শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

অনিয়মেই ডুবছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্য, চার বছরে ছয় অডিও ফাঁস, উন্নয়ন প্রকল্পে লুটপাট, প্রধান প্রকৌশলীকে হুমকি
জহুরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া
প্রিন্ট ভার্সন
অনিয়মেই ডুবছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

দুর্নীতি, লুটপাট আর নানা অনিয়মের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি)। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন উর রশিদ আসকারী নিয়োগ পাওয়ার পর একের পর এক কেলেঙ্কারির ঘটনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যায়ের ভাবমূর্তি একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপাচার্যের মদদপুষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের একটি চক্র গত তিন বছর ধরে নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ বাণিজ্য, মেগা প্রকল্পের আড়ালে দুর্নীতি আর বিধি লঙ্ঘন করে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা-কর্মীসহ প্রায় দুই শতাধিক লোককে ডে-লেবার হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ঘটনা এখন বহুল আলোচিত। শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ বাণিজ্য বিষয়ে একাধিক ফোনালাপের অডিও ক্লিপ এখন সবার হাতে।

বর্তমান উপাচার্যের আমলে ঘটে যাওয়া সব অনিয়ম, দুর্নীতির সুষ্ঠু তদন্ত দাবির পাশাপাশি কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক সংগঠন, বঙ্গবন্ধু পরিষদ ও কর্মকর্তা সমিতি থেকে শুরু করে সর্বস্তরের শিক্ষকরা। এসব সংগঠন ইতিমধ্যে লুটপাট ও অনিয়মের প্রমাণসহ প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী ও ইউজিসি চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছে। এতে উপাচার্যের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি আর স্বেচ্ছাচারিতার বর্ণনা রয়েছে।

শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ বাণিজ্য : অনুসন্ধানে জানা যায়, বর্তমান উপাচার্যের আমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ বিভাগে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ৬৫ জন। এ নিয়োগে বড় অঙ্কের ঘুষ বাণিজ্যের বিষয়টি এখন ওপেন সিক্রেট। গত ৪ বছরে নিয়োগ বাণিজ্যের ব্যাপারে ফোনালাপের অন্তত ৫টি অডিও ক্লিপ ফাঁস হয়েছে। এর প্রতিটির সঙ্গে উপাচার্যের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষক ড. রুহুল আমিন, ইলেকট্রনিক বিভাগের শিক্ষক এস এম আবদুর রহিম ও সাবেক প্রক্টর ড. মাহবুবুর রহমানের সম্পৃক্ততা এসেছে। ফাঁস ফোনালাপের অডিও ক্লিপে তাদের কথোপকথন উঠে এসেছে। প্রতি শিক্ষক নিয়োগে ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে। সর্বশেষ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে আরিফ খান নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর কাছে এই তিন শিক্ষক ২৮ লাখ টাকা দাবি করেন। পরে দাবি করা অর্থের পরিমাণ কমিয়ে ১৮ লাখ টাকা করা হয়। ফাঁস হওয়া ফোনালাপ থেকে এমনটিই জানা যায়। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় আরিফ হাসান খান নামের ওই প্রার্থীকে তার সব যোগত্যা থাকার পরও পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়নি। এই ফোনালাপ ফাঁস হলে তদন্ত কমিটি গঠন করেন উপাচার্য। সেই তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন বাংলা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. সরওয়ার মুর্শেদ রতন। পরে সাবেক প্রক্টরসহ অন্যদের চাপে তিনি পদত্যাগ করেন। ফলে থেমে যায় তদন্তকাজ। পরে আরিফ হাসান খান বিচার চেয়ে তিন পৃষ্ঠার একটি লিখিত অভিযোগ দেন উপাচার্যের কাছে।

এ বিষয়ে আরিফ খান বলেন, ‘চাকরির জন্য আমার সব যোগ্যতা ছিল। কিন্তু রহুল আমিন স্যার, রহিম স্যার ও সাবেক প্রক্টর মাহবুবুর রহমান আমার কাছে সর্বশেষ ১৮ লাখ টাকা দাবি করেছিলেন। আমি অর্থ দিতে না পারায় অন্যদের কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা করে নিয়ে চাকরি দিয়েছেন। আমি লিখিত অভিযোগ দিলেও শুধু তারা ভিসির অত্যন্ত কাছের লোক হওয়ায় উপযুক্ত বিচার পাচ্ছি না।’

এসব অভিযোগের বিষয়ে উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন উর রশিদ আসকারী বলেন, ‘আমার সময়ে শিক্ষক নিয়োগে যত ফোনালাপের অডিও ফাঁস হয়েছে তার জন্য তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। তদন্ত টিমের সুপারিশ অনুযায়ী কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়েছে এমন নজির রয়েছে। তবে আরিফের বিষয়টি জানার পর তদন্ত টিম করেছিলাম। সেই কমিটির প্রধান পদত্যাগ করলে আরেকজনকে প্রধান করা হয়েছে। সেটির তদন্ত চলছে।

উন্নয়ন প্রকল্পে কমিশন বাণিজ্য : সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নে ৫৩৭ কোটি টাকার মেগা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গেছে। তবে এ কাজে হরিলুট চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি বড় দুটি টেন্ডার ঘিরে ইবির প্রধান প্রকৌশলীকে হুমকি দেন সাবেক প্রক্টর মাহবুবুর রহমান ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিব। তারা একটি বড় কাজ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এক নেতাকে দেওয়ার জন্য চাপ দেন। কাজ না দিলে পরিণতি ভয়াবহ হবে বলে মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়ে হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনার পর প্রধান প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল পদত্যাগ করার ঘোষণা দেন। পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সব কিছু জানিয়ে দেওয়ার কথাও বলেন। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হলে ওই প্রকৌশলীর বাসায় গোপনে এসে দেখা করেন সাবেক প্রক্টর মাহবুবুর রহমান। এ বিষয়ে উপাচার্য তদন্ত টিম গঠন করলেও শুধু তার ঘনিষ্ঠজনের জড়িত থাকায় তদন্ত থেমে আছে।

এ ছাড়া প্রতিটি কাজ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভিসিপন্থি কয়েকজন শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে। ঠিকাদারদের জিম্মি করে মেগা প্রকল্প থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি।

এ বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘প্রধান প্রকৌশলীকে হুমকি দেওয়ার পর তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এরপর আমি কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত টিম করেছি। করোনার কারণে টিম কাজ করতে পারছে না।’

ডে লেবার নিয়োগে ঘাপলা : সম্প্রতি ছাত্রলীগের কিছু সাবেক নেতা-কর্মী, উপাচার্য ও সাবেক প্রক্টরের ঘনিষ্ঠজনদের ডে-লেবার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। যার সংখ্যা প্রায় দুই শতাধিক। এর মধ্যে ইবি থেকে পাস করা ছাত্রলীগের অনেক সাবেক নেতা-কর্মী রয়েছে। এদের বেশির ভাগ কাজ না করেই প্রতি মাসে বেতন নিচ্ছেন। এদের নিয়োগ দিতেও দুই থেকে তিন লাখ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলে অনেকের অভিযোগ। অভিযোগ আছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিসের প্রধান সাইফুল ইসলাম ডে-লেবারদের প্রতিজনের নামে বিল তোলেন সাড়ে ৯ হাজার টাকা। আর তাদের পেমেন্ট দেন সাড়ে ৫ হাজার টাকা করে। বিষয়টি জানাজানি হলে উপাচার্য একটি লোক দেখানো তদন্ত টিম করেন। এ ব্যাপারে উপাচার্য ড. হারুন উর রশিদ আসকারী বলেন, বিষয়টি আমার নজরে আসায় একটি তদন্ত টিম করেছি। তারা এখনো রিপোর্ট দেয়নি। আমি তাদের তাগাদা দিয়েছি দ্রুত রিপোর্ট দেওয়ার জন্য।

শিক্ষক সমিতিসহ বিভিন্ন সংগঠনে বিভাজন সৃষ্টি : শিক্ষকদের অভিযোগ, শিক্ষক সমিতিসহ সব সংগঠনের মাঝে বিভেদ তৈরি করে রাখা হয়েছে। ইবিতে শিক্ষক  সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, কর্মকর্তা সমিতি, কর্মচারী সমিতি ও ছাত্রলীগের মাঝে বিভেদ তৈরি করা হয়েছে। কর্মকর্তা সমিতি, কর্মচারী সমিতি নির্বাচনে ভোটে হেরে উপাচার্যপন্থিরা রাতারাতি জামায়াত-বিএনপি ও জাসদের লোকজনকে দিয়ে পাল্টা কমিটি করেছে।

রেজাউল করিম রেজা নামে একজন শিক্ষক হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগ পেলেও গত ১০ বছরে তার পিতার মুক্তিযোদ্ধা সনদ জমা দিতে পারেননি। বিষয়টি জানাজানি হলে উপাচার্য তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে বারবার তাকে সুযোগ দিয়ে আসছে। এ ছাড়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে আলোচিত সমালোচিত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যায় শাখার সাধারণ সম্পাদক শিক্ষক নেতা প্রফেসর ড. মাহাবুবুল আরেফিন বলেন, উত্তরাঞ্চলের একটি সিন্ডিকেট ভিসি হারুন উর রশিদ আসকারীকে গ্রাস করেছে। সেই সিন্ডিকেটের কয়েকজন বিতর্কিত শিক্ষক ভিসিসহ গোটা বিশ্ববিদ্যালয়কে তাদের ইশারায় পরিচালনা করে আসছে। ভিসির নানা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সিন্ডিকেটের মূল হোতা সাবেক প্রক্টর মাহবুবুুর রহমান, নিয়োগ বাণিজ্যে জড়িত দুই শিক্ষক রহুল আমিন, আবদুর রহিম, ভিসির দুই ভগ্নিপতিসহ এক ডজন শিক্ষক জড়িয়ে পড়েন নিয়োগ বাণিজ্যে, মেগা প্রকল্পের আড়ালে হরিলুট, ডে-লেবার নিয়োগ দেওয়ার নামে অর্থ লুটপাটে জড়িয়ে পড়েন। যার প্রমাণ গত চার বছরে ৫টি অডিও ফাঁস হয়েছে। এরা সবাই ভিসি ও সাবেক প্রক্টরের ডান হাত হিসেবে পরিচিত। নামমাত্র তদন্ত কমিটি হলেও তারা সবাই বহাল তবিয়তে আছেন।

কর্মকর্তা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মীর মুর্শেদুর রহমান বলেন, হারুন-উর-রশিদ আসকারী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর এক সভায় বলেছিলেন, ‘দুর্নীতি থাকলে আসকারী থাকবে না, আর আসকারী থাকলে দুর্নীতি থাকবে না’। সেদিন তার এ বক্তব্যে করতালি দিয়েছিল সবাই। কিন্তু প্রথম একটি বছর তার ভালো কাটলেও এরপর থেকে একের পর এক  কেলেঙ্কারির ঘটনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যায়ের ভাবমূর্তি একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। ৪টি বছর উন্নয়নের আড়ালে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে উপাচার্যের মদদপুষ্ট চক্র।

ইবি শাপলা ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সিনিয়র শিক্ষক প্রফেসর ড. মুঈদ রহমান বলেন, ‘আসকারী আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ভিসি হিসেবে আসার পর একটি বছর  তিনি ভালো ছিলেন। এরপর তিনি একটি সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েন। কেন তিনি জিম্মি হয়ে পড়লেন, তিনিই ভালো বলতে পারবেন। এরপর শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, মেগা প্রকল্পে দুর্নীতিসহ নানা বিষয় সামনে এসেছে। শিক্ষক রাজনীতি কলুষিত হয়েছে। জামায়াত-বিএনপি আগের থেকে মাথাচাড়া দিচ্ছে। অর্থ যেখানে থাকে সেখানে অনর্থ ডেকে আনবে এটাই বড় কথা। আদর্শের জায়গাটি আর নেই।’

তবে উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন উর রশিদ আসকারীর দাবি- পূর্বের যে কোনো সময়ের চেয়ে তার আমলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সবকিছু ভালোভাবে পরিচালিত হচ্ছে। শিক্ষক নিয়োগে ঘুষ বাণিজ্যসহ সব ধরনের অনিয়মের তদন্ত হয়েছে বা হচ্ছে। দায়ীদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

এই মাত্র | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা