শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিষক্রিয়ায় নয় শ্বাসরোধে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিষক্রিয়ায় নয় শ্বাসরোধে

নুসরাত আমান অরণী (১২) ও তার ভাই আলভী আমান (৭)। হঠাৎ এরা দুজনই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন। তাদের গলায় লালচে দাগ। পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, খাদ্যে বিষক্রিয়ায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। সারা দেশে তোলপাড় করা এ ঘটনার তদন্তের পর বেরিয়ে আসে অবিশ্বাস্য কাহিনি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, বিষক্রিয়ায় নয়, শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে এই দুই ভাইবোনকে।

রাজধানীর রামপুরা থানাধীন বনশ্রীর বি ব্লকের ৪ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর জিএম অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেডের তৈরি জিএম শাহনূর নামের সাততলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের ঘটনা এটি। ঘটেছে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তদন্ত শেষে সব জল্পনা-কল্পনার অবসান হয়। অবিশ্বাস্য হলেও মা নিজেই খুনের দায় স্বীকার করে র‌্যাবের কাছে জবানবন্দি দেন। এই স্বীকারোক্তির পর মাকে একমাত্র আসামি করে গত বছর ২ মার্চ রাত ১০টায় রামপুরা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বাবা। সন্তানদের পড়াশোনা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা  থেকেই মা নিজে সন্তানদের হত্যা করেন বলে র‌্যাবের কাছে দাবি করেছেন। নিজ সন্তানদের শ্বাসরোধে হত্যা করার রোমহর্ষক সেই ঘটনা র‌্যাবের কাছে অবলীলায় বর্ণনাও করেছেন মা। এমনকি প্রকাশ করেছেন হত্যার পর স্বামীসহ আত্মীয়স্বজনের কাছে নিজেকে নির্দোষ এবং ভালো সাজার চেষ্টা করতে নাটক সাজানোর বিষয়টিও। আর নাটক সাজাতেই চাইনিজ রেস্টুরেন্টের খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার করা হয়। এমন ঘটনায় ‘খুনি’ মাকে দেখতে দেশের কোটি কোটি মানুষ টেলিভিশনের সামনে ভিড় করেছিল। অনেকেই রামপুরার বনশ্রীর সেই বাড়িতে ভিড় করেছেন পাষ- মাকে দেখার জন্য।

মায়ের স্বীকারোক্তিতে খুনি কে তা জানা গেলেও মানুষের কাছে অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খায়। বিশেষ করে, যে কারণে হত্যার কথা বলা হয়, তা ছিল অযৌক্তিক। তা মেনে নিতে পারেনি খোদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও। তা হলে প্রকৃত কারণ কী? কারণটি যদি নিহতদের দাদি, পিতা, খালা বা পিতার বন্ধুর জানা থাকে, তাহলে তারা কেন মুখ খুলছেন না? এমনকি এমন একটি আলোচিত ঘটনায় মাকে কেন তারা খাদ্যে বিষক্রিয়ায় শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার চালিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন? প্রশ্ন রয়েছে সেখানেও। মূল রহস্য কোথায়? তা জানতে মানুষের মনে হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। গত বছর ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রামপুরায় নুসরাত আমান অরণী (১২) ও তার সহোদর আলভী আমানের (৭) রহস্যজনক মৃত্যু হয়। নিহতদের মা ও পরিবারের দাবি ছিল, হোটেলের খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকরা বলেছেন, দুই শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। তাদের শরীরে শ্বাসরোধে হত্যা করার সব আলামতই রয়েছে। চিকিৎসকদের বক্তব্য আর নিহতদের মায়ের বক্তব্যের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য থাকায় র‌্যাব নিহতদের পিতা-মাতা ও এক খালাকে জামালপুর থেকে আটক করে। পরে তাদের ঢাকায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সেই হত্যা কাহিনি। র‌্যাব কার্যালয়ে সাদা-কালো সালোয়ার-কামিজ পরিহিত মা ছিলেন একেবারেই নির্বিকার। তার চোখে ছিল না কোনো পানি। না ছিল মুখে কোনো আফসোসের চিহ্ন। একেবারেই স্বাভাবিক ছিল তার চলাচল। তার ভিতরে ভাবাবেগ লক্ষ্য করা যায়নি। একজন মহিলা, তারপর আবার মা, খুনি হয়ে এমন নির্বিকার হতে পারে কেউ ভাবতেই পারেনি। র‌্যাব সদর দফতরজুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। গ্রেফতারকারী র‌্যাব সদস্যরাও বলছিলেন, এমন খুনি তারা আর কোনোদিনই গ্রেফতার করতে পারেননি। ভবিষ্যতে পারবেন কি না তা নিয়েও সন্দেহ আছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ছিল নিহত অরণী ও তার ভাই আলভীর পিতামাতার ১৪তম বিবাহবার্ষিকী। দিনটি ধুমধাম করে উদযাপন করা হয়। ওই দিন পরিবারের সবাই বনশ্রীর ক্যান্ট চাইনিজ রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার খায়। হোটেলে তাদের কেনা অনেক খাবার অবশিষ্ট থাকে। সেসব খাবার পারসেল করে বাসায় নিয়ে যায়। খাবারগুলো ফ্রিজে রাখে। ২৯ ফেব্রুয়ারি ঘটনার দিন অরণী ও আলভী দুপুরে স্কুল থেকে বাসায় ফেরে। ফেরার পর তারা রাতে রেস্টুরেন্ট হতে আনা অবশিষ্ট খাবার গরম করে খায়। খাওয়া-দাওয়া সেরে অরণী বসে ছিল। এ সময় আলভীকে নিয়ে ঘুমাতে যায় মা। কয়েক মিনিট পরও অরণী না গেলে তাকে বিশ্রাম করার কথা বলে ডাক দেয়। কিন্তু গৃহশিক্ষকের কাছে পড়া থাকায় অরণী যেতে পারেনি। অরণীর দুজন মহিলা গৃহশিক্ষক। একজন শিউলি আক্তার অপরজন রাত্রিলা। এদের একজনের বেতন মাসিক ৭ হাজার অপরজনের মাসিক ৫ হাজার টাকা। ওই দিনই এক গৃহশিক্ষক বেলা তিনটা থেকে চারটা পর্যন্ত পড়িয়ে যান। এদিকে আলভী ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু জেগে থাকে মা। শিক্ষিকা চলে গেলে মা অরণীকে ডাক দেন। অরণীকে শুয়ে আরাম করতে বলেন। ক্লান্ত শরীরে অরণী শুয়ে পড়ার পরই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। তখন বিকাল সাড়ে পাঁচটার মতো বাজে। পড়ার সময় অরণীর গায়ে মায়ের ওড়না ছিল। সেই ওড়না নিয়েই অরণী ঘুমাতে থাকে। এ সময় সেই ওড়না দিয়ে অরণীকে শ্বাসরোধে হত্যা করার চেষ্টা চালান মা। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে অরণী বিছানা থেকে নিচে পড়ে যায়। এরপর নিচে পড়ে গেলেও জাপটে ধরেন তিনি। নিচে ফ্লোরের সঙ্গে চেপে ধরে ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। অরণীর নিথর দেহ মেঝেতেই পড়ে থাকে। এরপর অরণীর গলা থেকে ওড়না ছাড়িয়ে তা দিয়ে আলভীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন তিনি। হত্যার পর কয়েক মিনিট ধরে আফসোস করে একাই ঘরের ভিতরে কান্নাকাটি করেন। তারপর মোবাইল ফোনে স্বামীকে কল দেন। তখন স্বামী উত্তরা ছিলেন। ঘাতক মা স্বামীকে ফোন দেন। তিনি বলেন, অরণী ও আলভী হোটেল থেকে আনা খাবার খেয়ে কেমন যেন করছে। মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এ সময় আলভীর পিতা স্থানীয় বন্ধু জাহিদকে দ্রুত বাড়িতে যেতে বলেন। আবার বাসার কাছে থাকা আলভীর খালা মিলাকেও বাসায় গিয়ে ঘটনা কী তা জানার জন্য বলেন। জাহিদ দ্রুত প্রাইভেটকার নিয়ে আলভীদের বাড়িতে যান। তিনি অরণী আর খালা মিলা আলভীকে নামিয়ে আলভীর মাসহ সবাই প্রাইভেটকারযোগে বনশ্রী আল রাজী হাসপাতালে যান। আল রাজী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লাশ দুটি দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত পৌনে ৮টায় তাদের মৃত ঘোষণা করেন দায়িত্বরত চিকিৎসকরা। র‌্যাব জানায়, চিকিৎসকদের বক্তব্য আর পিতামাতার বক্তব্যের মধ্যে মিল ছিল না। এ জন্য র‌্যাবের সন্দেহ হয়। বিশেষ করে সন্তানের লাশ গ্রহণ না করেই পিতামাতা অনেকটা পালিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করায় সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। যে কারণে নিহতদের পিতামাতা ও খালা মিলাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এ ছাড়া ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে গৃহশিক্ষিকা শিউলি আক্তার (২৮), খালু নজরুল ইসলামের ভাগ্নে শাহিন (২২), খুনির মামাতো ভাই মো. ওবায়দুর ইসলাম (৩৪), বাসার দারোয়ান পিন্টু মন্ডল (৩২) ও ফেরদৌসকে (২৮) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়। হত্যাকান্ডের কারণ সম্পর্কে জানা যায়, নিহতদের মা শিশুদের স্কুলের পরীক্ষার ফল এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তাযুক্ত ছিলেন। তার ধারণা ছিল, তার সন্তানরা বড় হয়ে কিছুই করতে পারবে না। এ জন্য তিনি তাদের হত্যা করেছেন। হত্যাকান্ডের সাবলীল বর্ণনা দিয়েছেন মা। তার ভিতরে দুই সন্তানকে হত্যার জন্য কোনো ধরনের আফসোস নেই। দুই সন্তানকে নিজ হাতে হত্যার পর তার চোখে-মুখে সে রকম কোনো ভাবলক্ষণ নেই। মাসখানেক আগে খুনি একাই বেশ কয়েকবার আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছেন। ঘটনার সময় বাসায় নিহতদের দাদি হাসনা বেগম (৭৫) ছিলেন। এর বাইরে আর কেউ ছিলেন না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার সিলেট সীমান্তে
গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার সিলেট সীমান্তে
কৃষককে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা
কৃষককে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা
নিখোঁজের তিন দিন পর গর্তে মিলল লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর গর্তে মিলল লাশ
সর্বশেষ খবর
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা