শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কী চায় ইসলামী দলগুলো

প্রিন্ট ভার্সন
কী চায় ইসলামী দলগুলো

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ইসলামী দলগুলোর কার্যক্রম অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছে। নানা সংকটে মাঠেই থাকতে পারছেন না তারা। তার ওপর নিজেদের মধ্যেও রয়েছে নানা দ্বন্দ্ব। ইসলামী দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ

সভা-সমাবেশের সমান সুযোগ দিতে হবে

পীর চরমোনাই

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি  সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই বলেছেন, সরকারি দলের সভা-সমাবেশ করতে  কোনো ধরনের ঝামেলা পোহাতে হয় না। কিন্তু বিরোধীদলীয় সভা-সমাবেশে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি করা হয়। এ কারণেও মাঠের কর্মকা  কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এ দেশে দুই ধরনের  আচরণ রাজনীতিতে একটি অশনিসংকেত। এ অবস্থা একটি স্বাধীন সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক দেশে কাম্য হতে পারে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে একথা বলেন তিনি। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী আন্দোলনের কার্যক্রম স্থবির এমন নয়। চলমান ইস্যুগুলোতে ব্যাপক আন্দোলন সংগ্রাম করছে। দ্রবমূল্য, কাশ্মীর, আসামের এনআরসিসহ বাংলাদেশের চলমান যে কোনো ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তাছাড়া বিভিন্ন জেলায়, বিভাগীয় শহরগুলোতে বিভাগীয় সমাবেশের মাধ্যমে সরকারের অন্যায়, জুলুম ও নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজপথে সরব ভূমিকা পালন করছে। ইসলামী আন্দোলন মাঠ ছাড়েনি। পীর চরমোনাই বলেন, জনগণকে কল্যাণধর্মী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ব্যাপক দাওয়াতি কার্যক্রম চলছে। নেতা-কর্মীদের আদর্শিক মান উন্নয়নের জন্যও আত্মশুদ্ধিমূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মশালাও চলছে। ইসলামী আন্দোলন সম্পর্কে পীর চরমোনাই বলেন, গত নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে জনগণের ব্যাপক স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া লক্ষ্য করেছিলাম। কিন্তু নজিরবিহীন ভোট ডাকাতির কারণে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মাঝে রাজনীতি নিয়ে বিরূপ মনোভাবের সৃষ্টি হয়। জনগণ প্রচলিত দূষিত, বিষাক্ত, কলুষিত ও নোংরা রাজনীতির ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। জনগণ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়। এ লক্ষ্যে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও আল্লাহর রহমতে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলছে। পীর চরমোনাই বলেন, ক্যাসিনো আক্রান্ত আওয়ামী লীগের কিছু চুনোপুঁটি নেতা গ্রেফতার করলেও রাঘব বোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। পিয়াজ নিয়ে তেলেসমাতি চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সরকার বাজার কোনোক্রমেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। কারণ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী দলগুলোর লক্ষ্য দীন কায়েম। কল্যাণধর্মী রাজনীতি হলে ইসলামী দলের মধ্যে অনৈক্য ও বিভেদ থাকতে পারে না। তা ছাড়া এক প্ল্যাটফরমে আসতে না পারার অন্যতম কারণ পার্থিব লোভ ও ক্ষমতার মোহ। দেশের সামগ্রিক প্রসঙ্গে পীর চরমোনাই বলেন, দেশ চরম অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমাহীন দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, খুন, গুম, ঘুষ, ঋণখেলাপি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে জনগণের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার চরমভাবে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। জানমালের নিরাপত্তা নেই, শিক্ষার সুষ্ঠু কোনো পরিবেশ নেই। সুস্থ রাজনীতির কোনো পরিবেশ নেই। ক্ষমতাসীন দলের লোকজন দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাচ্ছে। ফলে বর্তমানে শেয়ারবাজারে চরম ধস নেমেছে। মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে উঠছে। জনগণের মনে একধরনের শঙ্কা বিরাজ করছে। দিন দিন রাজনৈতিক শিষ্টাচার মারাত্মক অবনতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। এ দেশে যে কোনোভাবেই ক্ষমতায় থাকা ও ক্ষমতায় যাওয়াই রাজনৈতিক শিষ্টাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ খুবই হিংসাত্মক, ধ্বংসাত্মক ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। সরকারের সফলতা-ব্যর্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেখানে সরকারই অবৈধ সেখানে সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে বলার কী আছে? সরকার বড় বড় প্রজেক্টের নামে বড় বড় দুর্নীতি করছে। ক্ষমতা হারালেই দুর্নীতি ফুটে উঠবে। দেশের সম্পদ ক্ষমতাসীনদের হাতে কুক্ষিগত। রাস্তাঘাটের অবকাঠামোগত কিছু উন্নয়ন হলেও তার ব্যয়সীমা পাশের দেশগুলোর তুলনায় তিন-চার গুণ বেশি।

নিতে হবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা

মুফতি ফয়জুল্লাহ

ইসলামী ঐক্যজোটের  মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেছেন, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অভাবে ইসলামী দলগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না। লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে ইসলামী দলগুলোকে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলামী দলগুলোকে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আদর্শ বাস্তবায়নসহ আদেশ-নিষেধকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিদ্যমান জোটগুলোর বাইরে আলাদা একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা তাতে সফল হতে পারিনি। আমরা কিন্তু আমাদের নিজস্ব চিন্তাধারা, পরিকল্পনা বা পদ্ধতি ঠিক রেখেই দেশ, জাতি ও ইসলামের বৃহত্তর কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হতে পারতাম। কিন্তু একটা অদৃশ্য বাধা আমাদের এক হতে দেয়নি বা দিচ্ছে না। এই সহজ দৃষ্টিভঙ্গি, সরল কনসেপ্ট আমরা কেন যেন বুঝতে চাই না। তিনি বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট দেশের হক্কানি ওলামায়ে কিরাম ও ধর্মপ্রাণ জনতার শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম। সারা দেশে দলের সাংগঠনিক তৎপরতা আরও জোরদার করা হচ্ছে। জনগণের সমর্থন নিয়ে মানবতার কল্যাণ, সামাজিক ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক মদিনার আদলে একটি সমৃদ্ধ, সুশৃঙ্খল শান্তিবাদী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা আমাদের লক্ষ্য। ইসলামী দলগুলোর রাজনীতি প্রসঙ্গে মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রতিটি হক্কানি ইসলামী দল রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। নিজ নিজ অবস্থান থেকে ইসলামী দলগুলো এই সহজ বিষয়টা যত দ্রুত উপলব্ধি করে ঐক্যের পথে চলতে শিখবে, তত তাড়াতাড়ি ইসলাম, দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধিত হবে। আর নির্বাচনের পর দলগুলোর কর্মকা  নেই এটা একদমই ঠিক নয়। সবাই যার যার মতো কাজ করছে। সাংগঠনিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রিয় স্বদেশ সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল প্রকল্প, তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান অভিযান খুশির খবর। কিন্তু ব্যাংকিং খাতে আর্থিক কেলেঙ্কারি ও খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি ইত্যাদি বিষয়ে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সরকারের উচিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা। মাদকের বিরুদ্ধে জিহাদ জোরদার করা। স্বাস্থ্য খাতে অধিক মনোযোগী হওয়া। শিক্ষা নৈতিকতাসমৃদ্ধ করে এ খাতকে ঢেলে সাজিয়ে কলঙ্কমুক্ত করা। মানুষকে শহরমুখী থেকে বিরত রাখতে পরিকল্পনা করে সুনির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলকে শহর হিসেবে গড়ে তোলা। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে আরও বেশি তৎপর হওয়া। ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি জোর দেওয়া ইত্যাদি। মুফতি ফয়জুল্লাহ আরও বলেন, কওমি মাদ্রাসাকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলা যেমন অন্যায় ও ভুল তেমন কেউ যদি এখন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা প্রাইভেট ভার্সিটিগুলোকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলেন কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারের দীনদার ছেলেগুলোকে ঢালাওভাবে সন্ত্রাসী আখ্যা দেন তাকেও আমরা ভুল ও অন্যায় মনে করি। মসজিদ-মাদ্রাসা, ইন্টারনেট, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, প্রাইভেট ভার্সিটি, সব দীনদার মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখা এবং এ-জাতীয় ঢালাও সমীকরণে আমরা বিশ্বাসী নই। তিনি বলেন, সংকট ও সহিংসতার সব পন্থা রোধ, গোঁড়ামি অথবা অন্য ধর্মাবলম্বীদের ওপর থাবা কিংবা ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসবাদের উত্তাল ঢেউ বন্ধ করতে হলে ইসলামের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইসলামের সঠিক জ্ঞানচর্চা বৃদ্ধি করতে হবে। আমাদের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে আমাদের প্রয়োজন সামনে রেখে জাতীয় চেতনা ও আদর্শের আলোকে। শিক্ষার সব ক্ষেত্রে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

পদ্ধতিগত গরমিল দূর করতে হবে

মাওলানা হাসানাত আমিনী

খেলাফতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির ও হেফাজতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারি আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, ইসলামী দলগুলোয় মৌলিক কোনো বিভেদ নেই। সবাই ইসলামী হুকুমত কায়েমের লক্ষ্যে কাজ করছে। লক্ষ্য এক হলেও পদ্ধতিগত কিছু গরমিল রয়েছে। পদ্ধতিগত এ গরমিল দূর করতে হবে। একেই অনেকে  বিভেদ ভাবেন; যা ঠিক নয়। একটি গণতান্ত্রিক দেশে প্রতিটি দলের নিজস্ব চিন্তা-চেতনা ও পদ্ধতি অবলম্বনের সুযোগ রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে ইসলামী দলগুলো পৃথক পথ অবলম্বন করলেও ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনে সব সময় ঐক্যবদ্ধ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে দলের কার্যক্রম স্বভাবিকভাবেই চলছে। বাংলাদেশকে একটি জনকল্যাণমুখী আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নানামুখী পরিকল্পনা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত মনে হচ্ছে। তবে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি কখন কোন দিকে মোড় নেয় তা বলা কঠিন। অতীতে শান্ত পরিস্থিতি হঠাৎ অশান্ত হতে দেখেছি। তবে দেশে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি বহাল থাকুক সব সময় এটাই কাম্য। মাওলানা হাসানাত আমিনী সরকারের সফলতা ও ব্যর্থতা প্রসঙ্গে বলেন, ‘শিক্ষা, কূটনীতিসহ বেশ কিছু বিষয়ে সরকার সাফল্যের দাবিদার। এ ছাড়া বিশ্বমন্দার মাঝেও গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের সারা বিশ্বে সম্মানজনক স্থান ধরে রাখা, বিদেশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, জনশক্তি রপ্তানিতে অগ্রগতি, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পাতালরেলসহ নানামুখী চলমান উন্নয়নকাজ, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা, দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকবিরোধী অভিযান এগুলো অবশ্যই সরকারের সফলতা। সাফল্য-ব্যর্থতার হিসাব-নিকাশ করলে এ সরকারের সফলতা যেমন রয়েছে, ব্যর্থতা কম নয়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব, টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি-সন্ত্রাস, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার, নারী ধর্ষণ, দুর্নীতি বৃদ্ধি, দেশব্যাপী ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নামধারী কিছু দুর্বৃত্তের বেপরোয়া দুর্বৃত্তপনা, রাজধানীর অসহনীয় যানজট, গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি ইত্যাদি সরকারের বড় ব্যর্থতা। ইসলামী দলগুলোকে একমঞ্চে আনার ক্ষেত্রে আপনার দল কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করবে কিনা- জানতে চাইলে আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট সব সময় ঐক্যের পক্ষে। আমরা মনে করি ইসলামী শক্তি একমঞ্চে এলে ইসলামী জনতার হৃদয়ে আবার আশার আলো জ্বলে উঠবে। দেশে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। ২০০১, ২০০৯, ২০১১, ২০১৩ সালে যখনই ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্যের প্রচেষ্টা চালিয়েছি, সফল হয়েছি। কিন্তু রাজনৈতিক আন্দোলন, নির্বাচনের বেলায় ইসলামী দলগুলোয় ঐক্যের প্রবণতা কম, এটা দুঃখজনক। বিগত নির্বাচনের আগেও ইসলামী ঐক্যজোট ঐক্যের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। এতে আমরা হতাশ নই। আশা করি, ভবিষ্যতে ইসলামী দলগুলো আবারও একমঞ্চে ও একই প্ল্যাটফরমে ঐক্যবদ্ধ হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
সর্বশেষ খবর
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি