শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিদ্রোহী নিয়ে কৌশলে আওয়ামী লীগ

নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করতে কোথাও কোথাও বিদ্রোহীদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে। আবার কোথাও কঠোরতা দেখানো হচ্ছে। বিগত বছরের বিদ্রোহীদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে না
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদ্রোহী নিয়ে কৌশলে আওয়ামী লীগ

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী দমনে দুই রকম কৌশল নিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করতে কোথাও কোথাও বিদ্রোহীদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে। আবার কোথাও কঠোরতা দেখানো হচ্ছে। বিগত বছরের বিদ্রোহীদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে না। ঢাকা সিটিতে যারা বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর ও দক্ষিণের কমিটি গঠনে তাদের পদন্ডপদবিতে রাখা হচ্ছে না। 

দলটির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ চায় আওয়ামী লীগ। এ জন্য বিনা ভোটে বিজয়ী হওয়ার প্রবণতাকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। কারণ হিসেবে দলের হাইকমান্ড মনে করছে, স্থানীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থী বিজয়ী হতে থাকলে দেশ-বিদেশে নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে সমালোচনার মুখোমুখি হতে হবে। এতে ক্ষতি আওয়ামী লীগেরই বেশি। এই সমালোচনা থেকে মুক্ত থাকতেই প্রতিযোগিতাপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে বিদ্রোহীদের ব্যাপারে দুই রকম কৌশল নেওয়া হয়েছে। দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কেউ বিনা ভোটেই নির্বাচিত হোক-এটা চায় না দলের হাইকমান্ড। দ্বিতীয় ধাপে প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় ৮১ জন বিনা ভোটেই নির্বাচিত হয়েছেন। সে কারণে বিদ্রোহীদের নিয়ে নানা হাঁকডাক দিলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতার স্বার্থে দুই নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। যেখানে ‘স্বতন্ত্র’ হিসেবে বিএনপির প্রার্থী মাঠে আছে সেখানে দলীয় বিদ্রোহীদের ব্যাপারে কঠোর হচ্ছে আওয়ামী লীগ। আর যেখানে বিএনপির ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী নেই, সেখানে দলীয় বিদ্রোহীদের ব্যাপারে কিছুটা শিথিলতা দেখানো হচ্ছে। কেননা প্রার্থী না থাকলে অনেকে বিনা ভোটে বিজয়ী হতেন। এতে ভোটের আমেজ হারাত। নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন এমন একাধিক প্রার্থী জানিয়েছেন, ভোটারদের সহানুভূতিসহ কৌশলগত নানা সুবিধা পাওয়ার জন্য বিদ্রোহী অনেকেই নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ব্যাপারে দলীয় চাপ দেওয়ার কথা বলে বেড়ালেও বাস্তবে তা ঠিক নয়। দল মনোনীত প্রার্থীর প্রতিপক্ষ যেখানে ‘স্বতন্ত্র’ বিএনপির প্রার্থী রয়েছে সেখানে দলীয় বিদ্রোহীদের সরে দাঁড়াতে চাপ দিচ্ছে। স্থানীয়ভাবে কোথাও কোথাও বহিষ্কারও করা হচ্ছে। আর যেখানে প্রতিপক্ষ নেই সেখানে দলের চাপ নেই। প্রার্থীরা আরও জানান, দল থেকে তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি সত্য, কিন্তু স্থানীয় এমপি ছাড়াও দলের গুরুত্বপূর্ণ একাধিক নেতা তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের মৌখিক অনুমিত দিয়েছেন। গত সোমবার আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ভার্চুয়াল এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ছলে-বলে কৌশলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ নির্বাচিত হলে অথবা হওয়ার চেষ্টা করলে তা শৃঙ্খলাবিরোধী অপকর্ম বলে গণ্য করা হবে। এ জন্য তাকে শাস্তি পেতে হবে। দলের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, সুষ্ঠু ভোট করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনোভাবেই সংঘর্ষ ও নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট হোক তা চায় না দলের হাইকমান্ড। সে কারণে ‘ক্ষমতার’ প্রভাবে কাউকে যেন হয়রানি  করা না হয় সেজন্যও নিদের্শনা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রতিটি ইউনিয়নে একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকে। তার মধ্যে থেকে আমরা একজনকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছি। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ন নির্বাচনে যার জনপ্রিয়তা থাকবে সেই বিজয়ী হবে। কেউ যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হয় সেজন্য সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের নিদের্শনা দেওয়া হয়েছে।’ এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচন উৎসবমুখর হোক, এটা আমরা চাই। একতরফা বিজয়ী হওয়ার কোন আনন্দ নেই। উন্নয়নের স্বার্থে মানুষ নৌকাকেই ভোট দেবে। তবে এটা ঠিক যে, যেখানে ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীর আড়ালে বিএনপির প্রার্থী নেই, সেখানে উৎসবমুখর নির্বাচন করতে গিয়ে বিদ্রোহীদের বসিয়ে দেওয়া হয়নি। কিন্তু ভোটের পরিবেশ যারাই নষ্ট করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঢাকা মহানগরে কমিটি গঠনে বিদ্রোহীদের জায়গা হচ্ছে না : ঢাকায় ‘সাংগঠনিক দুর্বলতা’ কাটিয়ে মাঠ গোছানোয় মনোযোগ দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ জন্য দলের একেবারে তৃণমূল থেকে কাজ শুরু করেছে দলটি। ইতিমধ্যে ইউনিট কমিটি গঠন শুরু হয়েছে। ইউনিট কমিটি থেকে শুরু করে ওয়ার্ড-থানা সম্মেলনে জায়গা হচ্ছে না বিগত সিটি নির্বাচনে যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিল তাদের। দলটির নীতিনির্ধারকরা এমনটাই জানিয়েছেন। ১১ অক্টোবর ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের অধীন ইউনিটসমূহের সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়। এ পর্যন্ত ১৩০টি ইউনিট সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে। দক্ষিণে সদস্য সংগ্রহ করে সম্মেলন প্রক্রিয়া এগিয়ে রাখছেন। সূত্রমতে, ঢাকায় দলকে শক্তিশালী দেখতে চায় দলের হাইকমান্ড। এ জন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দলের নেতারা মনে করেন, করোনায় দীর্ঘদিন কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি না থাকায় ঝিমোচ্ছিল ঢাকার তৃণমূল। তেমন কোনো কর্মসূচি ছিল না দলটির। এখন ইউনিট ও ওয়ার্ড সম্মেলনের মাধ্যমে দলকে শক্তিশালী করা হচ্ছে। এ জন্য দলের দুঃসময়ের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের দিয়েই কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি, বিগত সিটি নির্বাচনের সময় দল মনোনীত কাউন্সিলের বিপক্ষে যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিল তাদের জায়গা দেওয়া হচ্ছে না। আগামীতেও হবে না। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইউনিট ও ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ হলে থানা সম্মেলন শুরু হবে। এসব কমিটিতে যেন কোনো বিদ্রোহী ও অনুপ্রবেশকারী জায়গা না পায় সে নির্দেশনা দেওয়া আছে। বিদ্রোহীদের দলে পদ-পদবি তো দেওয়াই হবে না, তাদের জন্য চিরতরে দলের দরজা বন্ধ।

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টে দেশে বেড়েছে ভুয়া তথ্য ও গুজব
আগস্টে দেশে বেড়েছে ভুয়া তথ্য ও গুজব
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
জামায়াত আমিরের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্ক, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্ক, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি
সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি
পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যায়
পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যায়
লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ
বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল
ডেঙ্গুতে মৌসুমে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে মৌসুমে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু
হরতালে অচল বাগেরহাট ফরিদপুরে অবরোধ
হরতালে অচল বাগেরহাট ফরিদপুরে অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি