শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিষক্রিয়ায় নয় শ্বাসরোধে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিষক্রিয়ায় নয় শ্বাসরোধে

নুসরাত আমান অরণী (১২) ও তার ভাই আলভী আমান (৭)। হঠাৎ এরা দুজনই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন। তাদের গলায় লালচে দাগ। পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, খাদ্যে বিষক্রিয়ায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। সারা দেশে তোলপাড় করা এ ঘটনার তদন্তের পর বেরিয়ে আসে অবিশ্বাস্য কাহিনি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, বিষক্রিয়ায় নয়, শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে এই দুই ভাইবোনকে।

রাজধানীর রামপুরা থানাধীন বনশ্রীর বি ব্লকের ৪ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর জিএম অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেডের তৈরি জিএম শাহনূর নামের সাততলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের ঘটনা এটি। ঘটেছে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তদন্ত শেষে সব জল্পনা-কল্পনার অবসান হয়। অবিশ্বাস্য হলেও মা নিজেই খুনের দায় স্বীকার করে র‌্যাবের কাছে জবানবন্দি দেন। এই স্বীকারোক্তির পর মাকে একমাত্র আসামি করে গত বছর ২ মার্চ রাত ১০টায় রামপুরা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বাবা। সন্তানদের পড়াশোনা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা  থেকেই মা নিজে সন্তানদের হত্যা করেন বলে র‌্যাবের কাছে দাবি করেছেন। নিজ সন্তানদের শ্বাসরোধে হত্যা করার রোমহর্ষক সেই ঘটনা র‌্যাবের কাছে অবলীলায় বর্ণনাও করেছেন মা। এমনকি প্রকাশ করেছেন হত্যার পর স্বামীসহ আত্মীয়স্বজনের কাছে নিজেকে নির্দোষ এবং ভালো সাজার চেষ্টা করতে নাটক সাজানোর বিষয়টিও। আর নাটক সাজাতেই চাইনিজ রেস্টুরেন্টের খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার করা হয়। এমন ঘটনায় ‘খুনি’ মাকে দেখতে দেশের কোটি কোটি মানুষ টেলিভিশনের সামনে ভিড় করেছিল। অনেকেই রামপুরার বনশ্রীর সেই বাড়িতে ভিড় করেছেন পাষ- মাকে দেখার জন্য।

মায়ের স্বীকারোক্তিতে খুনি কে তা জানা গেলেও মানুষের কাছে অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খায়। বিশেষ করে, যে কারণে হত্যার কথা বলা হয়, তা ছিল অযৌক্তিক। তা মেনে নিতে পারেনি খোদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও। তা হলে প্রকৃত কারণ কী? কারণটি যদি নিহতদের দাদি, পিতা, খালা বা পিতার বন্ধুর জানা থাকে, তাহলে তারা কেন মুখ খুলছেন না? এমনকি এমন একটি আলোচিত ঘটনায় মাকে কেন তারা খাদ্যে বিষক্রিয়ায় শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার চালিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন? প্রশ্ন রয়েছে সেখানেও। মূল রহস্য কোথায়? তা জানতে মানুষের মনে হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। গত বছর ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রামপুরায় নুসরাত আমান অরণী (১২) ও তার সহোদর আলভী আমানের (৭) রহস্যজনক মৃত্যু হয়। নিহতদের মা ও পরিবারের দাবি ছিল, হোটেলের খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকরা বলেছেন, দুই শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। তাদের শরীরে শ্বাসরোধে হত্যা করার সব আলামতই রয়েছে। চিকিৎসকদের বক্তব্য আর নিহতদের মায়ের বক্তব্যের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য থাকায় র‌্যাব নিহতদের পিতা-মাতা ও এক খালাকে জামালপুর থেকে আটক করে। পরে তাদের ঢাকায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সেই হত্যা কাহিনি। র‌্যাব কার্যালয়ে সাদা-কালো সালোয়ার-কামিজ পরিহিত মা ছিলেন একেবারেই নির্বিকার। তার চোখে ছিল না কোনো পানি। না ছিল মুখে কোনো আফসোসের চিহ্ন। একেবারেই স্বাভাবিক ছিল তার চলাচল। তার ভিতরে ভাবাবেগ লক্ষ্য করা যায়নি। একজন মহিলা, তারপর আবার মা, খুনি হয়ে এমন নির্বিকার হতে পারে কেউ ভাবতেই পারেনি। র‌্যাব সদর দফতরজুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। গ্রেফতারকারী র‌্যাব সদস্যরাও বলছিলেন, এমন খুনি তারা আর কোনোদিনই গ্রেফতার করতে পারেননি। ভবিষ্যতে পারবেন কি না তা নিয়েও সন্দেহ আছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ছিল নিহত অরণী ও তার ভাই আলভীর পিতামাতার ১৪তম বিবাহবার্ষিকী। দিনটি ধুমধাম করে উদযাপন করা হয়। ওই দিন পরিবারের সবাই বনশ্রীর ক্যান্ট চাইনিজ রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার খায়। হোটেলে তাদের কেনা অনেক খাবার অবশিষ্ট থাকে। সেসব খাবার পারসেল করে বাসায় নিয়ে যায়। খাবারগুলো ফ্রিজে রাখে। ২৯ ফেব্রুয়ারি ঘটনার দিন অরণী ও আলভী দুপুরে স্কুল থেকে বাসায় ফেরে। ফেরার পর তারা রাতে রেস্টুরেন্ট হতে আনা অবশিষ্ট খাবার গরম করে খায়। খাওয়া-দাওয়া সেরে অরণী বসে ছিল। এ সময় আলভীকে নিয়ে ঘুমাতে যায় মা। কয়েক মিনিট পরও অরণী না গেলে তাকে বিশ্রাম করার কথা বলে ডাক দেয়। কিন্তু গৃহশিক্ষকের কাছে পড়া থাকায় অরণী যেতে পারেনি। অরণীর দুজন মহিলা গৃহশিক্ষক। একজন শিউলি আক্তার অপরজন রাত্রিলা। এদের একজনের বেতন মাসিক ৭ হাজার অপরজনের মাসিক ৫ হাজার টাকা। ওই দিনই এক গৃহশিক্ষক বেলা তিনটা থেকে চারটা পর্যন্ত পড়িয়ে যান। এদিকে আলভী ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু জেগে থাকে মা। শিক্ষিকা চলে গেলে মা অরণীকে ডাক দেন। অরণীকে শুয়ে আরাম করতে বলেন। ক্লান্ত শরীরে অরণী শুয়ে পড়ার পরই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। তখন বিকাল সাড়ে পাঁচটার মতো বাজে। পড়ার সময় অরণীর গায়ে মায়ের ওড়না ছিল। সেই ওড়না নিয়েই অরণী ঘুমাতে থাকে। এ সময় সেই ওড়না দিয়ে অরণীকে শ্বাসরোধে হত্যা করার চেষ্টা চালান মা। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে অরণী বিছানা থেকে নিচে পড়ে যায়। এরপর নিচে পড়ে গেলেও জাপটে ধরেন তিনি। নিচে ফ্লোরের সঙ্গে চেপে ধরে ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। অরণীর নিথর দেহ মেঝেতেই পড়ে থাকে। এরপর অরণীর গলা থেকে ওড়না ছাড়িয়ে তা দিয়ে আলভীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন তিনি। হত্যার পর কয়েক মিনিট ধরে আফসোস করে একাই ঘরের ভিতরে কান্নাকাটি করেন। তারপর মোবাইল ফোনে স্বামীকে কল দেন। তখন স্বামী উত্তরা ছিলেন। ঘাতক মা স্বামীকে ফোন দেন। তিনি বলেন, অরণী ও আলভী হোটেল থেকে আনা খাবার খেয়ে কেমন যেন করছে। মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এ সময় আলভীর পিতা স্থানীয় বন্ধু জাহিদকে দ্রুত বাড়িতে যেতে বলেন। আবার বাসার কাছে থাকা আলভীর খালা মিলাকেও বাসায় গিয়ে ঘটনা কী তা জানার জন্য বলেন। জাহিদ দ্রুত প্রাইভেটকার নিয়ে আলভীদের বাড়িতে যান। তিনি অরণী আর খালা মিলা আলভীকে নামিয়ে আলভীর মাসহ সবাই প্রাইভেটকারযোগে বনশ্রী আল রাজী হাসপাতালে যান। আল রাজী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লাশ দুটি দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত পৌনে ৮টায় তাদের মৃত ঘোষণা করেন দায়িত্বরত চিকিৎসকরা। র‌্যাব জানায়, চিকিৎসকদের বক্তব্য আর পিতামাতার বক্তব্যের মধ্যে মিল ছিল না। এ জন্য র‌্যাবের সন্দেহ হয়। বিশেষ করে সন্তানের লাশ গ্রহণ না করেই পিতামাতা অনেকটা পালিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করায় সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। যে কারণে নিহতদের পিতামাতা ও খালা মিলাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এ ছাড়া ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে গৃহশিক্ষিকা শিউলি আক্তার (২৮), খালু নজরুল ইসলামের ভাগ্নে শাহিন (২২), খুনির মামাতো ভাই মো. ওবায়দুর ইসলাম (৩৪), বাসার দারোয়ান পিন্টু মন্ডল (৩২) ও ফেরদৌসকে (২৮) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়। হত্যাকান্ডের কারণ সম্পর্কে জানা যায়, নিহতদের মা শিশুদের স্কুলের পরীক্ষার ফল এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তাযুক্ত ছিলেন। তার ধারণা ছিল, তার সন্তানরা বড় হয়ে কিছুই করতে পারবে না। এ জন্য তিনি তাদের হত্যা করেছেন। হত্যাকান্ডের সাবলীল বর্ণনা দিয়েছেন মা। তার ভিতরে দুই সন্তানকে হত্যার জন্য কোনো ধরনের আফসোস নেই। দুই সন্তানকে নিজ হাতে হত্যার পর তার চোখে-মুখে সে রকম কোনো ভাবলক্ষণ নেই। মাসখানেক আগে খুনি একাই বেশ কয়েকবার আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছেন। ঘটনার সময় বাসায় নিহতদের দাদি হাসনা বেগম (৭৫) ছিলেন। এর বাইরে আর কেউ ছিলেন না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
সর্বশেষ খবর
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট
গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী
এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান
তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান
রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান
বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১
দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান
বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে