শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মে, ২০২১ আপডেট:

বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই

ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আহাজারি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই

প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এখনো আহাজারি করছেন। উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করা এসব মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন মাছের ঘের, ফসলি জমি, খামার, বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। তাদের অভিযোগ, প্রতি বছরই বারবার তারা এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ অবস্থায় তারা গতকালও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে দাবি করেছেন, ‘আমরা বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই।’ তারা টেকসই নিরাপত্তা দাবি করেন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ-

সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরা উপকূলের জানমালের সুরক্ষায় অবিলম্বে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয়রা। গতাকাল সকাল ১০টায় শ্যামনগর উপজেলার পাতাখালী পয়েন্টে ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধের ওপর এ অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচিতে স্থানীয়রা ‘আমরা ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই’, ‘একবারই মরব, বারবার নয়’, ‘জলবায়ু তহবিল কাদের জন্য জবাব চাই’, ‘উপকূলের কান্না, শুনতে কি পান না’, ‘নিরাপদে বাঁচা, নয় কি আমার অধিকার’ প্রভৃতি স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় প্রতীকী লাশ হয়ে প্রতিবাদ জানান উপকূলের বাসিন্দা মাসুম বিল্লাহ, ইয়াসির আরাফাত, সালাউদ্দিন, মাহি ও সালাউদ্দিন জাফরী।

উপকূলের শিক্ষার্থীদের সংগঠন ম্যানগ্রোভ স্টুডেন্ট সোসাইটি আয়োজিত এ অবস্থান কর্মসূচিতে সংগঠনের সভাপতি আরিফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহিন বিল্লাহ, তরিকুল ইসলাম, মুহতারাম বিল্লাহ, মুতাসিম বিল্লাহ, হাসানুল বান্না প্রমুখ বক্তব্য দেন। বক্তারা বলেন, সিডর, আইলা, ফণী, বুলবুল, আম্ফান ও সবশেষ ইয়াসের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে নদীর জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে শতাধিক গ্রাম। ভেসে গেছে হাজার হাজার হেক্টর জমির মাছের ঘের। বিধ্বস্ত হয়েছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি। ভেঙে পড়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। প্রতি বছর বারবার এমন হচ্ছে, কিন্তু টেকসই নিরাপত্তাব্যবস্থা মিলছে না।

সাতক্ষীরা : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সাতক্ষীরায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন চিংড়ি চাষিরা। এ সময় কপোতাক্ষ, খোলপেটুয়া, কাকশিয়ালিসহ বিভিন্ন নদ-নদীর ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চ জোয়ারে বেড়িবাঁধ ভেঙে সুন্দরবনসংলগ্ন চার উপজেলার ২৭ ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়। প্লাবিত হয় প্রায় ৭ হাজার চিংড়ি ঘের। ভেসে গেছে ৫৫ কোটি টাকার মাছ। গত বছর ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই ইয়াস উপকূলবাসীকে এভাবে সর্বস্বান্ত করেছে। এ অবস্থায় ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের কাছে সুদমুক্ত ঋণ চান ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য ও চিংড়ি চাষিরা।

খুলনা : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে খুলনার কয়রা, পাইকগাছায় ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ মেরামতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন উপকূলবাসী। তবে জরাজীর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে গভীর রাত পর্যন্ত মাটি ও জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধ মেরামত করলেও সকালের জোয়ারে তা ভেসে যাচ্ছে। ফলে লবণপানিতে তলিয়ে গেছে মিষ্টি পানির পুকুর, মাছের ঘের ও ফসলি জমি।

এদিকে জীবন-জীবিকা বাঁচাতে খুলনা, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন স্থানে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কর্মসূচি পালন করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল খুলনা মহানগরীর শিববাড়ী মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের মতো খুলনা-সাতক্ষীরা পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ করে মানুষের জানমাল রক্ষা করতে হবে। এতে শুধু পর্যটনশিল্প নয়, মানুষের জীবনমানও উন্নত হবে। দক্ষিণবঙ্গ স্বেচ্ছাসেবী ঐক্য পরিষদের আয়োজনে খুলনা ব্লাড ব্যাংক ও ফুড ব্যাংকের সহযোগিতায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া সাতক্ষীরা উপকূলের জানমালের সুরক্ষায় অবিলম্বে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয়রা।

চট্টগ্রাম : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বেড়েছে জোয়ারের পানি, বেড়েছে সাগরজলের উচ্চতা। ফলে জোয়ারের পানিতে চট্টগ্রাম মহানগরের অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে গেছে। গতকাল মহানগরের অনেক এলাকা জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায়। পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি বাড়ছে বলে জানা গেছে। এদিকে গতকাল দিনভর ছিল প্রখর রোদ, সঙ্গে ছিল গরমের তীব্রতা। কিন্তু আবহাওয়ার এমন সময়েও মহানগরের অনেক রাজপথ, অলিগলিতে ছিল হাঁটুপানি। পানি মাড়িয়েই চলেছে বাস, ট্রাক, সিএনজি অটোরিকশাসহ যানবাহন। মহানগরের চাক্তাই খাতুনগঞ্জ, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের নিচতলা, জিইসি, ২ নম্বর গেট, বায়েজীদ, সিডিএ অ্যাভিনিউ, আগ্রাবাদ, সিডিএ আবাসিক, শান্তিবাগ, হালিশহর আবাসিক এলাকা, চান্দগাঁও আবাসিক, বাকলিয়াসহ বেশ কিছু নিম্নাঞ্চল জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী ও সন্দ্বীপ উপকূলীয় এলাকার ফসলি জমিতে প্রবেশ করেছে বঙ্গোপসাগরের লবণাক্ত পানি। এ কারণে সাধারণ ফসল উৎপাদনের অন্তরায় হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া জোয়ারের পানির স্রোতে চট্টগ্রামের উপকূলীয় উপজেলা আনোয়ারা ও বাঁশখালী বেড়িবাঁধের বিভিন্ন অংশ ভেঙে গেছে। আনোয়ারা উপজেলা কৃষি কর্মকতৃা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ফসলি জমিতে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করেছে। এ কারণে অন্তত আগামী দুই বছর এসব ফসলি জমি উৎপাদনক্ষমতা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে।’

বাগেরহাট : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বলেশ্বর, পশুর, পানগুছি, দড়াটানা, ভৈরবসহ নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় গতকালও নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে ডুবে গেছে মাছের খামার, পানের বরজ ও শাকসবজির খেত। সব থেকে ক্ষতিগ্রস্ত বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী চার উপজেলা শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মোংলা ও রামপালে এখনো এখনো পানিবন্দী প্রায় ৪ হাজার মানুষ। জোয়ারের পানিতে নতুন করে পশুর নদতীরবর্তী মোংলা উপজেলার কানাইনগর, চিলা, জয়মণি, বিদ্যারবাহন, শেলাবুনিয়াসহ ১০-১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মোরেলগঞ্জের ছোলমবাড়িয়া ফেরিঘাট ৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাইনবোর্ড-শরণখোলা আঞ্চলিক মহাসড়কের যানবাহন পারাপার দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ উপজেলার পানগুছি নদীর দুই তীরের গ্রামগুলোয় এখনো প্রায় ২ হাজার মানুষ পানিবন্দী। জোয়ারের অথই পানিতে চার দিন ধরে ডুবে আছে সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র। এ অবস্থায় হরিণ, কুমির ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির বাটাগুল বাচকা কচ্ছপের শেডের প্রতিরক্ষা দেয়াল পানির চাপে ভেঙে পড়লে এ কেন্দ্রের ৬৫৬টি প্রাণী ভেসে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বরিশাল : ইয়াসের প্রভাব কেটে গেলেও পূর্ণিমার কারণে নদীতে অস্বাভাবিক জোয়ার এখনো অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ভোর রাতের জোয়ারে বরিশাল শহরের নিম্নাঞ্চলসহ নদীতীরবর্তী বহু এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

এদিকে ইয়াস ও পূর্ণিমার কারণে নদ-নদীতে জোয়ারের পানি বাড়ায় বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নদীতীরের ১২টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে বেশ কিছু গ্রাম।

পানি উন্নয়ন বোর্ড দক্ষিণাঞ্চল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম সরকার জানান, ইয়াস ও পূর্ণিমার কারণে সাগরে পানির চাপ বাড়ায় বরগুনা সদরে বেড়িবাঁধের চারটি, বামনায় দুটি, বেতাগীতে একটি, পাথরঘাটায় একটি ও আমতলীতে একটি; পটুয়াখালীর কলাপাড়ার নিজামপুরে একটি ও ধুলাসারে একটি এবং ভোলার মনপুরায় একটি- মোট ১২টি পয়েন্টে প্রাথমিকভাবে এক থেকে দেড় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

নোয়াখালী : দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় বৈরী আবহাওয়ার কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল আবার নৌ পরাপার শুরু হয়েছে। সকালে হাতিয়ার চেয়ারম্যানঘাট, চতলার ঘাট, নলচিরা ও তমরদ্দি ঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও স্পিডবোটে যাত্রী পারাপার শুরু হয়। তবে সরকারি সিট্রাক বন্ধ থাকায় নৌকা ও স্পিডবোটে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে বুধবার জোয়ারে পানিতে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ লিমা আক্তার (৭) উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের চর আমান উল্যাহ গ্রামের জগলুলের মেয়ে। গতকাল সকালে লাশটি বেড়িবাঁধের বামফহরে আটকে থাকা জোয়ারের পানিতে ভেসে ওঠে। পরিবারের লোকজন লাশটি বাড়িতে নিয়ে যায়।

পটুয়াখালী : পটুয়াখালীর উপকূলজুড়ে তিন দিন ধরে উচ্চ জোয়ারের চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন জেলার ২৩২টি গ্রামের অন্তত ৬ লাখ মানুষ।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : ইয়াস ও পূর্র্ণিমার প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের অস্বাভাবিক জোয়ারের তান্ডবে কুয়াকাটা সৈকত ল-ভ- হয়ে গেছে। জিরো পয়েন্ট থেকে পুব দিকে কাউয়ার চর পর্যন্ত সৈকতের সংরক্ষিত বনের সর্বত্র এখনো ধ্বংসের ছাপ রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটকদের বিনোদন কেন্দ্র কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান। সৈকতে থাকা ঝাউবন, নারিকেলকুঞ্জ, তালবাগান, শালবনসহ শুঁটকিপল্লী তছনছ হয়ে গেছে। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য পর্যটকদের জন্য সেজে থাকা পুরো সৈকত যেন ল-ভ- হয়ে গেছে। কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, ‘সমুদ্রসৈকতের প্রায় ১০০ ফুটের মতো সাগরগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তিনটি মার্কেট, একটি হোটেলসহ দেড় শতাধিক দোকান ভেঙেচুরে গেছে।’

এদিকে কলাপাড়ায় বিধ্বস্ত বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে গতকাল মানববন্ধন করেছেন গ্রামবাসী। বেলা ১১টায় মহিপুর সদর ইউনিয়নের নিজামপুর ভাঙনকবলিত বাঁধের ওপর ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচিতে নিজামপুর, কমরপুর ও সুধীরপুর গ্রামের শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন নিজামপুর গ্রামের মো. নূরুজামাল, মালেক ফরাজীসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, সরকারের কাছে ত্রাণ সহায়তা চাই না, আমরা চাই স্থায়ী বাঁধ। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।

মুন্সীগঞ্জ : ইয়াসের প্রভাব কেটে যাওয়ায় দীর্ঘ ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর মুন্সীগঞ্জের পদ্মা নদীর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। গতকাল সকালে শুরু হয় ফেরি চলাচল, সকাল ১০টায় শুরু হয় লঞ্চ চলাচল। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের পরিদর্শক মো. সোলেমান বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়া কেটে যাওয়ায় নৌরুটে আবারও ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। বর্তমানে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে ১৪টি ফেরি ও ৮৫টি লঞ্চ সচল রয়েছে। নিয়ম মেনে শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার ও বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে আসা-যাওয়া করছে।’

বরগুনা : প্রবল জোয়ারের তোড়ে বরগুনার বিভিন্ন স্থানে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ ভেঙে ফসলের মাঠে ও লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এতে রোপা আউশসহ কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বোরো ধানের বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এ ছাড়া চাষিদের কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের দাবি, সিডরের মতো সুপার সাইক্লোনের পর দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় ইয়াসে তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সম্পদ। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘বরগুনায় ইয়াসের কারণে ছয় উপজেলার ১ হাজার ২৪৯টি ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। পুকুর ও ঘের মিলিয়ে ৬০ মেট্রিক টন মাছ জলোচ্ছ্বাসে ভেসে গেছে।’

ঝালকাঠি : কাঁঠালিয়ার বিষখালী নদীর তীরে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান গতকাল বিকালে উপজেলার আমুয়া উত্তরপাড় জিরো পয়েন্টে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘জানতে পারলাম, কাঁঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীতে কোনো বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের সময় এ এলাকা প্লাবিত হয়। তাই এখানে একটি বেড়িবাঁধের গুরুত্ব আছে। আপনারা বেড়িবাঁধের দাবি করে আসছেন। তাই অবিলম্বে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় বেড়িবাঁধ নির্মাণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা