শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে রাজপথে বিরোধীরা

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে রাজপথে বিরোধীরা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমেই ফের ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। এক বছর ধরে ‘নিশ্চুপ’ থাকা এ দলটি দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি নিয়ে আবারো রাজপথে ‘সরব’ হওয়ার চিন্তা করছে। বেগম জিয়ার জামিন ইস্যুতে ‘আপাতত’ বিক্ষোভ আর প্রতিবাদ সমাবেশেই থাকবে বিএনপি। তবে চূড়ান্তভাবে তার জামিন না হলে রাজপথে পর্যায়ক্রমে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। ধীরে ধীরে ‘সরকার পতনে একদফা আন্দোলন’ কর্মসূচিতে যাওয়ার কথাও ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্রে  এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে স্কাইপিতে বৈঠক করেন তারেক রহমান। সেখানে আগামী বৃহস্পতিবার জামিন শুনানি পর্যন্ত অপেক্ষার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া চলতি সপ্তাহে বিক্ষোভ কর্মসূচিও দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সবাই একমত হন। কোনো কারণে বেগম জিয়ার জামিন না হলে রাজপথে নেমে সরকারকে বড় ধরনের ‘ধাক্কা’ দেওয়া হবে। আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে না তা স্পষ্ট হয়েছে। এ জন্য নেতা-কর্মীদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে ডিসেম্বরের ২৮ থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে রাজপথে বড় ধরনের শোডাউনের বিষয়টিও ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতা বলেন, বিষয়টি রাজনৈতিক। তাই শুধু আইনি প্রক্রিয়ায়  খালেদা জিয়ার মুক্তি যে সম্ভব নয়, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার হয়ে গেছে। কারণ, আইনি প্রক্রিয়ায় যা যা করা সম্ভব- তাদের আইনজীবীরা গত ২১ মাসে তার সব কিছুই করেছেন। এখন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া শিগগিরই বেগম জিয়ার মুক্তি সম্ভব নয়। সরকারকে ‘চাপ’ দিতে হলে রাজপথেই নামতে হবে। আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে না। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ক্রমাবনতিতে গোটা জাতি আজ উদ্বিগ্ন। অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য তার মুক্তি অবশ্যই প্রয়োজন। তার সুচিকিৎসা না হলে যে কোনো সময় চরম দুঃখজনক ঘটনাও ঘটতে পারে। গণতন্ত্রের নেত্রীর কিছু হলে সব দায়-দায়িত্ব এই অনির্বাচিত সরকারকেই নিতে হবে। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে বিএনপিও ঘরে বসে থাকবে না। আমাদেরও দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। রাজপথে আন্দোলন কর্মসূচিতে যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথই সামনে খোলা নেই।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, বেগম জিয়ার জামিনে মুক্তি ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতেও আগ্রহ ছিল বিএনপির। দলের সিনিয়র নেতারা বিভিন্ন সভা-সমাবেশেও বক্তৃতা-বিবৃতিতে সরকারকে আকারে ইঙ্গিতে এ কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু এ নিয়ে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের অনাগ্রহের কারণে বিএনপির চেষ্টায় ভাটা পড়ে। বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ধারণা ছিল, বিএনপির গুটি কয়েক নেতা সংসদে যাওয়ার পর এ ইস্যুতে সংলাপ-সমঝোতার বরফ গলবে। কিন্তু তাতে কিছুই হয়নি। তবে বিএনপির এক প্রভাবশালী নেতা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বেগম জিয়াকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে দেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা করতে সম্মত হয়েছিল। সেই ইঙ্গিতের কারণেই বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা সংসদে যান। দলের সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশও তাই চেয়েছিলেন। কিন্তু বেগম জিয়া প্যারোলে মুক্তি চান না। তার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়া দলের সিনিয়র নেতা ও পরিবারের সদস্যদের কাছে এ বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন। এরপর থেকে সরকার আরও কঠোরতার দিকে যায়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য পরিষ্কার-এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা ও স্বৈরাচারের পতন ঘটানো। এ জন্য প্রয়োজন জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের নেত্রী  বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করা। এখানে  নৈরাজ্য সৃষ্টি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। আমরা সুস্পষ্ট ইস্যু নিয়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচি পালন করতে চাই। আমরা ইতিপূর্বে অনেক কর্মসূচি করেছি। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেছি। সরকার যদি সেখানে কোনো রকমের প্ররোচনা বা সাবোট্যাজ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তার দায়-দায়িত্ব সরকারের ওপরই বর্তাবে।’

সূত্রে জানা যায়, অগোছালো দল নিয়েই বিএনপি এখন রাজপথের আন্দোলনের কথা চিন্তাভাবনা করছে। আপাতত দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের চিন্তাও নেই বিএনপিতে। অঙ্গ সংগঠনগুলোকে এরই মধ্যে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে, কয়েক দফা সময় নিয়েও কমিটি দিতে ব্যর্থ হলে নতুন করে ওইসব অঙ্গ সংগঠন ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। পরবর্তীতে সুবিধাজনক সময়ে সংশ্লিষ্ট অঙ্গ-সংগঠনগুলোকে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি দেওয়া হবে। বিশেষ করে বিএনপির রাজপথের হাতিয়ার বলে খ্যাত, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের প্রতি এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। দলের সিনিয়র নেতাদের অভিযোগ, বিএনপির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা এখন ব্যস্ত কমিটি নিয়ে। বেগম জিয়ার মুক্তির চেয়ে কমিটিতে পদ-পদবি পাওয়া নিয়েই তারা বেশি ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দৃষ্টি কমিটির দিকে। কবে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে সেদিকেই তাকিয়ে আছেন তারা। যুবদলের কমিটি হচ্ছে-হবে করতে করতে ৫ সদস্যের কমিটিতেই মেয়াদ প্রায় শেষ করে ফেলেছেন। তাদের কয়েক দফা সময় বেঁধে দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাতেও কাজ হচ্ছে না। আংশিক কমিটি দিয়ে এরই মধ্যে মেয়াদ শেষ করেছে স্বেচ্ছাসেবক দল। ছাত্রদলের দুই সদস্যের কমিটি দিয়েই চলছে মাসের পর মাস। তাদের আরও অভিযোগ, আগে কোথাও সভা-সমাবেশে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা হতো অঙ্গ-সংগঠন বা মাঠপর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে। এখন মামলা হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে। কার্যত, অঙ্গ-সংগঠনগুলো নিষ্ক্রিয় থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দৃষ্টি শুধু সিনিয়র নেতাদের দিকে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, তারা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ওপর ক্ষুব্ধ। প্রায় দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়া। তার জন্য একটি হরতাল কর্মসূচি দিতেও ব্যর্থ হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। শুরুর দিকে কয়েকটি প্রতিবাদ সমাবেশ, মানববন্ধন বা প্রতীকী অনশনের ডাক দিলেও এখন মাঠে কোনো কর্মসূচি নেই। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য, কয়েকজন ভাইস চেয়ারম্যান, গুটি কয়েক উপদেষ্টা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, দুই-তিনজন যুগ্ম মহাসচিব ও কয়েকজন সাংগঠনিক-সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কর্মসূচিতে সক্রিয় থাকলেও নিষ্ক্রিয় ৫০২ সদস্যের ঢাউস কমিটির প্রায় সবাই। তাছাড়া জেলা পর্যায়ের নেতাদের বড় অংশই থাকেন ঢাকায়। অনেকেই সরকার ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে সমঝোতা করে চলেন। কেন্দ্রীয় নিষ্ক্রিয় নেতাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবিও তৃণমূলের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘জনগণ এই সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ। এখন দেশের মানুষ আন্দোলন চায়, কর্মসূচি আমরা দেব এবং সেই কর্মসূচি সময়মতো উপযুক্ত সময় দেব। আমরা এমন কর্মসূচি দেব যাতে, বাংলাদেশের মাটিতে গণবিস্ফোরণ ঘটে। দেশের মানুষ বেগম জিয়াকে মুক্ত করে আনবে। দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে, আইনের শাসন ফিরে আসবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ফিরে আসবে এবং দেশের মানুষ আবার স্বস্তি ফিরে পাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

এই মাত্র | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা