শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

অবহেলা-ভুল চিকিৎসায় শাস্তির বিধান
আহমেদ আল আমীন
প্রিন্ট ভার্সন
আইনের আওতায় আসবে হাসপাতাল

জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত, চিকিৎসক ও রোগী এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করতে একটি পূর্ণাঙ্গ আইনের সুপারিশ প্রস্তুত করেছে আইন কমিশন। প্রস্তাবিত আইনে চিকিৎসায় অবহেলার বিষয়েও প্রতিকার থাকছে। এ লক্ষ্যে জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গঠনেরও সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়াও জেলা পর্যায়ে জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই ট্রাইব্যুনালের ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার এখতিয়ার থাকবে। এ ছাড়া সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে কর্মচারীদের যে কোনো ধরনের সংগঠন সৃষ্টিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা, অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত ও জরিমানা করতে পারবে। এই আদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করা যাবে। ২০ লাখ টাকার বেশি দাবিকৃত ক্ষতিপূরণের অভিযোগ, জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল নিষ্পত্তির এখতিয়ার এই ট্রাইব্যুনালের থাকবে। জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে। জেলা স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি ট্রাইব্যুনাল ও জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিরোধ নিষ্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনাল হয়রানিমূলক অভিযোগের  আবেদনকারীকেও জরিমানা করতে পারবে। ফৌজদারি অপরাধের ক্ষেত্রে প্রচলিত ফৌজদারি আইনে প্রতিকার চাইতে বাধা নেই। আইন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক এম শাহ আলম বলেন, স্বাস্থ্যসেবা আইন-২০১৬ এর খসড়া সুপারিশ আকারে প্রস্তুত করা হয়েছে। আইন কমিশন থেকে এটি বিবেচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর আনুষ্ঠানিক উদ্যোগও ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। জানা গেছে, প্রস্তাবিত আইনে ৬৯টি ধারা রয়েছে। প্রথম পরিচ্ছেদে চিকিৎসা সম্পর্কিত বিভিন্ন পরিভাষা ও প্রাসঙ্গিক আইনের সংজ্ঞা দেওয়ার পর দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে রোগীর অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে সবিশেষ তুলে ধরা হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে চিকিৎসকের পরিচয় ও পদবি জানা, চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা, তবে আইনগত, চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা বা অন্য রোগীর চিকিৎসায় প্রয়োজন হলে গোপনীয়তা রক্ষার প্রয়োজন নেই। রোগী নিজে চিকিৎসক ও নার্স পছন্দ করতে পারবেন। দ্বিতীয় মত নিতে রোগী অন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন। চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, শিক্ষা, আর্থিক অবস্থা, পেশা, পদবি ইত্যাদি কারণে বৈষম্য করা যাবে না। প্রতিটি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে মর্টালিটি, ক্লিনিক্যাল ও মর্বিডিটি অডিটের ব্যবস্থা থাকতে হবে। চিকিৎসায় অবহেলা বা অসদাচরণের শিকার রোগী বা তার আইনানুগ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষতিপূরণ পাবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত সব লেনদেনের রশিদ রোগী পাবে। আইনের ৯ ধারায় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারীর দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসার ব্যাপারে চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা, চিকিৎসক ও সহায়ক কর্মচারীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ না করা, চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের পাওনা পরিশোধ, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করা, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি না করা। তৃতীয় পরিচ্ছেদে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট সংখ্যক রোগীর অতিরিক্ত রোগী পরীক্ষা না করার অধিকার সরকারি চিকিৎসকের থাকবে। এই পরিচ্ছেদে চিকিৎসকের ১৫টি দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে। এর মধ্যে মারাত্মকভাবে সংকটাপন্ন রোগীর ক্ষেত্রে সম্মতির অপেক্ষা না করেই চিকিৎসা শুরু করা, রোগী বা তার অভিভাবককে রোগীর অবস্থা, চিকিৎসা পদ্ধতি, সম্ভাব্য ঝুঁকি, চিকিৎসার ব্যয় ইত্যাদি বিষয় অবহিত করা। যথাযথ চিকিৎসা প্রদানে অসমর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত চিকিৎসক বা প্রতিষ্ঠানে রেফার করা, রোগীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা, মাদকাসক্ত বা অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন না করা, রোগী বা তার প্রতিনিধির চাহিদামতো নিজ নাম, পরিচয় ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রদান করা, অপারেশন থিয়েটারে প্রবেশের পূর্বে রোগীর ফিটনেস রিপোর্ট লিপিবদ্ধ করা, আবশ্যিকভাবে নিজের ইনডেমনিটি ইনস্যুরেন্স করা, প্রতিটি চিকিৎসার ক্ষেত্রে নির্ধারিত প্রটোকল মেনে চলা ইত্যাদি। চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব সম্পর্কে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি দ্বারা রোগ নির্ণয়, নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে চিকিৎসা সরঞ্জামাদির ক্রমাঙ্কন, মুমূর্ষু ও সংকটাপন্ন রোগীর জরুরি চিকিৎসা প্রদান, যথাযথ চিকিৎসা প্রদান সম্ভব না হলে বা ব্যর্থ হলে অবিলম্বে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন প্রকার প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ফি, চিকিৎসকের ফি, ওয়ার্ড বা কেবিনের দৈনন্দিন শয্যা ভাড়া, বিভিন্ন প্রকার অপারেশন ফি ইত্যাদির তালিকা দৃশ্যমান স্থানে টাঙিয়ে রাখা, রোগীর রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ইমেজিং সংক্রান্ত সব তথ্য সংরক্ষণ ও রোগী বা আদালতের চাহিদামতো তা সরবরাহ করা ইত্যাদি। ১৫ ধারায় বলা হয়েছে, রোগী, তার অভিভাবক বা প্রতিনিধির মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদানকারী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি করা হলে তারা ক্ষতিপূরণসহ প্রতিকার প্রাপ্তির অধিকারী হবে। পঞ্চম পরিচ্ছেদে চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের অবহেলা এবং এর থেকে উদ্ভূত ক্ষতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। চিকিৎসকের অবহেলা বলতে ভুল চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়ে ভুল, ভুল ওষুধ প্রদান, ভুল অঙ্গ অপসারণ, ভুল বা অতিরঞ্জিত রিপোর্ট প্রদান, অপ্রয়োজনীয় প্যাথলজিক্যাল ও ডায়াগনস্টিক টেস্ট দেওয়া, ব্যবস্থাপত্রে অপ্রয়োজনীয় ও বিভিন্ন কোম্পানির একই ওষুধ বারবার দেওয়া, কর্মস্থলে বিলম্বে আসা ও কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ার আগেই কর্মস্থল ত্যাগ করা, চিকিৎসকের কাজ নিজে না করে নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয় দ্বারা করানো, মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভকে নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে সাক্ষাৎ দেওয়া ইত্যাদি। চিকিৎসা সহায়ক কর্মচারীদের অবহেলা এবং চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের অবহেলা নিয়েও নির্দেশনা থাকছে। চিকিৎসা সেবায় অবহেলাজনিত ক্ষতি যেমন— শারীরিক ক্ষতি, স্বাভাবিক জীবন-যাপনে অসমর্থতা, মানসিক ক্ষতি, আর্থিক ক্ষতি-চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি, চাকরি হারানো, ব্যবসায় লোকসান ইত্যাদি ও সামষ্টিক ক্ষতির বিষয়েও নির্দেশনা থাকছে আইনে। ষষ্ঠ পরিচ্ছেদে দাবি, অভিযোগ, তদন্ত ও প্রতিকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। রোগী বা তার বৈধ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স, সহায়ক কর্মচারী ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পেশাগত অবহেলা ও ক্ষতি সম্পর্কে আর্থিক ক্ষতিপূরণ চেয়ে সংশ্লিষ্ট যুগ্ম জেলা জজের কাছে অভিযোগ দাখিল করতে পারবে। ৪৮(২) ধারায় নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদনকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন  পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
সর্বশেষ খবর
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি
বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি
নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বাগেরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব
নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অজিদের নেতৃত্বে স্মিথ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অজিদের নেতৃত্বে স্মিথ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়ান গেমসের স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়ের মরদেহ উদ্ধার
এশিয়ান গেমসের স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়ের মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সিরিজ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করছে টাইগাররা
ক্যারিবীয় সিরিজ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করছে টাইগাররা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই বিপ্লবের ভুয়া মামলা থেকে ৩৭২ জনকে অব্যাহতি
জুলাই বিপ্লবের ভুয়া মামলা থেকে ৩৭২ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম