শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা

ফারুক তাহের, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের অধিকাংশই পাহাড়ধসের ঝুঁকি নিয়ে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন পাহাড়ে বসবাস করছে। উখিয়ার কুতুপালং, বালুখালী, মধুরছড়া, লম্বাশিয়া, ময়নারঘোনা, তাজনিমারখোলা, শফিউল্যাহকাটা ও জামতলির পাহাড়ি এলাকায় এসব রোহিঙ্গা ক্যাম্প করে আশ্রয় নিয়েছে। বর্ষা মৌসুমে অতিবর্ষণ ও পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে পালংখালী ইউনিয়ন ও সংলগ্ন এলাকাগুলো বন্যায় প্রতি বছর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বসতবাড়ি নিমজ্জিত ও পাহাড়ধসে প্রতি মৌসুমে এখানে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে। তাই এ বছর বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই ঝুঁকি মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতির উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রশাসন। রোহিঙ্গাদের জন্য ইতিমধ্যে ১ লাখ ৬৫ হাজার শেড বা ঘর নির্মাণ করেছে সরকার। এর বাইরে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের পাহাড়চূড়া, ঢালু ও নিচু এলাকায় যত্রতত্র মাটি কেটে ঝুপড়ি বেঁধে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে আরও প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে এসব ন্যাড়া পাহাড় ভারি বর্ষণে ধসে পড়ে ব্যাপক আকারে রোহিঙ্গাদের প্রাণহানি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন প্রশাসন ও পরিবেশবাদীরা। পাহাড়ধসে প্রাণহানি রোধে এবং রোহিঙ্গাদের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট নিয়ে ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে প্রশাসনিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, আবাসনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গুচ্ছ সিদ্ধান্ত হয়। পর্যায়ক্রমে এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হবে বলে জানান বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান। তবে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ধস রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকার স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যাম্প এলাকার অধিকাংশ বনভূমি, উঁচু-নিচু পাহাড় কেটে মাটির শ্রেণি পরিবর্তন করে রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিয়েছে। তবে বর্ষাকালে তাদের অবস্থা কী হবে এ নিয়ে রোহিঙ্গারা একবারও ভাবছে না। স্থানীয় চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, প্রতি বর্ষায় পালংখালী ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে বন্যা দেখা দেয়। পাহাড়ি ঢলের পানিতে বসতবাড়ি তলিয়ে যায়। প্রাণহানি ও নিখোঁজের মতো ঘটনাও ঘটে। রোহিঙ্গারা যে পাহাড় কেটে ঝুপড়ি বেঁধে বসবাস করছে, তাদের অবস্থা বর্ষাকালে কী হবে এ নিয়ে প্রশাসনের ভাবতে হবে। বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘ইতিমধ্যে ক্যাম্প ঘুরে রোহিঙ্গাদের আবাসন সম্পর্কে অবগত হয়েছি। বর্ষাকালে রোহিঙ্গারা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়ে সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে অল্প সময়ের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারী এত বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গাকে কোথাও সরিয়ে নেওয়াও যাবে না। স্থানীয় সচেতন মহল ও পরিবেশকর্মীরা জানান, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের দুই-তৃতীয়াংশ পরিবার পাহাড়ের উঁচু-নিচু ঢালু ও থলিতে ঝুপড়ি বেঁধে বসবাস করছে। রোহিঙ্গা ঢলের পর যত্রতত্র পাহাড় কেটে বসবাস শুরু করায় ঝুঁকির মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। গত বছর আগস্টের শেষে ও সেপ্টেম্বরের শুরুতে রোহিঙ্গা আসার ঢল নামায় যে যেখানে পেরেছে সেখানেই মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নিয়েছে। কিন্তু আগামী বর্ষা মৌসুমের আগে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের সরিয়ে নিরাপদ স্থানে না নিলে পাহাড়ধসে ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। রোহিঙ্গাদের অধিকাংশই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে জানিয়ে কক্সবাজার পরিবেশ অধিদফতরের উপপরিচালক সাইফুল আশরাফ বলেন, বর্ষাকালে পাহাড়ধসে এসব রোহিঙ্গার প্রাণনাশের আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারগুলোকে সমতল স্থানে নিয়ে যাওয়া হলে সরকারের বনভূমি রক্ষার পাশাপাশি রোহিঙ্গারাও পাহাড়ধসের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাবে। কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দিপু পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গাদের প্রাণহানির আশঙ্কার কথা জানিয়ে বলেন, উখিয়ায় আশ্রিত ৭ লাখ রোহিঙ্গার অধিকাংশ পরিবারই পাহাড়ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে। আবার বর্ষায় বৃষ্টির পানিতে এসব রোহিঙ্গার মল-মূত্র, বর্জ্যসহ নানা ধরনের ময়লা-আবর্জনা লোকালয়ে চলে আসতে পারে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদেরও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এদিকে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের কাজ করছে বাংলাদেশ সরকার, যেখানে ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বসবাস করতে পারবে। ইতিমধ্যে ১ লাখ ৬৫ হাজার শেড বা ঘর নির্মাণ করে রোহিঙ্গাদের থাকার ব্যবস্থা করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি বর্ধিত ক্যাম্প এলাকা আলোকিত করতে ৯ কিলোমিটার নতুন বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। ক্যাম্পে পরিবেশবান্ধব চুলা সরবরাহ করা হচ্ছে। এ ছাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ১৮ কিলোমিটার ও এলজিইডির মাধ্যমে ৯ কিলোমিটার নতুন রাস্তা নির্মাণের কাজ চলছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সবাইকে নিয়ন্ত্রণের জন্য উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প ২০টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। একেকটি ব্লকে ৩২ থেকে ৩৫ হাজার নিবন্ধিত রোহিঙ্গা থাকবে। এই ৩৫ হাজার মানুষের জন্য আলাদা শেড, আলাদা মসজিদসহ অন্য সব ব্যবস্থা করা হবে। এতে পাহাড়ধসসহ নানামাত্রিক ঝুঁকি কমে আসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা