শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কী চায় ইসলামী দলগুলো

প্রিন্ট ভার্সন
কী চায় ইসলামী দলগুলো

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ইসলামী দলগুলোর কার্যক্রম অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছে। নানা সংকটে মাঠেই থাকতে পারছেন না তারা। তার ওপর নিজেদের মধ্যেও রয়েছে নানা দ্বন্দ্ব। ইসলামী দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ

সভা-সমাবেশের সমান সুযোগ দিতে হবে

পীর চরমোনাই

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি  সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই বলেছেন, সরকারি দলের সভা-সমাবেশ করতে  কোনো ধরনের ঝামেলা পোহাতে হয় না। কিন্তু বিরোধীদলীয় সভা-সমাবেশে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি করা হয়। এ কারণেও মাঠের কর্মকা  কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এ দেশে দুই ধরনের  আচরণ রাজনীতিতে একটি অশনিসংকেত। এ অবস্থা একটি স্বাধীন সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক দেশে কাম্য হতে পারে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে একথা বলেন তিনি। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী আন্দোলনের কার্যক্রম স্থবির এমন নয়। চলমান ইস্যুগুলোতে ব্যাপক আন্দোলন সংগ্রাম করছে। দ্রবমূল্য, কাশ্মীর, আসামের এনআরসিসহ বাংলাদেশের চলমান যে কোনো ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তাছাড়া বিভিন্ন জেলায়, বিভাগীয় শহরগুলোতে বিভাগীয় সমাবেশের মাধ্যমে সরকারের অন্যায়, জুলুম ও নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজপথে সরব ভূমিকা পালন করছে। ইসলামী আন্দোলন মাঠ ছাড়েনি। পীর চরমোনাই বলেন, জনগণকে কল্যাণধর্মী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ব্যাপক দাওয়াতি কার্যক্রম চলছে। নেতা-কর্মীদের আদর্শিক মান উন্নয়নের জন্যও আত্মশুদ্ধিমূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মশালাও চলছে। ইসলামী আন্দোলন সম্পর্কে পীর চরমোনাই বলেন, গত নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে জনগণের ব্যাপক স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া লক্ষ্য করেছিলাম। কিন্তু নজিরবিহীন ভোট ডাকাতির কারণে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মাঝে রাজনীতি নিয়ে বিরূপ মনোভাবের সৃষ্টি হয়। জনগণ প্রচলিত দূষিত, বিষাক্ত, কলুষিত ও নোংরা রাজনীতির ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। জনগণ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়। এ লক্ষ্যে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও আল্লাহর রহমতে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলছে। পীর চরমোনাই বলেন, ক্যাসিনো আক্রান্ত আওয়ামী লীগের কিছু চুনোপুঁটি নেতা গ্রেফতার করলেও রাঘব বোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। পিয়াজ নিয়ে তেলেসমাতি চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সরকার বাজার কোনোক্রমেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। কারণ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী দলগুলোর লক্ষ্য দীন কায়েম। কল্যাণধর্মী রাজনীতি হলে ইসলামী দলের মধ্যে অনৈক্য ও বিভেদ থাকতে পারে না। তা ছাড়া এক প্ল্যাটফরমে আসতে না পারার অন্যতম কারণ পার্থিব লোভ ও ক্ষমতার মোহ। দেশের সামগ্রিক প্রসঙ্গে পীর চরমোনাই বলেন, দেশ চরম অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমাহীন দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, খুন, গুম, ঘুষ, ঋণখেলাপি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে জনগণের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার চরমভাবে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। জানমালের নিরাপত্তা নেই, শিক্ষার সুষ্ঠু কোনো পরিবেশ নেই। সুস্থ রাজনীতির কোনো পরিবেশ নেই। ক্ষমতাসীন দলের লোকজন দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাচ্ছে। ফলে বর্তমানে শেয়ারবাজারে চরম ধস নেমেছে। মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে উঠছে। জনগণের মনে একধরনের শঙ্কা বিরাজ করছে। দিন দিন রাজনৈতিক শিষ্টাচার মারাত্মক অবনতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। এ দেশে যে কোনোভাবেই ক্ষমতায় থাকা ও ক্ষমতায় যাওয়াই রাজনৈতিক শিষ্টাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ খুবই হিংসাত্মক, ধ্বংসাত্মক ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। সরকারের সফলতা-ব্যর্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেখানে সরকারই অবৈধ সেখানে সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে বলার কী আছে? সরকার বড় বড় প্রজেক্টের নামে বড় বড় দুর্নীতি করছে। ক্ষমতা হারালেই দুর্নীতি ফুটে উঠবে। দেশের সম্পদ ক্ষমতাসীনদের হাতে কুক্ষিগত। রাস্তাঘাটের অবকাঠামোগত কিছু উন্নয়ন হলেও তার ব্যয়সীমা পাশের দেশগুলোর তুলনায় তিন-চার গুণ বেশি।

নিতে হবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা

মুফতি ফয়জুল্লাহ

ইসলামী ঐক্যজোটের  মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেছেন, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অভাবে ইসলামী দলগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না। লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে ইসলামী দলগুলোকে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলামী দলগুলোকে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আদর্শ বাস্তবায়নসহ আদেশ-নিষেধকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিদ্যমান জোটগুলোর বাইরে আলাদা একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা তাতে সফল হতে পারিনি। আমরা কিন্তু আমাদের নিজস্ব চিন্তাধারা, পরিকল্পনা বা পদ্ধতি ঠিক রেখেই দেশ, জাতি ও ইসলামের বৃহত্তর কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হতে পারতাম। কিন্তু একটা অদৃশ্য বাধা আমাদের এক হতে দেয়নি বা দিচ্ছে না। এই সহজ দৃষ্টিভঙ্গি, সরল কনসেপ্ট আমরা কেন যেন বুঝতে চাই না। তিনি বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট দেশের হক্কানি ওলামায়ে কিরাম ও ধর্মপ্রাণ জনতার শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম। সারা দেশে দলের সাংগঠনিক তৎপরতা আরও জোরদার করা হচ্ছে। জনগণের সমর্থন নিয়ে মানবতার কল্যাণ, সামাজিক ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক মদিনার আদলে একটি সমৃদ্ধ, সুশৃঙ্খল শান্তিবাদী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা আমাদের লক্ষ্য। ইসলামী দলগুলোর রাজনীতি প্রসঙ্গে মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রতিটি হক্কানি ইসলামী দল রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। নিজ নিজ অবস্থান থেকে ইসলামী দলগুলো এই সহজ বিষয়টা যত দ্রুত উপলব্ধি করে ঐক্যের পথে চলতে শিখবে, তত তাড়াতাড়ি ইসলাম, দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধিত হবে। আর নির্বাচনের পর দলগুলোর কর্মকা  নেই এটা একদমই ঠিক নয়। সবাই যার যার মতো কাজ করছে। সাংগঠনিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রিয় স্বদেশ সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল প্রকল্প, তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান অভিযান খুশির খবর। কিন্তু ব্যাংকিং খাতে আর্থিক কেলেঙ্কারি ও খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি ইত্যাদি বিষয়ে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সরকারের উচিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা। মাদকের বিরুদ্ধে জিহাদ জোরদার করা। স্বাস্থ্য খাতে অধিক মনোযোগী হওয়া। শিক্ষা নৈতিকতাসমৃদ্ধ করে এ খাতকে ঢেলে সাজিয়ে কলঙ্কমুক্ত করা। মানুষকে শহরমুখী থেকে বিরত রাখতে পরিকল্পনা করে সুনির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলকে শহর হিসেবে গড়ে তোলা। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে আরও বেশি তৎপর হওয়া। ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি জোর দেওয়া ইত্যাদি। মুফতি ফয়জুল্লাহ আরও বলেন, কওমি মাদ্রাসাকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলা যেমন অন্যায় ও ভুল তেমন কেউ যদি এখন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা প্রাইভেট ভার্সিটিগুলোকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলেন কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারের দীনদার ছেলেগুলোকে ঢালাওভাবে সন্ত্রাসী আখ্যা দেন তাকেও আমরা ভুল ও অন্যায় মনে করি। মসজিদ-মাদ্রাসা, ইন্টারনেট, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, প্রাইভেট ভার্সিটি, সব দীনদার মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখা এবং এ-জাতীয় ঢালাও সমীকরণে আমরা বিশ্বাসী নই। তিনি বলেন, সংকট ও সহিংসতার সব পন্থা রোধ, গোঁড়ামি অথবা অন্য ধর্মাবলম্বীদের ওপর থাবা কিংবা ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসবাদের উত্তাল ঢেউ বন্ধ করতে হলে ইসলামের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইসলামের সঠিক জ্ঞানচর্চা বৃদ্ধি করতে হবে। আমাদের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে আমাদের প্রয়োজন সামনে রেখে জাতীয় চেতনা ও আদর্শের আলোকে। শিক্ষার সব ক্ষেত্রে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

পদ্ধতিগত গরমিল দূর করতে হবে

মাওলানা হাসানাত আমিনী

খেলাফতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির ও হেফাজতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারি আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, ইসলামী দলগুলোয় মৌলিক কোনো বিভেদ নেই। সবাই ইসলামী হুকুমত কায়েমের লক্ষ্যে কাজ করছে। লক্ষ্য এক হলেও পদ্ধতিগত কিছু গরমিল রয়েছে। পদ্ধতিগত এ গরমিল দূর করতে হবে। একেই অনেকে  বিভেদ ভাবেন; যা ঠিক নয়। একটি গণতান্ত্রিক দেশে প্রতিটি দলের নিজস্ব চিন্তা-চেতনা ও পদ্ধতি অবলম্বনের সুযোগ রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে ইসলামী দলগুলো পৃথক পথ অবলম্বন করলেও ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনে সব সময় ঐক্যবদ্ধ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে দলের কার্যক্রম স্বভাবিকভাবেই চলছে। বাংলাদেশকে একটি জনকল্যাণমুখী আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নানামুখী পরিকল্পনা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত মনে হচ্ছে। তবে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি কখন কোন দিকে মোড় নেয় তা বলা কঠিন। অতীতে শান্ত পরিস্থিতি হঠাৎ অশান্ত হতে দেখেছি। তবে দেশে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি বহাল থাকুক সব সময় এটাই কাম্য। মাওলানা হাসানাত আমিনী সরকারের সফলতা ও ব্যর্থতা প্রসঙ্গে বলেন, ‘শিক্ষা, কূটনীতিসহ বেশ কিছু বিষয়ে সরকার সাফল্যের দাবিদার। এ ছাড়া বিশ্বমন্দার মাঝেও গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের সারা বিশ্বে সম্মানজনক স্থান ধরে রাখা, বিদেশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, জনশক্তি রপ্তানিতে অগ্রগতি, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পাতালরেলসহ নানামুখী চলমান উন্নয়নকাজ, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা, দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকবিরোধী অভিযান এগুলো অবশ্যই সরকারের সফলতা। সাফল্য-ব্যর্থতার হিসাব-নিকাশ করলে এ সরকারের সফলতা যেমন রয়েছে, ব্যর্থতা কম নয়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব, টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি-সন্ত্রাস, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার, নারী ধর্ষণ, দুর্নীতি বৃদ্ধি, দেশব্যাপী ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নামধারী কিছু দুর্বৃত্তের বেপরোয়া দুর্বৃত্তপনা, রাজধানীর অসহনীয় যানজট, গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি ইত্যাদি সরকারের বড় ব্যর্থতা। ইসলামী দলগুলোকে একমঞ্চে আনার ক্ষেত্রে আপনার দল কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করবে কিনা- জানতে চাইলে আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট সব সময় ঐক্যের পক্ষে। আমরা মনে করি ইসলামী শক্তি একমঞ্চে এলে ইসলামী জনতার হৃদয়ে আবার আশার আলো জ্বলে উঠবে। দেশে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। ২০০১, ২০০৯, ২০১১, ২০১৩ সালে যখনই ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্যের প্রচেষ্টা চালিয়েছি, সফল হয়েছি। কিন্তু রাজনৈতিক আন্দোলন, নির্বাচনের বেলায় ইসলামী দলগুলোয় ঐক্যের প্রবণতা কম, এটা দুঃখজনক। বিগত নির্বাচনের আগেও ইসলামী ঐক্যজোট ঐক্যের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। এতে আমরা হতাশ নই। আশা করি, ভবিষ্যতে ইসলামী দলগুলো আবারও একমঞ্চে ও একই প্ল্যাটফরমে ঐক্যবদ্ধ হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা