শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২২

বাংলাদেশের রিজার্ভ থেকে এবার ঋণ নিতে চায় মালদ্বীপ

২০০ মিলিয়ন ডলারের জন্য আবেদন পর্যালোচনা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের রিজার্ভ থেকে এবার ঋণ নিতে চায় মালদ্বীপ

শ্রীলঙ্কার পর এবার প্রতিবেশী আরেক রাষ্ট্র মালদ্বীপ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ঋণ নেওয়ার আবেদন করেছে। তারা নিজেদের মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে ২০০ মিলিয়ন  ডলার ঋণ নিতে চায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মালদ্বীপের এই আবেদন পর্যালোচনা করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রিজার্ভ থেকে মালদ্বীপকে কত ঋণ দেওয়া হবে এটি চূড়ান্ত হয়নি। তারা প্রথমে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ চেয়ে আবেদন করেছিল; এরপর আবার ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার চেয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের আবেদন পর্যালোচনা করে দেখছে। 

এর আগে গত বছর প্রথমবারের মতো দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাকে রিজার্ভ থেকে ডলারে ঋণ সহায়তা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। করোনা মহামারির কারণে দেশটির পর্যটন শিল্প মুখ থুবড়ে পড়লে রিজার্ভে টান পড়ে। এক পর্যায়ে দ্বীপরাষ্ট্রটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমে আসে ৫০০ মিলিয়ন ডলারে। বৈদেশিক মুদ্রার সংকট এত বেশি তীব্র হয়ে যায় যে, ২০২০ সালের মার্চে আমদানির ওপর অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করে শ্রীলঙ্কান সরকার। এ অবস্থায় মুজিব চিরন্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে গত বছরের ১৯ মার্চ ঢাকায় আসেন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেন মাহিন্দা রাজাপক্ষে। সেই বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ডলারে ঋণ নিতে আবেদন করেন। শেষে শর্তসাপেক্ষে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়া হয় করোনা মহামারির কারণে অর্থনৈতিকভাবে পর্যুদস্ত দ্বীপরাষ্ট্রটিকে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত এই সংস্থার পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদন করলেও এক্ষেত্রে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত লাগে। শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দেওয়ার আগে এ বিষয়ে দেশটির রাষ্ট্রপ্রধান বাংলাদেশের সরকার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেন। বর্তমানে আরেক দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের সঙ্গেও বাংলাদেশের চমৎকার সম্পর্ক বিরাজ করছে। সম্প্রতি মালদ্বীপ সরকারের আমন্ত্রণে দেশটি সফর করে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে রিজার্ভ থেকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে মালদ্বীপের আবেদন ইতিবাচকভাবে দেখছে সরকার।

যে শর্তে ঋণ পেতে পারে মালদ্বীপ : বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, মালদ্বীপ যেহেতু শ্রীলঙ্কার সমপরিমাণ ঋণ নিতে চাইছে, সেক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কাকে যেসব শর্তে ঋণ দেওয়া হয়েছে মালদ্বীপের ক্ষেত্রেও মোটামুটি একই ধরনের শর্ত থাকতে পারে। এক্ষেত্রে কারেন্সি সোয়াব পদ্ধতিতেই লেনদেন করা হবে। জানা গেছে, সোয়াবের আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, কোনো দেশ  বৈদেশিক মুদ্রা সংকটে পড়লে এর আওতায় ঋণ বা বিনিয়োগ সুবিধা নিতে পারে। স্বল্পমেয়াদি এই ঋণ প্রথমে দেওয়া হয় তিন মাসের জন্য। পরে এর মেয়াদ দুই পক্ষের সম্মতিতে বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সাধারণত লন্ডন আন্তব্যাংক অফার রেটের (লাইবর) সঙ্গে ২ শতাংশ যোগ করে সুদের হার নির্ধারণ করা হয়। তবে এটি দুই  দেশের মধ্যে আলোচনা করে ঠিক করা হবে।

সূত্র জানায়, শ্রীলঙ্কার ঋণ আবেদনে অনুমোদন দেওয়ার পর বাংলাদেশ প্রথমে চুক্তিতে উল্লেখিত পরিমাণ ডলার শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে পাঠায়। দ্বীপরাষ্ট্রটি আগে থেকেই উল্লেখিত ডলারের সমপরিমাণ অর্থ জামানত হিসেবে বাংলাদেশের নামে নস্ট্রো অ্যাকাউন্টে জমা রাখে। পরবর্তীতে শ্রীলঙ্কা ওই অ্যাকাউন্টে মার্কিন ডলার জমা দিয়ে ক্রমান্বয়ে তাদের ঋণ পরিশোধ করবে। আর পরিশোধ করতে না পারলে বাংলাদেশ প্রতিবছর ৫  থেকে ৫ দশমিক ৫ কোটি ডলার মূল্যের যে পণ্য শ্রীলঙ্কা থেকে আমদানি করে তার মূল্য পরিশোধ করা হবে ওই অ্যাকাউন্টে জমা থাকা শ্রীলঙ্কান মুদ্রা দিয়ে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, মালদ্বীপকে রিজার্ভ থেকে ডলারে ঋণ দেওয়া হলে একইভাবে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে নস্ট্রো অ্যাকাউন্ট খুলে তাতে সমপরিমাণ স্থানীয় মুদ্রা জমা রাখতে হবে।

কত রিজার্ভ আছে বাংলাদেশের : বাংলাদেশ ব্যাংকের ২৯ ডিসেম্বরের তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৬ বিলিয়ন ডলার। এর আগে গত আগস্টে প্রথমবারের মতো রেকর্ড পরিমাণ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ। ওই সময়ে আইএমএফের একটি ঋণ ছাড় হওয়ায় রিজার্ভে এই উল্লম্ফন ঘটে। তবে বছর শেষে সেটি ২ বিলিয়ন ডলার কমে এখন ৪৬ বিলিয়ন ডলারে অবস্থান করছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, এই রিজার্ভ দিয়ে প্রতি মাসে চার বিলিয়ন ডলার হিসেবে ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।

আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মজুদ থাকলে সেটিকে নিরাপদ বলে বিবেচনা করা হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ নিরাপদ এবং শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আর এ কারণেই প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপের মতো দেশগুলো বাংলাদেশের কাছ থেকে ডলারে ঋণ নেওয়ার আবেদন করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা