শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

নির্বাচনে বিদেশি কাগজ কেনার আড়ালে অবৈধ বাণিজ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে বিদেশি কাগজ কেনার আড়ালে অবৈধ বাণিজ্য

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুদ্রণকাজের জন্য বিদেশি কাগজ কেনার আড়ালে কোটি কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের একটি সংঘবদ্ধ চক্র। জানা গেছে, প্রভাবশালী এ চক্রের সদস্যরা বিপুল পরিমাণ অবৈধ আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে দেশীয় উন্নত মানের কাগজশিল্প ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র করছে। স্টেশনারি অফিসের টেন্ডারে অংশ নেওয়া সর্বনিম্ন দরদাতাকে ডিঙিয়ে চতুর্থ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানের পাঁয়তারাও করছে। আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবৈধভাবে নিম্নমানের বিদেশি কাগজ কিনে দেশকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে স্টেশনারি অফিসের রাঘববোয়ালরা। জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে ১০ সেপ্টেম্বর সাদা অফসেট কাগজ ক্রয়ে গুরুতর অনিয়ম ও সরকারি অর্থের অপচয়ের কথা উল্লেখ করে কার্যাদেশ পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে যাওয়া একটি ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠান পত্র দিয়েছে। এই পত্রের অনুলিপি দেওয়া হয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালককে।

ওই পত্রে বলা হয়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুদ্রণকাজের জন্য উন্নত মানের সাদা অফসেট কাগজ সংগ্রহ বা ক্রয়ের দরপত্র ৯ আগস্ট আহ্বান করে বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস। এ দরপত্রে অংশগ্রহণকারী ছয়টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ঘোষিত হয় ওই ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠান। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, বিপুল পরিমাণ অবৈধ আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতা ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানকে ডিঙিয়ে চতুর্থ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানের পাঁয়তারা চলছে। উল্লেখ্য, ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানটি প্রতি রিম ২ হাজার ২৩১ টাকা হিসেবে মোট ১১ কোটি ৮৭ লাখ ৪৯ হাজার ৪৩৭ টাকা এবং চতুর্থ দর প্রদানকারী প্রতি রিম ৩ হাজার ৬৬৩ টাকা দরে মোট ১৯ কোটি ৪৯ লাখ ৭০ হাজার ৫০১ টাকা দর প্রদান করেছিল। চতুর্থ দর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানটি কার্যাদেশ পেলে সরকারের আর্থিক ক্ষতি হবে ৭ কোটি ৬২ লাখ ২১ হাজার ৬৪ টাকা। পত্রে বলা হয়, ওই ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের কাগজ বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে রপ্তানি হচ্ছে। তাদের কাগজ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে সমাদৃত। দেশীয় কাগজশিল্পের স্বার্থে ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানটি স্টেশনারি অফিসকে বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছে। এই দরপত্রের সঙ্গে সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেসে কাগজের টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন, যেমন কাগজের জিএসএম (গ্রাম পার স্কয়ার মিটার) ব্রাস্টিং ফ্যাক্টর, ব্রাইটনেস, স্মুথনেস, কেলিপার, ওপাসিটি ইত্যাদি বিষয়ে পরীক্ষা করিয়ে কাগজের গুণগত মান এবং তুলনামূলক দর বিবেচনায় নিয়ে ক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

পত্রে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদন ছাড়া বিদেশি পণ্য আমদানি ও বাজারজাত করলে জেল-জরিমানাসহ অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে। তাই অবৈধভাবে নিম্নমানের বিদেশি কাগজ ক্রয় করলে আইনের সরাসরি লঙ্ঘন হবে এবং একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী লাভবান হলেও দেশের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হবে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের উপপরিচালক সরোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিদেশি কাগজ কেনার ক্ষেত্রে আইনের লঙ্ঘন হলে আমার কিছু করার নেই। আসলে যে যেটা চায় সেটাই দিই। আমাদের কাছে চাহিদা প্রদানকারী যা চায়, আমরা তেমন কাগজ ক্রয় করি। আর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।’

এর আগে ওই সংঘবদ্ধ চক্রটির সদস্যরা দেশীয় মানসম্পন্ন কাগজ উপেক্ষা করে আমদানি করা বিদেশি কাগজ গছিয়ে দিয়ে মোটা অঙ্কের কমিশন পাওয়ার জন্য উঠেপড়ে লাগে। তারা বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের মাধ্যমে কাগজ সংগ্রহের জন্য ডাকা দরপত্রের (টেন্ডার) ভাষায় এমন শর্ত জুড়ে দিয়েছে, যাতে দেশীয় কাগজশিল্পের মিলগুলো অংশগ্রহণই করতে না পারে। এমনকি সরকারের ক্রয় নীতিমালার লঙ্ঘন করে শর্তের মধ্যে বিদেশি ব্র্যান্ডের নামও উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। দরপত্রের শর্তে এ ধরনের সুনির্দিষ্ট ব্র্যান্ড ও বিদেশি কাগজের উল্লেখ করার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে দেশীয় কাগজ মিলগুলো। বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমএ) সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশীয় পণ্য উপেক্ষা করে বিদেশি পণ্য কেনার জন্য এ ধরনের শর্ত আরোপের পেছনে মূলত মোটা অঙ্কের কমিশনের বিষয়টি কাজ করছে। একশ্রেণির আমদানিকারক বিদেশি নিম্নমানের কাগজ গছিয়ে দিতে টেন্ডারে বিশেষ শর্ত আরোপ করিয়েছে, যা সরকারি নীতিমালার পরিপন্থী।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মুদ্রণকাজের জন্য ৫৩ হাজার ২২৭ রিম কাগজ ক্রয়ের লক্ষ্যে ২২ জুলাই দরপত্র আহ্বান করে বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস। অফিসের উপপরিচালক সরোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ওই দরপত্রে প্যাকেজ/পণ্য বর্ণনায় উন্নত মানের সাদা অফসেট কাগজ উল্লেখ করে ব্র্যাকেটে আবার ‘(বিদেশি)’ শব্দটি বসিয়ে দেওয়া হয়। ‘পেপার ওয়ান’ নামে একটি বিদেশি কাগজের নামও সেখানে উল্লেখ করে দেওয়া হয়। বিপিএমএ মনে করছে, এ ধরনের সুনির্দিষ্ট ব্র্যান্ড ও দেশের নাম উল্লেখ করে দরপত্র আহ্বান করা সরকারি ক্রয় নীতিমালার পরিপন্থী। এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বিপিএমএর সচিব এ কে এম নওশেরুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানে দেশীয় পণ্যের বিকাশে নানা ধরনের প্রণোদনা দিচ্ছেন, সেখানে দেশীয় শিল্পকে বাদ দিয়ে বিদেশি পণ্য কিনতে শর্ত দিয়ে দরপত্র আহ্বান করা সরকারি ক্রয়নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের পারচেজ পলিসি অনুযায়ী বিদেশি পণ্যকে উৎসাহিত করার সুযোগ নেই। সেখানে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান কীভাবে বিদেশি কাগজ উল্লেখ করে দিয়ে দরপত্র আহ্বান করে সেটি আমাদের বোধগম্য নয়।’

বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের উপপরিচালক সরোয়ার হোসেন ১ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছিলেন, ‘পণ্য কেনার বিষয়ে আমাদের নিজস্ব কোনো পছন্দ নেই। সরকারের মুদ্রণ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিপিপি) যে ধরনের পণ্য চায় আমরা সে ধরনের পণ্যের দরপত্র আহ্বান করি।’ নির্বাচনী কাজের জন্য নির্বাচন কমিশন বিদেশি কাগজ চেয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন কী চেয়েছে সেটি আমি বলতে পারব না। তবে ডিপিপি আমাদের কাছে বিদেশি কাগজ চেয়েছে।’

বাংলাদেশ পেপার মিল অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান, দরপত্র আহ্বানকারী প্রতিষ্ঠান দরপত্রের শর্তে চাহিদাকৃত কাগজের বিবরণ, যেমন জিএসএম, ব্রাইটনেস, ওপাসিটির মতো কারিগরি বিষয় উল্লেখ করে দিতে পারে। এর ফলে মানসম্পন্ন কাগজ উৎপাদনকারী দেশি-বিদেশি উভয় ধরনের প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। অন্যদিকে ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষেও অধিকসংখ্যক অংশগ্রহণকারীর কাছ থেকে প্রতিযোগিতামূলক দরে কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে। কিন্তু শর্ত দিয়ে বিদেশি পণ্য উল্লেখ করার বিষয়টি দেশীয় স্বার্থবিরোধী কাজ। ‘আমরা দেশীয় শিল্প যদি বিদেশি কোম্পানির চেয়ে ভালো মানের কাগজ প্রতিযোগিতামূলক দামে দিতে পারি, তাহলে কেন আপনি বিদেশি পণ্য কিনতে যাবেন’—বলেন দেশীয় কাগজ মিল-সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, অন্য দেশগুলো যেখানে দেশীয় পণ্যকে উৎসাহিত করতে অ্যান্টিডাম্পিং শুল্ক বসিয়ে বিদেশি পণ্যকে বাধা দিচ্ছে, সেখানে উল্টো দেশে মানসম্পন্ন পণ্য থাকার পরও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডাকা দরপত্রে বিদেশি পণ্য কেনার শর্ত দেওয়ার বিষয়টি সন্দেহজনক। একশ্রেণির আমদানিকারক কমিশন দিয়ে এ ধরনের শর্ত আরোপের পেছনে সক্রিয় থাকতে পারে বলে মনে করছেন দেশীয় কাগজকল-সংশ্লিষ্টরা। বিপিএমএর তথ্য অনুযায়ী, কাগজশিল্প বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ শিল্প খাত। দেশে এখন ছোট-বড় মিলিয়ে ১০৬টি পেপার মিল রয়েছে। এসব কাগজমিলে বর্তমানে বিশ্বমানের সব ধরনের কাগজ উৎপাদিত হচ্ছে, যা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিদেশি কাগজের সমকক্ষ। বর্তমানে সরকারি দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয় করা দেশীয় উন্নত মানের কাগজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ব্যবহূত হচ্ছে। এ ছাড়া টাঁকশাল, দেশের সব শিক্ষা বোর্ড, বিভিন্ন সরকারি সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতেও দেশীয় কাগজ ব্যবহূত হচ্ছে। শুধু দেশে নয়, বিপিএমএর সদস্যভুক্ত মিলগুলোতে উৎপাদিত আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কাগজ বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ইউরোপসহ বিশ্বের ৩০টির বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করেছে। কাগজজাতীয় পণ্য রপ্তানিতে প্রায় ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এ ছাড়া আমদানি-বিকল্প পণ্য উৎপাদন করে বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করে এই শিল্প খাত জাতীয় অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিটফোর্ডের ঘটনায় ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
মিটফোর্ডের ঘটনায় ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে