট দেওয়া, ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় ও বিভিন্ন কোম্পানির একই ওষুধ বারবার দেওয়া, কর্মস্থলে বিলম্বে আসা ও কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ার আগেই কর্মস্থল ত্যাগ করা, চিকিৎসকের কাজ নিজে না করে নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয় দ্বারা করানো, মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভকে নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে সাক্ষাৎ দেওয়া ইত্যাদি। চিকিৎসা সহায়ক কর্মচারীদের অবহেলা এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অবহেলা নিয়েও নির্দেশনা থাকছে। চিকিৎসা সেবায় অবহেলাজনিত ক্ষতি যেমন— শারীরিক ক্ষতি, স্বাভাবিক জীবন-যাপনে অসমর্থতা, মানসিক ক্ষতি, আর্থিক ক্ষতি-চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি, চাকরি হারানো, ব্যবসায় লোকসান ইত্যাদি ও সামষ্টিক ক্ষতির বিষয়েও নির্দেশনা থাকছে আইনে। ষষ্ঠ পরিচ্ছেদে দাবি, অভিযোগ, তদন্ত ও প্রতিকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। রোগী বা তার বৈধ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, সহায়ক কর্মচারী ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পেশাগত অবহেলা ও ক্ষতি সম্পর্কে আর্থিক ক্ষতিপূরণ চেয়ে সংশ্লিষ্ট যুগ্ম জেলা জজের কাছে অভিযোগ দাখিল করতে পারবে। ৪৮(২) ধারায় নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদনকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম