শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ভুঁইফোড় এনজিওর তৎপরতা ৪৭টির কর্মকাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা

রোহিঙ্গাদের নিয়ে যত বাণিজ্য - ২
ফারুক তাহের, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
ভুঁইফোড় এনজিওর তৎপরতা ৪৭টির কর্মকাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের নিয়ে নানামাত্রিক কাজ করে যাচ্ছে দেশি-বিদেশি প্রায় ২৫০টি এনজিও। এগুলোর মধ্যে একটি অংশ এনজিও ব্যুরোর অনুমতি সাপেক্ষে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে এলেও বেশ কিছু এনজিও কোনো অনুমোদন ছাড়াই কাজ করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ধর্মীয় ও রাজনৈতিক উসকানি এবং রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগে এ পর্যন্ত রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে কাজ করা ৪৭টি এনজিওকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পর এখনো বেশ কয়েকটি চিহ্নিত এনজিও তাদের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশি-বিদেশি স্বনামখ্যাত এনজিও প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের কেন্দ্র করে কক্সবাজার এলাকায় এখন বাহারি কর্মসূচি নিয়ে তৎপর রয়েছে ভুঁইফোড় কিছু এনজিও। আর এসব এনজিওর পেছনে কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করছেন শত শত সাংবাদিক, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক ও তথাকথিত বিশেষজ্ঞরা, যাদের অধিকাংশেরই সংশ্লিষ্ট কাজের কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। আর এভাবেই চলছে কোটি কোটি ডলারের এনজিও বাণিজ্য।

এদিকে অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলার লেদা, মুছনী, বাহারছড়া, কুতুপালং ও বালুখালী এলাকায় আশ্রয় দেওয়ার পর থেকেই একটি গোষ্ঠী ‘ব্যবসায়িক ফায়দা’ লুটছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। আর সে জন্য কারণে-অকারণে গেল বছর ধরেই অব্যাহত রয়েছে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা। রোহিঙ্গাদের সেবার নামে সীমান্ত এলাকায় আসে নিষিদ্ধ-ঘোষিত এনজিও ইসলামী আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থা (আইআইআরও), ইসলামী রিলিফ ওয়ার্ল্ডওয়াইড (আইআরডব্লিউ), আল হারামাইন, ইত্তেহাদুল মুসলিমিন, ওয়ামি, মুসলিম এইডসহ আরও অনেক এনজিও। কিছুদিন পর এসব এনজিওর বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের অভিযোগ থাকায় রোহিঙ্গা শিবিরে তাদের কার্যক্রম সরকার নিষিদ্ধ করে দেয়। এর পরও ‘রোহিঙ্গা সেবকদের’ তৎপরতা থেমে নেই। পাকিস্তান, সুদান, সৌদি আরব, চীন, আফগানিস্তান, তুরস্ক ও মালয়েশিয়া থেকে নানা এনজিওর নামে প্রতিনিধিদল সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে আসে। প্রতিনিধিদের অনেকেই ট্যুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশে প্রবেশ করে এনজিও কর্মকাণ্ডে যুক্ত হচ্ছে। ইতিপূর্বে এ ধরনের অনেককে পুলিশ আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেয়। ৪ জুলাই টেকনাফের লেদা অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে টাকা বিতরণকালে পাঁচ চীনা নাগরিকসহ সাতজনকে আটক করেছিলেন বিজিবি সদস্যরা। এ সময় উদ্ধার করা হয়েছিল ১৫ লাখ টাকা ও পাঁচটি মোবাইল ফোনসেট। চীনা নাগরিক ছাড়া আটক দুই বাংলাদেশি হলেন টেকনাফ গোদারবিল আনাস বিন মালিক মাদ্রাসার পরিচালক মৌলভি মো. শফিউল্লাহ ও চট্টগ্রামের বেসরকারি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জামিল তাহের। গেল বছর টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মওলানা আজিজ উদ্দিনকে ৯৯টি গরুসহ টেকনাফ থানা পুলিশ আটক করেছিল। তুরস্কের এনজিওর টাকায় রোহিঙ্গাদের জন্য তিনি এসব গরু কিনেছিলেন।

এদিকে ৪ জানুয়ারি কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে রোহিঙ্গা শিবিরে কর্মরত সাত বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির সুপারিশ গেছে এনজিও ব্যুরোতে। সরকারবিরোধী প্রচারণা, জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততা, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে দ্বিতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া, রোহিঙ্গা শিশুদের বাংলা ভাষায় পাঠদানসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় তাদের বিরুদ্ধে এ সুপারিশ করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এই সাত এনজিওর মধ্যে আন্তর্জাতিক সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনও রয়েছে। অন্য এনজিওগুলো হচ্ছে—এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সার্ভিস (ইডিএএস), মোয়াস (এমওএএস), এমডিএস, কোডাক (সিওডিইসি), এসআরপিবি ও শেড। গোয়েন্দা নজরদারিতে ওই সাত এনজিওর বিতর্কিত কার্যক্রমের প্রমাণ পাওয়ায় তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে এনজিও বিষয়ক ব্যুরোতে সুপারিশ পাঠানো হয় বলে জানান কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন। এদিকে এনজিও প্রতিষ্ঠানগুলোর কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) মাধ্যমে তাদের কাজের সমন্বয় করার নিয়ম থাকলেও খাদ্য, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন ও খাওয়ার পানির ব্যাপারে যথাযথ জবাবদিহি করছে না কোনো এনজিও। আবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সমন্বয়ে কর্মরত এনজিওগুলো রোহিঙ্গাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার দিকে নজর না দিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবার দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। অন্যদিকে মালয়েশিয়া, তুরস্ক ও ইরান সরকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হাসপাতাল তৈরি করছে, যার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে স্থানীয় প্রশাসন অবহিত নয়। বিদেশি সাহায্য সংস্থার শত শত কোটি টাকা বেহাত করার জন্য এ কাজে দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহল জড়িত বলেও অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের। রোহিঙ্গাদের নিয়ে স্বার্থান্বেষী এসব মহলের তৎপরতার বিষয়ে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, দেশের স্বার্থবিরোধী কাজে যুক্ত এমন কোনো সংস্থাকে এখানে কাজ করতে দেওয়া হবে না। দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে যারা রোহিঙ্গাদের সেবার নামে বিভিন্ন বাণিজ্য চালাচ্ছে, ইতিমধ্যে এমন ‘রোহিঙ্গা ব্যবসায়ী’দের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছে। রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি আমাদেরই বেশি রয়েছে। কিন্তু দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে মানবিকতা কোনোভাবেই দেখানো হবে না।’ জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে বিদেশি এনজিওর হয়ে এক থেকে দেড় হাজার লোক কাজ করেন। তারা কে কোথা থেকে কীভাবে কোন ভিসায় এসেছেন, যাবতীয় তথ্য চাওয়া হয়েছে। সার্বিক বিষয়গুলো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে জানানো হয়েছে। সূত্র জানায়, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের সাহায্য করার নামে ক্যাম্পগুলোতে কয়েকটি বিদেশি এনজিও কোনো ধরনের অনুমোদন ছাড়া ভ্রমণ ভিসায় (টি ভিসায়) এসে এনজিওকর্মী সেজে কাজ করছেন। রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করছে এমন আরও কয়েকটি এনজিওর বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এনজিও ব্যুরো থেকে কোনো অনুমতি ছাড়াই রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করছে গরিব ইয়াতিম অ্যান্ড ট্রাস্ট, আল খালিল এডুকেশন অ্যান্ড কালচার, ইকরা ইন্টারন্যাশনাল। এ ছাড়া লন্ডনভিত্তিক পাকিস্তানি এনজিও উম্মাহ কেয়ার ফাউন্ডেশন, গ্রিমকল শরিফ মসজিদ বার্মিংহাম কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই কাজ করছে এসব এলাকায়। নীতিমালা না মেনে তারা রোহিঙ্গাদের হাতে তুলে দিচ্ছে নগদ অর্থ। যেসব এনজিও এসব কাজ করছে, এর বেশির ভাগ পাকিস্তান ও তুরস্ক থেকে আসা। তারা পর্যটন ভিসায় বাংলাদেশে এসেছে। নিয়ম না মেনে কাজ করার ফলে এ পর্যন্ত ৪৭টি এনজিওর কর্মকাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে এসব এনজিওর সঙ্গে কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করছেন অনভিজ্ঞ অনেক সংবাদকর্মী, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও চিকিৎসক। এ কাজের বিনিময়ে তারা প্রত্যেকেই মোটা অঙ্কের মাসোয়ারা নিচ্ছেন। আর এ ধরনের কনসালটেন্সিও এক ধরনের ব্যবসাবৃত্তিতে পরিণত হয়েছে বলে মনে করছেন প্রকৃত বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে