শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে রাজপথে বিরোধীরা

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ে রাজপথে বিরোধীরা

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আন্দোলন কর্মসূচির মাধ্যমেই ফের ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। এক বছর ধরে ‘নিশ্চুপ’ থাকা এ দলটি দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি নিয়ে আবারো রাজপথে ‘সরব’ হওয়ার চিন্তা করছে। বেগম জিয়ার জামিন ইস্যুতে ‘আপাতত’ বিক্ষোভ আর প্রতিবাদ সমাবেশেই থাকবে বিএনপি। তবে চূড়ান্তভাবে তার জামিন না হলে রাজপথে পর্যায়ক্রমে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। ধীরে ধীরে ‘সরকার পতনে একদফা আন্দোলন’ কর্মসূচিতে যাওয়ার কথাও ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্রে  এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে স্কাইপিতে বৈঠক করেন তারেক রহমান। সেখানে আগামী বৃহস্পতিবার জামিন শুনানি পর্যন্ত অপেক্ষার সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া চলতি সপ্তাহে বিক্ষোভ কর্মসূচিও দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সবাই একমত হন। কোনো কারণে বেগম জিয়ার জামিন না হলে রাজপথে নেমে সরকারকে বড় ধরনের ‘ধাক্কা’ দেওয়া হবে। আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে না তা স্পষ্ট হয়েছে। এ জন্য নেতা-কর্মীদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে ডিসেম্বরের ২৮ থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে রাজপথে বড় ধরনের শোডাউনের বিষয়টিও ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতা বলেন, বিষয়টি রাজনৈতিক। তাই শুধু আইনি প্রক্রিয়ায়  খালেদা জিয়ার মুক্তি যে সম্ভব নয়, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার হয়ে গেছে। কারণ, আইনি প্রক্রিয়ায় যা যা করা সম্ভব- তাদের আইনজীবীরা গত ২১ মাসে তার সব কিছুই করেছেন। এখন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া শিগগিরই বেগম জিয়ার মুক্তি সম্ভব নয়। সরকারকে ‘চাপ’ দিতে হলে রাজপথেই নামতে হবে। আন্দোলন কর্মসূচি ছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে না। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ক্রমাবনতিতে গোটা জাতি আজ উদ্বিগ্ন। অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য তার মুক্তি অবশ্যই প্রয়োজন। তার সুচিকিৎসা না হলে যে কোনো সময় চরম দুঃখজনক ঘটনাও ঘটতে পারে। গণতন্ত্রের নেত্রীর কিছু হলে সব দায়-দায়িত্ব এই অনির্বাচিত সরকারকেই নিতে হবে। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে বিএনপিও ঘরে বসে থাকবে না। আমাদেরও দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। রাজপথে আন্দোলন কর্মসূচিতে যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথই সামনে খোলা নেই।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, বেগম জিয়ার জামিনে মুক্তি ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতেও আগ্রহ ছিল বিএনপির। দলের সিনিয়র নেতারা বিভিন্ন সভা-সমাবেশেও বক্তৃতা-বিবৃতিতে সরকারকে আকারে ইঙ্গিতে এ কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু এ নিয়ে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের অনাগ্রহের কারণে বিএনপির চেষ্টায় ভাটা পড়ে। বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ধারণা ছিল, বিএনপির গুটি কয়েক নেতা সংসদে যাওয়ার পর এ ইস্যুতে সংলাপ-সমঝোতার বরফ গলবে। কিন্তু তাতে কিছুই হয়নি। তবে বিএনপির এক প্রভাবশালী নেতা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বেগম জিয়াকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে দেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা করতে সম্মত হয়েছিল। সেই ইঙ্গিতের কারণেই বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা সংসদে যান। দলের সিনিয়র নেতাদের বড় একটি অংশও তাই চেয়েছিলেন। কিন্তু বেগম জিয়া প্যারোলে মুক্তি চান না। তার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়া দলের সিনিয়র নেতা ও পরিবারের সদস্যদের কাছে এ বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন। এরপর থেকে সরকার আরও কঠোরতার দিকে যায়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য পরিষ্কার-এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা ও স্বৈরাচারের পতন ঘটানো। এ জন্য প্রয়োজন জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের নেত্রী  বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করা। এখানে  নৈরাজ্য সৃষ্টি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। আমরা সুস্পষ্ট ইস্যু নিয়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচি পালন করতে চাই। আমরা ইতিপূর্বে অনেক কর্মসূচি করেছি। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেছি। সরকার যদি সেখানে কোনো রকমের প্ররোচনা বা সাবোট্যাজ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তার দায়-দায়িত্ব সরকারের ওপরই বর্তাবে।’

সূত্রে জানা যায়, অগোছালো দল নিয়েই বিএনপি এখন রাজপথের আন্দোলনের কথা চিন্তাভাবনা করছে। আপাতত দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের চিন্তাও নেই বিএনপিতে। অঙ্গ সংগঠনগুলোকে এরই মধ্যে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে, কয়েক দফা সময় নিয়েও কমিটি দিতে ব্যর্থ হলে নতুন করে ওইসব অঙ্গ সংগঠন ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। পরবর্তীতে সুবিধাজনক সময়ে সংশ্লিষ্ট অঙ্গ-সংগঠনগুলোকে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি দেওয়া হবে। বিশেষ করে বিএনপির রাজপথের হাতিয়ার বলে খ্যাত, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের প্রতি এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। দলের সিনিয়র নেতাদের অভিযোগ, বিএনপির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা এখন ব্যস্ত কমিটি নিয়ে। বেগম জিয়ার মুক্তির চেয়ে কমিটিতে পদ-পদবি পাওয়া নিয়েই তারা বেশি ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিশেষ করে জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দৃষ্টি কমিটির দিকে। কবে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে সেদিকেই তাকিয়ে আছেন তারা। যুবদলের কমিটি হচ্ছে-হবে করতে করতে ৫ সদস্যের কমিটিতেই মেয়াদ প্রায় শেষ করে ফেলেছেন। তাদের কয়েক দফা সময় বেঁধে দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাতেও কাজ হচ্ছে না। আংশিক কমিটি দিয়ে এরই মধ্যে মেয়াদ শেষ করেছে স্বেচ্ছাসেবক দল। ছাত্রদলের দুই সদস্যের কমিটি দিয়েই চলছে মাসের পর মাস। তাদের আরও অভিযোগ, আগে কোথাও সভা-সমাবেশে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা হতো অঙ্গ-সংগঠন বা মাঠপর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে। এখন মামলা হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে। কার্যত, অঙ্গ-সংগঠনগুলো নিষ্ক্রিয় থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দৃষ্টি শুধু সিনিয়র নেতাদের দিকে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, তারা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ওপর ক্ষুব্ধ। প্রায় দুই বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়া। তার জন্য একটি হরতাল কর্মসূচি দিতেও ব্যর্থ হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। শুরুর দিকে কয়েকটি প্রতিবাদ সমাবেশ, মানববন্ধন বা প্রতীকী অনশনের ডাক দিলেও এখন মাঠে কোনো কর্মসূচি নেই। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য, কয়েকজন ভাইস চেয়ারম্যান, গুটি কয়েক উপদেষ্টা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, দুই-তিনজন যুগ্ম মহাসচিব ও কয়েকজন সাংগঠনিক-সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কর্মসূচিতে সক্রিয় থাকলেও নিষ্ক্রিয় ৫০২ সদস্যের ঢাউস কমিটির প্রায় সবাই। তাছাড়া জেলা পর্যায়ের নেতাদের বড় অংশই থাকেন ঢাকায়। অনেকেই সরকার ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে সমঝোতা করে চলেন। কেন্দ্রীয় নিষ্ক্রিয় নেতাদের সরিয়ে দেওয়ার দাবিও তৃণমূলের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘জনগণ এই সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ। এখন দেশের মানুষ আন্দোলন চায়, কর্মসূচি আমরা দেব এবং সেই কর্মসূচি সময়মতো উপযুক্ত সময় দেব। আমরা এমন কর্মসূচি দেব যাতে, বাংলাদেশের মাটিতে গণবিস্ফোরণ ঘটে। দেশের মানুষ বেগম জিয়াকে মুক্ত করে আনবে। দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে, আইনের শাসন ফিরে আসবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ফিরে আসবে এবং দেশের মানুষ আবার স্বস্তি ফিরে পাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন