শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পথেঘাটে হাইড্রোজেন বোমা!

বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে হতাহত বাড়ছেই, হিলিয়ামের পরিবর্তে ব্যবহার হচ্ছে নিষিদ্ধ গ্যাস, নজরদারি বাড়াতে বিশেষজ্ঞদের গুরুত্ব আরোপ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পথেঘাটে হাইড্রোজেন বোমা!

আনন্দ উদযাপনে বা শিশুদের খুশি করতে ব্যবহৃত গ্যাস বেলুনে ক্রমেই আতঙ্ক বাড়ছে। কয়েক বছর ধরে ক্রমাগত গ্যাস বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে সব বয়সী মানুষের মধ্যে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। তবে এই দুর্ঘটনায় শিশুদের প্রাণহানির তালিকা উদ্বেগজনক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাম কম হওয়ায় নিরাপদ হিলিয়ামের পরিবর্তে কিছু বিক্রেতা নিষিদ্ধ হাইড্রোজেন গ্যাস বেলুনে ব্যবহার করায় দুর্ঘটনা ঘটছে। এজন্য তারা এ ধরনের বেলুনের ব্যবহার বন্ধে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং এর বিক্রি বন্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে নজরদারি বৃদ্ধিরও আহ্বান করেন।

ময়মনসিংহে ১৪ নভেম্বর গ্যাস দিয়ে বেলুন ফোলানোর সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১১ জন দগ্ধ হয়। নগরের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে কালিবাড়ি দক্ষিণপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় ছয় শিশু ছাড়াও দুজন নারী ও তিনজন পুরুষ দগ্ধ হন। এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর রাজধানীর মিরপুর রূপনগরে বেলুনে গ্যাস ভরার সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে সাত শিশু মারা যায়। এ সময় আশপাশে থাকা আরও ২০ জন আহত হয়। গাজীপুরে পুলিশ লাইনসে গত বছর ১৬ সেপ্টেম্বর এক অনুষ্ঠানে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে দগ্ধ হন কৌতুক অভিনেতা আবু হেনা রনিসহ চার পুলিশ সদস্য। এর আগে গত বছরের ৯ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার বড়দীঘি বাজারে বেলুনে গ্যাস ভরার সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে কিশোর বেলুন বিক্রেতা সোহাগ ইসলামের (১৫) মৃত্যু হয়। এ সময় লিমন নামে ১০ বছর বয়সী আরেক শিশু আহত হয়। এর আগে গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া চৌরাস্তা বাজারে বেলুনে গ্যাস ভরার সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে বেলুন বিক্রেতা ইউনুস আলী নিহত হন। আহত হয় চার শিশু। গত বছরের ১৫ জুন মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার শংকরদী গ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সময় একটি ভোট কেন্দ্রের বাইরে বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়। এতে বেলুন বিক্রেতা জাহিদুল ইসলাম ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় আহত তিন শিশুর একজনের হাসপাতালে মৃত্যু হয়। এছাড়া গত বছরের ১৫ মে রাজশাহীর বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে বেলুনের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজন আহত হয়। একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দেশে বেলুন বিক্রেতারা বেশি লাভের আশায় হিলিয়ামের পরিবর্তে দাহ্য হাইড্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করেন। সাধারণত বিক্রেতারা নিজেরাই সিলিন্ডারের ভিতর রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে এই হাইড্রোজেন গ্যাস তৈরি করেন। আর অনিয়ন্ত্রিত রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে এই গ্যাস তৈরির প্রক্রিয়াটি ভয়ংকর। তারা জানান, হাইড্রোজেন গ্যাস দিয়ে উড়ন্ত বেলুন তৈরির অনেক উপায় আছে। তবে এ দেশের বেশির ভাগ বিক্রেতা কস্টিক সোডা ব্যবহার করেন। কস্টিক পটাশের সঙ্গে অ্যালুমিনিয়াম বা সিলভার মিশিয়ে তৈরি হয় গ্যাস। কোনো কোনো বেলুন বিক্রেতা কস্টিক সোডাও ব্যবহার করেন। এই রাসায়নিক বিক্রিয়ায় প্রচুর তাপ তৈরি হয়। রাসায়নিকের মিশ্রণটা পরিমাণমতো না হলে বিক্রিয়াটা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ে। যার কারণে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। সাধারণত কারখানায় হাইড্রোজেন তৈরি করে সিলিন্ডারে গ্যাস ভরে সরবরাহ করার কথা থাকলেও অনেক সময় সিলিন্ডারের ভিতরেই হাইড্রোজেন তৈরি করে বেলুনে গ্যাস ভরা হয়। এতে সিলিন্ডার ফেটে গিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। সাধারণত দুই কারণে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়। এক. সিলিন্ডার মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে এবং দ্বিতীয়ত. বেলুনে গ্যাস ভরার সময় অসাবধনাবশত লিকেজ হলে।

হাইড্রোজেন গ্যাসে ফোলানো বেলুন ফেটে কাছের সামান্য সিগারেটের আগুনেই ঝলসে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। আর যে সিলিন্ডারের ভিতরে হাইড্রোজেন গ্যাস থাকে সেখান থেকে যদি গ্যাস নির্গত হয় তাহলে বিস্ফোরণের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু হিলিয়াম গ্যাসে বিপদ ততটা থাকে না।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হিলিয়াম গ্যাসের মূল্য হাইড্রোজেন গ্যাসের চেয়ে ১০ গুণ বেশি। আবার হিলিয়াম সহজে পাওয়াও যায় না। এজন্য দেশে কম দামে কিছু মানুষ বিপজ্জনকভাবে বেলুনে গ্যাস ভরে তা বিক্রি করেন। এই বেলুনটি যখন তৈরি করা হয় তখন তার আশপাশে যখন শিশুরা থাকে তখন সেটি বেশি বিপজ্জনক। এজন্য দুর্ঘটনা রোধে এ ধরনের বেলুনের ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। কারণ একটি শিশুর জীবনের মূল্য একটি বেলুনের চেয়ে বেশি। সরকার এ ধরনের বিপজ্জনক পদার্থের ব্যবহার কেন এখনো বন্ধ করতে পারছে না- তা বোধগম্য নয়। বিস্ফোরক পরিদফতরের প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক সুলতানা ইয়াসমীন বলেন, যে সব কারখানায় এ ধরনের নিষিদ্ধ হাইড্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয় সেগুলো পরিচিত বা চিহ্নিত কারখানা নয়। বেলুনে যে গ্যাস ভরার কথা তা না করে যদি গোপনে অন্য কেউ ঝুঁকিপূর্ণ কোনো পদার্থ ব্যবহার করে থাকে সেটি নিঃসন্দেহে বেআইনি। কিন্তু এর কোনো পরিচিত মজুদগার না থাকায় এবং এর লাইসেন্সিংয়ে কোনো কর্তৃপক্ষ না থাকায় এর সঙ্গে জড়িতদের ধরা খুব মুশকিল। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসন বা পুলিশ প্রশাসনের আলাদা তদারকি বা মোবাইল কোর্টের নজরদারি থাকার কথা। এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে যদি অভিযান পরিচালনা করা যায়, তাহলে হয়তো দুর্ঘটনার হার কমে আসবে। 

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
সর্বশেষ খবর
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১
বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন
প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু
সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা
শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর
রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন
কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ
কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে