শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিষক্রিয়ায় নয় শ্বাসরোধে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিষক্রিয়ায় নয় শ্বাসরোধে

নুসরাত আমান অরণী (১২) ও তার ভাই আলভী আমান (৭)। হঠাৎ এরা দুজনই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন। তাদের গলায় লালচে দাগ। পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, খাদ্যে বিষক্রিয়ায় তাদের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। সারা দেশে তোলপাড় করা এ ঘটনার তদন্তের পর বেরিয়ে আসে অবিশ্বাস্য কাহিনি। গোয়েন্দারা জানতে পারে, বিষক্রিয়ায় নয়, শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে এই দুই ভাইবোনকে।

রাজধানীর রামপুরা থানাধীন বনশ্রীর বি ব্লকের ৪ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর জিএম অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেডের তৈরি জিএম শাহনূর নামের সাততলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের ঘটনা এটি। ঘটেছে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। তদন্ত শেষে সব জল্পনা-কল্পনার অবসান হয়। অবিশ্বাস্য হলেও মা নিজেই খুনের দায় স্বীকার করে র‌্যাবের কাছে জবানবন্দি দেন। এই স্বীকারোক্তির পর মাকে একমাত্র আসামি করে গত বছর ২ মার্চ রাত ১০টায় রামপুরা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন বাবা। সন্তানদের পড়াশোনা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা  থেকেই মা নিজে সন্তানদের হত্যা করেন বলে র‌্যাবের কাছে দাবি করেছেন। নিজ সন্তানদের শ্বাসরোধে হত্যা করার রোমহর্ষক সেই ঘটনা র‌্যাবের কাছে অবলীলায় বর্ণনাও করেছেন মা। এমনকি প্রকাশ করেছেন হত্যার পর স্বামীসহ আত্মীয়স্বজনের কাছে নিজেকে নির্দোষ এবং ভালো সাজার চেষ্টা করতে নাটক সাজানোর বিষয়টিও। আর নাটক সাজাতেই চাইনিজ রেস্টুরেন্টের খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার করা হয়। এমন ঘটনায় ‘খুনি’ মাকে দেখতে দেশের কোটি কোটি মানুষ টেলিভিশনের সামনে ভিড় করেছিল। অনেকেই রামপুরার বনশ্রীর সেই বাড়িতে ভিড় করেছেন পাষ- মাকে দেখার জন্য।

মায়ের স্বীকারোক্তিতে খুনি কে তা জানা গেলেও মানুষের কাছে অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খায়। বিশেষ করে, যে কারণে হত্যার কথা বলা হয়, তা ছিল অযৌক্তিক। তা মেনে নিতে পারেনি খোদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও। তা হলে প্রকৃত কারণ কী? কারণটি যদি নিহতদের দাদি, পিতা, খালা বা পিতার বন্ধুর জানা থাকে, তাহলে তারা কেন মুখ খুলছেন না? এমনকি এমন একটি আলোচিত ঘটনায় মাকে কেন তারা খাদ্যে বিষক্রিয়ায় শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার চালিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন? প্রশ্ন রয়েছে সেখানেও। মূল রহস্য কোথায়? তা জানতে মানুষের মনে হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। গত বছর ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রামপুরায় নুসরাত আমান অরণী (১২) ও তার সহোদর আলভী আমানের (৭) রহস্যজনক মৃত্যু হয়। নিহতদের মা ও পরিবারের দাবি ছিল, হোটেলের খাবার খেয়ে বিষক্রিয়ায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকরা বলেছেন, দুই শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। তাদের শরীরে শ্বাসরোধে হত্যা করার সব আলামতই রয়েছে। চিকিৎসকদের বক্তব্য আর নিহতদের মায়ের বক্তব্যের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য থাকায় র‌্যাব নিহতদের পিতা-মাতা ও এক খালাকে জামালপুর থেকে আটক করে। পরে তাদের ঢাকায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সেই হত্যা কাহিনি। র‌্যাব কার্যালয়ে সাদা-কালো সালোয়ার-কামিজ পরিহিত মা ছিলেন একেবারেই নির্বিকার। তার চোখে ছিল না কোনো পানি। না ছিল মুখে কোনো আফসোসের চিহ্ন। একেবারেই স্বাভাবিক ছিল তার চলাচল। তার ভিতরে ভাবাবেগ লক্ষ্য করা যায়নি। একজন মহিলা, তারপর আবার মা, খুনি হয়ে এমন নির্বিকার হতে পারে কেউ ভাবতেই পারেনি। র‌্যাব সদর দফতরজুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। গ্রেফতারকারী র‌্যাব সদস্যরাও বলছিলেন, এমন খুনি তারা আর কোনোদিনই গ্রেফতার করতে পারেননি। ভবিষ্যতে পারবেন কি না তা নিয়েও সন্দেহ আছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ছিল নিহত অরণী ও তার ভাই আলভীর পিতামাতার ১৪তম বিবাহবার্ষিকী। দিনটি ধুমধাম করে উদযাপন করা হয়। ওই দিন পরিবারের সবাই বনশ্রীর ক্যান্ট চাইনিজ রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার খায়। হোটেলে তাদের কেনা অনেক খাবার অবশিষ্ট থাকে। সেসব খাবার পারসেল করে বাসায় নিয়ে যায়। খাবারগুলো ফ্রিজে রাখে। ২৯ ফেব্রুয়ারি ঘটনার দিন অরণী ও আলভী দুপুরে স্কুল থেকে বাসায় ফেরে। ফেরার পর তারা রাতে রেস্টুরেন্ট হতে আনা অবশিষ্ট খাবার গরম করে খায়। খাওয়া-দাওয়া সেরে অরণী বসে ছিল। এ সময় আলভীকে নিয়ে ঘুমাতে যায় মা। কয়েক মিনিট পরও অরণী না গেলে তাকে বিশ্রাম করার কথা বলে ডাক দেয়। কিন্তু গৃহশিক্ষকের কাছে পড়া থাকায় অরণী যেতে পারেনি। অরণীর দুজন মহিলা গৃহশিক্ষক। একজন শিউলি আক্তার অপরজন রাত্রিলা। এদের একজনের বেতন মাসিক ৭ হাজার অপরজনের মাসিক ৫ হাজার টাকা। ওই দিনই এক গৃহশিক্ষক বেলা তিনটা থেকে চারটা পর্যন্ত পড়িয়ে যান। এদিকে আলভী ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু জেগে থাকে মা। শিক্ষিকা চলে গেলে মা অরণীকে ডাক দেন। অরণীকে শুয়ে আরাম করতে বলেন। ক্লান্ত শরীরে অরণী শুয়ে পড়ার পরই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। তখন বিকাল সাড়ে পাঁচটার মতো বাজে। পড়ার সময় অরণীর গায়ে মায়ের ওড়না ছিল। সেই ওড়না নিয়েই অরণী ঘুমাতে থাকে। এ সময় সেই ওড়না দিয়ে অরণীকে শ্বাসরোধে হত্যা করার চেষ্টা চালান মা। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে অরণী বিছানা থেকে নিচে পড়ে যায়। এরপর নিচে পড়ে গেলেও জাপটে ধরেন তিনি। নিচে ফ্লোরের সঙ্গে চেপে ধরে ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। অরণীর নিথর দেহ মেঝেতেই পড়ে থাকে। এরপর অরণীর গলা থেকে ওড়না ছাড়িয়ে তা দিয়ে আলভীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন তিনি। হত্যার পর কয়েক মিনিট ধরে আফসোস করে একাই ঘরের ভিতরে কান্নাকাটি করেন। তারপর মোবাইল ফোনে স্বামীকে কল দেন। তখন স্বামী উত্তরা ছিলেন। ঘাতক মা স্বামীকে ফোন দেন। তিনি বলেন, অরণী ও আলভী হোটেল থেকে আনা খাবার খেয়ে কেমন যেন করছে। মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এ সময় আলভীর পিতা স্থানীয় বন্ধু জাহিদকে দ্রুত বাড়িতে যেতে বলেন। আবার বাসার কাছে থাকা আলভীর খালা মিলাকেও বাসায় গিয়ে ঘটনা কী তা জানার জন্য বলেন। জাহিদ দ্রুত প্রাইভেটকার নিয়ে আলভীদের বাড়িতে যান। তিনি অরণী আর খালা মিলা আলভীকে নামিয়ে আলভীর মাসহ সবাই প্রাইভেটকারযোগে বনশ্রী আল রাজী হাসপাতালে যান। আল রাজী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লাশ দুটি দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত পৌনে ৮টায় তাদের মৃত ঘোষণা করেন দায়িত্বরত চিকিৎসকরা। র‌্যাব জানায়, চিকিৎসকদের বক্তব্য আর পিতামাতার বক্তব্যের মধ্যে মিল ছিল না। এ জন্য র‌্যাবের সন্দেহ হয়। বিশেষ করে সন্তানের লাশ গ্রহণ না করেই পিতামাতা অনেকটা পালিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করায় সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। যে কারণে নিহতদের পিতামাতা ও খালা মিলাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এ ছাড়া ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে গৃহশিক্ষিকা শিউলি আক্তার (২৮), খালু নজরুল ইসলামের ভাগ্নে শাহিন (২২), খুনির মামাতো ভাই মো. ওবায়দুর ইসলাম (৩৪), বাসার দারোয়ান পিন্টু মন্ডল (৩২) ও ফেরদৌসকে (২৮) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়। হত্যাকান্ডের কারণ সম্পর্কে জানা যায়, নিহতদের মা শিশুদের স্কুলের পরীক্ষার ফল এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তাযুক্ত ছিলেন। তার ধারণা ছিল, তার সন্তানরা বড় হয়ে কিছুই করতে পারবে না। এ জন্য তিনি তাদের হত্যা করেছেন। হত্যাকান্ডের সাবলীল বর্ণনা দিয়েছেন মা। তার ভিতরে দুই সন্তানকে হত্যার জন্য কোনো ধরনের আফসোস নেই। দুই সন্তানকে নিজ হাতে হত্যার পর তার চোখে-মুখে সে রকম কোনো ভাবলক্ষণ নেই। মাসখানেক আগে খুনি একাই বেশ কয়েকবার আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছেন। ঘটনার সময় বাসায় নিহতদের দাদি হাসনা বেগম (৭৫) ছিলেন। এর বাইরে আর কেউ ছিলেন না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে