শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

অবহেলা-ভুল চিকিৎসায় শাস্তির বিধান
আহমেদ আল আমীন
প্রিন্ট ভার্সন
আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত, চিকিৎসক ও রোগী এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করতে একটি পূর্ণাঙ্গ আইনের সুপারিশ প্রস্তুত করেছে আইন কমিশন। প্রস্তাবিত আইনে চিকিৎসায় অবহেলার বিষয়েও প্রতিকার থাকছে। এ লক্ষ্যে জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গঠনেরও সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়াও জেলা পর্যায়ে জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই ট্রাইব্যুনালের ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার এখতিয়ার থাকবে। এ ছাড়া সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে কর্মচারীদের যে কোনো ধরনের সংগঠন সৃষ্টিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা, অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত ও জরিমানা করতে পারবে। এই আদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করা যাবে। ২০ লাখ টাকার বেশি দাবিকৃত ক্ষতিপূরণের অভিযোগ, জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল নিষ্পত্তির এখতিয়ার এই ট্রাইব্যুনালের থাকবে। জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে। জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল ও জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনাল হয়রানিমূলক অভিযোগের  আবেদনকারীকেও জরিমানা করতে পারবে। ফৌজদারি অপরাধের ক্ষেত্রে প্রচলিত ফৌজদারি আইনে প্রতিকার চাইতে বাধা নেই। আইন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক এম শাহ আলম বলেন, স্বাস্থ্যসেবা আইন-২০১৬ এর খসড়া সুপারিশ আকারে প্রস্তুত করা হয়েছে। আইন কমিশন থেকে এটি বিবেচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর আনুষ্ঠানিক উদ্যোগও ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। জানা গেছে, প্রস্তাবিত আইনে ৬৯টি ধারা রয়েছে। প্রথম পরিচ্ছেদে চিকিৎসা সম্পর্কিত বিভিন্ন পরিভাষা ও প্রাসঙ্গিক আইনের সংজ্ঞা দেওয়ার পর দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে রোগীর অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সবিশেষ তুলে ধরা হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে চিকিৎসকের পরিচয় ও পদবি জানা, চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা, তবে আইনগত, চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা বা অন্য রোগীর চিকিৎসায় প্রয়োজন হলে গোপনীয়তা রক্ষার প্রয়োজন নেই। রোগী নিজে চিকিৎসক ও নার্স পছন্দ করতে পারবেন। দ্বিতীয় মত নিতে রোগী অন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন। চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, শিক্ষা, আর্থিক অবস্থা, পেশা, পদবি ইত্যাদি কারণে বৈষম্য করা যাবে না। প্রতিটি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে মর্টালিটি, ক্লিনিক্যাল ও মর্বিডিটি অডিটের ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিকিৎসায় অবহেলা বা অসদাচরণের শিকার রোগী বা তার আইনানুগ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষতিপূরণ পাবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত সব লেনদেনের রশিদ রোগী পাবে। আইনের ৯ ধারায় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীর দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসার ব্যাপারে চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ না করা, চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের পাওনা পরিশোধ, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করা, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি না করা। তৃতীয় পরিচ্ছেদে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট সংখ্যক রোগীর অতিরিক্ত রোগী পরীক্ষা না করার অধিকার সরকারি চিকিৎসকের থাকবে। এই পরিচ্ছেদে চিকিৎসকের ১৫টি দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। এর মধ্যে মারাত্মকভাবে সংকটাপন্ন রোগীর ক্ষেত্রে সম্মতির অপেক্ষা না করেই চিকিৎসা শুরু করা, রোগী বা তার অভিভাবককে রোগীর অবস্থা, চিকিৎসা পদ্ধতি, সম্ভাব্য ঝুঁকি, চিকিৎসার ব্যয় ইত্যাদি বিষয় অবহিত করা। যথাযথ চিকিৎসা প্রদানে অসমর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত চিকিৎসক বা প্রতিষ্ঠানে রেফার করা, রোগীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা, মাদকাসক্ত বা অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন না করা, রোগী বা তার প্রতিনিধির চাহিদামতো নিজ নাম, পরিচয় ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রদান করা, অপারেশন থিয়েটারে প্রবেশের পূর্বে রোগীর ফিটনেস রিপোর্ট লিপিবদ্ধ করা, আবশ্যিকভাবে নিজের ইনডেমনিটি ইনস্যুরেন্স করা, প্রতিটি চিকিৎসার ক্ষেত্রে নির্ধারিত প্রটোকল মেনে চলা ইত্যাদি। চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব সম্পর্কে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দ্বারা রোগ নির্ণয়, নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে চিকিৎসা সরঞ্জামাদির ক্রমাঙ্কন, মুমূর্ষু ও সংকটাপন্ন রোগীর জরুরি চিকিৎসা প্রদান, যথাযথ চিকিৎসা প্রদান সম্ভব না হলে বা ব্যর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন প্রকার প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ফি, চিকিৎসকের ফি, ওয়ার্ড বা কেবিনের দৈনন্দিন শয্যা ভাড়া, বিভিন্ন প্রকার অপারেশন ফি ইত্যাদির তালিকা দৃশ্যমান স্থানে টাঙিয়ে রাখা, রোগীর রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ইমেজিং সংক্রান্ত সব তথ্য সংরক্ষণ ও রোগী বা আদালতের চাহিদামতো তা সরবরাহ করা ইত্যাদি। ১৫ ধারায় বলা হয়েছে, রোগী, তার অভিভাবক বা প্রতিনিধির মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদানকারী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি করা হলে তারা ক্ষতিপূরণসহ প্রতিকার প্রাপ্তির অধিকারী হবে। পঞ্চম পরিচ্ছেদে চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের অবহেলা এবং এর থেকে উদ্ভূত ক্ষতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসকের অবহেলা বলতে ভুল চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়ে ভুল, ভুল ওষুধ প্রদান, ভুল অঙ্গ অপসারণ, ভুল বা অতিরঞ্জিত রিপোর্ট প্রদান, অপ্রয়োজনীয় প্যাথলজিক্যাল ও ডায়াগনস্টিক টেস্ট দেওয়া, ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় ও বিভিন্ন কোম্পানির একই ওষুধ বারবার দেওয়া, কর্মস্থলে বিলম্বে আসা ও কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ার আগেই কর্মস্থল ত্যাগ করা, চিকিৎসকের কাজ নিজে না করে নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয় দ্বারা করানো, মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভকে নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে সাক্ষাৎ দেওয়া ইত্যাদি। চিকিৎসা সহায়ক কর্মচারীদের অবহেলা এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অবহেলা নিয়েও নির্দেশনা থাকছে। চিকিৎসা সেবায় অবহেলাজনিত ক্ষতি যেমন— শারীরিক ক্ষতি, স্বাভাবিক জীবন-যাপনে অসমর্থতা, মানসিক ক্ষতি, আর্থিক ক্ষতি-চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি, চাকরি হারানো, ব্যবসায় লোকসান ইত্যাদি ও সামষ্টিক ক্ষতির বিষয়েও নির্দেশনা থাকছে আইনে। ষষ্ঠ পরিচ্ছেদে দাবি, অভিযোগ, তদন্ত ও প্রতিকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। রোগী বা তার বৈধ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, সহায়ক কর্মচারী ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পেশাগত অবহেলা ও ক্ষতি সম্পর্কে আর্থিক ক্ষতিপূরণ চেয়ে সংশ্লিষ্ট যুগ্ম জেলা জজের কাছে অভিযোগ দাখিল করতে পারবে। ৪৮(২) ধারায় নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদনকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় দুই পা হারানো আহাদের পাশে সাবেক এমপি মোশারফ
বগুড়ায় দুই পা হারানো আহাদের পাশে সাবেক এমপি মোশারফ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মন্দার আশঙ্কায় বেড়েছে স্বর্ণের দাম
মন্দার আশঙ্কায় বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন
পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত
রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা
বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি
রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ
চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে আন্তস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু
খাগড়াছড়িতে আন্তস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে গ্রেফতার
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না
টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে তারেক রহমানের অবদান রয়েছে: খোকন
ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে তারেক রহমানের অবদান রয়েছে: খোকন

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সাতকানিয়ায় বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, নিহত ১
সাতকানিয়ায় বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ৪৩ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৪৩ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই: ফরহাদ মজহার
নির্বাচনের সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই: ফরহাদ মজহার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আলমডাঙ্গায় বিএনপির প্রার্থী শরীফের গণসংযোগ
আলমডাঙ্গায় বিএনপির প্রার্থী শরীফের গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিবন্ধী ও ক্যান্সার রোগীদের পাশে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট
প্রতিবন্ধী ও ক্যান্সার রোগীদের পাশে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের সিগন্যাল পোস্টের তার চুরি, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন
আখাউড়ায় রেলওয়ের সিগন্যাল পোস্টের তার চুরি, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল
আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা
মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে
ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২
সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে