শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ এপ্রিল, ২০২২

হোসনি দালান

শিয়াদের চেতনা-অস্তিত্বের বাতিঘর

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
শিয়াদের চেতনা-অস্তিত্বের বাতিঘর

হোসনি দালান নিছক ইমামবাড়া নয়, এটি শিয়াদের চেতনা ও অস্তিত্বের ধারক। সেই সঙ্গে ইতিহাসের গর্বিত অংশীদারও। কালের পরিক্রমায় হোসনি দালান ইমামবাড়াটি শুধু শিয়াদের ইতিহাসই নয়, রাজধানী ঢাকার ইতিহাসের অংশ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে পুরান ঢাকার তেজপাতা গলিতে। মহানগরীর চকবাজার থানার অন্তর্গত ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের চানখাঁর পুলের তেজপাতা গলিতে অবস্থিত হোসনি দালান শুধু ইমাম হোসেন (রা.) এর স্মরণে নির্মিত স্থাপনাই নয়, এটি বাংলাদেশি শিয়া ভক্তদের বিশ্বাস ও চেতনাও। ইমারতের গায়ে শিলালিপিতে ফারসি ভাষায় লিখিত কবিতা অনুসারে এর প্রকৃত উচ্চারণ হোসায়নি দালান। ৬১ হিজরির ১০ মহররম অর্থাৎ ৬৮০ সালের ১০ অক্টোবর ইরাকের কারবালা প্রান্তরে ইসলামের শত্রু ইয়াজিদ কর্তৃক নির্মমভাবে শহীদ হন প্রিয় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর নাতি ইমাম হোসেন (রা.)। আর তাঁরই স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও ইমাম হোসেনের স্মরণে স্মৃতিসৌধ হিসেবে নির্মাণ করা হয় হোসনি দালান। এটি সাদা রঙের এবং এর বহিরাংশে নীল রঙের ক্যালিগ্রাফি বা লিপিচিত্রের কারুকাজ রয়েছে। একটি উঁচু মঞ্চের ওপর ভবনটি নির্মিত। পূর্বদিকের একটি সিঁড়ির সাহায্যে এই মঞ্চে উঠতে হয়। পাশাপাশি সংযুক্ত দুটি হলরুম নিয়েই মূল ইমারত। এর মধ্যে দক্ষিণমুখী ‘শিরনি’ হলটি ইমাম হোসেনের মৃত্যুর জন্য দুঃখ ও শোক প্রকাশের উদ্দেশ্যে কালো রং করা হয়েছিল। উত্তরমুখী ‘খুতবা’ হলে রয়েছে সাত ধাপবিশিষ্ট একটি কাঠের তৈরি মিম্বার। শেষের হলরুমটিতে ধর্মীয় বিভিন্ন প্রতীক ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। এই দুটি হলের ডানে ও বামে নারীদের জন্য দ্বিতলবিশিষ্ট সম্পূরক হলরুম নির্মিত হয়েছে। দক্ষিণ দিকের সম্মুখভাগের দুই প্রান্তে দুটি তিনতলা বহুভুজ ফাঁপা বুরুজ রয়েছে। বুরুজগুলোর শীর্ষে রয়েছে গম্বুজ। ইমারতের দক্ষিণাংশে রয়েছে একটি বর্গাকৃতির পুকুর ও উত্তরাংশে শিয়া বংশো™ভূত ব্যক্তিদের কবরস্থান। বর্তমানে তিনজন খাদেম ও একজন সুপারিনটেন্ড্যান্ট দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে এই ইমামবাড়াটি। শিয়া সম্প্রদায়ের এই ইমামবাড়াটির প্রধান প্রবেশপথে রয়েছে দারুল কোরআন নামের একটি লাইব্রেরি। আর মূল ফটক শেষে পশ্চিম দিকে রয়েছে দারুল শেফা নামের একটি হাসপাতাল। শিয়া সম্প্রদায়ের মানুষদের সমাজসেবার অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে এই হাসপাতালটি। ১৭০০ শতকে মুঘল সম্রাট শাহজাহানের আমলে নির্মিত হয় (প্রায় পৌনে ৪০০ বছরের পুরনো) শিয়া সম্প্রদায়ের এই স্থাপনাটি। তবে ইমারতটির নির্মাণকাল নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে যথেষ্ট মতভেদ রয়েছে। ইমামবাড়াটির দেয়ালের শিলালিপি থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, শাহ সুজার সুবেদারির সময় তার নৌ-সেনাপতি সৈয়দ মীর মুরাদ ১৬৪২ সালে হোসনি দালান ইমামবাড়াটি নির্মাণ করেন। প্রথমে তিনি একটি তাজিয়া কোনা নির্মাণ করেন। আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া তার ‘বাংলাদেশের প্রত্নসম্পদ’ বইয়ে ভবনের দেয়ালে লাগানো শিলালিপির কথা উল্লেখ করেছেন। প্রত্নতাত্ত্বিকরা পরীক্ষার পর দেখেছেন ওই শিলালিপিটিতে হোসনি দালানের নির্মাতা সৈয়দ মীর মুরাদের নাম উল্লেখ রয়েছে। ঐতিহাসিক এম হাসান দানীর মতেও, মীর মুরাদই এখানে প্রথম ছোট আকারের একটি ইমামবাড়া স্থাপন করেছিলেন। সৈয়দ মীর মুরাদ একদা স্বপ্নে ইমাম হোসেনকে একটি ‘তাজিয়াখানা’ নির্মাণ করতে দেখে এই ইমারত নির্মাণে উৎসাহিত হন। তিনিই এই ইমারতের নাম রাখেন হোসনি দালান। ইমামবাড়াটি নিয়ে এমন লোককাহিনিও প্রচলিত রয়েছে। প্রথমে এটি ছোট্ট একটি তাজিয়া বা স্থাপনা ছিল। পরে এটি ভেঙে গেলে নায়েব-নাজিমরা নতুন করে তা পুনরায় নির্মাণ করেন। ১৮৩২ সালেও আদি ইমামবাড়া টিকেছিল এমনটি নিজের বইয়ে উল্লেখ করেন ইতিহাসবিদ জেমস টেলর। এরপর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে দুই দফায় ইমামবাড়ার সংস্কার হয়। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ভবনটি প্রায় বিধ্বস্ত হয়। পরে খাজা আহসানউল্লাহ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে তা পুনর্নির্মাণ ও সংস্কার করেন। ১৯৯৫-এ একবার এবং পরবর্তীতে ২০১১-তে আবার দক্ষিণের পুকুরটির সংস্কার করা হয়। ইরান সরকারের উদ্যোগে এবং তাদের আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় ওই বছরই হোসনি দালানের ব্যাপক সংস্কার সাধন করা হয়। ইরানের স্থপত্যবিদ ও শিল্পীরা দেশটির ধর্মীয় স্থাপনার বাহ্যিক রূপ ও নান্দনিকতা এ সংস্কার কাজে তুলে ধরেন। সংস্কারের আগে ভিতরে রংবেরঙের নকশা করা কাচের মাধ্যমে যে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল, তা পরিবর্তন করে বিভিন্ন আয়াত ও মুদ্রা লিখিত নীল রঙের টাইলস লাগানো হয়। একইভাবে এর পূর্বদিকের ফটকে এবং উত্তর দিকের চৌকোনা থামগুলোয় ইরান থেকে আমদানি করা টাইলসে সেই দেশের ধর্মীয় শিল্পকলা ক্যালিগ্রাফি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ইমারতটির প্যারাপেটে রয়েছে রঙিন পদ্ম-পাঁপড়ির নকশা। এর চার কোণের শীর্ষে রয়েছে চারটি ছত্রী। এখানকার একজন খাদেম জানান, মহররমের ১০ দিন পর থেকে দুই মাস ৮ দিন পর এখানে গাম-এ-হোসাইন বা হোসাইনের শোক পালন করা হয়। এই শোক পালন উপলক্ষে ইমারতের জারি-এ-মোবারক থেকে আলাম বা পাঞ্জা বের করা হয়। মহররমের ৪০ দিন পর জুলুস বা মিছিল বের করা হয় বলেও জানান এই খাদেম। ইসলামের দুশমন ইয়াজিদ কর্তৃক ইমাম হোসেনকে নির্মমভাবে শহীদ করার কারণে প্রতি বছরের ৯ রবিউল আউয়াল শোক, বিক্ষোভ, মাতমসহ নানা আয়োজনে ইয়াজিদের ওপর নালত বা অভিশাপ পাঠায় শিয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। ভালোবাসা ও শ্রদ্ধায় শিয়া ভক্তদের হৃদয়ে আজও ইমাম হোসেন (রা.) চিরজাগরূক হয়ে আছেন এ বিষয়টি লক্ষ্য করা গেছে সরেজমিন হোসনি দালান পরিদর্শনে। দিনরাত সারাক্ষণই ভক্তরা ভিড় জমান ইমামবাড়ায়। জারি-এ-মোবারক জিয়ারত করা, আগরবাতি, মোমবাতি জ্বালানো, উপহারসামগ্রী প্রদান করার পাশাপাশি হলরুমে নামাজও পড়েন ভক্তরা। আর মনের বাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে ইমামবাড়ার নিচে এক কোনার নির্ধারিত স্থানে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রার্থনাও করেন শিয়া ভক্তরা। মনের বাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে হোসনি দালানের নিচের নির্ধারিত স্থানে মোমবাতি জ্বালানোর সময় কথা হয় বেশ কয়েকজন ভক্তের সঙ্গে। তাদের মতে, এখানে মানত বা নিয়ত করে মোমবাতি জ্বালিয়ে যা চাওয়া হয় তাই পাওয়া যায়, অর্থাৎ মনের সব আশা পূরণ হয়। মনের বাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে স্মৃতিসৌধ স্বরূপ ইমামবাড়ায় প্রার্থনা করা শরিয়ত সম্মত না হলেও যুগের পর যুগ শতাব্দীর পর শতাব্দী তা করে আসছেন শিয়ারা। তবে হিজরি সালের প্রথম মাস মহররম এলেই জমজমাট ও কর্মমুখর হয়ে পড়ে হোসনি দালান। মহররমের ১ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা শহরের মূল আকর্ষণে পরিণত হয় হোসনি দালান। শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা এখানে সমবেত হয়ে ‘হায় হোসেন, হায় হোসেন’ বলে মাতম করতে থাকে। আশুরার দিনে অর্থাৎ ১০ মহররমে এখান থেকে বিশাল একটি তাজিয়া মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে নগরীর পশ্চিম প্রান্তে প্রতীকীভাবে কারবালা নাম দেওয়া একটি স্থানে গিয়ে শেষ হয়। ২০১৫ সালের ২৩ অক্টোবর দিবাগত রাতে অর্থাৎ ২৪ অক্টোবর রাত ২টার দিকে আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতির সময় হোসনি দালান এলাকায় বোমা হামলা হয়। এতে একজন নিহত এবং শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। বাংলাদেশে তাজিয়া মিছিলের ওপর হওয়া এটি প্রথম হামলা। যার কারণে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য এরপর থেকে ইমামবাড়াটিকে সিসিটিভির আওতায় আনা হয়। হোসনি দালান ইমামবাড়াটি শিয়াদের বিশ্বাসের প্রধান স্থাপনা হিসেবে রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও রাজধানীর আরও বেশ কয়েকটি ইমামবাড়া রয়েছে। বিশেষ করে বিহারি ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের বসতি যেসব এলাকায় রয়েছে সেসব এলাকায় ইমামবাড়া স্থাপনা রয়েছে। এর মধ্যে হোসনি দালানের পাশেই রয়েছে ইয়াকুব ইমামবাড়া, রাজধানীর পল্টনে রয়েছে পল্টন ইমামবাড়া, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরেও রয়েছে আরও কয়েকটি ইমামবাড়া।

এই বিভাগের আরও খবর
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
সর্বশেষ খবর
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন