শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বর্ডার রোডে কমছে নিরাপত্তা ঝুঁকি

শিমুল মাহমুদ, পার্বত্যাঞ্চল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বর্ডার রোডে কমছে নিরাপত্তা ঝুঁকি

তিন পার্বত্য জেলার বিস্তীর্ণ সীমান্ত অঞ্চল সুরক্ষায় তৈরি হচ্ছে ১ হাজার ৩৬ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত সড়ক। প্রথম ধাপের ৩১৭ কিলোমিটার সীমান্ত সড়কের মধ্যে ১৭৪ কিলোমিটারের নির্মাণ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ আগামী জুনের মধ্যে শেষ হবে। খাগড়াছড়ির রামগড় থেকে শুরু হয়ে বান্দরবানের আলীকদমের পোয়ামুহুরিতে গিয়ে শেষ হবে সড়কটি। রাঙামাটিতে ১১৭ কিলোমিটার, খাগড়াছড়িতে ১৫ কিলোমিটার ও বান্দরবান সীমান্তে ৭৩ কিলোমিটার সড়ক নির্মিাণ কাজ শেষ পর্যায়ে। দুই লেনের ১৮ ফুট প্রশস্ত এ সড়ক দুর্গম পাহাড়কে মূল জনপদের সঙ্গে যুক্ত করছে। তিন দিনের হাঁটা পথের দূরত্ব এখন নেমে এসেছে তিন ঘণ্টারও কম সময়ে। ফলে পাহাড়ের দুর্গম যোগাযোগ আর ‘দুর্গম’ থাকছে না। এ বর্ডার রোড বদলে দিয়েছে পার্বত্য জেলাগুলোর নিরাপত্তার ঝুঁকি। পার্বত্যবাসীর জীবনকে করেছে স্বাচ্ছন্দ্য ও গতিময়। সড়কের দুই পাশে গড়ে উঠেছে মানব বসতি, ঘরবাড়ি, দোকান ও বাজার। বেড়ে গেছে স্থানীয়দের আয় রোজগার। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের সদস্যরা এ অসাধ্য সাধন করেছে। পাহাড়ে নির্মাণ কাজ করা অনেক শ্রমসাধ্য। নির্মাণ উপকরণ বয়ে নিয়ে যেতে হয় অনেক দীর্ঘ পথ। সঙ্গে আছে নিরাপত্তার ঝুঁকি। গত কয়েকদিনে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে বদলে যাওয়া পাহাড়ের অসামান্য উন্নয়ন দেখে মনে হলো, অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে পার্বত্যাঞ্চলের কৃষি, পর্যটন ও শিল্পায়নের গতি আরও ত্বরান্বিত হবে। পাহাড়ের জনজীবন বদলে যাবে সমৃদ্ধির ছোঁয়ায়। বর্ডার রোড তৈরির উদ্ভাবনী ধারণাটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে পার্বত্য তিন জেলার দুর্গম অঞ্চলগুলোয় যোগাযোগ বন্ধ্যত্ব দূর হচ্ছে। সীমান্তের গহিন ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নতুন সড়ক নেটওয়ার্ক তৈরি হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। এ ছাড়া পার্বত্য এলাকায় চোরাচালান ও মাদক নিয়ন্ত্রণে সীমান্ত সড়ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা তৃণমূল পর্যন্ত পৌঁছানো সহজ হবে। ২০১৮ সালে শুরু হওয়া সীমান্ত সড়কটির প্রথম পর্যায়ে ৩১৭ কিলোমিটারের কাজ সাতটি ভাগে বাস্তবায়ন হচ্ছে। এর পর শুরু হবে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্ডার রোডের কারণে উন্নয়ন চলে যাচ্ছে একেবারে তৃণমূলের কাছে। স্থানীয়রা সম্পৃক্ত হচ্ছেন আয়বর্ধক নানা কাজে। সীমান্ত সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে জনবসতি। নতুন নতুন ঘর বাড়ি। ঘরের পাশে দু-চারটি পেঁপে গাছ, রঙিন টিনের চালে গড়াগড়ি খাচ্ছে পুঁই, লাউয়ের ডগা-যা দিয়ে সারা বছরের সবজির চাহিদা মিটে যায়। টিনের চালে সোলার প্যানেল বসানো। কয়েক বছর আগেও যেটা কল্পনা করতে পারত না পাহাড়ের বাসিন্দারা। রাঙামাটির সাজেকের দাড়ি পাড়ার গৃহিণী সুখী চাকমা। ২৭ নভেম্বর পড়ন্ত বিকালে ঘরের সামনে বসে বাঁশ কোড়লের (বাঁশের কচি ডগা) সবজি প্রসেস করছিল। সড়কের পাশে আধা পাকা ঘর। টিনের চালে সোলার প্যানেল বসানো। ঘরের পাশে লাগানো পুঁইয়ের ডগা ঘরের চাল বেয়ে উঠে গেছে। জানতে চাইলে তিনি বললেন, সীমান্ত সড়ক হওয়ায় অনেক উপকার হয়েছে। এখান থেকে মাসালং বাজারে যেতে তিন দিন লাগত। এখন দ্রুত চলে যেতে পারি। ছোট মেয়েটা স্কুলে যেতে পারে সহজেই। তার স্বামী তরুণ জীবন চাকমা পিকআপের ড্রাইভার। বললেন, আগে দিঘীনালা ছিল। সাত বছর আগে এখানে এসেছি। রাস্তা হওয়ায় এখানে আয় রোজগার ভালো। আমাদের অনেক উপকার হয়েছে। বাঘাইছড়ির একটি এনজিওতে কাজ করেন সুমন্ত চাকমা। তিনি বলেন, সীমান্ত সড়ক পাহাড়ের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির বড় পরিবর্তন নিয়ে আসবে। চিকিৎসাসেবাও পৌঁছে যাবে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায়।  উঁচু নিচু পাহাড়ের বৈশিষ্ট্য অক্ষুণœ রেখে তৈরি হচ্ছে সীমান্ত সড়ক। এটিই দেশের সবচেয়ে উঁচু সড়ক নির্মাণের অসাধারণ কীর্তি। সর্বোচ্চ পয়েন্টে এর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২ হাজার ৮০০ ফুট। এর আগে দেশের সবচেয়ে উঁচু সড়ক ছিল বান্দরবানে পাহাড়ের ওপর দিয়ে নির্মিত থানচি-আলীকদম সড়কটি। সীমান্ত সড়কের সঙ্গে পার্বত্য বিভিন্ন এলাকার মধ্যে প্রচুরসংখ্যক অভ্যন্তরীণ ‘কানেক্টিং রোড’ নির্মাণ করা হচ্ছে, যার ফলে স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকরা অবাধে যাতায়াত সুবিধা পাবেন। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে- এ সীমান্ত সড়কের কারণে পার্বত্য অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতির বিরাট এক বিপ্লব ঘটবে বলে মনে করা হচ্ছে। সীমান্ত সড়কটি শুরু হয়েছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম থেকে। এরপর দোছড়ি-আলীকদম-থানচি-রেমাক্রি-ধুপানিছড়া সড়ক হয়ে তিন দেশের (বাংলাদেশ-মিয়ানমার-ভারত) সীমানা তিন মুখ পাহাড় ঘেঁষে রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি সীমান্তের রামগড় পর্যন্ত পৌঁছবে। সীমান্ত সড়কের প্রকল্প কর্মকর্তা (উদয়পুর) মেজর এইচ এম ইকরামুল হক বলেন, এ সড়ক নির্মাণের ফলে গহিন পাহাড়ের অরক্ষিত এলাকাও পুরোপুরি নজরদারির মধ্যে চলে আসবে। বিস্তৃত এলাকার নিরাপত্তাসহ পর্যটন শিল্প বিকাশের পথ প্রশস্ত হবে। তিনি বলেন, পার্বত্য এলাকায় নির্মাণ কাজ করা খুবই কঠিন। এ সড়ক নির্মাণের ফলে স্থানীয়রা অনেক উপকৃত হচ্ছে। ফলে তাদের সহযোগিতা পাচ্ছি। নির্মাণকর্মীদের জন্য খাবার ও পানি আনতে হয় অনেক দূর থেকে। কনস্ট্রাকশন মেটেরিয়াল আনতে হয় চট্টগ্রাম থেকে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, দীর্ঘ এ সড়ক পার্বত্য জেলাগুলোর সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নয়ন ঘটাবে। এ ছাড়া পাশের দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার, সীমান্ত এলাকার কৃষিপণ্য দেশের মূল ভূখন্ডে পরিবহনের মাধ্যমে এ অঞ্চলের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এবং পার্বত্যাঞ্চলের বিভিন্ন শিল্পকারখানা স্থাপনের জন্য বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে। ভবিষ্যতে ভারতের মিজোরাম-ত্রিপুরা এবং মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যের সঙ্গে সড়ক নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার পথ প্রশস্ত করবে এটি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উল্লেখ্য, ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তি চুক্তির পর থেকে গত ২৬ বছরে সরকার তিন পার্বত্য জেলায় ১ হাজার ২১২ কিলোমিটার পাকা রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। যার মধ্যে রাঙামাটি জেলায় ৬৬২ কিলোমিটার, খাগড়াছড়িতে ১৩০ কিলোমিটার ও বান্দরবানে ৪২০ কিলোমিটার। যার প্রধান ভূমিকায় ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে