শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ফের মাথা চাড়া এমএলএম প্রতারণা

♦ টার্গেট মফস্বলের সাধারণ মানুষ ♦ খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, খাগড়াছড়ির আট কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ ♦ জড়িয়ে পড়ছে এনজিও বীমা কোম্পানিও ♦ লাইসেন্স ছাড়াই চলছে সঞ্চয় ও ঋণদান কার্যক্রম ♦ গোয়েন্দা প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ফের মাথা চাড়া এমএলএম প্রতারণা

গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠার পর মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানির নামে নতুন করে নিবন্ধন দেওয়া না হলেও গোপনে গোপনে বেশ কয়েকটি কোম্পানি প্রতারণামূলক এই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে এরা বদল করেছে টার্গেট। রাজধানীতে কার্যক্রম না চালিয়ে একটি নির্দিষ্ট বিভাগ বা জেলার সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে নীরবে নিভৃতে অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। জাতীয়ভাবে কার্যক্রম পরিচালিত না হওয়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে সক্ষম হচ্ছে অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো।

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশের বিভিন্ন জেলায় এ ধরনের বেশ কয়েকটি কোম্পানির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে। এসব কোম্পানির অনিয়ম তুলে ধরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠিয়েছে সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমএলএম আইন ২০১৩ এবং সমবায় সমিতি আইন ২০০১-এর বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘন করে কার্যক্রম পরিচালনা করছে কয়েকটি কোম্পানি। এসব কোম্পানি বন্ধ করতে না পারলে সাধারণ মানুষ পুঁজি হারিয়ে সর্বস্বান্ত হতে পারে, যা অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো মূলত মফস্বলের সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে নীরবে প্রতারণার জাল বিছিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের না আছে কোনো লাইসেন্স না কোনো নিবন্ধন। সারা দেশে এ ধরনের ১০টি প্রতিষ্ঠানের সন্ধান পেয়েছে গোয়েন্দারা, যার মধ্যে ৮টি প্রতিষ্ঠানই জালিয়াতিতে সম্পৃক্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে নানা অনিয়ম দেখা গেছে। খুলনার পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চারটি, কুষ্টিয়ার দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি, সাতক্ষীরার দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দুটি, খাগড়াছড়ির একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি কোম্পানির অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, নামে-বেনামে গজিয়ে ওঠা কোম্পানি ছাড়াও বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) এমন কি বীমা কোম্পানিও এমএলএম-এর নামে অবৈধ ও প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে- যা উদ্বেগজনক। কিছু এনজিও তাদের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে নগদে বা কিস্তিতে গ্রাহকদের ইলেকট্রনিক্স পণ্য নিতে বাধ্য করছে। এনজিওগুলোর এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধে সম্প্রতি মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) সার্কুলার জারি করেছে। তবে কোন কোন প্রতিষ্ঠান এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত তার নাম স্পষ্ট করেনি এমআরএ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এমআরএ’র পরিচালক মো. জিল্লুর রহমান সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা সুনির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। সামগ্রিকভাবে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে রাখার জন্যই এ সার্কুলার জারি হয়েছে। তিনি বলেন, সারা দেশে ৭০০-এর বেশি ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সার্কুলার জারির পর প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীদের মাধ্যমে গ্রহীতাদের কাছে আর পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চালাবে না বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো গোয়েন্দা প্রতিবেদনে প্রতারণামূলক এমএলএম কার্যক্রমে জাতীয় পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করা একটি বীমা কোম্পানির জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে ধরা হয়েছে। গ্রাহকের আস্থা রয়েছে এমন একটি বীমা কোম্পানির মাধ্যমে খাগড়াছড়িতে বিডাব্লিউবি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এমএলএম ব্যবসা পরিচালনা করছে। প্রতিষ্ঠানটি চিসানা গ্রুপ অব কোম্পানির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিলেও প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে পার্বত্য এলাকায়। যে এলাকায় কার্যক্রম চালাচ্ছে সেখানকার কোনো কর্তৃপক্ষের লাইসেন্স নেয়নি। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী খুলনার সোনাডাঙ্গা ওয়েস্টার্ন প্লাজায় অফিস নিয়ে প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে ‘মিশন ২১’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। অভিযোগ রয়েছে, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসের পরিদফতর থেকে এক বছরের নিবন্ধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও পরবর্তীতে এমএলএম কার্যক্রম পরিচালনার কারণে এই কোম্পানিটির নিবন্ধন আর নবায়ন করেনি কর্তৃপক্ষ। নিবন্ধন নবায়ন না হলেও এখনো কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে কোম্পানিটি। জানা গেছে, কুমিল্লা, বাগেরহাটসহ বিভিন্ন জায়গায় প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করায় কোম্পানিটির তিন কর্মকর্তা ২০১৩ সালে গ্রেফতার হয়েছিল। নানা অনিয়মে জড়িত প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালে বন্ধ করে দেওয়ার দাবি উঠেছিল। কিন্তু এখনো এর কার্যক্রম চলছে। একটি প্রধান অফিস ছাড়াও দেশের আটটি বিভাগে আটটি জোনাল অফিস দ্বারা কোম্পানিটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। নবায়ন না করে লাইসেন্সবিহীন কার্যক্রম পরিচালনা করায় কোম্পানিটির বিরুদ্ধে এমএলএম আইন, ২০১৩-এর ১১ ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে গোয়েন্দা সংস্থাটি।

খুলনার স্যার ইকবাল রোডে গোল্ডেন কিং ভবনে অফিস নিয়ে এমএলএমের আদলে কার্যক্রম পরিচালনা করছে ভিজিটিং মার্কেটিং প্রাইভেট লিমিটেড নামে আরেকটি কোম্পানি। ডিস্ট্রিবিউশন অ্যান্ড এজেন্ট সেন্টার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে এমএলএম ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য এই কোম্পানিটির বিরুদ্ধেও আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। কোম্পানির জন্য কোনো ধরনের নিবন্ধন বা লাইসেন্স গ্রহণ না করে শুধু ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে প্রতারণার জাল বিছিয়েছে কোম্পানিটি। মূল শাখাটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং খুলনার শাখাটি খুলনা সিটি করপোরেশন হতে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে বলে জানা গেছে।

খুলনা অঞ্চলের সোনাডাঙ্গা নিউমার্কেটে অফিস নিয়ে প্রতারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে ম্যাগনেসা বিডি লি. নামে আরেকটি কোম্পানি। লাইসেন্স নবায়ন না করে কার্যক্রম পরিচালনা করায় কোম্পানির শাখাটি এমএলএম আইন ২০১৩ এর ৪৪ নম্বর আইনের ১১ নম্বর ধারা লঙ্ঘন করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটিও ডিস্ট্রিবিউশন অ্যান্ড কমিশন এজেন্ট সেন্টার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে এমএলএম বাণিজ্য করছে। জয়েন্ট স্টক কোম্পানি থেকে অনুমতি নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনার দাবি করলেও এর পক্ষে কোনো ধরনের কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। এই কোম্পানিটি এমএলএম আইন ২০১৩ এর ৮৮ নম্বর আইনের ১৪ নম্বর ধারা লঙ্ঘন করেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে।

এ ছাড়া ‘আমার বাজার লি.’-নামে সাতক্ষীরার একটি কোম্পানির এমএলএম পদ্ধতিতে কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগ উঠেছে। এ প্রতিষ্ঠানটিও কোনো লাইসেন্স নেয়নি। আসল পণ্যের নামে নকল পণ্য বাজারজাতকরণেরও অভিযোগ রয়েছে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে। একই জেলার তিয়াংশি নামের একটি কোম্পানির বিরুদ্ধেও লাইসেন্স না নিয়ে নকল পণ্যের ব্যবসা করার অভিযোগ উঠেছে।

লাইসেন্স, নিবন্ধন ছাড়া শুধু যে এমএলএমের আদলে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তাই নয়, কোনো কোনো কোম্পানি আরও এক ধাপ এগিয়ে সঞ্চয় ও ঋণদান কার্যক্রম চালাচ্ছে- যা ভয়াবহ বলে মনে করছে গোয়েন্দারা। খুলনার পাইকগাছায় ড্রিমটাচ সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি নামে একটি কোম্পানি গ্রাহকের টাকা আত্মসাৎ করে এক বছর ধরে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। ঋণ ও সমবায় কার্যক্রম পরিচালনা করলেও অভিযুক্ত কোম্পানিটির সমবায় অধিদফতর থেকে কোনো লাইসেন্স ছিল না। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে সমবায় সমিতি আইন, ২০০১ এর ৪৭ নম্বর ধারা এবং এমএলএম আইন, ২০১৩ এর ৪৪(১৪) ধারায় আইন ভঙ্গের অভিযোগ তুলেছে গোয়েন্দারা।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, এমএলএম কার্যক্রমে মানুষ প্রতারিত হওয়ার পর- অধীনস্থ সংস্থা রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসের পরিদফতর আর নতুন করে এ ধরনের কোনো কোম্পানিকে নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে না। এরপরও মফস্বলের মানুষকে টার্গেট করে কিছু কোম্পানি এমএলএম ব্যবসার আদলে প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে বলে জানা যাচ্ছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড বন্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় দূষণ বাতাসে রাজধানী
ধুলায় দূষণ বাতাসে রাজধানী
কর্মস্থল থেকে উধাও ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে পানির ট্যাংকি বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংকি বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
ভ্যান চুরি নিয়ে সংঘর্ষ, ৫৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভ্যান চুরি নিয়ে সংঘর্ষ, ৫৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভারতে সমাজতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার দাবি
ভারতে সমাজতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার দাবি
করোনায় আরও ১৩ জন আক্রান্ত
করোনায় আরও ১৩ জন আক্রান্ত
বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারির পর প্রতিবাদ বিক্ষোভ
ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারির পর প্রতিবাদ বিক্ষোভ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
রাস্তায় পলিথিনে মোড়ানো অন্তঃসত্ত্বা
রাস্তায় পলিথিনে মোড়ানো অন্তঃসত্ত্বা
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
সর্বশেষ খবর
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’
‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ
মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক
মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা
তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি
বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি

দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা
কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা

দেশগ্রাম

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম