শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

লাগামহীন সংক্রমণ পাত্তা দিচ্ছে না কেউ

এক দিনে শনাক্ত ১০৮৮৮ জন, মৃত্যু ৪
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
লাগামহীন সংক্রমণ পাত্তা দিচ্ছে না কেউ

লাগামহীন বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। এক সপ্তাহের ব্যবধানে নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হারই বেড়েছে ১১৯ শতাংশ। দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ২২৪ শতাংশের বেশি। নমুনা পরীক্ষা করাতে বুথগুলোতে বেড়েছে ভিড়। হাসপাতালে ভর্তি করোনা রোগীর সংখ্যা সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ৭১.৮১ শতাংশ। বাড়ছে না শুধু সচেতনতা। করোনার লাগামহীন ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণকে পাত্তাই দিচ্ছেন না কেউ। সরকারঘোষিত ১১ দফা বিধিনিষেধ যেন শুধু কাগজেই আছে, বাস্তবে নেই। এমনকি টিকাদান কেন্দ্রগুলোও যেন পরিণত হয়েছে করোনা সংক্রমণের হটস্পটে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে মিরপুরের মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে গিয়ে মনেই হয়নি দেশে কোনো মহামারি আছে। তখন চলছিল শিক্ষার্থীদের টিকাদান। টিকা নিতে স্কুলের বাইরে সড়কে গায়ে গা লাগিয়ে দাঁড়িয়ে শত শত শিক্ষার্থী। সেই সঙ্গে জড়ো হন শয়ে শয়ে অভিভাবক। পুরো এলাকা যেন সমাবেশস্থলে পরিণত হয়। কারও মুখে মাস্ক আছে, কারও আবার নেই। দলবদ্ধ হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলছিল অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের খোসগল্প। একটু দূরে একা দাঁড়িয়ে ছিলেন জাহানারা নামের এক অভিভাবক। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখানেই তো আজ অনেকের করোনা হয়ে যাবে। দূরে দাঁড়িয়ে আছি, তারপরও কয়েক ভাবি গল্প করতে এসেছিলেন। একজন তো নাকি কখনই মাস্ক পরেন না। বাচ্চারা যেভাবে গাদাগাদি করে লাইনে দাঁড়িয়ে আছে, তাতেই তো ভয় হচ্ছে।’ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা উচ্চবিদ্যালয়ে গিয়েও পাওয়া যায় একই চিত্র। শিক্ষার্থীদের টিকার সারিতে ছিল না কোনো ফাঁকা জায়গা। হাঁটার জায়গা পর্যন্ত ছিল না। অনেকেরই মাস্ক ছিল না। ভিড়ের ছবি তুলতে গেলে সবাই মাস্ক খুলে চিৎকার দিয়ে জয়সূচক চিহ্ন দেখায়, যেন কোনো উৎসব চলছে! এদিকে বিধিনিষেধ কার্যকরের প্রথম দিন গত ১৩ জানুয়ারি দেশে ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৩৫৯ জন রোগী শনাক্তের খবর দেওয়া হয়। শনাক্তের হার ছিল ১২.০৩ শতাংশ। হাসপাতালে ১ হাজার ২৭০ জন করোনা রোগী ভর্তি ছিল। সপ্তাহের ব্যবধানে গতকাল ১০ হাজার ৮৮৮ জন রোগী শনাক্তের খবর দেওয়া হয় ২৪ ঘণ্টায়। শনাক্তের হার ছিল ২৬.৩৭ শতাংশ। হাসপাতালে ভর্তি করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৮২ জনে। করোনা ঠেকাতে এক সপ্তাহ ধরে সরকারের ১১ দফা বিধিনিষেধ জারি থাকলেও গতকাল রাজধানীর অলিগলি, হোটেল-রেস্তোরাঁ,  সেলুন, বাজার- কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানার নজির দেখা যায়নি।  দেদার মাস্কছাড়া ঘুরতে দেখা গেছে নগরবাসীকে। উল্টো বিধিনিষেধের প্রথম দিনের তুলনায় গতকাল মাস্কের ব্যবহার ছিল আরও কম। সরকারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অফিস-আদালত, দোকান, শপিং মল, বাজার, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ সব জনসমাগমস্থলে মাস্ক না পরলে শাস্তির মুখে পড়তে হবে। রেস্তোরাঁয় খাদ্য গ্রহণে দেখাতে হবে টিকা সনদ। নির্দেশনা বাস্তবায়নে পরিচালনা করা হবে মোবাইল কোর্ট। এ ছাড়া গণপরিবহনে প্রথমে অর্ধেক আসনে যাত্রী নেওয়ার কথা বলা হলেও পরে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার শর্তে সব আসনে যাত্রী নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে দাঁড়িয়ে যাত্রী নেওয়া নিষিদ্ধ। তবে গতকাল অধিকাংশ গণপরিবহনে দাঁড়িয়ে যাত্রী নিতে দেখা গেছে। রাজধানীর শাহজাদপুর থেকে ভিক্টর পরিবহনের একটি গাড়িতে পল্টন পর্যন্ত যাওয়ার সময় দেখা যায়, বাসের মধ্যে সব সময়ই ৪-৬ জন যাত্রী দাঁড়িয়ে ছিলেন। চালক-হেলপার কারও মুখে মাস্ক ছিল না। ৮-১০ জন যাত্রী সবসময়ই মাস্কহীন ছিলেন বাসের মধ্যে। শাহজাদপুর থেকে পল্টন পর্যন্ত প্রশাসনের কাউকেই বাসটির গতিরোধ করে স্বাস্থ্যবিধির কথা জিজ্ঞাসা করতে দেখা যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে দেশের বিভিন্ন স্থানে মোবাইল কোর্টের অভিযান চললেও তা বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারছে না। এদিকে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র খোদ সচিবালয়েই দেখা যায়নি স্বাস্থ্যবিধি। সচিবালয় ঘুরে আমাদের সিনিয়র রিপোর্টার জানান, দর্শনার্থীরা প্রবেশের সময় মুখে মাস্ক রাখলেও ভিতরে ঢুকেই খুলে ফেলছেন। সচিবালয়ের মধ্যে ক্যান্টিনগুলোতে গাড়িচালক, দর্শনার্থী ও কর্মচারীদের মাস্ক খুলে দীর্ঘ সময় গল্প করতে দেখা গেছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়েও মাস্কের ব্যবহার খুব একটা দেখা যায়নি। লিফটের মধ্যেও অনেককে মাস্ক ছাড়া চলাচল করতে দেখা গেছে। এদিকে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে মাস্ক না পরার কারণ সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া গেছে। অনেকের মধ্যেই সংক্রমণ নিয়ে ভীতি চলে গেছে। কেউ কেউ আবার মনে করছেন, ওমিক্রনে আক্রান্ত হলে মৃত্যুঝুঁকি কম, উল্টো অ্যান্টিবডি তৈরি হবে। তবে এমন ধারণাকে ভয়ঙ্কর মন্তব্য করে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. মুশতাক হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ওমিক্রন সংক্রমণ বাড়লে ইউরোপের জন্য তেমন সমস্যা হবে না। তারা বড় সংখ্যক মানুষকে টিকা দিয়েছে। আবার অনেকেই আক্রান্ত হয়ে গেছে। এ দুটোর কোনোটাই আমাদের এখানে হয়নি। তাই এখানে ওমিক্রন কতটা বিপদ বয়ে আনবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না।

মূলত করোনার কারণে মানুষ আর্থিকভাবে যে ক্ষতির শিকার হয়েছে, তা এখনো পুষিয়ে নিতে পারেনি। তাই ডেল্টা সংক্রমণ বাড়লেও অনেকে গুরুত্ব দিত না। এখানে জীবিকার প্রশ্ন জড়িত। শুধু পুলিশ দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সামাজিকভাবে করতে হবে। কারণ প্রতিবেশী সুরক্ষিত না থাকলে আপনিও থাকবেন না। আপনি সুস্থ হয়ে উঠলেও বাড়ির প্রবীণ বা ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিটি সুস্থ নাও হতে পারেন।

এক দিনেই শনাক্ত ১০৮৮৮ জন, মৃত্যু চার : ৫ মাসেরও বেশি সময় পর দেশে আবারও এক দিনে ১০ হাজারের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে সাড়ে ৫ মাস পর প্রতি ১০০টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে ফের ২৬ জনের বেশি মানুষের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। গত এক দিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছে চার জনের। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৪১ হাজার ২৯২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১০ হাজার ৮৮৮ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৬.৩৭ শতাংশ। সবশেষ এক দিনে ১০ হাজারের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছিল গত ১২ আগস্ট। তবে সেই দিন শনাক্ত হয়েছিল ১০ হাজার ১২৬ জন। এ ছাড়া সবশেষ ২৬ শতাংশের বেশি শনাক্ত হারের খবর দেওয়া হয় গত ৬ আগস্ট।

গত এক দিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছে চারজনের। গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ১৮২ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৮ হাজার ১৮০ জন প্রাণ হারিয়েছেন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৮৪৫ জন। মৃতদের ৫৫ শতাংশের বেশিই ছিলেন ষাটোর্ধ্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন