শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ছোট দলের চোখ বড় দলে

আত্মপ্রকাশ হচ্ছে নিত্যনতুন জোট, ভোট না থাকলেও তাদের পাশে পেতে চায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি
রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ছোট দলের চোখ বড় দলে

নির্বাচন এলেই বাড়ে জোটের রাজনীতি। ভোট আর জোট একসঙ্গেই চলছে কয়েক দশক ধরে। নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে জোটের হিসাব মেলাতে চায় বড় রাজনৈতিক দলগুলো। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপি জোট গড়েই গত কয়েক দফায় নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বড় দুই দলের সঙ্গে থাকলে ক্ষমতার ‘স্বাদ’ পাওয়া আর তা না হলে নিজেদের ‘গুরুত্ব’ বাড়ানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। নিজস্ব ভোট ব্যাংক না থাকলেও ভোটের রাজনীতিতে তাদের দিন দিন গুরুত্ব বাড়ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ছোট ছোট রাজনৈতিক দলগুলো ঝুকছে বড় দলের দিকে। নিবন্ধন না থাকলেও নিত্যনতুন জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটছে। পাঁচ তারকা হোটেলসহ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঘটা করে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নিজেদের আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দিচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোট। অতি সম্প্রতি ছয়টি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে ‘জাতীয় জোট’ নামে একটি জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এ ছাড়াও ১৫-দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এই দুটি রাজনৈতিক জোটই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকতে চায়। অন্যদিকে সম্প্রতি আলোচনায় থাকা ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’, ‘১২-দলীয় জোট’ এবং ‘১১-দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’-এর এখনো মাঠের বিরোধী দল বিএনপির দিকেই ঝোঁক রয়েছে।

আওয়ামী লীগ নতুন দল বা জোটকে স্বাগত জানাবে কি না জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা মানেন, ধারণ করেন এমন রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানানো হবে। ‘দশের লাঠি একের বোঝা’ বলে একটি কথা রয়েছে। কাজেই আমরা চাই শক্তি বাড়ুক। কাজেই ছোট দল বলে কাউকে অবেহলার চোখে দেখছি না।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে যারাই আমাদের যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত হবে, তাদেরকেই আমরা সাধুবাদ জানাব। ইতোমধ্যে আমরা ৩৬টি রাজনৈতিক দল নিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি। নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা হলে ভোটে ওই দলগুলোর প্রতিনিধি বিজয়ী না হলেও বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলে তাদেরকে নিয়ে সরকার গঠন করব।’

জানা গেছে, ভোটের আগে ছোট দলগুলোর লক্ষ্য বড় দুটি রাজনৈতিক দলের কাঁধে সোয়ার হয়ে ক্ষমতার স্বাদ নেওয়া। ভাগ্য ভালো হলে মিলেও যেতে পারে এমপি কিংবা মন্ত্রীর পদ। নিকট অতীতেই এমন নজির রয়েছে। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে চট্টগ্রামের একটি আসন থেকে ৫১৭ ভোট পেয়েছিলেন। সেই দিলীপ বড়ুয়াও বিগত মহাজোট সরকারের মন্ত্রী ছিলেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসায় ছোট ছোট অনেক রাজনৈতিক দল বড় দলগুলোতে ভর করার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগ বর্তমানে ১৪-দলীয় জোট রয়েছে। এ জোটে রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে নানা মত রয়েছে। একটি পক্ষ চায় জোটের পরিধি না বাড়িয়ে অন্য দলগুলো যুগোপৎভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকুক। তারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় অংশ নিক। এ ছাড়াও এককভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির জানান দিক। আবার জোট বাড়িয়ে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে কেউ কেউ। সবকিছু নির্ভর করছে বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ কিংবা বর্জনের ওপর।

জানা গেছে, যতই ভোট কাছাকাছি আসে, ছোট ছোট দলগুলো ততই তৎপর হয় জোটবদ্ধ হতে। নির্বাচন হলো ছোট দলগুলোর মৌসুম। সর্বশেষ নিবন্ধন পাওয়া দলসহ বর্তমানে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে ৪০টি। এ ছাড়া আরও শতাধিক দলের নাম আছে রাজনীতির মাঠে। এর মধ্যে বেশির ভাগই নাম ও প্যাডসর্বস্ব, ব্যক্তিনির্ভর। এমনকি নিবন্ধিত দলের মধ্যেও নামসর্বস্ব দল আছে। আবার নিবন্ধিত দল হলেও নেই নিজস্ব রাজনৈতিক কার্যালয়। ব্যক্তিগত অফিসে হয় দলের কার্যক্রম। আসলে নিবন্ধিত দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী ছাড়া আর কারও লড়ার মতো তেমন ভোট নেই। অন্যদের ভোট না থাকলেও সাইনবোর্ড আছে। সারা বছর ঘুমিয়ে থাকলেও নির্বাচনী মৌসুমে এই দলগুলোর তৎপরতা বেড়ে যায়। এদিক সেদিক ঘোরাফেরা করে। কোনো বড় দলের ছায়ায় আশ্রয় নিতে চায়। জোটভুক্ত হওয়ার জন্য, নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য নানারকম দর কষাকষি শুরু করে। একটা-দুটা আসনে মনোনয়ন পেলেই এরা খুশি। তবে মনোনয়ন সবার কপালে জোটে না। মনোনয়ন না পেলেও নির্বাচনের পর নানা সুবিধা পায়। ভোটের মাঠে একটা হাওয়া, একটা জোয়ার তৈরি করতেই হাঁকডাক লাগে। কখনো কখনো জোট বা দলের সংখ্যাটাও গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভোটের আগে ভোটারবিহীন খুচরা দলগুলোরও জোটের প্রশ্নে দাম বেড়ে যায়। নির্বাচনের আগে দলবদলের মতো জোট বদলের ঘটনাও ঘটে।

১৫-দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোট : সাবেক সংসদ সদস্য, ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়ালের নেতৃত্ব ১৫টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট গঠিত হয়েছে। ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের প্রগতিশীল, ইসলামী ও সমমনা দলগুলোর এই জোট। জোটভুক্ত দলগুলো হচ্ছে- ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ গণ আজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরীকত ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগ, বাংলাদেশ জনমত পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জনতা দল, ইসলামী লিবারেল পার্টি, জনতার কথা বলে, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ গণতন্ত্র মানবিক পার্টি, সাধারণ ঐক্য আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক গণতান্ত্রিক লীগ ও বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম।

জোটের চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী ১৫টি দল নিয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট গঠন করেছি। উদ্দেশ্য নির্বাচন ও নির্বাচনপরবর্তী দেশি-বিদেশি সব চক্রান্ত প্রতিহত করা। তিনি বলেন, আমরা চাই গণতন্ত্র উন্নয়ন এবং সংবিধান অক্ষুণ্ন থাকুক। তিনি বলেন, দেশের একটি জরুরি মুহূর্তে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রগতিশীল জোট সম্মিলিতভাবে সব চক্রান্ত রুখে দিতে প্রস্তুত।

ছয়-দলীয় লিবারেল ইসলামিক জোট : সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাওয়া বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) নেতৃত্বে ‘লিবারেল ইসলামিক জোট’ নামে নতুন একটি জোট গঠন করা হয়েছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর এই জোটের আত্মপ্রকাশ হয়। এ জোটের দলগুলো সরকার সমর্থক বলে পরিচিত।

জোটের বাকি দলগুলো হলো- বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট, আশিক্কীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদ, বাংলাদেশ জনদল (বিজেডি), কৃষক শ্রমিক পার্টি (কেএসপি) এবং ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী)। বিএসপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী জোটের চেয়ারম্যান।

বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র। তিনি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিভিন্ন সময় সরকারি বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

ছয়-দলীয় জাতীয় জোট : নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেসের নেতৃত্বে ছয়-দলীয় ‘জাতীয় জোট’ নামে গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন চেয়ারমান এবং একই দলের মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. ইয়ারুল ইসলাম জোটের মুখপাত্র। এই জোট ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। জোটভুক্ত অন্য পাঁচটি দল হচ্ছে- গণ অধিকার পার্টি-পিআরপি, বাংলাদেশ বেকার সমাজ, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ গ্রিন পার্টি ও বাংলাদেশ সৎ-সংগ্রামী ভোটার পার্টি। জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আগামীতে একত্রে অংশ নেওয়া ছাড়াও এই জোট দেশ ও জনগণের স্বার্থে এবং জাতীয় সংকট নিরসনে যৌথভাবে কর্মসূচি দেবে।

৩৬ দল সক্রিয় চার প্ল্যাটফরমে : বিএনপির সঙ্গে সমন্বয় করে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করে যাচ্ছে ৩৬টি রাজনৈতিক দল। তারা চারটি প্ল্যাটফরমে আলাদা মোর্চা গঠন করে বিএনপির সঙ্গে অভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণ অধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এই ৭টি সমমনা দল নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’। ‘১২-দলীয় জোট’ নামে কর্মসূচি পালন করা দলগুলো হচ্ছে- জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় দল, বাংলাদেশ এলডিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি- জাগপা, ইসলামী ঐক্য জোট, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি। এ ছাড়াও লেবার পার্টি ও এনডিপি পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করে।

১১-দলীয় জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট : জোটে থাকা দলগুলো হলো ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, জাগপা (খন্দকার লুৎফুর), ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল), বাংলাদেশ ন্যাপ, বিকল্প ধারা (নুরুল আমিন), সাম্যবাদী দল, গণদল, ন্যাপ-ভাসানী, ইসলামী ঐক্যজোট, পিপলস লীগ ও বাংলাদেশ সংখ্যালঘু জনতা পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বপনের ৫০০ কোটির সম্পদ ক্রোক
স্বপনের ৫০০ কোটির সম্পদ ক্রোক
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
সর্বশেষ খবর
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে
জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে

নগর জীবন