শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

নির্বাচনে বিদেশি কাগজ কেনার আড়ালে অবৈধ বাণিজ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে বিদেশি কাগজ কেনার আড়ালে অবৈধ বাণিজ্য

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুদ্রণকাজের জন্য বিদেশি কাগজ কেনার আড়ালে কোটি কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের একটি সংঘবদ্ধ চক্র। জানা গেছে, প্রভাবশালী এ চক্রের সদস্যরা বিপুল পরিমাণ অবৈধ আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে দেশীয় উন্নত মানের কাগজশিল্প ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র করছে। স্টেশনারি অফিসের টেন্ডারে অংশ নেওয়া সর্বনিম্ন দরদাতাকে ডিঙিয়ে চতুর্থ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানের পাঁয়তারাও করছে। আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবৈধভাবে নিম্নমানের বিদেশি কাগজ কিনে দেশকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে স্টেশনারি অফিসের রাঘববোয়ালরা। জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে ১০ সেপ্টেম্বর সাদা অফসেট কাগজ ক্রয়ে গুরুতর অনিয়ম ও সরকারি অর্থের অপচয়ের কথা উল্লেখ করে কার্যাদেশ পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে যাওয়া একটি ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠান পত্র দিয়েছে। এই পত্রের অনুলিপি দেওয়া হয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালককে।

ওই পত্রে বলা হয়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুদ্রণকাজের জন্য উন্নত মানের সাদা অফসেট কাগজ সংগ্রহ বা ক্রয়ের দরপত্র ৯ আগস্ট আহ্বান করে বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস। এ দরপত্রে অংশগ্রহণকারী ছয়টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ঘোষিত হয় ওই ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠান। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, বিপুল পরিমাণ অবৈধ আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতা ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানকে ডিঙিয়ে চতুর্থ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানের পাঁয়তারা চলছে। উল্লেখ্য, ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানটি প্রতি রিম ২ হাজার ২৩১ টাকা হিসেবে মোট ১১ কোটি ৮৭ লাখ ৪৯ হাজার ৪৩৭ টাকা এবং চতুর্থ দর প্রদানকারী প্রতি রিম ৩ হাজার ৬৬৩ টাকা দরে মোট ১৯ কোটি ৪৯ লাখ ৭০ হাজার ৫০১ টাকা দর প্রদান করেছিল। চতুর্থ দর প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানটি কার্যাদেশ পেলে সরকারের আর্থিক ক্ষতি হবে ৭ কোটি ৬২ লাখ ২১ হাজার ৬৪ টাকা। পত্রে বলা হয়, ওই ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের কাগজ বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে রপ্তানি হচ্ছে। তাদের কাগজ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে সমাদৃত। দেশীয় কাগজশিল্পের স্বার্থে ভুক্তভোগী প্রতিষ্ঠানটি স্টেশনারি অফিসকে বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছে। এই দরপত্রের সঙ্গে সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেসে কাগজের টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন, যেমন কাগজের জিএসএম (গ্রাম পার স্কয়ার মিটার) ব্রাস্টিং ফ্যাক্টর, ব্রাইটনেস, স্মুথনেস, কেলিপার, ওপাসিটি ইত্যাদি বিষয়ে পরীক্ষা করিয়ে কাগজের গুণগত মান এবং তুলনামূলক দর বিবেচনায় নিয়ে ক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

পত্রে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদন ছাড়া বিদেশি পণ্য আমদানি ও বাজারজাত করলে জেল-জরিমানাসহ অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে। তাই অবৈধভাবে নিম্নমানের বিদেশি কাগজ ক্রয় করলে আইনের সরাসরি লঙ্ঘন হবে এবং একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী লাভবান হলেও দেশের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হবে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের উপপরিচালক সরোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিদেশি কাগজ কেনার ক্ষেত্রে আইনের লঙ্ঘন হলে আমার কিছু করার নেই। আসলে যে যেটা চায় সেটাই দিই। আমাদের কাছে চাহিদা প্রদানকারী যা চায়, আমরা তেমন কাগজ ক্রয় করি। আর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।’

এর আগে ওই সংঘবদ্ধ চক্রটির সদস্যরা দেশীয় মানসম্পন্ন কাগজ উপেক্ষা করে আমদানি করা বিদেশি কাগজ গছিয়ে দিয়ে মোটা অঙ্কের কমিশন পাওয়ার জন্য উঠেপড়ে লাগে। তারা বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের মাধ্যমে কাগজ সংগ্রহের জন্য ডাকা দরপত্রের (টেন্ডার) ভাষায় এমন শর্ত জুড়ে দিয়েছে, যাতে দেশীয় কাগজশিল্পের মিলগুলো অংশগ্রহণই করতে না পারে। এমনকি সরকারের ক্রয় নীতিমালার লঙ্ঘন করে শর্তের মধ্যে বিদেশি ব্র্যান্ডের নামও উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। দরপত্রের শর্তে এ ধরনের সুনির্দিষ্ট ব্র্যান্ড ও বিদেশি কাগজের উল্লেখ করার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে দেশীয় কাগজ মিলগুলো। বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমএ) সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশীয় পণ্য উপেক্ষা করে বিদেশি পণ্য কেনার জন্য এ ধরনের শর্ত আরোপের পেছনে মূলত মোটা অঙ্কের কমিশনের বিষয়টি কাজ করছে। একশ্রেণির আমদানিকারক বিদেশি নিম্নমানের কাগজ গছিয়ে দিতে টেন্ডারে বিশেষ শর্ত আরোপ করিয়েছে, যা সরকারি নীতিমালার পরিপন্থী।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মুদ্রণকাজের জন্য ৫৩ হাজার ২২৭ রিম কাগজ ক্রয়ের লক্ষ্যে ২২ জুলাই দরপত্র আহ্বান করে বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস। অফিসের উপপরিচালক সরোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ওই দরপত্রে প্যাকেজ/পণ্য বর্ণনায় উন্নত মানের সাদা অফসেট কাগজ উল্লেখ করে ব্র্যাকেটে আবার ‘(বিদেশি)’ শব্দটি বসিয়ে দেওয়া হয়। ‘পেপার ওয়ান’ নামে একটি বিদেশি কাগজের নামও সেখানে উল্লেখ করে দেওয়া হয়। বিপিএমএ মনে করছে, এ ধরনের সুনির্দিষ্ট ব্র্যান্ড ও দেশের নাম উল্লেখ করে দরপত্র আহ্বান করা সরকারি ক্রয় নীতিমালার পরিপন্থী। এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বিপিএমএর সচিব এ কে এম নওশেরুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানে দেশীয় পণ্যের বিকাশে নানা ধরনের প্রণোদনা দিচ্ছেন, সেখানে দেশীয় শিল্পকে বাদ দিয়ে বিদেশি পণ্য কিনতে শর্ত দিয়ে দরপত্র আহ্বান করা সরকারি ক্রয়নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের পারচেজ পলিসি অনুযায়ী বিদেশি পণ্যকে উৎসাহিত করার সুযোগ নেই। সেখানে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান কীভাবে বিদেশি কাগজ উল্লেখ করে দিয়ে দরপত্র আহ্বান করে সেটি আমাদের বোধগম্য নয়।’

বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের উপপরিচালক সরোয়ার হোসেন ১ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছিলেন, ‘পণ্য কেনার বিষয়ে আমাদের নিজস্ব কোনো পছন্দ নেই। সরকারের মুদ্রণ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিপিপি) যে ধরনের পণ্য চায় আমরা সে ধরনের পণ্যের দরপত্র আহ্বান করি।’ নির্বাচনী কাজের জন্য নির্বাচন কমিশন বিদেশি কাগজ চেয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন কী চেয়েছে সেটি আমি বলতে পারব না। তবে ডিপিপি আমাদের কাছে বিদেশি কাগজ চেয়েছে।’

বাংলাদেশ পেপার মিল অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান, দরপত্র আহ্বানকারী প্রতিষ্ঠান দরপত্রের শর্তে চাহিদাকৃত কাগজের বিবরণ, যেমন জিএসএম, ব্রাইটনেস, ওপাসিটির মতো কারিগরি বিষয় উল্লেখ করে দিতে পারে। এর ফলে মানসম্পন্ন কাগজ উৎপাদনকারী দেশি-বিদেশি উভয় ধরনের প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। অন্যদিকে ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষেও অধিকসংখ্যক অংশগ্রহণকারীর কাছ থেকে প্রতিযোগিতামূলক দরে কাঙ্ক্ষিত মানের পণ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে। কিন্তু শর্ত দিয়ে বিদেশি পণ্য উল্লেখ করার বিষয়টি দেশীয় স্বার্থবিরোধী কাজ। ‘আমরা দেশীয় শিল্প যদি বিদেশি কোম্পানির চেয়ে ভালো মানের কাগজ প্রতিযোগিতামূলক দামে দিতে পারি, তাহলে কেন আপনি বিদেশি পণ্য কিনতে যাবেন’—বলেন দেশীয় কাগজ মিল-সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, অন্য দেশগুলো যেখানে দেশীয় পণ্যকে উৎসাহিত করতে অ্যান্টিডাম্পিং শুল্ক বসিয়ে বিদেশি পণ্যকে বাধা দিচ্ছে, সেখানে উল্টো দেশে মানসম্পন্ন পণ্য থাকার পরও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডাকা দরপত্রে বিদেশি পণ্য কেনার শর্ত দেওয়ার বিষয়টি সন্দেহজনক। একশ্রেণির আমদানিকারক কমিশন দিয়ে এ ধরনের শর্ত আরোপের পেছনে সক্রিয় থাকতে পারে বলে মনে করছেন দেশীয় কাগজকল-সংশ্লিষ্টরা। বিপিএমএর তথ্য অনুযায়ী, কাগজশিল্প বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ শিল্প খাত। দেশে এখন ছোট-বড় মিলিয়ে ১০৬টি পেপার মিল রয়েছে। এসব কাগজমিলে বর্তমানে বিশ্বমানের সব ধরনের কাগজ উৎপাদিত হচ্ছে, যা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিদেশি কাগজের সমকক্ষ। বর্তমানে সরকারি দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয় করা দেশীয় উন্নত মানের কাগজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ব্যবহূত হচ্ছে। এ ছাড়া টাঁকশাল, দেশের সব শিক্ষা বোর্ড, বিভিন্ন সরকারি সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতেও দেশীয় কাগজ ব্যবহূত হচ্ছে। শুধু দেশে নয়, বিপিএমএর সদস্যভুক্ত মিলগুলোতে উৎপাদিত আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কাগজ বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ইউরোপসহ বিশ্বের ৩০টির বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ কাগজ ও কাগজজাতীয় পণ্য রপ্তানি করে প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করেছে। কাগজজাতীয় পণ্য রপ্তানিতে প্রায় ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এ ছাড়া আমদানি-বিকল্প পণ্য উৎপাদন করে বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করে এই শিল্প খাত জাতীয় অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিখোঁজের ছয় বছর পর কাস্টমস কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় বছর পর কাস্টমস কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
অস্থায়ী দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের দখলে ফুটপাত
অস্থায়ী দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের দখলে ফুটপাত
পদ্মাপাড়ে বুদবুদ নিয়ে চাঞ্চল্য
পদ্মাপাড়ে বুদবুদ নিয়ে চাঞ্চল্য
বইমেলা আয়োজনে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম
বইমেলা আয়োজনে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম
চুরির অপবাদে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
চুরির অপবাদে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার সর্বনিম্ন ৩০ হাজার করার দাবি
সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার সর্বনিম্ন ৩০ হাজার করার দাবি
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ৯
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ৯
১৫৩ ইউনিয়নকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা
১৫৩ ইউনিয়নকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা
হাই কোর্টের ৯ দফা তিন সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ
হাই কোর্টের ৯ দফা তিন সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন নিহত আজাদের স্ত্রী
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন নিহত আজাদের স্ত্রী
উৎসবে মেতেছে পাহাড়
উৎসবে মেতেছে পাহাড়
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের এবার যমুনামুখী লংমার্চ
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের এবার যমুনামুখী লংমার্চ
সর্বশেষ খবর
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১২ মিনিট আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে