শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এগোচ্ছে না ব্লু-ইকোনমি

♦ সমুদ্রে বিলিয়ন ডলারের সম্পদ ♦ মৎস্যসম্পদের মাত্র ১ শতাংশ পাচ্ছে বাংলাদেশ
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
এগোচ্ছে না ব্লু-ইকোনমি

সমুদ্র বিজয়ের মাধ্যমে প্রায় এক যুগ আগে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটারের বিশাল জলরাশিতে একচ্ছত্র আধিপত্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। এতে রয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সম্পদ। যথাযথ পরিকল্পনা ও প্রযুক্তির অভাবে তা সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে না। ব্লু-ইকোনমি (সুনীল অর্থনীতি)-এর সুফল উঠছে না ঘরে। প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত থেকে জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরের বিশাল মৎস্য সম্পদের মাত্র ১ শতাংশ ঘরে তুলতে পারছে বাংলাদেশ। বাকি ৯৯ শতাংশ সম্পদ নিয়ে যাচ্ছে অন্য দেশগুলো। ব্লু-ইকোনমিতে যেসব খাতকে সম্পদ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়, তার মধ্যে অন্যতম মৎস্যসম্পদ। তবে এটি ‘চলমান সম্পদ’ বলে কোনো এক জায়গায় স্থির থাকে না। ঝাঁক ধরে চলার সময় বাংলাদেশের জেলেরা বিপুল পরিমাণ এই মৎস্যসম্পদ সংগ্রহ করতে না পারলেও উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন ট্রলার দিয়ে এর অধিকাংশ সংগ্রহ করে নিয়ে যায় বঙ্গোপসাগর সীমানা সংলগ্ন অন্যান্য দেশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের যে অঞ্চলের মালিকানা পেয়েছে, সেখানে অন্তত চারটি ক্ষেত্রে কার্যক্রম চালানো হলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রতি বছর প্রায় আড়াই লাখ কোটি মার্কিন ডলার উপার্জন করা সম্ভব। জাপানি সংস্থা জাইকার অর্থায়নপুষ্ট একটি প্রকল্পের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইনটেম কনসাল্টিং ইনকরপোরেশনের স্থানীয় পরামর্শক মো. সফিউদ্দিন বলেন, নানা প্রজাতির মূল্যবান মাছ ছাড়াও সমুদ্রসীমায় নানা ধরনের প্রবাল, গুল্মজাতীয় প্রাণী, ৩৫ প্রজাতির চিংড়ি, তিন প্রজাতির লবস্টার, ২০ প্রজাতির কাঁকড়া এবং ৩০০ প্রজাতির শামুক-ঝিনুক পাওয়া যায়। মাছ ছাড়াও বঙ্গোপসাগরের কিছু উদ্ভিদ এবং শামুক-ঝিনুকের চাহিদা রয়েছে বিদেশে। এ ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে সংগৃহীত মাছ থেকে শুঁটকি তৈরি করে তা বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমেও বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব। তবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এবং দক্ষ জনশক্তি ও প্রযুক্তির অভাবে ব্লু-ইকোনমির সুফল ঘরে তুলতে পারছে না বাংলাদেশ। বঙ্গোপসাগরের অন্য দেশগুলো সেই সুযোগ ঘরে তুলছে। দুই বছর আগের তথ্য দিয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ‘সেভ আওয়ার সি’ বলছে, প্রতি বছর বঙ্গোপসাগর থেকে ৮০ লাখ টন মাছ ধরা হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের জেলেরা ধরতে পারে মাত্র ৭ লাখ টন মাছ, যা ১ শতাংশেরও কম। বাকি মাছ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে। প্রতিষ্ঠানটির মহাসচিব গাজী আনোয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সমুদ্রের ট্রান্স বাউন্ডারি সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক নীতি অনুযায়ী কোনো একটি দেশ যখন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেয়, তখন একই সমুদ্রসীমায় অন্য দেশগুলোকেও নিষেধাজ্ঞা দিতে হয়; এক্ষেত্রে বাংলাদেশে যখন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়, তখন অন্যরা সেটি অনুসরণ করে না। আবার মাছ যেহেতু কোনো এক জায়গায় স্থির থাকে না। ফলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর জেলেরা বঙ্গোপসাগর থেকে বিপুল পরিমাণ মাছ ধরে নিয়ে যায়।

সংশ্লিষ্টরা জানান, উপকূলীয় এলাকায় ৫ লাখের বেশি জেলে প্রায় ৭০ হাজার যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক নৌযানের সহায়তায় মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত। এসব নৌযানের বেশির ভাগই সনাতনি পদ্ধতিতে কাঠ ও ফোম দিয়ে তৈরি ছোট আকারের; কিছু রয়েছে যান্ত্রিক ট্রলার সেগুলোও গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। এই সুযোগে বাংলাদেশের মহীসোপান এলাকার বিশাল জলরাশিতে মৎস্য সম্পদের বেশির ভাগ অন্য দেশগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছে। কোনো ধরনের নিয়মনীতিও মানছে না তারা। এতে শুধু দেশ ক্ষতির মুখে পড়ছে তাই নয়, মূল্যবান মৎস্যসম্পদ হুমকির মুখে পড়ছে। দৃশ্যপট ১৮ জানুয়ারি। কক্সবাজারের রামু উপজেলার মনখালী উপকূলে বেশ কয়েকটি ছোট নৌকা ভিরে আছে। শেষ বিকালে জেলেরা ওই নৌকায় জালসহ মাছ ধরার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তুলছেন। কথা হয় জেলেদের সঙ্গে। তারা জানান, এই ছোট নৌকাগুলো দিয়ে সমুদ্রের অদূরে উপকূলীয় এলাকায় মাছ ধরেন। ইলিশ, লাক্ষা, রূপচাঁদা, চিংড়ি, কালোচাঁদা, লইটা, চ্যাপা, পোয়া, সুরমা, ছুড়ির মতো ছোট ছোট মাছ ধরেই তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হয়। তাদের জালে যেসব টুনা ওঠে সেগুলোও আকারে ২ থেকে ৩ কেজি। হঠাৎ হঠাৎ ভাগ্যগুণে দু-একটি ট্রলারে ৪০ থেকে ৫০ কেজি ওজনের টুনা মাছ ধরা পড়ে। বড় টুনা থাকে গভীর সমুদ্রে। সেখানে মাছ ধরার ট্রলার বা দক্ষতা কোনোটাই নাই তাদের। জেলেদের অভিযোগ, তারা না পারলেও বাংলাদেশের (গভীর সমুদ্র) সীমানা থেকে অন্য দেশগুলোর জেলেরা উন্নত ট্রলার নিয়ে বিপুল পরিমাণ মূল্যবান মৎস্যসম্পদ নিয়ে যাচ্ছে।

জানা গেছে, বিদেশি জেলেদের ট্রলার প্রতিরোধে নৌবাহিনীর জাহাজ ও কোস্টগার্ড নিয়মিত টহল দেয়। তবে গভীর সমুদ্রের বিশাল এলাকায় একসঙ্গে টহল দেওয়া সম্ভব হয় না। ফলে যেদিকে যে সময় টহল থাকে তার উল্টো দিকে মাছ ধরার কাজ করে বিদেশি ট্রলারগুলো। সরকারি সূত্রগুলো জানায়, সমুদ্র সম্পদের লুটতরাজ ঠেকাতে ২০১৯ গভীর সমুদ্রে বাণিজ্যিকভাবে মাছ ধরার সব ট্রলার রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনার পাশাপাশি এসব ট্রলারে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বা অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এআইএস) স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয় নৌবাণিজ্য অধিদফতর। তবে তাতেও আটকানো যায়নি বিদেশি জেলেদের। অবশ্য বাংলাদেশের জলসীমায় বিদেশি জেলেদের মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করে না সরকারি সংস্থাগুলো। সামুদ্রিক মৎস্য দফতর (চট্টগ্রাম)-এর পরিচালক মো. জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও সমুদ্রসীমা নির্ধারণের পর নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জোরদার টহল কার্যকর রয়েছে। তবে বিপুল পরিমাণ এই মৎস্যসম্পদ যে বাংলাদেশের ঘরেও আসছে না, সে বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন ওই কর্মকর্তা। জিল্লুর রহমান বলেন, সুনীল অর্থনীতি বা ব্লু-ইকোনমি পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০৪১ সালের মধ্যে বছরে ৮৫ লাখ মেট্রিক টন মাছ সংগ্রহের লক্ষ্য রয়েছে। বর্তমানে আমাদের জেলেরা ৭ লাখ টন মাছ ধরতে পারছে। জেলেদের বেশির ভাগই উপকূলীয় এলাকায় সনাতনি পদ্ধতিতে মাছ ধরে। গভীর সমুদ্রে মাছ সংগ্রহের সক্ষমতা নাই। গভীর সমুদ্র থেকে মূল্যবান টুনা মাছ সংগ্রহ করতে পারলে বিপুলভাবে লাভবান হবে দেশ। এ বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। ওই প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি খাতকে টুনা মাছ সংগ্রহে প্রশিক্ষিত করা হবে। আমদানি করা দুটি জাহাজ দিয়ে জরিপ করা হবে টুনা মাছের। তবে ততদিন পর্যন্ত অর্জিত জলসীমার মূল্যবান মৎস্য সম্পদের ১ শতাংশ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে বাংলাদেশকে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালুচাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালুচাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
প্রতিবন্ধী সন্তানকে নদীতে ফেলে দিলেন মা
প্রতিবন্ধী সন্তানকে নদীতে ফেলে দিলেন মা
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
জিআই স্বীকৃতি পেল বরিশালের আমড়া
জিআই স্বীকৃতি পেল বরিশালের আমড়া
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
মোগল আমলের মসজিদ
মোগল আমলের মসজিদ
অভয়াশ্রমে মাছ শিকার শুরু, দেখা নেই ইলিশের
অভয়াশ্রমে মাছ শিকার শুরু, দেখা নেই ইলিশের
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রে ভিড়
ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রে ভিড়
সর্বশেষ খবর
সরকারি সফরে কাতার গমন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গমন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ
গুজরাটের দাপুটে জয়, হেরে বিদায়ের দ্বারপ্রান্তে হায়দরাবাদ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার
বায়ার্ন ছাড়ছেন এরিক ডায়ার

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি
আর্জেন্টিনা-চিলিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প; ধেয়ে আসছে সুনামি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দলে ফিরছেন স্টোকস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি
চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি
ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি
বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ
টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?
চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেকআপ না তুলে ঘুম নয়
মেকআপ না তুলে ঘুম নয়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ