শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ছোট দলের চোখ বড় দলে

আত্মপ্রকাশ হচ্ছে নিত্যনতুন জোট, ভোট না থাকলেও তাদের পাশে পেতে চায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি
রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট দলের চোখ বড় দলে

নির্বাচন এলেই বাড়ে জোটের রাজনীতি। ভোট আর জোট একসঙ্গেই চলছে কয়েক দশক ধরে। নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে জোটের হিসাব মেলাতে চায় বড় রাজনৈতিক দলগুলো। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপি জোট গড়েই গত কয়েক দফায় নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বড় দুই দলের সঙ্গে থাকলে ক্ষমতার ‘স্বাদ’ পাওয়া আর তা না হলে নিজেদের ‘গুরুত্ব’ বাড়ানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। নিজস্ব ভোট ব্যাংক না থাকলেও ভোটের রাজনীতিতে তাদের দিন দিন গুরুত্ব বাড়ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ছোট ছোট রাজনৈতিক দলগুলো ঝুকছে বড় দলের দিকে। নিবন্ধন না থাকলেও নিত্যনতুন জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটছে। পাঁচ তারকা হোটেলসহ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঘটা করে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নিজেদের আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোট। অতি সম্প্রতি ছয়টি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় জোট’ নামে একটি জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এ ছাড়াও ১৫-দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এই দুটি রাজনৈতিক জোটই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকতে চায়। অন্যদিকে সম্প্রতি আলোচনায় থাকা ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’, ‘১২-দলীয় জোট’ এবং ‘১১-দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’-এর এখনো মাঠের বিরোধী দল বিএনপির দিকেই ঝোঁক রয়েছে।

আওয়ামী লীগ নতুন দল বা জোটকে স্বাগত জানাবে কি না জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা মানেন, ধারণ করেন এমন রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানানো হবে। ‘দশের লাঠি একের বোঝা’ বলে একটি কথা রয়েছে। কাজেই আমরা চাই শক্তি বাড়ুক। কাজেই ছোট দল বলে কাউকে অবেহলার চোখে দেখছি না।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে যারাই আমাদের যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত হবে, তাদেরকেই আমরা সাধুবাদ জানাব। ইতোমধ্যে আমরা ৩৬টি রাজনৈতিক দল নিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি। নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা হলে ভোটে ওই দলগুলোর প্রতিনিধি বিজয়ী না হলেও বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলে তাদেরকে নিয়ে সরকার গঠন করব।’

জানা গেছে, ভোটের আগে ছোট দলগুলোর লক্ষ্য বড় দুটি রাজনৈতিক দলের কাঁধে সোয়ার হয়ে ক্ষমতার স্বাদ নেওয়া। ভাগ্য ভালো হলে মিলেও যেতে পারে এমপি কিংবা মন্ত্রীর পদ। নিকট অতীতেই এমন নজির রয়েছে। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে চট্টগ্রামের একটি আসন থেকে ৫১৭ ভোট পেয়েছিলেন। সেই দিলীপ বড়ুয়াও বিগত মহাজোট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসায় ছোট ছোট অনেক রাজনৈতিক দল বড় দলগুলোতে ভর করার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগ বর্তমানে ১৪-দলীয় জোট রয়েছে। এ জোটে রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে নানা মত রয়েছে। একটি পক্ষ চায় জোটের পরিধি না বাড়িয়ে অন্য দলগুলো যুগোপৎভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকুক। তারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় অংশ নিক। এ ছাড়াও এককভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির জানান দিক। আবার জোট বাড়িয়ে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে কেউ কেউ। সবকিছু নির্ভর করছে বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ কিংবা বর্জনের ওপর।

জানা গেছে, যতই ভোট কাছাকাছি আসে, ছোট ছোট দলগুলো ততই তৎপর হয় জোটবদ্ধ হতে। নির্বাচন হলো ছোট দলগুলোর মৌসুম। সর্বশেষ নিবন্ধন পাওয়া দলসহ বর্তমানে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে ৪০টি। এ ছাড়া আরও শতাধিক দলের নাম আছে রাজনীতির মাঠে। এর মধ্যে বেশির ভাগই নাম ও প্যাডসর্বস্ব, ব্যক্তিনির্ভর। এমনকি নিবন্ধিত দলের মধ্যেও নামসর্বস্ব দল আছে। আবার নিবন্ধিত দল হলেও নেই নিজস্ব রাজনৈতিক কার্যালয়। ব্যক্তিগত অফিসে হয় দলের কার্যক্রম। আসলে নিবন্ধিত দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী ছাড়া আর কারও লড়ার মতো তেমন ভোট নেই। অন্যদের ভোট না থাকলেও সাইনবোর্ড আছে। সারা বছর ঘুমিয়ে থাকলেও নির্বাচনী মৌসুমে এই দলগুলোর তৎপরতা বেড়ে যায়। এদিক সেদিক ঘোরাফেরা করে। কোনো বড় দলের ছায়ায় আশ্রয় নিতে চায়। জোটভুক্ত হওয়ার জন্য, নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য নানারকম দর কষাকষি শুরু করে। একটা-দুটা আসনে মনোনয়ন পেলেই এরা খুশি। তবে মনোনয়ন সবার কপালে জোটে না। মনোনয়ন না পেলেও নির্বাচনের পর নানা সুবিধা পায়। ভোটের মাঠে একটা হাওয়া, একটা জোয়ার তৈরি করতেই হাঁকডাক লাগে। কখনো কখনো জোট বা দলের সংখ্যাটাও গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভোটের আগে ভোটারবিহীন খুচরা দলগুলোরও জোটের প্রশ্নে দাম বেড়ে যায়। নির্বাচনের আগে দলবদলের মতো জোট বদলের ঘটনাও ঘটে।

১৫-দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোট : সাবেক সংসদ সদস্য, ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়ালের নেতৃত্ব ১৫টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট গঠিত হয়েছে। ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের প্রগতিশীল, ইসলামী ও সমমনা দলগুলোর এই জোট। জোটভুক্ত দলগুলো হচ্ছে- ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ গণ আজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরীকত ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগ, বাংলাদেশ জনমত পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জনতা দল, ইসলামী লিবারেল পার্টি, জনতার কথা বলে, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ গণতন্ত্র মানবিক পার্টি, সাধারণ ঐক্য আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক গণতান্ত্রিক লীগ ও বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম।

জোটের চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী ১৫টি দল নিয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট গঠন করেছি। উদ্দেশ্য নির্বাচন ও নির্বাচনপরবর্তী দেশি-বিদেশি সব চক্রান্ত প্রতিহত করা। তিনি বলেন, আমরা চাই গণতন্ত্র উন্নয়ন এবং সংবিধান অক্ষুণ্ন থাকুক। তিনি বলেন, দেশের একটি জরুরি মুহূর্তে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রগতিশীল জোট সম্মিলিতভাবে সব চক্রান্ত রুখে দিতে প্রস্তুত।

ছয়-দলীয় লিবারেল ইসলামিক জোট : সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাওয়া বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) নেতৃত্বে ‘লিবারেল ইসলামিক জোট’ নামে নতুন একটি জোট গঠন করা হয়েছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর এই জোটের আত্মপ্রকাশ হয়। এ জোটের দলগুলো সরকার সমর্থক বলে পরিচিত।

জোটের বাকি দলগুলো হলো- বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট, আশিক্কীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ জনদল (বিজেডি), কৃষক শ্রমিক পার্টি (কেএসপি) এবং ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী)। বিএসপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী জোটের চেয়ারম্যান।

বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র। তিনি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিভিন্ন সময় সরকারি বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

ছয়-দলীয় জাতীয় জোট : নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেসের নেতৃত্বে ছয়-দলীয় ‘জাতীয় জোট’ নামে গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন চেয়ারমান এবং একই দলের মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. ইয়ারুল ইসলাম জোটের মুখপাত্র। এই জোট ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। জোটভুক্ত অন্য পাঁচটি দল হচ্ছে- গণ অধিকার পার্টি-পিআরপি, বাংলাদেশ বেকার সমাজ, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ গ্রিন পার্টি ও বাংলাদেশ সৎ-সংগ্রামী ভোটার পার্টি। জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আগামীতে একত্রে অংশ নেওয়া ছাড়াও এই জোট দেশ ও জনগণের স্বার্থে এবং জাতীয় সংকট নিরসনে যৌথভাবে কর্মসূচি দেবে।

৩৬ দল সক্রিয় চার প্ল্যাটফরমে : বিএনপির সঙ্গে সমন্বয় করে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করে যাচ্ছে ৩৬টি রাজনৈতিক দল। তারা চারটি প্ল্যাটফরমে আলাদা মোর্চা গঠন করে বিএনপির সঙ্গে অভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণ অধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এই ৭টি সমমনা দল নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’। ‘১২-দলীয় জোট’ নামে কর্মসূচি পালন করা দলগুলো হচ্ছে- জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় দল, বাংলাদেশ এলডিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি- জাগপা, ইসলামী ঐক্য জোট, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি। এ ছাড়াও লেবার পার্টি ও এনডিপি পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করে।

১১-দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট : জোটে থাকা দলগুলো হলো ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, জাগপা (খন্দকার লুৎফুর), ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল), বাংলাদেশ ন্যাপ, বিকল্প ধারা (নুরুল আমিন), সাম্যবাদী দল, গণদল, ন্যাপ-ভাসানী, ইসলামী ঐক্যজোট, পিপলস লীগ ও বাংলাদেশ সংখ্যালঘু জনতা পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এনসিপির পথসভা
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এনসিপির পথসভা
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জামায়াতের সমাবেশ
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জামায়াতের সমাবেশ
দেশে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ জন হাজি
দেশে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ জন হাজি
অনলাইনে দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
অনলাইনে দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
ছয় মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৭৮ জন
ছয় মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৭৮ জন
তিন চীনা নাগরিকসহ ছয়জনের কারাদণ্ড
তিন চীনা নাগরিকসহ ছয়জনের কারাদণ্ড
দুর্বৃত্তের অ্যাসিডে ঝলসে গেল তিন নারী-শিশু
দুর্বৃত্তের অ্যাসিডে ঝলসে গেল তিন নারী-শিশু
নুরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
নুরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
গ্রিসে ইসরায়েলিদের ঢল সাইপ্রাসে গড়েছে নিবাস
গ্রিসে ইসরায়েলিদের ঢল সাইপ্রাসে গড়েছে নিবাস
দেশে আরও ২০৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
দেশে আরও ২০৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
বিয়ের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ
বিয়ের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!
সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ
গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন
ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স
আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ
নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস
বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু
চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে