শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কী চায় ইসলামী দলগুলো

প্রিন্ট ভার্সন
কী চায় ইসলামী দলগুলো

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ইসলামী দলগুলোর কার্যক্রম অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছে। নানা সংকটে মাঠেই থাকতে পারছেন না তারা। তার ওপর নিজেদের মধ্যেও রয়েছে নানা দ্বন্দ্ব। ইসলামী দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ

সভা-সমাবেশের সমান সুযোগ দিতে হবে

পীর চরমোনাই

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি  সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই বলেছেন, সরকারি দলের সভা-সমাবেশ করতে  কোনো ধরনের ঝামেলা পোহাতে হয় না। কিন্তু বিরোধীদলীয় সভা-সমাবেশে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি করা হয়। এ কারণেও মাঠের কর্মকা  কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এ দেশে দুই ধরনের  আচরণ রাজনীতিতে একটি অশনিসংকেত। এ অবস্থা একটি স্বাধীন সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক দেশে কাম্য হতে পারে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে একথা বলেন তিনি। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী আন্দোলনের কার্যক্রম স্থবির এমন নয়। চলমান ইস্যুগুলোতে ব্যাপক আন্দোলন সংগ্রাম করছে। দ্রবমূল্য, কাশ্মীর, আসামের এনআরসিসহ বাংলাদেশের চলমান যে কোনো ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তাছাড়া বিভিন্ন জেলায়, বিভাগীয় শহরগুলোতে বিভাগীয় সমাবেশের মাধ্যমে সরকারের অন্যায়, জুলুম ও নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজপথে সরব ভূমিকা পালন করছে। ইসলামী আন্দোলন মাঠ ছাড়েনি। পীর চরমোনাই বলেন, জনগণকে কল্যাণধর্মী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে ব্যাপক দাওয়াতি কার্যক্রম চলছে। নেতা-কর্মীদের আদর্শিক মান উন্নয়নের জন্যও আত্মশুদ্ধিমূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মশালাও চলছে। ইসলামী আন্দোলন সম্পর্কে পীর চরমোনাই বলেন, গত নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে জনগণের ব্যাপক স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া লক্ষ্য করেছিলাম। কিন্তু নজিরবিহীন ভোট ডাকাতির কারণে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মাঝে রাজনীতি নিয়ে বিরূপ মনোভাবের সৃষ্টি হয়। জনগণ প্রচলিত দূষিত, বিষাক্ত, কলুষিত ও নোংরা রাজনীতির ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। জনগণ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়। এ লক্ষ্যে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও আল্লাহর রহমতে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলছে। পীর চরমোনাই বলেন, ক্যাসিনো আক্রান্ত আওয়ামী লীগের কিছু চুনোপুঁটি নেতা গ্রেফতার করলেও রাঘব বোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। পিয়াজ নিয়ে তেলেসমাতি চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সরকার বাজার কোনোক্রমেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। কারণ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা। পীর চরমোনাই বলেন, ইসলামী দলগুলোর লক্ষ্য দীন কায়েম। কল্যাণধর্মী রাজনীতি হলে ইসলামী দলের মধ্যে অনৈক্য ও বিভেদ থাকতে পারে না। তা ছাড়া এক প্ল্যাটফরমে আসতে না পারার অন্যতম কারণ পার্থিব লোভ ও ক্ষমতার মোহ। দেশের সামগ্রিক প্রসঙ্গে পীর চরমোনাই বলেন, দেশ চরম অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমাহীন দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, খুন, গুম, ঘুষ, ঋণখেলাপি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে জনগণের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার চরমভাবে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। জানমালের নিরাপত্তা নেই, শিক্ষার সুষ্ঠু কোনো পরিবেশ নেই। সুস্থ রাজনীতির কোনো পরিবেশ নেই। ক্ষমতাসীন দলের লোকজন দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাচ্ছে। ফলে বর্তমানে শেয়ারবাজারে চরম ধস নেমেছে। মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে উঠছে। জনগণের মনে একধরনের শঙ্কা বিরাজ করছে। দিন দিন রাজনৈতিক শিষ্টাচার মারাত্মক অবনতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। এ দেশে যে কোনোভাবেই ক্ষমতায় থাকা ও ক্ষমতায় যাওয়াই রাজনৈতিক শিষ্টাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ খুবই হিংসাত্মক, ধ্বংসাত্মক ও ভয়াবহ পরিণতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। সরকারের সফলতা-ব্যর্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেখানে সরকারই অবৈধ সেখানে সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে বলার কী আছে? সরকার বড় বড় প্রজেক্টের নামে বড় বড় দুর্নীতি করছে। ক্ষমতা হারালেই দুর্নীতি ফুটে উঠবে। দেশের সম্পদ ক্ষমতাসীনদের হাতে কুক্ষিগত। রাস্তাঘাটের অবকাঠামোগত কিছু উন্নয়ন হলেও তার ব্যয়সীমা পাশের দেশগুলোর তুলনায় তিন-চার গুণ বেশি।

নিতে হবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা

মুফতি ফয়জুল্লাহ

ইসলামী ঐক্যজোটের  মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেছেন, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অভাবে ইসলামী দলগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না। লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে ইসলামী দলগুলোকে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলামী দলগুলোকে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আদর্শ বাস্তবায়নসহ আদেশ-নিষেধকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিদ্যমান জোটগুলোর বাইরে আলাদা একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা তাতে সফল হতে পারিনি। আমরা কিন্তু আমাদের নিজস্ব চিন্তাধারা, পরিকল্পনা বা পদ্ধতি ঠিক রেখেই দেশ, জাতি ও ইসলামের বৃহত্তর কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হতে পারতাম। কিন্তু একটা অদৃশ্য বাধা আমাদের এক হতে দেয়নি বা দিচ্ছে না। এই সহজ দৃষ্টিভঙ্গি, সরল কনসেপ্ট আমরা কেন যেন বুঝতে চাই না। তিনি বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট দেশের হক্কানি ওলামায়ে কিরাম ও ধর্মপ্রাণ জনতার শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম। সারা দেশে দলের সাংগঠনিক তৎপরতা আরও জোরদার করা হচ্ছে। জনগণের সমর্থন নিয়ে মানবতার কল্যাণ, সামাজিক ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক মদিনার আদলে একটি সমৃদ্ধ, সুশৃঙ্খল শান্তিবাদী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা আমাদের লক্ষ্য। ইসলামী দলগুলোর রাজনীতি প্রসঙ্গে মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রতিটি হক্কানি ইসলামী দল রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। নিজ নিজ অবস্থান থেকে ইসলামী দলগুলো এই সহজ বিষয়টা যত দ্রুত উপলব্ধি করে ঐক্যের পথে চলতে শিখবে, তত তাড়াতাড়ি ইসলাম, দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধিত হবে। আর নির্বাচনের পর দলগুলোর কর্মকা  নেই এটা একদমই ঠিক নয়। সবাই যার যার মতো কাজ করছে। সাংগঠনিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, প্রিয় স্বদেশ সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল প্রকল্প, তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান অভিযান খুশির খবর। কিন্তু ব্যাংকিং খাতে আর্থিক কেলেঙ্কারি ও খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি ইত্যাদি বিষয়ে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সরকারের উচিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা। মাদকের বিরুদ্ধে জিহাদ জোরদার করা। স্বাস্থ্য খাতে অধিক মনোযোগী হওয়া। শিক্ষা নৈতিকতাসমৃদ্ধ করে এ খাতকে ঢেলে সাজিয়ে কলঙ্কমুক্ত করা। মানুষকে শহরমুখী থেকে বিরত রাখতে পরিকল্পনা করে সুনির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলকে শহর হিসেবে গড়ে তোলা। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে আরও বেশি তৎপর হওয়া। ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি জোর দেওয়া ইত্যাদি। মুফতি ফয়জুল্লাহ আরও বলেন, কওমি মাদ্রাসাকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলা যেমন অন্যায় ও ভুল তেমন কেউ যদি এখন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা প্রাইভেট ভার্সিটিগুলোকে জঙ্গিপ্রজনন কেন্দ্র বলেন কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারের দীনদার ছেলেগুলোকে ঢালাওভাবে সন্ত্রাসী আখ্যা দেন তাকেও আমরা ভুল ও অন্যায় মনে করি। মসজিদ-মাদ্রাসা, ইন্টারনেট, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, প্রাইভেট ভার্সিটি, সব দীনদার মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখা এবং এ-জাতীয় ঢালাও সমীকরণে আমরা বিশ্বাসী নই। তিনি বলেন, সংকট ও সহিংসতার সব পন্থা রোধ, গোঁড়ামি অথবা অন্য ধর্মাবলম্বীদের ওপর থাবা কিংবা ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাসবাদের উত্তাল ঢেউ বন্ধ করতে হলে ইসলামের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইসলামের সঠিক জ্ঞানচর্চা বৃদ্ধি করতে হবে। আমাদের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে আমাদের প্রয়োজন সামনে রেখে জাতীয় চেতনা ও আদর্শের আলোকে। শিক্ষার সব ক্ষেত্রে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

পদ্ধতিগত গরমিল দূর করতে হবে

মাওলানা হাসানাত আমিনী

খেলাফতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির ও হেফাজতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারি আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, ইসলামী দলগুলোয় মৌলিক কোনো বিভেদ নেই। সবাই ইসলামী হুকুমত কায়েমের লক্ষ্যে কাজ করছে। লক্ষ্য এক হলেও পদ্ধতিগত কিছু গরমিল রয়েছে। পদ্ধতিগত এ গরমিল দূর করতে হবে। একেই অনেকে  বিভেদ ভাবেন; যা ঠিক নয়। একটি গণতান্ত্রিক দেশে প্রতিটি দলের নিজস্ব চিন্তা-চেতনা ও পদ্ধতি অবলম্বনের সুযোগ রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে ইসলামী দলগুলো পৃথক পথ অবলম্বন করলেও ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনে সব সময় ঐক্যবদ্ধ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে দলের কার্যক্রম স্বভাবিকভাবেই চলছে। বাংলাদেশকে একটি জনকল্যাণমুখী আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নানামুখী পরিকল্পনা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত মনে হচ্ছে। তবে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি কখন কোন দিকে মোড় নেয় তা বলা কঠিন। অতীতে শান্ত পরিস্থিতি হঠাৎ অশান্ত হতে দেখেছি। তবে দেশে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি বহাল থাকুক সব সময় এটাই কাম্য। মাওলানা হাসানাত আমিনী সরকারের সফলতা ও ব্যর্থতা প্রসঙ্গে বলেন, ‘শিক্ষা, কূটনীতিসহ বেশ কিছু বিষয়ে সরকার সাফল্যের দাবিদার। এ ছাড়া বিশ্বমন্দার মাঝেও গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের সারা বিশ্বে সম্মানজনক স্থান ধরে রাখা, বিদেশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, জনশক্তি রপ্তানিতে অগ্রগতি, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পাতালরেলসহ নানামুখী চলমান উন্নয়নকাজ, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা, দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকবিরোধী অভিযান এগুলো অবশ্যই সরকারের সফলতা। সাফল্য-ব্যর্থতার হিসাব-নিকাশ করলে এ সরকারের সফলতা যেমন রয়েছে, ব্যর্থতা কম নয়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব, টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি-সন্ত্রাস, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার, নারী ধর্ষণ, দুর্নীতি বৃদ্ধি, দেশব্যাপী ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নামধারী কিছু দুর্বৃত্তের বেপরোয়া দুর্বৃত্তপনা, রাজধানীর অসহনীয় যানজট, গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি ইত্যাদি সরকারের বড় ব্যর্থতা। ইসলামী দলগুলোকে একমঞ্চে আনার ক্ষেত্রে আপনার দল কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করবে কিনা- জানতে চাইলে আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট সব সময় ঐক্যের পক্ষে। আমরা মনে করি ইসলামী শক্তি একমঞ্চে এলে ইসলামী জনতার হৃদয়ে আবার আশার আলো জ্বলে উঠবে। দেশে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। ২০০১, ২০০৯, ২০১১, ২০১৩ সালে যখনই ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্যের প্রচেষ্টা চালিয়েছি, সফল হয়েছি। কিন্তু রাজনৈতিক আন্দোলন, নির্বাচনের বেলায় ইসলামী দলগুলোয় ঐক্যের প্রবণতা কম, এটা দুঃখজনক। বিগত নির্বাচনের আগেও ইসলামী ঐক্যজোট ঐক্যের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। এতে আমরা হতাশ নই। আশা করি, ভবিষ্যতে ইসলামী দলগুলো আবারও একমঞ্চে ও একই প্ল্যাটফরমে ঐক্যবদ্ধ হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৫৪ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ