শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মে, ২০২১ আপডেট:

বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই

ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আহাজারি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই

প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এখনো আহাজারি করছেন। উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করা এসব মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন মাছের ঘের, ফসলি জমি, খামার, বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। তাদের অভিযোগ, প্রতি বছরই বারবার তারা এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ অবস্থায় তারা গতকালও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে দাবি করেছেন, ‘আমরা বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই।’ তারা টেকসই নিরাপত্তা দাবি করেন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ-

সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরা উপকূলের জানমালের সুরক্ষায় অবিলম্বে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয়রা। গতাকাল সকাল ১০টায় শ্যামনগর উপজেলার পাতাখালী পয়েন্টে ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধের ওপর এ অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচিতে স্থানীয়রা ‘আমরা ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই’, ‘একবারই মরব, বারবার নয়’, ‘জলবায়ু তহবিল কাদের জন্য জবাব চাই’, ‘উপকূলের কান্না, শুনতে কি পান না’, ‘নিরাপদে বাঁচা, নয় কি আমার অধিকার’ প্রভৃতি স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় প্রতীকী লাশ হয়ে প্রতিবাদ জানান উপকূলের বাসিন্দা মাসুম বিল্লাহ, ইয়াসির আরাফাত, সালাউদ্দিন, মাহি ও সালাউদ্দিন জাফরী।

উপকূলের শিক্ষার্থীদের সংগঠন ম্যানগ্রোভ স্টুডেন্ট সোসাইটি আয়োজিত এ অবস্থান কর্মসূচিতে সংগঠনের সভাপতি আরিফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহিন বিল্লাহ, তরিকুল ইসলাম, মুহতারাম বিল্লাহ, মুতাসিম বিল্লাহ, হাসানুল বান্না প্রমুখ বক্তব্য দেন। বক্তারা বলেন, সিডর, আইলা, ফণী, বুলবুল, আম্ফান ও সবশেষ ইয়াসের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে নদীর জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে শতাধিক গ্রাম। ভেসে গেছে হাজার হাজার হেক্টর জমির মাছের ঘের। বিধ্বস্ত হয়েছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি। ভেঙে পড়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। প্রতি বছর বারবার এমন হচ্ছে, কিন্তু টেকসই নিরাপত্তাব্যবস্থা মিলছে না।

সাতক্ষীরা : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সাতক্ষীরায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন চিংড়ি চাষিরা। এ সময় কপোতাক্ষ, খোলপেটুয়া, কাকশিয়ালিসহ বিভিন্ন নদ-নদীর ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চ জোয়ারে বেড়িবাঁধ ভেঙে সুন্দরবনসংলগ্ন চার উপজেলার ২৭ ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়। প্লাবিত হয় প্রায় ৭ হাজার চিংড়ি ঘের। ভেসে গেছে ৫৫ কোটি টাকার মাছ। গত বছর ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই ইয়াস উপকূলবাসীকে এভাবে সর্বস্বান্ত করেছে। এ অবস্থায় ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের কাছে সুদমুক্ত ঋণ চান ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য ও চিংড়ি চাষিরা।

খুলনা : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে খুলনার কয়রা, পাইকগাছায় ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ মেরামতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন উপকূলবাসী। তবে জরাজীর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে গভীর রাত পর্যন্ত মাটি ও জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধ মেরামত করলেও সকালের জোয়ারে তা ভেসে যাচ্ছে। ফলে লবণপানিতে তলিয়ে গেছে মিষ্টি পানির পুকুর, মাছের ঘের ও ফসলি জমি।

এদিকে জীবন-জীবিকা বাঁচাতে খুলনা, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন স্থানে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কর্মসূচি পালন করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল খুলনা মহানগরীর শিববাড়ী মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের মতো খুলনা-সাতক্ষীরা পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ করে মানুষের জানমাল রক্ষা করতে হবে। এতে শুধু পর্যটনশিল্প নয়, মানুষের জীবনমানও উন্নত হবে। দক্ষিণবঙ্গ স্বেচ্ছাসেবী ঐক্য পরিষদের আয়োজনে খুলনা ব্লাড ব্যাংক ও ফুড ব্যাংকের সহযোগিতায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া সাতক্ষীরা উপকূলের জানমালের সুরক্ষায় অবিলম্বে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয়রা।

চট্টগ্রাম : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বেড়েছে জোয়ারের পানি, বেড়েছে সাগরজলের উচ্চতা। ফলে জোয়ারের পানিতে চট্টগ্রাম মহানগরের অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে গেছে। গতকাল মহানগরের অনেক এলাকা জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায়। পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি বাড়ছে বলে জানা গেছে। এদিকে গতকাল দিনভর ছিল প্রখর রোদ, সঙ্গে ছিল গরমের তীব্রতা। কিন্তু আবহাওয়ার এমন সময়েও মহানগরের অনেক রাজপথ, অলিগলিতে ছিল হাঁটুপানি। পানি মাড়িয়েই চলেছে বাস, ট্রাক, সিএনজি অটোরিকশাসহ যানবাহন। মহানগরের চাক্তাই খাতুনগঞ্জ, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের নিচতলা, জিইসি, ২ নম্বর গেট, বায়েজীদ, সিডিএ অ্যাভিনিউ, আগ্রাবাদ, সিডিএ আবাসিক, শান্তিবাগ, হালিশহর আবাসিক এলাকা, চান্দগাঁও আবাসিক, বাকলিয়াসহ বেশ কিছু নিম্নাঞ্চল জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী ও সন্দ্বীপ উপকূলীয় এলাকার ফসলি জমিতে প্রবেশ করেছে বঙ্গোপসাগরের লবণাক্ত পানি। এ কারণে সাধারণ ফসল উৎপাদনের অন্তরায় হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া জোয়ারের পানির স্রোতে চট্টগ্রামের উপকূলীয় উপজেলা আনোয়ারা ও বাঁশখালী বেড়িবাঁধের বিভিন্ন অংশ ভেঙে গেছে। আনোয়ারা উপজেলা কৃষি কর্মকতৃা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ফসলি জমিতে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করেছে। এ কারণে অন্তত আগামী দুই বছর এসব ফসলি জমি উৎপাদনক্ষমতা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে।’

বাগেরহাট : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বলেশ্বর, পশুর, পানগুছি, দড়াটানা, ভৈরবসহ নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় গতকালও নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে ডুবে গেছে মাছের খামার, পানের বরজ ও শাকসবজির খেত। সব থেকে ক্ষতিগ্রস্ত বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী চার উপজেলা শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মোংলা ও রামপালে এখনো এখনো পানিবন্দী প্রায় ৪ হাজার মানুষ। জোয়ারের পানিতে নতুন করে পশুর নদতীরবর্তী মোংলা উপজেলার কানাইনগর, চিলা, জয়মণি, বিদ্যারবাহন, শেলাবুনিয়াসহ ১০-১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মোরেলগঞ্জের ছোলমবাড়িয়া ফেরিঘাট ৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাইনবোর্ড-শরণখোলা আঞ্চলিক মহাসড়কের যানবাহন পারাপার দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ উপজেলার পানগুছি নদীর দুই তীরের গ্রামগুলোয় এখনো প্রায় ২ হাজার মানুষ পানিবন্দী। জোয়ারের অথই পানিতে চার দিন ধরে ডুবে আছে সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র। এ অবস্থায় হরিণ, কুমির ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির বাটাগুল বাচকা কচ্ছপের শেডের প্রতিরক্ষা দেয়াল পানির চাপে ভেঙে পড়লে এ কেন্দ্রের ৬৫৬টি প্রাণী ভেসে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বরিশাল : ইয়াসের প্রভাব কেটে গেলেও পূর্ণিমার কারণে নদীতে অস্বাভাবিক জোয়ার এখনো অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ভোর রাতের জোয়ারে বরিশাল শহরের নিম্নাঞ্চলসহ নদীতীরবর্তী বহু এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

এদিকে ইয়াস ও পূর্ণিমার কারণে নদ-নদীতে জোয়ারের পানি বাড়ায় বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নদীতীরের ১২টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে বেশ কিছু গ্রাম।

পানি উন্নয়ন বোর্ড দক্ষিণাঞ্চল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম সরকার জানান, ইয়াস ও পূর্ণিমার কারণে সাগরে পানির চাপ বাড়ায় বরগুনা সদরে বেড়িবাঁধের চারটি, বামনায় দুটি, বেতাগীতে একটি, পাথরঘাটায় একটি ও আমতলীতে একটি; পটুয়াখালীর কলাপাড়ার নিজামপুরে একটি ও ধুলাসারে একটি এবং ভোলার মনপুরায় একটি- মোট ১২টি পয়েন্টে প্রাথমিকভাবে এক থেকে দেড় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

নোয়াখালী : দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় বৈরী আবহাওয়ার কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল আবার নৌ পরাপার শুরু হয়েছে। সকালে হাতিয়ার চেয়ারম্যানঘাট, চতলার ঘাট, নলচিরা ও তমরদ্দি ঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও স্পিডবোটে যাত্রী পারাপার শুরু হয়। তবে সরকারি সিট্রাক বন্ধ থাকায় নৌকা ও স্পিডবোটে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে বুধবার জোয়ারে পানিতে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ লিমা আক্তার (৭) উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের চর আমান উল্যাহ গ্রামের জগলুলের মেয়ে। গতকাল সকালে লাশটি বেড়িবাঁধের বামফহরে আটকে থাকা জোয়ারের পানিতে ভেসে ওঠে। পরিবারের লোকজন লাশটি বাড়িতে নিয়ে যায়।

পটুয়াখালী : পটুয়াখালীর উপকূলজুড়ে তিন দিন ধরে উচ্চ জোয়ারের চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন জেলার ২৩২টি গ্রামের অন্তত ৬ লাখ মানুষ।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : ইয়াস ও পূর্র্ণিমার প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের অস্বাভাবিক জোয়ারের তান্ডবে কুয়াকাটা সৈকত ল-ভ- হয়ে গেছে। জিরো পয়েন্ট থেকে পুব দিকে কাউয়ার চর পর্যন্ত সৈকতের সংরক্ষিত বনের সর্বত্র এখনো ধ্বংসের ছাপ রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটকদের বিনোদন কেন্দ্র কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান। সৈকতে থাকা ঝাউবন, নারিকেলকুঞ্জ, তালবাগান, শালবনসহ শুঁটকিপল্লী তছনছ হয়ে গেছে। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য পর্যটকদের জন্য সেজে থাকা পুরো সৈকত যেন ল-ভ- হয়ে গেছে। কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, ‘সমুদ্রসৈকতের প্রায় ১০০ ফুটের মতো সাগরগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তিনটি মার্কেট, একটি হোটেলসহ দেড় শতাধিক দোকান ভেঙেচুরে গেছে।’

এদিকে কলাপাড়ায় বিধ্বস্ত বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে গতকাল মানববন্ধন করেছেন গ্রামবাসী। বেলা ১১টায় মহিপুর সদর ইউনিয়নের নিজামপুর ভাঙনকবলিত বাঁধের ওপর ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচিতে নিজামপুর, কমরপুর ও সুধীরপুর গ্রামের শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন নিজামপুর গ্রামের মো. নূরুজামাল, মালেক ফরাজীসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, সরকারের কাছে ত্রাণ সহায়তা চাই না, আমরা চাই স্থায়ী বাঁধ। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।

মুন্সীগঞ্জ : ইয়াসের প্রভাব কেটে যাওয়ায় দীর্ঘ ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর মুন্সীগঞ্জের পদ্মা নদীর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। গতকাল সকালে শুরু হয় ফেরি চলাচল, সকাল ১০টায় শুরু হয় লঞ্চ চলাচল। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের পরিদর্শক মো. সোলেমান বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়া কেটে যাওয়ায় নৌরুটে আবারও ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। বর্তমানে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে ১৪টি ফেরি ও ৮৫টি লঞ্চ সচল রয়েছে। নিয়ম মেনে শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার ও বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে আসা-যাওয়া করছে।’

বরগুনা : প্রবল জোয়ারের তোড়ে বরগুনার বিভিন্ন স্থানে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ ভেঙে ফসলের মাঠে ও লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এতে রোপা আউশসহ কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বোরো ধানের বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এ ছাড়া চাষিদের কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের দাবি, সিডরের মতো সুপার সাইক্লোনের পর দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় ইয়াসে তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সম্পদ। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘বরগুনায় ইয়াসের কারণে ছয় উপজেলার ১ হাজার ২৪৯টি ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। পুকুর ও ঘের মিলিয়ে ৬০ মেট্রিক টন মাছ জলোচ্ছ্বাসে ভেসে গেছে।’

ঝালকাঠি : কাঁঠালিয়ার বিষখালী নদীর তীরে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান গতকাল বিকালে উপজেলার আমুয়া উত্তরপাড় জিরো পয়েন্টে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘জানতে পারলাম, কাঁঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীতে কোনো বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের সময় এ এলাকা প্লাবিত হয়। তাই এখানে একটি বেড়িবাঁধের গুরুত্ব আছে। আপনারা বেড়িবাঁধের দাবি করে আসছেন। তাই অবিলম্বে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় বেড়িবাঁধ নির্মাণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ