শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ছোট দলের চোখ বড় দলে

আত্মপ্রকাশ হচ্ছে নিত্যনতুন জোট, ভোট না থাকলেও তাদের পাশে পেতে চায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি
রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট দলের চোখ বড় দলে

নির্বাচন এলেই বাড়ে জোটের রাজনীতি। ভোট আর জোট একসঙ্গেই চলছে কয়েক দশক ধরে। নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে জোটের হিসাব মেলাতে চায় বড় রাজনৈতিক দলগুলো। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপি জোট গড়েই গত কয়েক দফায় নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বড় দুই দলের সঙ্গে থাকলে ক্ষমতার ‘স্বাদ’ পাওয়া আর তা না হলে নিজেদের ‘গুরুত্ব’ বাড়ানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। নিজস্ব ভোট ব্যাংক না থাকলেও ভোটের রাজনীতিতে তাদের দিন দিন গুরুত্ব বাড়ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ছোট ছোট রাজনৈতিক দলগুলো ঝুকছে বড় দলের দিকে। নিবন্ধন না থাকলেও নিত্যনতুন জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটছে। পাঁচ তারকা হোটেলসহ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঘটা করে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নিজেদের আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোট। অতি সম্প্রতি ছয়টি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় জোট’ নামে একটি জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এ ছাড়াও ১৫-দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এই দুটি রাজনৈতিক জোটই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকতে চায়। অন্যদিকে সম্প্রতি আলোচনায় থাকা ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’, ‘১২-দলীয় জোট’ এবং ‘১১-দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’-এর এখনো মাঠের বিরোধী দল বিএনপির দিকেই ঝোঁক রয়েছে।

আওয়ামী লীগ নতুন দল বা জোটকে স্বাগত জানাবে কি না জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা মানেন, ধারণ করেন এমন রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানানো হবে। ‘দশের লাঠি একের বোঝা’ বলে একটি কথা রয়েছে। কাজেই আমরা চাই শক্তি বাড়ুক। কাজেই ছোট দল বলে কাউকে অবেহলার চোখে দেখছি না।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে যারাই আমাদের যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত হবে, তাদেরকেই আমরা সাধুবাদ জানাব। ইতোমধ্যে আমরা ৩৬টি রাজনৈতিক দল নিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি। নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা হলে ভোটে ওই দলগুলোর প্রতিনিধি বিজয়ী না হলেও বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলে তাদেরকে নিয়ে সরকার গঠন করব।’

জানা গেছে, ভোটের আগে ছোট দলগুলোর লক্ষ্য বড় দুটি রাজনৈতিক দলের কাঁধে সোয়ার হয়ে ক্ষমতার স্বাদ নেওয়া। ভাগ্য ভালো হলে মিলেও যেতে পারে এমপি কিংবা মন্ত্রীর পদ। নিকট অতীতেই এমন নজির রয়েছে। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে চট্টগ্রামের একটি আসন থেকে ৫১৭ ভোট পেয়েছিলেন। সেই দিলীপ বড়ুয়াও বিগত মহাজোট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসায় ছোট ছোট অনেক রাজনৈতিক দল বড় দলগুলোতে ভর করার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগ বর্তমানে ১৪-দলীয় জোট রয়েছে। এ জোটে রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে নানা মত রয়েছে। একটি পক্ষ চায় জোটের পরিধি না বাড়িয়ে অন্য দলগুলো যুগোপৎভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকুক। তারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় অংশ নিক। এ ছাড়াও এককভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির জানান দিক। আবার জোট বাড়িয়ে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে কেউ কেউ। সবকিছু নির্ভর করছে বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ কিংবা বর্জনের ওপর।

জানা গেছে, যতই ভোট কাছাকাছি আসে, ছোট ছোট দলগুলো ততই তৎপর হয় জোটবদ্ধ হতে। নির্বাচন হলো ছোট দলগুলোর মৌসুম। সর্বশেষ নিবন্ধন পাওয়া দলসহ বর্তমানে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে ৪০টি। এ ছাড়া আরও শতাধিক দলের নাম আছে রাজনীতির মাঠে। এর মধ্যে বেশির ভাগই নাম ও প্যাডসর্বস্ব, ব্যক্তিনির্ভর। এমনকি নিবন্ধিত দলের মধ্যেও নামসর্বস্ব দল আছে। আবার নিবন্ধিত দল হলেও নেই নিজস্ব রাজনৈতিক কার্যালয়। ব্যক্তিগত অফিসে হয় দলের কার্যক্রম। আসলে নিবন্ধিত দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী ছাড়া আর কারও লড়ার মতো তেমন ভোট নেই। অন্যদের ভোট না থাকলেও সাইনবোর্ড আছে। সারা বছর ঘুমিয়ে থাকলেও নির্বাচনী মৌসুমে এই দলগুলোর তৎপরতা বেড়ে যায়। এদিক সেদিক ঘোরাফেরা করে। কোনো বড় দলের ছায়ায় আশ্রয় নিতে চায়। জোটভুক্ত হওয়ার জন্য, নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য নানারকম দর কষাকষি শুরু করে। একটা-দুটা আসনে মনোনয়ন পেলেই এরা খুশি। তবে মনোনয়ন সবার কপালে জোটে না। মনোনয়ন না পেলেও নির্বাচনের পর নানা সুবিধা পায়। ভোটের মাঠে একটা হাওয়া, একটা জোয়ার তৈরি করতেই হাঁকডাক লাগে। কখনো কখনো জোট বা দলের সংখ্যাটাও গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভোটের আগে ভোটারবিহীন খুচরা দলগুলোরও জোটের প্রশ্নে দাম বেড়ে যায়। নির্বাচনের আগে দলবদলের মতো জোট বদলের ঘটনাও ঘটে।

১৫-দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোট : সাবেক সংসদ সদস্য, ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়ালের নেতৃত্ব ১৫টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট গঠিত হয়েছে। ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের প্রগতিশীল, ইসলামী ও সমমনা দলগুলোর এই জোট। জোটভুক্ত দলগুলো হচ্ছে- ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ গণ আজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরীকত ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগ, বাংলাদেশ জনমত পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জনতা দল, ইসলামী লিবারেল পার্টি, জনতার কথা বলে, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ গণতন্ত্র মানবিক পার্টি, সাধারণ ঐক্য আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক গণতান্ত্রিক লীগ ও বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম।

জোটের চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী ১৫টি দল নিয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট গঠন করেছি। উদ্দেশ্য নির্বাচন ও নির্বাচনপরবর্তী দেশি-বিদেশি সব চক্রান্ত প্রতিহত করা। তিনি বলেন, আমরা চাই গণতন্ত্র উন্নয়ন এবং সংবিধান অক্ষুণ্ন থাকুক। তিনি বলেন, দেশের একটি জরুরি মুহূর্তে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রগতিশীল জোট সম্মিলিতভাবে সব চক্রান্ত রুখে দিতে প্রস্তুত।

ছয়-দলীয় লিবারেল ইসলামিক জোট : সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাওয়া বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) নেতৃত্বে ‘লিবারেল ইসলামিক জোট’ নামে নতুন একটি জোট গঠন করা হয়েছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর এই জোটের আত্মপ্রকাশ হয়। এ জোটের দলগুলো সরকার সমর্থক বলে পরিচিত।

জোটের বাকি দলগুলো হলো- বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট, আশিক্কীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ জনদল (বিজেডি), কৃষক শ্রমিক পার্টি (কেএসপি) এবং ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী)। বিএসপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী জোটের চেয়ারম্যান।

বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র। তিনি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিভিন্ন সময় সরকারি বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

ছয়-দলীয় জাতীয় জোট : নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেসের নেতৃত্বে ছয়-দলীয় ‘জাতীয় জোট’ নামে গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন চেয়ারমান এবং একই দলের মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. ইয়ারুল ইসলাম জোটের মুখপাত্র। এই জোট ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। জোটভুক্ত অন্য পাঁচটি দল হচ্ছে- গণ অধিকার পার্টি-পিআরপি, বাংলাদেশ বেকার সমাজ, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ গ্রিন পার্টি ও বাংলাদেশ সৎ-সংগ্রামী ভোটার পার্টি। জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আগামীতে একত্রে অংশ নেওয়া ছাড়াও এই জোট দেশ ও জনগণের স্বার্থে এবং জাতীয় সংকট নিরসনে যৌথভাবে কর্মসূচি দেবে।

৩৬ দল সক্রিয় চার প্ল্যাটফরমে : বিএনপির সঙ্গে সমন্বয় করে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করে যাচ্ছে ৩৬টি রাজনৈতিক দল। তারা চারটি প্ল্যাটফরমে আলাদা মোর্চা গঠন করে বিএনপির সঙ্গে অভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণ অধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এই ৭টি সমমনা দল নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’। ‘১২-দলীয় জোট’ নামে কর্মসূচি পালন করা দলগুলো হচ্ছে- জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় দল, বাংলাদেশ এলডিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি- জাগপা, ইসলামী ঐক্য জোট, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি। এ ছাড়াও লেবার পার্টি ও এনডিপি পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করে।

১১-দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট : জোটে থাকা দলগুলো হলো ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, জাগপা (খন্দকার লুৎফুর), ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল), বাংলাদেশ ন্যাপ, বিকল্প ধারা (নুরুল আমিন), সাম্যবাদী দল, গণদল, ন্যাপ-ভাসানী, ইসলামী ঐক্যজোট, পিপলস লীগ ও বাংলাদেশ সংখ্যালঘু জনতা পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
দোকানের দেয়াল কেটে ১২৫ ভরি সোনা চুরি
দোকানের দেয়াল কেটে ১২৫ ভরি সোনা চুরি
সোনার ভরির দাম ছাড়িয়েছে দুই লাখ টাকা
সোনার ভরির দাম ছাড়িয়েছে দুই লাখ টাকা
ভারতে ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতারা
ভারতে ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতারা
থামছেই না ইলিশ শিকার
থামছেই না ইলিশ শিকার
দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে আরও তিন দিন
দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে আরও তিন দিন
সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ে দেশে প্রথম এআই ‘খোঁজ’
সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ে দেশে প্রথম এআই ‘খোঁজ’
নিষিদ্ধের পরও সচিবালয়ে পলিথিন
নিষিদ্ধের পরও সচিবালয়ে পলিথিন
১ কোটি ৩০ লাখ টাকাসহ নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা
১ কোটি ৩০ লাখ টাকাসহ নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা
ইসির তালিকা থেকে নিচ্ছে না, ফের শাপলা দাবি এনসিপির
ইসির তালিকা থেকে নিচ্ছে না, ফের শাপলা দাবি এনসিপির
আবরার ফাহাদ স্মরণে নানান আয়োজন
আবরার ফাহাদ স্মরণে নানান আয়োজন
পুলিশ-চাঁদাবাজ সংঘর্ষ, আহত ৫
পুলিশ-চাঁদাবাজ সংঘর্ষ, আহত ৫
সর্বশেষ খবর
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের
বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’
‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল
এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি

নগর জীবন

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

গণভোটই সমস্যার সমাধান
গণভোটই সমস্যার সমাধান

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট
২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা