শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

পুলিশের ফোনে খুনির নম্বর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশের ফোনে খুনির নম্বর

বেলালের ভালোবাসার কথা শুনতে চান না ফারজানা। তিনি নিজেই বলা শুরু করেন। চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘এভাবে ভালোবাসা হয় না। সুন্দরী প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসেছ শূন্য হাতে। এগুলো আমি পছন্দ করি না।’ এমন কথা শুনে বড় ধরনের ধাক্কা খান বেলাল। ফারজানাকে আশ্বস্ত করে বেলাল বলেন, আমি এরপর আসার সময় উপহার নিয়ে আসব। ফারজানা আর কথা বলতে চান না। বাসায় যেতে হবে-বলেই লেক থেকে হন হন করে বেরিয়ে যান। যাওয়ার আগে বলেন, সোনার চেইন ছাড়া আসবা না দেখা করতে। হতাশ বেলাল বসে থাকেন। যা আয় করেন, তাতে সারা মাস ঠিকমতো চলে না তার। সোনার চেইন কোথা থেকে দেবেন? প্রেমিকার এমন দাবি-দাওয়ার মধ্য দিয়েই চলছিল ভালোবাসা। কী করবে, ভেবে পায় না বেলাল। এর মধ্যেই বেলালের খালাতো ভাই শাহ আলমের পরিবারে বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যায়। চট্টগ্রামে নতুন আসার পর বেলাল তার এই ব্যবসায়ী খালাতো ভাই শাহ আলমের বাসায় উঠেছিলেন। সেখানেই আড়াই বছর। সেই শাহ আলমের স্ত্রী নাছিমা বেগম আর ১০ বছরের মেয়েকে দুর্বৃত্তরা জবাই করে হত্যা করেছে। লুটে নিয়ে গেছে স্বর্ণালঙ্কার, নাছিমার ব্যবহƒত দুটি মোবাইল ফোন সেট ও নগদ টাকা। খুনের ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর সবার মতো বেলালও ছুটে যায় বাসায়। চট্টগ্রামের সদরঘাট এলাকার দক্ষিণ নালাপাড়ার ছয়তলা ভবনের চারতলায় থাকেন শাহ আলম। ২০১৫ সালের ৭ মের সকালেই সেই বাসায় এই মর্মন্তুদ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে। বেডরুমে পড়ে আছে বেলালের ভাবি নাছিমা  বেগমের রক্তাক্ত লাশ। তাকে জবাই করা ছাড়াও পেটে ও হাতে বেশ কয়েকটি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ১০ বছরের শিশু সন্তান রিয়া আক্তার ফাল্গুনীর লাশ পড়ে আছে বাসার বাথরুমের ভিতর। তাকেও জবাই করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পুরো বাসা যেন রক্তে ভাসছিল। বাসার মালামাল ছিল ওলটপালট। আলমারি ছিল খোলা। শাহ আলম তার স্ত্রী কন্যাকে হারিয়ে পাগলপ্রায়। ভাতিজির লাশ ধরে হাউমাউ করে কাঁদছিলেন ১৯ বছরের বেলাল।

পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ডাকাতদের কাজ এটা। কিন্তু শিশু রিয়াকে হত্যা করায় ডাকাতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ডাকাতি নিয়ে সন্দেহ। যে কারণে পুলিশ ডাকাতির বিষয়টিও পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারছে না। পুলিশ এও ভাবছে, খুব কাছের লোকজন এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে। পুলিশের সন্দেহের তীর প্রথমেই যায় রিয়ার গৃহশিক্ষক রকির দিকে। রকির সঙ্গে শাহ আলমের স্ত্রীর বিশেষ সম্পর্ক ছিল। এটি পুলিশ জানতে পেরেছে। বেলালও বিষয়টি জানতেন। পুলিশের জেরার মুখে বেলাল তা পুলিশকে জানিয়েছেন। তার ভাবি নাছিমা বেগম তাকে সহ্য করতে পারতেন না। গৃহশিক্ষক রকির সঙ্গে ভাবির অন্তরঙ্গ মুহূর্ত দেখে ফেলেছিলেন এক দিন। যে কারণে বেলাল বাসায় গেলেই অকথ্য ভাষায় বকাঝকা করতেন নাছিমা। চট্টগ্রামে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই মা-মেয়ে খুনের ঘটনায় রকিসহ পাঁচজনকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে খুন সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্যই পায় না পুলিশ। তবে রকিকে পুলিশ নজরে রাখে। রহস্যই থেকে যায় খুনের পুরো বিষয়। নাছিমার মোবাইল ফোন একটিবারের জন্যও খোলা পাওয়া যায়নি। যে কারণে প্রযুক্তির ব্যবহারও কাজে লাগাতে পারছে না পুলিশ। মাঝেমধ্যে গোয়েন্দা দফতরে ডেকে পাঠানো হয় বেলাল ও শাহ আলমকে। নতুন কোনো তথ্য বা কাউকে সন্দেহ করছে কি না, তা জানতে চায় পুলিশ। কিন্তু তারা কোনো তথ্য দিতে পারেন না। পুলিশ বেশ চাপের মধ্যে পড়ে। শাহ আলম শোক কাটিয়ে ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করেন। বেলাল আর ফারজানার প্রেম চলতে থাকে আগের মতোই। তবে বেলাল তার প্রেমিকা ফারজানার দাবি-দাওয়া মেটাতে থাকেন। ফারজানাকে সোনার চেইন উপহার দিয়েছেন। চেইন পাওয়ার পর ফারজানার দাবি ছিল টিভি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, স্পিকারের। এগুলো না হলে ফারজানার পরিবার তার সঙ্গে বিয়ে দেবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছিল। ফারজানার এসব দাবিও পূরণ করেছেন বেলাল। বেলাল তার প্রেমিকাকে নিয়ে ভালো আছেন। কিন্তু ফারজানার দাবি দিন দিন বাড়তে থাকে।

খুনের ১৭ দিন পর নাছিমার মোবাইল ফোন খোলা পাওয়া যায়। ফোনটি কেউ খুলে ১৯ সেকেন্ড কথা বলে আবারও বন্ধ করে দেয়। পুলিশ মোবাইল ফোনের সেই ১৯ সেকেন্ড কলের তথ্যে তদন্তে নতুন মাত্রা পায়। শুরু হয় ট্র্যাকিং। একপর্যায়ে পুলিশ ফোনের কাছাকাছি। মোবাইল সেটের আইএমই নম্বর নিয়ে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পুলিশ ফোনের মালিককে পাকড়াও করে। সে পুলিশকে বলে, মোবাইল ফোনটি দিয়েছে তার বন্ধু রুবেল। পুলিশ দ্রুত রুবেলের বাসায় হাজির। রুবেল আটক হয়। পুলিশের জেরায়  রুবেল বলে, মোবাইল সেটটি তাকে দিয়েছে আপন বোন ফারজানা। তদন্তে নতুন মোড়। পুলিশ ফারজানার সন্ধান করে। সেদিনই ফারজানাকে আটক করা হয় তার বাসা থেকে। পুলিশ ফারজানাকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদে সে বলে, মোবাইল ফোনটি তার বয়ফ্রেন্ড গিফট করেছে। বয়ফ্রেন্ডের নাম বলুন? পুলিশের এমন প্রশ্নে ফারজানা বলে, আমার বয়ফ্রেন্ডের নাম বেলাল। পুলিশ বেলালের সন্ধান চায়। ফারজানা বেলালের ফোন নম্বর দেয়। পুলিশ কর্মকর্তা নিজের মোবাইল ফোনে নম্বর উঠিয়ে কল দেন। সঙ্গে সঙ্গে মোবাইলে বেলাল নামটি ভেসে ওঠে। পুলিশ অপ্রস্তুত হয়ে পড়ে। দ্রুত লাইন নিজেই কেটে দেন। কী ব্যাপার! নম্বরটা সেভ করা কেন? এটা কোন বেলালের নম্বর। পুলিশ কর্মকর্তার মাথায় তখন শুধু বেলাল। হঠাৎ তার মনে পড়ল নিহত নাছিমার দেবরের নাম বেলাল। তবে কী এই বেলাল সেই  বেলাল! এক বেলালের নাম শুনেই ভ্যাবাচ্যাকা খায় পুলিশ। হিসাব মেলাতে পারছে না কেউ। বেলালের ব্যাপারে পুলিশ আরও শিওর হয় ফারজানার কাছে। ফারজানার কাছ থেকে নিয়ে বেলালের ফোন নম্বর মিলিয়ে দেখে পুলিশ। পুলিশ এবার নিশ্চিত। খুনি তাহলে আর কেউ নয়, বেলাল! ফারজানা আরও জানায়, তার চাপেই বেলাল তাকে টিভি, সাউন্ডবক্স, ডিভিডি, সোনার চেইন উপহার দিয়েছে। পুলিশ এবার বেলালকে গ্রেফতারে প্রস্তুতি নেয়। খুনের ১৯ দিনের মাথায় পুলিশ বেলালকে ফোন দেয়। বেলাল আসছি বলে আর বেশি সময় নেয়নি। কিছু সময়ের মধ্যেই হাজির হয় গোয়েন্দা দফতরে। খুনের ১৯ দিন পর মোবাইল ফোনের ১৯ সেকেন্ডের কলের জালেই ধরা পড়ে খুনি। খুনের রহস্য উন্মোচিত হয়। পুলিশ বেলালকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। বেলাল পুলিশকে জানান, ‘আমি সব জানি। ফারজানা, তার ভাইসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তা আমি শুনেছি। আমি পালিয়ে যেতে পারতাম। কিন্তু আমি এটাও জানি, বাংলাদেশের যে প্রান্তেই থাকি না কেন, পুলিশ আমাকে ধরবেই। তাই পালিয়ে গিয়ে লাভ কী। আমি জানি, আমি অপরাধ করেছি। শাস্তি আমার হবেই।’ বেলাল আরও বলেন, ‘মায়ার জালে পড়ে আজ আমার এই অবস্থা। কেউ যেন এমন নারীর রোষানলে না পড়ে। তার দাবি ছিল পুলিশের কাছে, ফারজানার শাস্তিও যেন হয়। বেলাল পুলিশের কাছে পুরো ঘটনার বর্ণনা করেন। চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তিনি এখন কারাগারে।

খুনের বর্ণনা দিয়ে বেলাল পুলিশকে বলেন, ‘ভাইয়ার (শাহ আলম) মাংসের দোকানে তার শ্যালক আলালের সঙ্গে আগে কাজ করতাম এবং তাদের বাসায় খেতাম ও ঘুমাতাম। পরবর্তীতে মুনস্টার রং ফ্যাক্টরির পাশে একটি জেনারেটরের  দোকানে ৮ হাজার টাকায় মিস্ত্রি হিসেবে কাজ নিলে ভাইয়ের বাসা থেকে চলি আসি। তবে মাঝেমধ্যে বাসায় যেতাম এবং খাওয়া-দাওয়া করে আসতাম। ঘটনার দুই দিন আগেও ভাইয়ের বাসার ফ্যান মেরামত করতে গেলে সেখানে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। পরের দিন সকালে আমার কাজে চলে আসি।’ কিন্তু প্রেমিকা ফারজানার চাপে আমি দিশাহারা হয়ে পড়ি। উপহারসামগ্রী না দিলে তাকে পাব না। এটা আমাকে কষ্ট দিচ্ছিল। টাকা কোথায় পাই তা মাথায় ঘুরছিল। এক সময় মাথায় ঢুকে নাছিমা ভাবির কথা। আমি জানতাম আলমারিতে টাকা আছে। এরপর ৭ মে একটি কালো প্যান্ট ও কালো শার্ট গায়ে দিয়ে ভাইয়ের বাসার আশপাশে অবস্থান নিই। ভাইয়া ও তার শ্যালক বাসার বাইরে গেলে আমি বাসায় ঢুকি। এ সময় ভাবি আমাকে দেখে খুবই উত্তেজিত হয়ে যান। আমি এমনিতেই তার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলাম। চিৎকার শুনে মাথা অস্থির হয়ে যায়। এ সময় হাতের কাছে থাকা ছুরি দিয়ে তার পেটে আঘাত করি। চিৎকার দিলে তাকে মেঝেতে ফেলে ধরে গায়ের ওপর উঠে গলা কেটে হত্যা করি। এ সময় পাশের রুমে ঘুমিয়ে থাকা রিয়া আমার কাছে এসে কান্নাকাটি শুরু করে। চিনে ফেলায় তাকেও বাথরুমে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করি। এরপর বাথরুমে ঢুকে পরিষ্কার হয়ে মনোহরখালী সাততলা মাঠে গিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেই। ভাবির ব্যবহƒত মোবাইল ফোন সেট দুটি ফারজানাকে গিফট করি। এর মধ্যে খুনের পর স্বর্ণালঙ্কার বিক্রি করা টাকা ও আলমারি  থেকে নেওয়া টাকা দিয়ে একটি টিভি, ডিভিডি প্লেয়ার ও ২টি সাউন্ডবক্স কিনে গিফট করি ফারজানাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য