শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে রাজপথে বিরোধীরা

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে রাজপথে বিরোধীরা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমেই ফের ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। এক বছর ধরে ‘নিশ্চুপ’ থাকা এ দলটি দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি নিয়ে আবারো রাজপথে ‘সরব’ হওয়ার চিন্তা করছে। বেগম জিয়ার জামিন ইস্যুতে ‘আপাতত’ বিক্ষোভ আর প্রতিবাদ সমাবেশেই থাকবে বিএনপি। তবে চূড়ান্তভাবে তার জামিন না হলে রাজপথে পর্যায়ক্রমে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। ধীরে ধীরে ‘সরকার পতনে একদফা আন্দোলন’ কর্মসূচিতে যাওয়ার কথাও ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্রে  এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে স্কাইপিতে বৈঠক করেন তারেক রহমান। সেখানে আগামী বৃহস্পতিবার জামিন শুনানি পর্যন্ত অপেক্ষার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া চলতি সপ্তাহে বিক্ষোভ কর্মসূচিও দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সবাই একমত হন। কোনো কারণে বেগম জিয়ার জামিন না হলে রাজপথে নেমে সরকারকে বড় ধরনের ‘ধাক্কা’ দেওয়া হবে। আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে না তা স্পষ্ট হয়েছে। এ জন্য নেতা-কর্মীদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে ডিসেম্বরের ২৮ থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে রাজপথে বড় ধরনের শোডাউনের বিষয়টিও ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতা বলেন, বিষয়টি রাজনৈতিক। তাই শুধু আইনি প্রক্রিয়ায়  খালেদা জিয়ার মুক্তি যে সম্ভব নয়, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার হয়ে গেছে। কারণ, আইনি প্রক্রিয়ায় যা যা করা সম্ভব- তাদের আইনজীবীরা গত ২১ মাসে তার সব কিছুই করেছেন। এখন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া শিগগিরই বেগম জিয়ার মুক্তি সম্ভব নয়। সরকারকে ‘চাপ’ দিতে হলে রাজপথেই নামতে হবে। আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে না। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ক্রমাবনতিতে গোটা জাতি আজ উদ্বিগ্ন। অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য তার মুক্তি অবশ্যই প্রয়োজন। তার সুচিকিৎসা না হলে যে কোনো সময় চরম দুঃখজনক ঘটনাও ঘটতে পারে। গণতন্ত্রের নেত্রীর কিছু হলে সব দায়-দায়িত্ব এই অনির্বাচিত সরকারকেই নিতে হবে। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে বিএনপিও ঘরে বসে থাকবে না। আমাদেরও দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। রাজপথে আন্দোলন কর্মসূচিতে যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথই সামনে খোলা নেই।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, বেগম জিয়ার জামিনে মুক্তি ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতেও আগ্রহ ছিল বিএনপির। দলের সিনিয়র নেতারা বিভিন্ন সভা-সমাবেশেও বক্তৃতা-বিবৃতিতে সরকারকে আকারে ইঙ্গিতে এ কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু এ নিয়ে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের অনাগ্রহের কারণে বিএনপির চেষ্টায় ভাটা পড়ে। বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ধারণা ছিল, বিএনপির গুটি কয়েক নেতা সংসদে যাওয়ার পর এ ইস্যুতে সংলাপ-সমঝোতার বরফ গলবে। কিন্তু তাতে কিছুই হয়নি। তবে বিএনপির এক প্রভাবশালী নেতা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বেগম জিয়াকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে দেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা করতে সম্মত হয়েছিল। সেই ইঙ্গিতের কারণেই বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা সংসদে যান। দলের সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশও তাই চেয়েছিলেন। কিন্তু বেগম জিয়া প্যারোলে মুক্তি চান না। তার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়া দলের সিনিয়র নেতা ও পরিবারের সদস্যদের কাছে এ বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন। এরপর থেকে সরকার আরও কঠোরতার দিকে যায়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য পরিষ্কার-এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা ও স্বৈরাচারের পতন ঘটানো। এ জন্য প্রয়োজন জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের নেত্রী  বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করা। এখানে  নৈরাজ্য সৃষ্টি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। আমরা সুস্পষ্ট ইস্যু নিয়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচি পালন করতে চাই। আমরা ইতিপূর্বে অনেক কর্মসূচি করেছি। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেছি। সরকার যদি সেখানে কোনো রকমের প্ররোচনা বা সাবোট্যাজ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তার দায়-দায়িত্ব সরকারের ওপরই বর্তাবে।’

সূত্রে জানা যায়, অগোছালো দল নিয়েই বিএনপি এখন রাজপথের আন্দোলনের কথা চিন্তাভাবনা করছে। আপাতত দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের চিন্তাও নেই বিএনপিতে। অঙ্গ সংগঠনগুলোকে এরই মধ্যে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে, কয়েক দফা সময় নিয়েও কমিটি দিতে ব্যর্থ হলে নতুন করে ওইসব অঙ্গ সংগঠন ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। পরবর্তীতে সুবিধাজনক সময়ে সংশ্লিষ্ট অঙ্গ-সংগঠনগুলোকে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি দেওয়া হবে। বিশেষ করে বিএনপির রাজপথের হাতিয়ার বলে খ্যাত, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের প্রতি এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। দলের সিনিয়র নেতাদের অভিযোগ, বিএনপির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা এখন ব্যস্ত কমিটি নিয়ে। বেগম জিয়ার মুক্তির চেয়ে কমিটিতে পদ-পদবি পাওয়া নিয়েই তারা বেশি ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দৃষ্টি কমিটির দিকে। কবে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে সেদিকেই তাকিয়ে আছেন তারা। যুবদলের কমিটি হচ্ছে-হবে করতে করতে ৫ সদস্যের কমিটিতেই মেয়াদ প্রায় শেষ করে ফেলেছেন। তাদের কয়েক দফা সময় বেঁধে দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাতেও কাজ হচ্ছে না। আংশিক কমিটি দিয়ে এরই মধ্যে মেয়াদ শেষ করেছে স্বেচ্ছাসেবক দল। ছাত্রদলের দুই সদস্যের কমিটি দিয়েই চলছে মাসের পর মাস। তাদের আরও অভিযোগ, আগে কোথাও সভা-সমাবেশে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা হতো অঙ্গ-সংগঠন বা মাঠপর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে। এখন মামলা হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে। কার্যত, অঙ্গ-সংগঠনগুলো নিষ্ক্রিয় থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দৃষ্টি শুধু সিনিয়র নেতাদের দিকে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, তারা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ওপর ক্ষুব্ধ। প্রায় দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়া। তার জন্য একটি হরতাল কর্মসূচি দিতেও ব্যর্থ হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। শুরুর দিকে কয়েকটি প্রতিবাদ সমাবেশ, মানববন্ধন বা প্রতীকী অনশনের ডাক দিলেও এখন মাঠে কোনো কর্মসূচি নেই। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য, কয়েকজন ভাইস চেয়ারম্যান, গুটি কয়েক উপদেষ্টা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, দুই-তিনজন যুগ্ম মহাসচিব ও কয়েকজন সাংগঠনিক-সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কর্মসূচিতে সক্রিয় থাকলেও নিষ্ক্রিয় ৫০২ সদস্যের ঢাউস কমিটির প্রায় সবাই। তাছাড়া জেলা পর্যায়ের নেতাদের বড় অংশই থাকেন ঢাকায়। অনেকেই সরকার ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে সমঝোতা করে চলেন। কেন্দ্রীয় নিষ্ক্রিয় নেতাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবিও তৃণমূলের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘জনগণ এই সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ। এখন দেশের মানুষ আন্দোলন চায়, কর্মসূচি আমরা দেব এবং সেই কর্মসূচি সময়মতো উপযুক্ত সময় দেব। আমরা এমন কর্মসূচি দেব যাতে, বাংলাদেশের মাটিতে গণবিস্ফোরণ ঘটে। দেশের মানুষ বেগম জিয়াকে মুক্ত করে আনবে। দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে, আইনের শাসন ফিরে আসবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ফিরে আসবে এবং দেশের মানুষ আবার স্বস্তি ফিরে পাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিটফোর্ডের ঘটনায় ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
মিটফোর্ডের ঘটনায় ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
সর্বশেষ খবর
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ