শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

পুলিশের ফোনে খুনির নম্বর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশের ফোনে খুনির নম্বর

বেলালের ভালোবাসার কথা শুনতে চান না ফারজানা। তিনি নিজেই বলা শুরু করেন। চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘এভাবে ভালোবাসা হয় না। সুন্দরী প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসেছ শূন্য হাতে। এগুলো আমি পছন্দ করি না।’ এমন কথা শুনে বড় ধরনের ধাক্কা খান বেলাল। ফারজানাকে আশ্বস্ত করে বেলাল বলেন, আমি এরপর আসার সময় উপহার নিয়ে আসব। ফারজানা আর কথা বলতে চান না। বাসায় যেতে হবে-বলেই লেক থেকে হন হন করে বেরিয়ে যান। যাওয়ার আগে বলেন, সোনার চেইন ছাড়া আসবা না দেখা করতে। হতাশ বেলাল বসে থাকেন। যা আয় করেন, তাতে সারা মাস ঠিকমতো চলে না তার। সোনার চেইন কোথা থেকে দেবেন? প্রেমিকার এমন দাবি-দাওয়ার মধ্য দিয়েই চলছিল ভালোবাসা। কী করবে, ভেবে পায় না বেলাল। এর মধ্যেই বেলালের খালাতো ভাই শাহ আলমের পরিবারে বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যায়। চট্টগ্রামে নতুন আসার পর বেলাল তার এই ব্যবসায়ী খালাতো ভাই শাহ আলমের বাসায় উঠেছিলেন। সেখানেই আড়াই বছর। সেই শাহ আলমের স্ত্রী নাছিমা বেগম আর ১০ বছরের মেয়েকে দুর্বৃত্তরা জবাই করে হত্যা করেছে। লুটে নিয়ে গেছে স্বর্ণালঙ্কার, নাছিমার ব্যবহƒত দুটি মোবাইল ফোন সেট ও নগদ টাকা। খুনের ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর সবার মতো বেলালও ছুটে যায় বাসায়। চট্টগ্রামের সদরঘাট এলাকার দক্ষিণ নালাপাড়ার ছয়তলা ভবনের চারতলায় থাকেন শাহ আলম। ২০১৫ সালের ৭ মের সকালেই সেই বাসায় এই মর্মন্তুদ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে। বেডরুমে পড়ে আছে বেলালের ভাবি নাছিমা  বেগমের রক্তাক্ত লাশ। তাকে জবাই করা ছাড়াও পেটে ও হাতে বেশ কয়েকটি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ১০ বছরের শিশু সন্তান রিয়া আক্তার ফাল্গুনীর লাশ পড়ে আছে বাসার বাথরুমের ভিতর। তাকেও জবাই করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পুরো বাসা যেন রক্তে ভাসছিল। বাসার মালামাল ছিল ওলটপালট। আলমারি ছিল খোলা। শাহ আলম তার স্ত্রী কন্যাকে হারিয়ে পাগলপ্রায়। ভাতিজির লাশ ধরে হাউমাউ করে কাঁদছিলেন ১৯ বছরের বেলাল।

পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ডাকাতদের কাজ এটা। কিন্তু শিশু রিয়াকে হত্যা করায় ডাকাতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ডাকাতি নিয়ে সন্দেহ। যে কারণে পুলিশ ডাকাতির বিষয়টিও পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারছে না। পুলিশ এও ভাবছে, খুব কাছের লোকজন এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে। পুলিশের সন্দেহের তীর প্রথমেই যায় রিয়ার গৃহশিক্ষক রকির দিকে। রকির সঙ্গে শাহ আলমের স্ত্রীর বিশেষ সম্পর্ক ছিল। এটি পুলিশ জানতে পেরেছে। বেলালও বিষয়টি জানতেন। পুলিশের জেরার মুখে বেলাল তা পুলিশকে জানিয়েছেন। তার ভাবি নাছিমা বেগম তাকে সহ্য করতে পারতেন না। গৃহশিক্ষক রকির সঙ্গে ভাবির অন্তরঙ্গ মুহূর্ত দেখে ফেলেছিলেন এক দিন। যে কারণে বেলাল বাসায় গেলেই অকথ্য ভাষায় বকাঝকা করতেন নাছিমা। চট্টগ্রামে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই মা-মেয়ে খুনের ঘটনায় রকিসহ পাঁচজনকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে খুন সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্যই পায় না পুলিশ। তবে রকিকে পুলিশ নজরে রাখে। রহস্যই থেকে যায় খুনের পুরো বিষয়। নাছিমার মোবাইল ফোন একটিবারের জন্যও খোলা পাওয়া যায়নি। যে কারণে প্রযুক্তির ব্যবহারও কাজে লাগাতে পারছে না পুলিশ। মাঝেমধ্যে গোয়েন্দা দফতরে ডেকে পাঠানো হয় বেলাল ও শাহ আলমকে। নতুন কোনো তথ্য বা কাউকে সন্দেহ করছে কি না, তা জানতে চায় পুলিশ। কিন্তু তারা কোনো তথ্য দিতে পারেন না। পুলিশ বেশ চাপের মধ্যে পড়ে। শাহ আলম শোক কাটিয়ে ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করেন। বেলাল আর ফারজানার প্রেম চলতে থাকে আগের মতোই। তবে বেলাল তার প্রেমিকা ফারজানার দাবি-দাওয়া মেটাতে থাকেন। ফারজানাকে সোনার চেইন উপহার দিয়েছেন। চেইন পাওয়ার পর ফারজানার দাবি ছিল টিভি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, স্পিকারের। এগুলো না হলে ফারজানার পরিবার তার সঙ্গে বিয়ে দেবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছিল। ফারজানার এসব দাবিও পূরণ করেছেন বেলাল। বেলাল তার প্রেমিকাকে নিয়ে ভালো আছেন। কিন্তু ফারজানার দাবি দিন দিন বাড়তে থাকে।

খুনের ১৭ দিন পর নাছিমার মোবাইল ফোন খোলা পাওয়া যায়। ফোনটি কেউ খুলে ১৯ সেকেন্ড কথা বলে আবারও বন্ধ করে দেয়। পুলিশ মোবাইল ফোনের সেই ১৯ সেকেন্ড কলের তথ্যে তদন্তে নতুন মাত্রা পায়। শুরু হয় ট্র্যাকিং। একপর্যায়ে পুলিশ ফোনের কাছাকাছি। মোবাইল সেটের আইএমই নম্বর নিয়ে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পুলিশ ফোনের মালিককে পাকড়াও করে। সে পুলিশকে বলে, মোবাইল ফোনটি দিয়েছে তার বন্ধু রুবেল। পুলিশ দ্রুত রুবেলের বাসায় হাজির। রুবেল আটক হয়। পুলিশের জেরায়  রুবেল বলে, মোবাইল সেটটি তাকে দিয়েছে আপন বোন ফারজানা। তদন্তে নতুন মোড়। পুলিশ ফারজানার সন্ধান করে। সেদিনই ফারজানাকে আটক করা হয় তার বাসা থেকে। পুলিশ ফারজানাকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থাকে। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদে সে বলে, মোবাইল ফোনটি তার বয়ফ্রেন্ড গিফট করেছে। বয়ফ্রেন্ডের নাম বলুন? পুলিশের এমন প্রশ্নে ফারজানা বলে, আমার বয়ফ্রেন্ডের নাম বেলাল। পুলিশ বেলালের সন্ধান চায়। ফারজানা বেলালের ফোন নম্বর দেয়। পুলিশ কর্মকর্তা নিজের মোবাইল ফোনে নম্বর উঠিয়ে কল দেন। সঙ্গে সঙ্গে মোবাইলে বেলাল নামটি ভেসে ওঠে। পুলিশ অপ্রস্তুত হয়ে পড়ে। দ্রুত লাইন নিজেই কেটে দেন। কী ব্যাপার! নম্বরটা সেভ করা কেন? এটা কোন বেলালের নম্বর। পুলিশ কর্মকর্তার মাথায় তখন শুধু বেলাল। হঠাৎ তার মনে পড়ল নিহত নাছিমার দেবরের নাম বেলাল। তবে কী এই বেলাল সেই  বেলাল! এক বেলালের নাম শুনেই ভ্যাবাচ্যাকা খায় পুলিশ। হিসাব মেলাতে পারছে না কেউ। বেলালের ব্যাপারে পুলিশ আরও শিওর হয় ফারজানার কাছে। ফারজানার কাছ থেকে নিয়ে বেলালের ফোন নম্বর মিলিয়ে দেখে পুলিশ। পুলিশ এবার নিশ্চিত। খুনি তাহলে আর কেউ নয়, বেলাল! ফারজানা আরও জানায়, তার চাপেই বেলাল তাকে টিভি, সাউন্ডবক্স, ডিভিডি, সোনার চেইন উপহার দিয়েছে। পুলিশ এবার বেলালকে গ্রেফতারে প্রস্তুতি নেয়। খুনের ১৯ দিনের মাথায় পুলিশ বেলালকে ফোন দেয়। বেলাল আসছি বলে আর বেশি সময় নেয়নি। কিছু সময়ের মধ্যেই হাজির হয় গোয়েন্দা দফতরে। খুনের ১৯ দিন পর মোবাইল ফোনের ১৯ সেকেন্ডের কলের জালেই ধরা পড়ে খুনি। খুনের রহস্য উন্মোচিত হয়। পুলিশ বেলালকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। বেলাল পুলিশকে জানান, ‘আমি সব জানি। ফারজানা, তার ভাইসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তা আমি শুনেছি। আমি পালিয়ে যেতে পারতাম। কিন্তু আমি এটাও জানি, বাংলাদেশের যে প্রান্তেই থাকি না কেন, পুলিশ আমাকে ধরবেই। তাই পালিয়ে গিয়ে লাভ কী। আমি জানি, আমি অপরাধ করেছি। শাস্তি আমার হবেই।’ বেলাল আরও বলেন, ‘মায়ার জালে পড়ে আজ আমার এই অবস্থা। কেউ যেন এমন নারীর রোষানলে না পড়ে। তার দাবি ছিল পুলিশের কাছে, ফারজানার শাস্তিও যেন হয়। বেলাল পুলিশের কাছে পুরো ঘটনার বর্ণনা করেন। চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তিনি এখন কারাগারে।

খুনের বর্ণনা দিয়ে বেলাল পুলিশকে বলেন, ‘ভাইয়ার (শাহ আলম) মাংসের দোকানে তার শ্যালক আলালের সঙ্গে আগে কাজ করতাম এবং তাদের বাসায় খেতাম ও ঘুমাতাম। পরবর্তীতে মুনস্টার রং ফ্যাক্টরির পাশে একটি জেনারেটরের  দোকানে ৮ হাজার টাকায় মিস্ত্রি হিসেবে কাজ নিলে ভাইয়ের বাসা থেকে চলি আসি। তবে মাঝেমধ্যে বাসায় যেতাম এবং খাওয়া-দাওয়া করে আসতাম। ঘটনার দুই দিন আগেও ভাইয়ের বাসার ফ্যান মেরামত করতে গেলে সেখানে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। পরের দিন সকালে আমার কাজে চলে আসি।’ কিন্তু প্রেমিকা ফারজানার চাপে আমি দিশাহারা হয়ে পড়ি। উপহারসামগ্রী না দিলে তাকে পাব না। এটা আমাকে কষ্ট দিচ্ছিল। টাকা কোথায় পাই তা মাথায় ঘুরছিল। এক সময় মাথায় ঢুকে নাছিমা ভাবির কথা। আমি জানতাম আলমারিতে টাকা আছে। এরপর ৭ মে একটি কালো প্যান্ট ও কালো শার্ট গায়ে দিয়ে ভাইয়ের বাসার আশপাশে অবস্থান নিই। ভাইয়া ও তার শ্যালক বাসার বাইরে গেলে আমি বাসায় ঢুকি। এ সময় ভাবি আমাকে দেখে খুবই উত্তেজিত হয়ে যান। আমি এমনিতেই তার ওপর ক্ষিপ্ত ছিলাম। চিৎকার শুনে মাথা অস্থির হয়ে যায়। এ সময় হাতের কাছে থাকা ছুরি দিয়ে তার পেটে আঘাত করি। চিৎকার দিলে তাকে মেঝেতে ফেলে ধরে গায়ের ওপর উঠে গলা কেটে হত্যা করি। এ সময় পাশের রুমে ঘুমিয়ে থাকা রিয়া আমার কাছে এসে কান্নাকাটি শুরু করে। চিনে ফেলায় তাকেও বাথরুমে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করি। এরপর বাথরুমে ঢুকে পরিষ্কার হয়ে মনোহরখালী সাততলা মাঠে গিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেই। ভাবির ব্যবহƒত মোবাইল ফোন সেট দুটি ফারজানাকে গিফট করি। এর মধ্যে খুনের পর স্বর্ণালঙ্কার বিক্রি করা টাকা ও আলমারি  থেকে নেওয়া টাকা দিয়ে একটি টিভি, ডিভিডি প্লেয়ার ও ২টি সাউন্ডবক্স কিনে গিফট করি ফারজানাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন