শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বন্যপ্রাণী পাচারে রুট বাংলাদেশ

♦ ১০ মাসে উদ্ধার ৩ হাজার ২৬৬ প্রাণী ♦ ঝুঁকিতে কচ্ছপ, বানরজাতীয় প্রাণী, তক্ষক, বনরুই ♦ বছরে ৫০০ কোটি টাকার পাচার
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যপ্রাণী পাচারে রুট বাংলাদেশ

আন্তদেশীয় পাচারকারী চক্র বন্যপ্রাণী পাচারে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে বাংলাদেশকে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর থেকে কংগ্রেসে পাঠানো এক প্রতিবেদনেও এ তথ্য উঠে এসেছে। মূলত পাশের দেশ ভারতে বন্যপ্রাণী পাচারসংশ্লিষ্ট কঠোর আইনের কারণে দেশটির পাচারকারীরা বাংলাদেশকে প্রাণী পাচারের ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছেন। বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের তথ্যে, গত এক দশকে দেশে পাচার ঠেকিয়ে প্রায় ৩৮ হাজার জীবন্ত বন্যপ্রাণী উদ্ধার করা হয়েছে। বন্যপ্রাণী পাচারসংক্রান্ত অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘ট্রাফিক’-এর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ৫০০ কোটি টাকার বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ পাচার হয়। সাধারণত সড়ক, নৌ ও আকাশ পথে বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী পাচার হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেক বন্যপ্রাণী বৈধভাবে রপ্তানি করা হয়। আর বৈধভাবে পাঠানো এসব প্রাণীর সঙ্গে অবৈধভাবে কোনো প্রাণী পাচার হয়ে যাচ্ছে কি না সেটিই এখন বড় প্রশ্ন। তাঁদের মতে, বন্যপ্রাণী পাচার রোধে প্রতিটি দেশের প্রতিটি বিমানবন্দর ও বিভাগীয় পর্যায়ে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট থাকা দরকার।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের দেওয়া তথ্যে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে ৩ হাজার ২৬৬টি প্রাণী উদ্ধার করা হয়। আর পাচারের জন্য বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সময় উদ্ধারকৃত বন্যপ্রাণীগুলো হচ্ছে- বিভিন্ন ধরনের পাখি, শুশুক, মায়াহরিণ, বিভিন্ন ধরনের সাপ, বনবিড়াল, মেছোবিড়াল, হনুমান, গন্ধগোকুল, বেজি, বানর, তক্ষক, কচ্ছপ, রামগুঁই, ভোঁদড়, রাজকাঁকড়া, ঘড়িয়াল, বাঘাইড়, শিয়াল, চিতাবিড়াল, লজ্জাবতী বানর। তবে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পাচারের জন্য দেশের যেসব প্রাণী ঝুঁকিতে রয়েছে তার মধ্যে আছে- কচ্ছপ, বানরজাতীয় প্রাণী, তক্ষক, বনরুইজাতীয় প্রাণী। এর মধ্যে কচ্ছপ পাশের দেশে পাচার হয় আবার পাশের দেশ থেকেও বাংলাদেশে আসে। সম্প্রতি বানরজাতীয় প্রাণীগুলোর সড়কপথে পাশের দেশে পাচারের ঘটনা বেশি ঘটছে। তবে আগের তুলনায় সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের পাচারের ঘটনা অনেকাংশে কমে এসেছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা ও কঠোর আইন কার্যকর ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া সুন্দরবনে দস্যুদের আনাগোনা কমে আসায় রয়েল বেঙ্গল টাইগারের পাচারের ঘটনা কমে আসার আরেকটি কারণ।

রাজধানী ঢাকা ও আশপাশ এলাকা ছাড়াও কিশোরগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, চলনবিল, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে স্থানীয় বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ও বাইরে পাচারের জন্য বন্যপ্রাণী শিকার করা হচ্ছে। বন বিভাগের সংশ্লিষ্টরা জানান, আন্তর্জাতিক পাচারকারী চক্র বিভিন্ন দেশ থেকে প্রথমে আকাশপথে বন্যপ্রাণী নিয়ে বাংলাদেশে আসে। এরপর সড়কপথে এসব প্রাণী চলে যায় দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকায়। তারপর ভারত হয়ে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, চীন, সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশে প্রাণীগুলো পাচার করা হয়। জানা যায়, বন্যপ্রাণী চোরাচালানে একটি আন্তর্জাতিক চক্র সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। কখনো এ চক্র দেশের ভিতর থেকে বিভিন্নভাবে প্রাণী পাচার করছে আবার কখনো তারা বাংলাদেশকে বন্যপ্রাণী পাচারের রুট হিসেবে ব্যবহার করছে। তবে বিভিন্ন সময় পাচারে জড়িত বন্যপ্রাণী বহনকারীদের আটক করা হলেও দেশি-বিদেশি মূল হোতারা রয়ে যায় অধরা। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, বেনাপোল, হিলি ও বাংলাবান্ধা পোর্ট দিয়েই বেশি জীবন্ত বন্যপ্রাণী পাচার করা হয়। পাচারকারী চক্র মূলত বাংলাদেশে ঘুরতে আসা বিদেশি পর্যটক এবং দেশের ধনী-শৌখিন ক্রেতার কাছে এসব বন্যপ্রাণী বিক্রি করে। বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর ট্রফি পাচারের জন্য পাচারকারীরা নদীপথ ও আকাশপথ ব্যবহার করে। মূলত বাংলাদেশের তিন দিকেই স্থলভাগ। আর দেশের স্থলভাগ সে অর্থে বন্যপ্রাণীর জন্য নিরাপদ নয়। এজন্য বাংলাদেশকে পাচারকারীরা সহজেই ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। ট্রাফিকের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়- ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে ৫১টি বাঘের চামড়া ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পাচার হয়েছে। সংস্থাটির প্রতিবেদনে আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী পাচার চক্র যে বাংলাদেশকে ‘ট্রানজিট রুট’ হিসেবে ব্যবহার করে তা উঠে এসেছে।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক মো. ছানাউল্যা পাটওয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের তিন দিক দিয়েই ভারতের অবস্থান। দেশটির পাচারকারীরা তাদের কঠোর আইনের কারণে বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেক বন্যপ্রাণী বৈধভাবে রপ্তানি করা হয়। আর বৈধভাবে পাঠানো এসব প্রাণীর সঙ্গে অবৈধভাবে কোনো প্রাণী পাচার হয়ে যাচ্ছে কি না তা একটি বড় প্রশ্ন। সাধারণত গভীর রাতে বিমানবন্দরে এসব প্রাণীর ওঠানামার সুযোগ কাজে লাগায় প্রাণী পাচারের সঙ্গে যুক্ত সিন্ডিকেট। তিনি জানান, বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটটি বন বিভাগের আওতায় অনেকটা যৌথ বাহিনীর মতো কাজ করছে। বিভিন্ন ইউনিট থেকে জনবল নিয়ে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রাণী পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে এমন সন্দেহভাজন মানুষ যেসব জেলায় আছে তার তালিকা তৈরি করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট ইন্টারপোলকে জানিয়ে দেয়। সেই তালিকা ইন্টারপোল বাংলাদেশ পুলিশকে পৌঁছে দেয়। এর মধ্যে কোনো ব্যক্তিকে পুলিশ বা বন বিভাগের সন্দেহ হলে তার মোবাইল ট্র্যাক করে তাকে চিহ্নিত করা হয়। তবে বাংলাদেশে সুনির্দিষ্টভাবে কতজন এ পাচার সিন্ডিকেটে জড়িত তা বের করা যায়নি। দেশে যারা এ অপরাধে জড়িত তার বেশির ভাগই ‘সাপোর্টিং বিজনেস’ হিসেবে এটি করে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের এক প্রতিবেদনেও বলা হয়- আফ্রিকা থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় বন্যপ্রাণী পাচারের বিভিন্ন রুট আছে। বন্যপ্রাণী পাচারকারী চক্রগুলো বাংলাদেশকে বিশেষ করে ভারতে পাচার বা ভারত থেকে পাচারের জন্য পছন্দের রুট হিসেবে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশকে ব্যবহার করে পাচার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে কচ্ছপ, পাখি, কুমির, বানর ও বনবিড়াল উল্লেখযোগ্য। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়- বন্যপ্রাণী পাচারে জড়িতদের তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণে বাংলাদেশ পুলিশের সঙ্গে ইন্টারপোল নিবিড়ভাবে কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম