শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে দাপ্তরিক কাজে ধীরগতি

স্থবিরতা কাটাতে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সবাই নিজের হিসাব নিকাশ নিয়ে ব্যস্ত
ওয়াজেদ হীরা
প্রশাসনে দাপ্তরিক কাজে ধীরগতি

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনের দাপ্তরিক কাজে দেখা দেয় স্থবিরতা। সেই স্থবিরতা কাটাতে এবং প্রশাসনের শৃঙ্খলা ফেরাতে উদ্যোগ নেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন সচিব পদসহ বড় ধরনের রদবদল আনা হয়। বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিয়ে বিভিন্ন স্থানে দায়িত্বও দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও দাপ্তরিক কাজ চলছে ধীরগতিতে। যদিও নানামুখী উদ্যোগ নিয়ে এগোচ্ছে সরকার।

গত কয়েকদিন সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা গেছে, অনেক মন্ত্রণালয় কর্মকর্তাদের তেমন কাজই নেই। অফিসে সময় করে আসছেন, সময় শেষে বের হচ্ছেন। অনেক ডেস্কে কাজ একেবারেই কম। এর কারণ হিসেবে একাধিক কর্মকর্তা বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন। একজন উপসচিব বলেন, সিনিয়রদের থেকে কাজ নিচে গড়াবে। ওপরের দিকে কাজ নেই, আমার টেবিলেও কাজ নেই। একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, অনেক মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা সচিব নেই। রুটিন দায়িত্বে অনেকেই। আবার যারা সচিব হয়েছেন বা হচ্ছেন তারাও নানা ধরনের হিসাব করে কাজ করছেন ফলে গতি কম।

বিভিন্ন কর্মকর্তার রুমে দেখা গেছে, কাজের চাপ কম থাকায় কেউ আড্ডায় ব্যস্ত। বেশির ভাগ কর্মকর্তা নিজ রুমেই থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য  বোধ করছেন। কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক আলোচনায়ও যেতে চান না। কেউ কেউ দেশের সার্বিক বিষয় খোঁজ রাখছেন টেলিভিশন পত্রিকা পড়ে। ইতোমধ্যেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান অফিস সময়ে কক্ষে থাকাসহ পাঁচ নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রশাসনিক কাজের ধীরগতি নিয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যেহেতু বর্তমান সরকার থেকে অনৈতিক চাপ নেই, আবার কর্মকর্তারা পদে আছেন, বেতন নিচ্ছেন ফলে এতদিন নানা অজুহাত দেখালেও মূলত কাজের সময় এখনই। তবে যেখানে সচিব নেই সেখানে দ্রুত সচিব দেওয়া উচিত। যারা রুটিন দায়িত্বে আছেন তাদেরও দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। প্রথম দিকে পদোন্নতি দিতে গিয়ে কিছু ভুলত্রুটি হয়েছে এজন্য সরকার হয়তো একটু সতর্কভাবে হাঁটছে।

এই সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের কাজে কোনো সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা যাবে না। সিভিল সার্ভিসে অনেক সমস্যার মধ্যে আড্ডার সংস্কৃতি একটা। যেহেতু সরকারের সুযোগ নিচ্ছি, বেতন নিচ্ছি সেহেতু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হবে। পদে থেকেও যদি কেউ সন্তোষজনক দায়িত্ব সম্পাদন না করে তাহলে সরকারকে ভিন্ন কিছু ভাবতে হবে ওই লোক নিয়ে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেক মন্ত্রণালয় যে শাখা থেকে বদলি পদায়ন করা হয় এর বাইরের শাখাগুলোতে একেবারেই কাজের চাপ কম। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা যায়, দাবি-দাওয়া নিয়ে কম বেশি লোকজন ভিড় করেন সিনিয়র সচিবের দপ্তরে আর পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগে। এর বাইরে সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগ আর বিধি অনুবিভাগে কিছুটা কাজ থাকলেও একেবারে কাজের চাপ কম অন্য অনুবিভাগগুলোতে। শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট একজন বলেন, কোনো কাজ নেই। তাই আমাদের স্যারকে বাড়তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবেরও দায়িত্ব দিয়ে রাখা হয়েছে। অথচ পদোন্নতির সময় এখান থেকেই সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট নেওয়ার হয়। বিভিন্ন বিভাগীয় মামলার শৃঙ্খলা দেখা হয়। ক্যারিয়ার প্ল্যানিং ও প্রশিক্ষণ অনুবিভাগেও কাজের চাপ কম জানা গেছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের কাজ কম যেহেতু মন্ত্রিসভাই নেই। জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ কিছুটা এখন গতি পাচ্ছে। কেননা মাঠ প্রশাসনে রদবদল হয়েছে। তোশাখানা ইউনিট, আইন অনুবিভাগে কাজের চাপ নেই একেবারেই। তোশাখানা ইউনিট নিয়ে এক কর্মকর্তা জানান, সেখানে যেহেতু জাদুঘর কার্যক্রম আছে। জাদুঘরে ইতিহাস সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অনেক ছবি আছে। আপাতত সেসব ডেকে রাখা হয়েছে। তবে এসব ছবি একেবারে বের করা হবে কিনা বা কোন প্রক্রিয়ায় হবে সে সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি। আইন শাখায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কালেভদ্রে অধ্যাদেশ নিয়ে কাজ হলেও চাপ কম বলে জানা গেছে। মন্ত্রিসভার দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা বলেন, শুদ্ধাচার, বাৎসরিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বিষয়ে সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সেটি এখনো পাওয়া যায়নি। এতে অনেক বিষয় এমনিতেই আটকে আছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে নতুন সচিব যোগ দিয়েছেন।

ফলে কাজে গতি ফিরবে প্রত্যাশা করছেন বিভাগের কর্মকর্তারা। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি অত্যন্ত ধীর গতি দেখা গেছে। গত কয়েকদিন সচিবালয়ের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দুর্যোগ, স্থানীয় সরকার, কৃষি, ভূমি মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা গেছে যেখানে কর্মকর্তাদের বদলি পদায়নসংশ্লিষ্ট সেই বিভাগের বাইরে অন্য উইংগুলো তুলনামূলক কাজের চাপ কম। সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহিদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শুধু রদবদল করলেই প্রশাসনে গতি আসবে এই ধারণা যারা করে তারা মিথ্যার স্বর্গে বিশ্বাস করে। যাদের হাতে এখন রাষ্ট্র চালানোর দায়িত্ব তাদেরকে নিয়মিত মনিটরিং এবং নেতৃত্ব দিতে হবে। এই নেতৃত্বের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। তারা অধীনস্ত মানুষদের মনিটরিং এবং উদ্বুদ্ধ করতে পারছেন না। রাজনৈতিক দল হোক, স্বৈরাচার হোক, সেনাবাহিনী হোক, সরকার যে চালাবে কাজের ক্ষেত্রে গতি আনার দায়িত্ব তাদেরই। আগে মন্ত্রীরা চালাতেন এখন উপদেষ্টারা চালান। আইনের শাসন যেটা বলি সেটা করতে হবে।

এদিকে, সরকারের তিন মন্ত্রণালয় ও পাঁচ বিভাগে বর্তমানে কোনো সচিবই নেই। সচিব না থাকা মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলোতে অতিরিক্ত সচিবরা দায়িত্ব চালিয়ে নিচ্ছেন। এতে তাদেরও কিছু সিদ্ধান্ত নিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। পরে সচিব যোগ দিলে বর্তমান সিদ্ধান্ত বাতিল হবে কি না সেটি ভেবে কোনো রকম দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

মাঠ প্রশাসনে দুটি বিভাগে কমিশনার নেই এবং আটটি জেলায় ডিসি নেই। সচিব, কমিশনার ও ডিসির মতো গুরুত্বপূর্ণ এসব শূন্য পদ পূরণের কোনো জোর উদ্যোগ নেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের। উপযুক্ত কর্মকর্তা বাছাই ও পদায়নের কাজে ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কোথাও কাউকে দিলেও আবার পরক্ষণেই আদেশ বাতিল করার ঘটনাও ঘটছে।

জানা গেছে, অনেক মন্ত্রণালয়ের কাজে গতি আনতে সংশ্লিষ্ট সচিবরা দক্ষতা দেখাতে পারছেন না। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পেরও একই দশা। অনেক মন্ত্রণালয়ে সচিবরা দায়িত্ব নিলেও মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বা উইংগুলোতে রদবদল করতে গিয়ে কয়েকবার ভাবছেন। কি হয়, না হয় এসব নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে ধীরগতি রয়েছে কাজের ক্ষেত্রেও। একজন সচিব নাম প্রকাশ না করে বলেন, কাজের চাপ কম বলব না তবে অনেক কাজ এমনিতেই কমে গেছে।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন, গত সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট কাজ কমে গেছে। তবে এই সরকারের যে লক্ষ্য আছে তা কিন্তু চলমান। ওই সচিব আরও বলেন, আসলে অনেক সচিব হিসাব করে হয়তো এগোচ্ছেন। ভুল কাজ বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে না করাই ভালো সেটিও একটি বিষয় হতে পারে। ৬ নম্বর ভবনের এক যুগ্মসচিব বলেন, কার ওএসডি হয় কার বদলি হয় এসব নিয়ে ভাবনায় সবাই। কোনো মতে দিন পাড় করার ঘটনা চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রমিক নেতা গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ, দুর্ভোগ
শ্রমিক নেতা গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ, দুর্ভোগ
সংবিধানে ইন্টারনেট মৌলিক অধিকার করার প্রস্তাব
সংবিধানে ইন্টারনেট মৌলিক অধিকার করার প্রস্তাব
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আলিফ হত্যায় চার আসামি রিমান্ডে
আলিফ হত্যায় চার আসামি রিমান্ডে
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
বাড়ছে শীতের প্রকোপ
বাড়ছে শীতের প্রকোপ
ব্যবসায়ীকে হত্যা করে লাশ পুঁতে রাখেন কর্মচারীরা
ব্যবসায়ীকে হত্যা করে লাশ পুঁতে রাখেন কর্মচারীরা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না
বাল্যবিয়েতে শীর্ষে বাংলাদেশ
বাল্যবিয়েতে শীর্ষে বাংলাদেশ
থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের
এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি
ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি
এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়
ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি
ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ
ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লিলু হত্যার মিশনে ছিল ভাড়াটে কিলার, অস্ত্র-জুতা উদ্ধার
লিলু হত্যার মিশনে ছিল ভাড়াটে কিলার, অস্ত্র-জুতা উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

তৃতীয় পাকিস্তানি হিসেবে শাহিন আফ্রিদির অনন্য কীর্তি
তৃতীয় পাকিস্তানি হিসেবে শাহিন আফ্রিদির অনন্য কীর্তি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবিয়ানদের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মিরাজ
ক্যারিবিয়ানদের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মিরাজ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী
আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সংস্কার কমিটির কাছে র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ বিএনপির
পুলিশ সংস্কার কমিটির কাছে র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা
৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে
নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে

শোবিজ