শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কী চায় ইসলামী দলগুলো

প্রিন্ট ভার্সন
কী চায় ইসলামী দলগুলো

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ইসলামী দলগুলোর কার্যক্রম অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছে। নানা সংকটে মাঠেই থাকতে পারছেন না তারা। তার ওপর নিজেদের মধ্যেও রয়েছে নানা দ্বন্দ্ব। ইসলামী দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ

সভা-সমাবেশের সমান সুযোগ দিতে হবে

পীর চরমোনাই

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি  সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই বলেছেন, সরকারি দলের সভা-সমাবেশ করতে  কোনো ধরনের ঝামেলা পোহাতে হয় না। কিন্তু বিরোধীদলীয় সভা-সমাবেশে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি করা হয়। এ কারণেও মাঠের কর্মকা  কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এ দেশে দুই ধরনের  আচরণ রাজনীতিতে একটি অশনিসংকেত। এ অবস্থা একটি স্বাধীন সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক দেশে কাম্য হতে পারে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে একথা বলেন তিনি। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী আন্দোলনের কার্যক্রম স্থবির এমন নয়। চলমান ইস্যুগুলোতে ব্যাপক আন্দোলন সংগ্রাম করছে। দ্রবমূল্য, কাশ্মীর, আসামের এনআরসিসহ বাংলাদেশের চলমান যে কোনো ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তাছাড়া বিভিন্ন জেলায়, বিভাগীয় শহরগুলোতে বিভাগীয় সমাবেশের মাধ্যমে সরকারের অন্যায়, জুলুম ও নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজপথে সরব ভূমিকা পালন করছে। ইসলামী আন্দোলন মাঠ ছাড়েনি। পীর চরমোনাই বলেন, জনগণকে কল্যাণধর্মী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ব্যাপক দাওয়াতি কার্যক্রম চলছে। নেতা-কর্মীদের আদর্শিক মান উন্নয়নের জন্যও আত্মশুদ্ধিমূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মশালাও চলছে। ইসলামী আন্দোলন সম্পর্কে পীর চরমোনাই বলেন, গত নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে জনগণের ব্যাপক স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া লক্ষ্য করেছিলাম। কিন্তু নজিরবিহীন ভোট ডাকাতির কারণে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মাঝে রাজনীতি নিয়ে বিরূপ মনোভাবের সৃষ্টি হয়। জনগণ প্রচলিত দূষিত, বিষাক্ত, কলুষিত ও নোংরা রাজনীতির ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। জনগণ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়। এ লক্ষ্যে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও আল্লাহর রহমতে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলছে। পীর চরমোনাই বলেন, ক্যাসিনো আক্রান্ত আওয়ামী লীগের কিছু চুনোপুঁটি নেতা গ্রেফতার করলেও রাঘব বোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। পিয়াজ নিয়ে তেলেসমাতি চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সরকার বাজার কোনোক্রমেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। কারণ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী দলগুলোর লক্ষ্য দীন কায়েম। কল্যাণধর্মী রাজনীতি হলে ইসলামী দলের মধ্যে অনৈক্য ও বিভেদ থাকতে পারে না। তা ছাড়া এক প্ল্যাটফরমে আসতে না পারার অন্যতম কারণ পার্থিব লোভ ও ক্ষমতার মোহ। দেশের সামগ্রিক প্রসঙ্গে পীর চরমোনাই বলেন, দেশ চরম অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমাহীন দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, খুন, গুম, ঘুষ, ঋণখেলাপি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে জনগণের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার চরমভাবে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। জানমালের নিরাপত্তা নেই, শিক্ষার সুষ্ঠু কোনো পরিবেশ নেই। সুস্থ রাজনীতির কোনো পরিবেশ নেই। ক্ষমতাসীন দলের লোকজন দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাচ্ছে। ফলে বর্তমানে শেয়ারবাজারে চরম ধস নেমেছে। মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে উঠছে। জনগণের মনে একধরনের শঙ্কা বিরাজ করছে। দিন দিন রাজনৈতিক শিষ্টাচার মারাত্মক অবনতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। এ দেশে যে কোনোভাবেই ক্ষমতায় থাকা ও ক্ষমতায় যাওয়াই রাজনৈতিক শিষ্টাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ খুবই হিংসাত্মক, ধ্বংসাত্মক ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। সরকারের সফলতা-ব্যর্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেখানে সরকারই অবৈধ সেখানে সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে বলার কী আছে? সরকার বড় বড় প্রজেক্টের নামে বড় বড় দুর্নীতি করছে। ক্ষমতা হারালেই দুর্নীতি ফুটে উঠবে। দেশের সম্পদ ক্ষমতাসীনদের হাতে কুক্ষিগত। রাস্তাঘাটের অবকাঠামোগত কিছু উন্নয়ন হলেও তার ব্যয়সীমা পাশের দেশগুলোর তুলনায় তিন-চার গুণ বেশি।

নিতে হবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা

মুফতি ফয়জুল্লাহ

ইসলামী ঐক্যজোটের  মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেছেন, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অভাবে ইসলামী দলগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না। লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে ইসলামী দলগুলোকে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলামী দলগুলোকে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আদর্শ বাস্তবায়নসহ আদেশ-নিষেধকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিদ্যমান জোটগুলোর বাইরে আলাদা একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা তাতে সফল হতে পারিনি। আমরা কিন্তু আমাদের নিজস্ব চিন্তাধারা, পরিকল্পনা বা পদ্ধতি ঠিক রেখেই দেশ, জাতি ও ইসলামের বৃহত্তর কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হতে পারতাম। কিন্তু একটা অদৃশ্য বাধা আমাদের এক হতে দেয়নি বা দিচ্ছে না। এই সহজ দৃষ্টিভঙ্গি, সরল কনসেপ্ট আমরা কেন যেন বুঝতে চাই না। তিনি বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট দেশের হক্কানি ওলামায়ে কিরাম ও ধর্মপ্রাণ জনতার শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম। সারা দেশে দলের সাংগঠনিক তৎপরতা আরও জোরদার করা হচ্ছে। জনগণের সমর্থন নিয়ে মানবতার কল্যাণ, সামাজিক ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক মদিনার আদলে একটি সমৃদ্ধ, সুশৃঙ্খল শান্তিবাদী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা আমাদের লক্ষ্য। ইসলামী দলগুলোর রাজনীতি প্রসঙ্গে মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রতিটি হক্কানি ইসলামী দল রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। নিজ নিজ অবস্থান থেকে ইসলামী দলগুলো এই সহজ বিষয়টা যত দ্রুত উপলব্ধি করে ঐক্যের পথে চলতে শিখবে, তত তাড়াতাড়ি ইসলাম, দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধিত হবে। আর নির্বাচনের পর দলগুলোর কর্মকা  নেই এটা একদমই ঠিক নয়। সবাই যার যার মতো কাজ করছে। সাংগঠনিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রিয় স্বদেশ সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল প্রকল্প, তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান অভিযান খুশির খবর। কিন্তু ব্যাংকিং খাতে আর্থিক কেলেঙ্কারি ও খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি ইত্যাদি বিষয়ে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সরকারের উচিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা। মাদকের বিরুদ্ধে জিহাদ জোরদার করা। স্বাস্থ্য খাতে অধিক মনোযোগী হওয়া। শিক্ষা নৈতিকতাসমৃদ্ধ করে এ খাতকে ঢেলে সাজিয়ে কলঙ্কমুক্ত করা। মানুষকে শহরমুখী থেকে বিরত রাখতে পরিকল্পনা করে সুনির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলকে শহর হিসেবে গড়ে তোলা। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে আরও বেশি তৎপর হওয়া। ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি জোর দেওয়া ইত্যাদি। মুফতি ফয়জুল্লাহ আরও বলেন, কওমি মাদ্রাসাকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলা যেমন অন্যায় ও ভুল তেমন কেউ যদি এখন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা প্রাইভেট ভার্সিটিগুলোকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলেন কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারের দীনদার ছেলেগুলোকে ঢালাওভাবে সন্ত্রাসী আখ্যা দেন তাকেও আমরা ভুল ও অন্যায় মনে করি। মসজিদ-মাদ্রাসা, ইন্টারনেট, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, প্রাইভেট ভার্সিটি, সব দীনদার মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখা এবং এ-জাতীয় ঢালাও সমীকরণে আমরা বিশ্বাসী নই। তিনি বলেন, সংকট ও সহিংসতার সব পন্থা রোধ, গোঁড়ামি অথবা অন্য ধর্মাবলম্বীদের ওপর থাবা কিংবা ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসবাদের উত্তাল ঢেউ বন্ধ করতে হলে ইসলামের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইসলামের সঠিক জ্ঞানচর্চা বৃদ্ধি করতে হবে। আমাদের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে আমাদের প্রয়োজন সামনে রেখে জাতীয় চেতনা ও আদর্শের আলোকে। শিক্ষার সব ক্ষেত্রে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

পদ্ধতিগত গরমিল দূর করতে হবে

মাওলানা হাসানাত আমিনী

খেলাফতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির ও হেফাজতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারি আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, ইসলামী দলগুলোয় মৌলিক কোনো বিভেদ নেই। সবাই ইসলামী হুকুমত কায়েমের লক্ষ্যে কাজ করছে। লক্ষ্য এক হলেও পদ্ধতিগত কিছু গরমিল রয়েছে। পদ্ধতিগত এ গরমিল দূর করতে হবে। একেই অনেকে  বিভেদ ভাবেন; যা ঠিক নয়। একটি গণতান্ত্রিক দেশে প্রতিটি দলের নিজস্ব চিন্তা-চেতনা ও পদ্ধতি অবলম্বনের সুযোগ রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে ইসলামী দলগুলো পৃথক পথ অবলম্বন করলেও ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনে সব সময় ঐক্যবদ্ধ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে দলের কার্যক্রম স্বভাবিকভাবেই চলছে। বাংলাদেশকে একটি জনকল্যাণমুখী আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নানামুখী পরিকল্পনা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত মনে হচ্ছে। তবে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি কখন কোন দিকে মোড় নেয় তা বলা কঠিন। অতীতে শান্ত পরিস্থিতি হঠাৎ অশান্ত হতে দেখেছি। তবে দেশে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি বহাল থাকুক সব সময় এটাই কাম্য। মাওলানা হাসানাত আমিনী সরকারের সফলতা ও ব্যর্থতা প্রসঙ্গে বলেন, ‘শিক্ষা, কূটনীতিসহ বেশ কিছু বিষয়ে সরকার সাফল্যের দাবিদার। এ ছাড়া বিশ্বমন্দার মাঝেও গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের সারা বিশ্বে সম্মানজনক স্থান ধরে রাখা, বিদেশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, জনশক্তি রপ্তানিতে অগ্রগতি, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পাতালরেলসহ নানামুখী চলমান উন্নয়নকাজ, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা, দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকবিরোধী অভিযান এগুলো অবশ্যই সরকারের সফলতা। সাফল্য-ব্যর্থতার হিসাব-নিকাশ করলে এ সরকারের সফলতা যেমন রয়েছে, ব্যর্থতা কম নয়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব, টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি-সন্ত্রাস, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার, নারী ধর্ষণ, দুর্নীতি বৃদ্ধি, দেশব্যাপী ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নামধারী কিছু দুর্বৃত্তের বেপরোয়া দুর্বৃত্তপনা, রাজধানীর অসহনীয় যানজট, গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি ইত্যাদি সরকারের বড় ব্যর্থতা। ইসলামী দলগুলোকে একমঞ্চে আনার ক্ষেত্রে আপনার দল কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করবে কিনা- জানতে চাইলে আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট সব সময় ঐক্যের পক্ষে। আমরা মনে করি ইসলামী শক্তি একমঞ্চে এলে ইসলামী জনতার হৃদয়ে আবার আশার আলো জ্বলে উঠবে। দেশে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। ২০০১, ২০০৯, ২০১১, ২০১৩ সালে যখনই ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্যের প্রচেষ্টা চালিয়েছি, সফল হয়েছি। কিন্তু রাজনৈতিক আন্দোলন, নির্বাচনের বেলায় ইসলামী দলগুলোয় ঐক্যের প্রবণতা কম, এটা দুঃখজনক। বিগত নির্বাচনের আগেও ইসলামী ঐক্যজোট ঐক্যের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। এতে আমরা হতাশ নই। আশা করি, ভবিষ্যতে ইসলামী দলগুলো আবারও একমঞ্চে ও একই প্ল্যাটফরমে ঐক্যবদ্ধ হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে