শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

চাকরির বাজারে হাহাকার

বিকল্পের খোঁজে তরুণরা

স্নাতক-স্নাতকোত্তর শেষ করে টিউশনি, রাইড শেয়ার, ডেলিভারিম্যান, বিক্রয়কর্মী বা চায়ের দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন অনেকে। কেউ প্রশিক্ষণ নিয়ে ঝুঁকছেন কৃষি বা ফ্রিল্যান্সিংয়ে। ফেসবুক-ইউটিউব চ্যানেল খুলেও আয়ের চেষ্টা করছেন অনেকে
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিকল্পের খোঁজে তরুণরা

কর্মসংস্থান নিয়ে তরুণদের হতাশা বাড়ছেই। প্রতি বছর শ্রমশক্তিতে  যোগ হওয়া নতুন মুখের তুলনায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে অর্ধেক। ফলে বেড়েই চলেছে বেকারের সংখ্যা। সরকারি হিসাবে সপ্তাহে এক ঘণ্টাও মজুরির বিনিময়ে কাজ পাননি এমন নিরেট বেকারের সংখ্যাই দেশে অন্তত ২৬ লাখ। এর মধ্যে ৮ লাখই উচ্চশিক্ষিত, যার ২১ লাখই তরুণ-তরুণী। নিয়োগ পরীক্ষা দিতে দিতেই শেষ হয়ে যাচ্ছে চাকরিতে প্রবেশের বয়স। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার অভাবে মিলছে না পছন্দমতো বেসরকারি চাকরিও। এমন পরিস্থিতিতে স্নতক-স্নাতকোত্তর শেষ করে টিউশনি, রাইড শেয়ার, ডেলিভারিম্যান, বিক্রয়কর্মী বা চায়ের দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন অনেকে। কেউ প্রশিক্ষণ নিয়ে ঝুঁকছেন কৃষি বা ফ্রিল্যান্সিংয়ে। ফেসবুক-ইউটিউব চ্যানেল খুলেও আয়ের চেষ্টা করছেন অনেকে। আবার উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন বছরে অন্তত ৫০ হাজার শিক্ষিত তরুণ-তরুণী। তাদের অধিকাংশই আর ফিরছেন না।

সর্বশেষ ২০২২ সালের শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, তখন দেশে বেকারের মোট সংখ্যা ছিল ২৫ লাখ ৮২ হাজার, যার ৫১ ভাগই কমপক্ষে উচ্চমাধ্যমিক পাস এবং ৮৩ ভাগই তরুণ-তরুণী। ২০১৭ সালে উচ্চশিক্ষিত বেকার ছিল ৪ লাখ ৫ হাজার, যা ২০২২ সাল শেষে বেড়ে দাঁড়ায় ৭ লাখ ৯৯ হাজারে। এর মধ্যে প্রতি বছর শ্রমবাজারে ২০-২২ লাখ তরুণ জনগোষ্ঠী নতুন করে যুক্ত হচ্ছে। সেই বিবেচনায় হচ্ছে না সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ। সরকারি চাকরিতে শূন্য পদ রয়েছে ৫ লাখের বেশি। প্রতি বছর গড়ে নিয়োগ হচ্ছে মাত্র ৭১ হাজার। বিনিয়োগের অভাবে বেসরকারি খাতেও সৃষ্টি হচ্ছে না পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান। ২০১৯ সালে একটি গণমাধ্যমের জরিপে দেখা যায়, তরুণদের ৭৮ শতাংশই নিজেদের কর্মসংস্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন, যা উচ্চশিক্ষিত তরুণদের মধ্যে আরও বেশি (৯১ শতাংশ)। গত ৫ আগস্ট সরকারের পতন ঘটানো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পেছনেও ছিল চাকরি পাওয়া নিয়ে হতাশা।

সরকারি চাকরির পরিস্থিতি : সরকারি চাকরিতে প্রচুর শূন্য পদ থাকলেও হচ্ছে না নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, সরকারি অফিসগুলোতে প্রায় ৫ লাখ ৩ হাজার ৩৩৩টি শূন্য পদ আছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে গত তিন মাসে স্থগিত করা হয়েছে সরকারি চাকরির অর্ধশতাধিক নিয়োগ পরীক্ষা। কভিড-১৯ বিধিনিষেধের কারণে দীর্ঘদিন নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ থাকার পরও এখনো তা স্বাভাবিক হয়নি। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর বছর ঘুরলেও হয়নি অনেক নিয়োগ পরীক্ষা। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শন (সেফটি) ৪১টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০১৯ সালে। কিন্তু নিয়োগ পরীক্ষা হয়নি। এরপর ২০২৩ সালের ২৬ জুন আবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পিএসসি। এরপরও নিয়োগ পরীক্ষা হয়নি। এর মধ্যে প্রতি বছর শ্রমবাজারে নতুন মুখ যোগ হওয়ায় চাকরি পেতে প্রতিযোগিতাও বাড়ছে। বিসিএস পরীক্ষায় প্রতিটি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন অন্তত ২০০ জন। সর্বশেষ ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষায় ১ হাজার ১৪০টি পদের বিপরীতে প্রাথমিক আবেদন জমা পড়ে ৩ লাখ ৩৮ হাজার।

গত ২২ ফেব্রুয়ারি সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের উত্তরে পাঁচ বছরে সরকারি চাকরির হিসাব দেন। তার হিসাব অনুসারে ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত (পাঁচ বছর) দেশে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ২৩৭টি পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর গড়ে ৭১ হাজারের মতো সরকারি চাকরি হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি বছর শিক্ষিত নতুন শ্রমশক্তির তুলনায় সরকারি চাকরিতে নিয়োগ হচ্ছে নামমাত্র। এ ব্যাপারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান বলেন, সরকারি অফিসগুলোতে শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দেওয়া হবে। অন্যান্য দপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হয় না। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নিয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই পিএসসি পুনর্গঠন করা হবে। এরপর বিসিএস পরীক্ষাসহ পিএসসির সব নিয়োগ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে। এদিকে কাক্সিক্ষত চাকরি না পেয়ে বিকল্প কর্মসংস্থানের পেছনে ঝুঁকছে তরুণ সমাজ। তথ্যপ্রযুক্তিসহ অন্যান্য দক্ষতা অর্জন করে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করছেন। দেশে বসে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করছেন। দেশে ফ্রিল্যান্সারের সঠিক তথ্য-উপাত্ত না থাকলেও বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি বলছে, বাংলাদেশ থেকে ১৫৩টি মার্কেটপ্লেসে কাজ করা হয় এবং ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা অন্তত ১০ লাখ। এ ছাড়া লাখ লাখ তরুণ-তরুণী এখন ফেসবুকে ই-কমার্স ব্যবসা, এমনকি ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে আয় করছেন বলে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। উচ্চশিক্ষা শেষ করে অনেকে এখন মাশরুম, পেঁপে, মাছ চাষসহ কৃষিতে ঝুঁকছেন। গড়ে তুলছেন গবাদি পশুর খামার। আবার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী কর্মসংস্থান না হওয়া, আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার কারণে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন অনেক শিক্ষিত তরুণ। পরিসংখ্যান বলছে, শিক্ষিত তরুণদের ৪২ শতাংশই বিদেশ যেতে আগ্রহী। এর মধ্যে বড় অংশই স্নাতক বা স্নাতকোত্তর শেষে উচ্চতর ডিগ্রি নিতে দেশের বাইরে যেতে যান। লেখাপড়া শেষে সেখানেই থিতু হতে চান। গত বছর বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিস অ্যান্ড জাস্টিস সেন্টারের ‘ইয়ুথ ম্যাটার্স সার্ভে-২০২৩’ শীর্ষক সমীক্ষায় এমন তথ্যই উঠে এসেছে। ইউনেস্কোর ‘গ্লোবাল ফ্লো অব টারশিয়ারি-লেভেল স্টুডেন্টস’ শীর্ষক প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন ৫২ হাজার ৭৯৯ জন শিক্ষার্থী। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ৪৯ হাজার ১৫১ জন।

সম্প্রতি দেশে ভালো বেতনের চাকরি ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষায় পাড়ি দেওয়া তানজিদ বলেন, দেশে কখন চাকরি থাকে, কখন থাকে না তার নিশ্চয়তা নেই। রাজনৈতিক অস্থিরতা লেগেই থাকে। ভালো চিকিৎসার নিশ্চয়তা নেই। মূল্যস্ফীতির কারণে লাখ টাকা বেতনেও ভালো চলা যায় না। বায়ুদূষণ, যানজটসহ নানা সমস্যা। পরিবার ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা ভেবেই অনেকে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে। আমি উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে এসেছি, অনুমতি পেলে থেকে যাব।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বেসরকারি বিনিয়োগ এক দশক ধরে জিডিপির ২২-২৩ শতাংশে আটকে আছে। অর্থাৎ দেশে কাক্সিক্ষত কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ সেই হারে বাড়ছে না। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সীমিত থাকছে। বিনিয়োগ না বাড়লে বেকারত্ব বাড়তেই থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
এডিপি কমছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা
এডিপি কমছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা
মৌসুমি ভিসায় কর্মী নেবে ইতালি
মৌসুমি ভিসায় কর্মী নেবে ইতালি
ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কে কমবে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি
ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কে কমবে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে স্বাগত
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে স্বাগত
আইনজীবী বাবা হত্যা মামলায় ছেলের ফাঁসি
আইনজীবী বাবা হত্যা মামলায় ছেলের ফাঁসি
লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনে আদালতের আদেশ
লামিয়ার মায়ের মানসিক পুনর্বাসনে আদালতের আদেশ
ভিসায় জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডেনের
ভিসায় জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডেনের
এনআইডি সংশোধনে মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করবে ইসি
এনআইডি সংশোধনে মাঠ কর্মকর্তাদের মনিটরিং করবে ইসি
চিন্ময়কে চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ
চিন্ময়কে চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ
অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ইতালির সঙ্গে সই সমঝোতা স্মারক
অবৈধ অভিবাসন বন্ধে ইতালির সঙ্গে সই সমঝোতা স্মারক
রাতভর সংঘর্ষে একজন নিহত গুলিবিদ্ধ অনেকে
রাতভর সংঘর্ষে একজন নিহত গুলিবিদ্ধ অনেকে
বিশেষ মহলের তৎপরতায় নারীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিশেষ মহলের তৎপরতায় নারীদের মধ্যে আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা
উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা