শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মে, ২০২১ আপডেট:

বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই

ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আহাজারি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই

প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এখনো আহাজারি করছেন। উপকূলীয় এলাকায় বসবাস করা এসব মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন মাছের ঘের, ফসলি জমি, খামার, বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। তাদের অভিযোগ, প্রতি বছরই বারবার তারা এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ অবস্থায় তারা গতকালও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে দাবি করেছেন, ‘আমরা বারবার ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই।’ তারা টেকসই নিরাপত্তা দাবি করেন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ-

সাতক্ষীরা : সাতক্ষীরা উপকূলের জানমালের সুরক্ষায় অবিলম্বে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয়রা। গতাকাল সকাল ১০টায় শ্যামনগর উপজেলার পাতাখালী পয়েন্টে ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধের ওপর এ অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচিতে স্থানীয়রা ‘আমরা ভাসতে চাই না, বাঁচতে চাই’, ‘একবারই মরব, বারবার নয়’, ‘জলবায়ু তহবিল কাদের জন্য জবাব চাই’, ‘উপকূলের কান্না, শুনতে কি পান না’, ‘নিরাপদে বাঁচা, নয় কি আমার অধিকার’ প্রভৃতি স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় প্রতীকী লাশ হয়ে প্রতিবাদ জানান উপকূলের বাসিন্দা মাসুম বিল্লাহ, ইয়াসির আরাফাত, সালাউদ্দিন, মাহি ও সালাউদ্দিন জাফরী।

উপকূলের শিক্ষার্থীদের সংগঠন ম্যানগ্রোভ স্টুডেন্ট সোসাইটি আয়োজিত এ অবস্থান কর্মসূচিতে সংগঠনের সভাপতি আরিফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহিন বিল্লাহ, তরিকুল ইসলাম, মুহতারাম বিল্লাহ, মুতাসিম বিল্লাহ, হাসানুল বান্না প্রমুখ বক্তব্য দেন। বক্তারা বলেন, সিডর, আইলা, ফণী, বুলবুল, আম্ফান ও সবশেষ ইয়াসের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে নদীর জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে শতাধিক গ্রাম। ভেসে গেছে হাজার হাজার হেক্টর জমির মাছের ঘের। বিধ্বস্ত হয়েছে হাজার হাজার ঘরবাড়ি। ভেঙে পড়েছে যোগাযোগব্যবস্থা। প্রতি বছর বারবার এমন হচ্ছে, কিন্তু টেকসই নিরাপত্তাব্যবস্থা মিলছে না।

সাতক্ষীরা : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সাতক্ষীরায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন চিংড়ি চাষিরা। এ সময় কপোতাক্ষ, খোলপেটুয়া, কাকশিয়ালিসহ বিভিন্ন নদ-নদীর ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চ জোয়ারে বেড়িবাঁধ ভেঙে সুন্দরবনসংলগ্ন চার উপজেলার ২৭ ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়। প্লাবিত হয় প্রায় ৭ হাজার চিংড়ি ঘের। ভেসে গেছে ৫৫ কোটি টাকার মাছ। গত বছর ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই ইয়াস উপকূলবাসীকে এভাবে সর্বস্বান্ত করেছে। এ অবস্থায় ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের কাছে সুদমুক্ত ঋণ চান ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য ও চিংড়ি চাষিরা।

খুলনা : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে খুলনার কয়রা, পাইকগাছায় ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ মেরামতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন উপকূলবাসী। তবে জরাজীর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে গভীর রাত পর্যন্ত মাটি ও জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধ মেরামত করলেও সকালের জোয়ারে তা ভেসে যাচ্ছে। ফলে লবণপানিতে তলিয়ে গেছে মিষ্টি পানির পুকুর, মাছের ঘের ও ফসলি জমি।

এদিকে জীবন-জীবিকা বাঁচাতে খুলনা, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন স্থানে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কর্মসূচি পালন করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল খুলনা মহানগরীর শিববাড়ী মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের মতো খুলনা-সাতক্ষীরা পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ করে মানুষের জানমাল রক্ষা করতে হবে। এতে শুধু পর্যটনশিল্প নয়, মানুষের জীবনমানও উন্নত হবে। দক্ষিণবঙ্গ স্বেচ্ছাসেবী ঐক্য পরিষদের আয়োজনে খুলনা ব্লাড ব্যাংক ও ফুড ব্যাংকের সহযোগিতায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া সাতক্ষীরা উপকূলের জানমালের সুরক্ষায় অবিলম্বে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয়রা।

চট্টগ্রাম : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বেড়েছে জোয়ারের পানি, বেড়েছে সাগরজলের উচ্চতা। ফলে জোয়ারের পানিতে চট্টগ্রাম মহানগরের অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে গেছে। গতকাল মহানগরের অনেক এলাকা জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায়। পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি বাড়ছে বলে জানা গেছে। এদিকে গতকাল দিনভর ছিল প্রখর রোদ, সঙ্গে ছিল গরমের তীব্রতা। কিন্তু আবহাওয়ার এমন সময়েও মহানগরের অনেক রাজপথ, অলিগলিতে ছিল হাঁটুপানি। পানি মাড়িয়েই চলেছে বাস, ট্রাক, সিএনজি অটোরিকশাসহ যানবাহন। মহানগরের চাক্তাই খাতুনগঞ্জ, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের নিচতলা, জিইসি, ২ নম্বর গেট, বায়েজীদ, সিডিএ অ্যাভিনিউ, আগ্রাবাদ, সিডিএ আবাসিক, শান্তিবাগ, হালিশহর আবাসিক এলাকা, চান্দগাঁও আবাসিক, বাকলিয়াসহ বেশ কিছু নিম্নাঞ্চল জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী ও সন্দ্বীপ উপকূলীয় এলাকার ফসলি জমিতে প্রবেশ করেছে বঙ্গোপসাগরের লবণাক্ত পানি। এ কারণে সাধারণ ফসল উৎপাদনের অন্তরায় হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া জোয়ারের পানির স্রোতে চট্টগ্রামের উপকূলীয় উপজেলা আনোয়ারা ও বাঁশখালী বেড়িবাঁধের বিভিন্ন অংশ ভেঙে গেছে। আনোয়ারা উপজেলা কৃষি কর্মকতৃা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ফসলি জমিতে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করেছে। এ কারণে অন্তত আগামী দুই বছর এসব ফসলি জমি উৎপাদনক্ষমতা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে।’

বাগেরহাট : ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বলেশ্বর, পশুর, পানগুছি, দড়াটানা, ভৈরবসহ নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় গতকালও নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে ডুবে গেছে মাছের খামার, পানের বরজ ও শাকসবজির খেত। সব থেকে ক্ষতিগ্রস্ত বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী চার উপজেলা শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মোংলা ও রামপালে এখনো এখনো পানিবন্দী প্রায় ৪ হাজার মানুষ। জোয়ারের পানিতে নতুন করে পশুর নদতীরবর্তী মোংলা উপজেলার কানাইনগর, চিলা, জয়মণি, বিদ্যারবাহন, শেলাবুনিয়াসহ ১০-১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মোরেলগঞ্জের ছোলমবাড়িয়া ফেরিঘাট ৪ ফুট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাইনবোর্ড-শরণখোলা আঞ্চলিক মহাসড়কের যানবাহন পারাপার দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ উপজেলার পানগুছি নদীর দুই তীরের গ্রামগুলোয় এখনো প্রায় ২ হাজার মানুষ পানিবন্দী। জোয়ারের অথই পানিতে চার দিন ধরে ডুবে আছে সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র। এ অবস্থায় হরিণ, কুমির ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির বাটাগুল বাচকা কচ্ছপের শেডের প্রতিরক্ষা দেয়াল পানির চাপে ভেঙে পড়লে এ কেন্দ্রের ৬৫৬টি প্রাণী ভেসে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বরিশাল : ইয়াসের প্রভাব কেটে গেলেও পূর্ণিমার কারণে নদীতে অস্বাভাবিক জোয়ার এখনো অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ভোর রাতের জোয়ারে বরিশাল শহরের নিম্নাঞ্চলসহ নদীতীরবর্তী বহু এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

এদিকে ইয়াস ও পূর্ণিমার কারণে নদ-নদীতে জোয়ারের পানি বাড়ায় বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নদীতীরের ১২টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে বেশ কিছু গ্রাম।

পানি উন্নয়ন বোর্ড দক্ষিণাঞ্চল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম সরকার জানান, ইয়াস ও পূর্ণিমার কারণে সাগরে পানির চাপ বাড়ায় বরগুনা সদরে বেড়িবাঁধের চারটি, বামনায় দুটি, বেতাগীতে একটি, পাথরঘাটায় একটি ও আমতলীতে একটি; পটুয়াখালীর কলাপাড়ার নিজামপুরে একটি ও ধুলাসারে একটি এবং ভোলার মনপুরায় একটি- মোট ১২টি পয়েন্টে প্রাথমিকভাবে এক থেকে দেড় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

নোয়াখালী : দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় বৈরী আবহাওয়ার কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল আবার নৌ পরাপার শুরু হয়েছে। সকালে হাতিয়ার চেয়ারম্যানঘাট, চতলার ঘাট, নলচিরা ও তমরদ্দি ঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও স্পিডবোটে যাত্রী পারাপার শুরু হয়। তবে সরকারি সিট্রাক বন্ধ থাকায় নৌকা ও স্পিডবোটে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে বুধবার জোয়ারে পানিতে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ লিমা আক্তার (৭) উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের চর আমান উল্যাহ গ্রামের জগলুলের মেয়ে। গতকাল সকালে লাশটি বেড়িবাঁধের বামফহরে আটকে থাকা জোয়ারের পানিতে ভেসে ওঠে। পরিবারের লোকজন লাশটি বাড়িতে নিয়ে যায়।

পটুয়াখালী : পটুয়াখালীর উপকূলজুড়ে তিন দিন ধরে উচ্চ জোয়ারের চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন জেলার ২৩২টি গ্রামের অন্তত ৬ লাখ মানুষ।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : ইয়াস ও পূর্র্ণিমার প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের অস্বাভাবিক জোয়ারের তান্ডবে কুয়াকাটা সৈকত ল-ভ- হয়ে গেছে। জিরো পয়েন্ট থেকে পুব দিকে কাউয়ার চর পর্যন্ত সৈকতের সংরক্ষিত বনের সর্বত্র এখনো ধ্বংসের ছাপ রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটকদের বিনোদন কেন্দ্র কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান। সৈকতে থাকা ঝাউবন, নারিকেলকুঞ্জ, তালবাগান, শালবনসহ শুঁটকিপল্লী তছনছ হয়ে গেছে। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য পর্যটকদের জন্য সেজে থাকা পুরো সৈকত যেন ল-ভ- হয়ে গেছে। কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, ‘সমুদ্রসৈকতের প্রায় ১০০ ফুটের মতো সাগরগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তিনটি মার্কেট, একটি হোটেলসহ দেড় শতাধিক দোকান ভেঙেচুরে গেছে।’

এদিকে কলাপাড়ায় বিধ্বস্ত বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে গতকাল মানববন্ধন করেছেন গ্রামবাসী। বেলা ১১টায় মহিপুর সদর ইউনিয়নের নিজামপুর ভাঙনকবলিত বাঁধের ওপর ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচিতে নিজামপুর, কমরপুর ও সুধীরপুর গ্রামের শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন নিজামপুর গ্রামের মো. নূরুজামাল, মালেক ফরাজীসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, সরকারের কাছে ত্রাণ সহায়তা চাই না, আমরা চাই স্থায়ী বাঁধ। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।

মুন্সীগঞ্জ : ইয়াসের প্রভাব কেটে যাওয়ায় দীর্ঘ ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর মুন্সীগঞ্জের পদ্মা নদীর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। গতকাল সকালে শুরু হয় ফেরি চলাচল, সকাল ১০টায় শুরু হয় লঞ্চ চলাচল। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের পরিদর্শক মো. সোলেমান বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়া কেটে যাওয়ায় নৌরুটে আবারও ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। বর্তমানে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে ১৪টি ফেরি ও ৮৫টি লঞ্চ সচল রয়েছে। নিয়ম মেনে শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার ও বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে আসা-যাওয়া করছে।’

বরগুনা : প্রবল জোয়ারের তোড়ে বরগুনার বিভিন্ন স্থানে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ ভেঙে ফসলের মাঠে ও লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এতে রোপা আউশসহ কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বোরো ধানের বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এ ছাড়া চাষিদের কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের দাবি, সিডরের মতো সুপার সাইক্লোনের পর দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় ইয়াসে তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সম্পদ। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব বলেন, ‘বরগুনায় ইয়াসের কারণে ছয় উপজেলার ১ হাজার ২৪৯টি ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। পুকুর ও ঘের মিলিয়ে ৬০ মেট্রিক টন মাছ জলোচ্ছ্বাসে ভেসে গেছে।’

ঝালকাঠি : কাঁঠালিয়ার বিষখালী নদীর তীরে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান গতকাল বিকালে উপজেলার আমুয়া উত্তরপাড় জিরো পয়েন্টে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘জানতে পারলাম, কাঁঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীতে কোনো বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের সময় এ এলাকা প্লাবিত হয়। তাই এখানে একটি বেড়িবাঁধের গুরুত্ব আছে। আপনারা বেড়িবাঁধের দাবি করে আসছেন। তাই অবিলম্বে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় বেড়িবাঁধ নির্মাণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা