শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে দাপ্তরিক কাজে ধীরগতি

স্থবিরতা কাটাতে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সবাই নিজের হিসাব নিকাশ নিয়ে ব্যস্ত
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে দাপ্তরিক কাজে ধীরগতি

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনের দাপ্তরিক কাজে দেখা দেয় স্থবিরতা। সেই স্থবিরতা কাটাতে এবং প্রশাসনের শৃঙ্খলা ফেরাতে উদ্যোগ নেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন সচিব পদসহ বড় ধরনের রদবদল আনা হয়। বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিয়ে বিভিন্ন স্থানে দায়িত্বও দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও দাপ্তরিক কাজ চলছে ধীরগতিতে। যদিও নানামুখী উদ্যোগ নিয়ে এগোচ্ছে সরকার।

গত কয়েকদিন সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা গেছে, অনেক মন্ত্রণালয় কর্মকর্তাদের তেমন কাজই নেই। অফিসে সময় করে আসছেন, সময় শেষে বের হচ্ছেন। অনেক ডেস্কে কাজ একেবারেই কম। এর কারণ হিসেবে একাধিক কর্মকর্তা বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন। একজন উপসচিব বলেন, সিনিয়রদের থেকে কাজ নিচে গড়াবে। ওপরের দিকে কাজ নেই, আমার টেবিলেও কাজ নেই। একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, অনেক মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা সচিব নেই। রুটিন দায়িত্বে অনেকেই। আবার যারা সচিব হয়েছেন বা হচ্ছেন তারাও নানা ধরনের হিসাব করে কাজ করছেন ফলে গতি কম।

বিভিন্ন কর্মকর্তার রুমে দেখা গেছে, কাজের চাপ কম থাকায় কেউ আড্ডায় ব্যস্ত। বেশির ভাগ কর্মকর্তা নিজ রুমেই থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য  বোধ করছেন। কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক আলোচনায়ও যেতে চান না। কেউ কেউ দেশের সার্বিক বিষয় খোঁজ রাখছেন টেলিভিশন পত্রিকা পড়ে। ইতোমধ্যেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান অফিস সময়ে কক্ষে থাকাসহ পাঁচ নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রশাসনিক কাজের ধীরগতি নিয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যেহেতু বর্তমান সরকার থেকে অনৈতিক চাপ নেই, আবার কর্মকর্তারা পদে আছেন, বেতন নিচ্ছেন ফলে এতদিন নানা অজুহাত দেখালেও মূলত কাজের সময় এখনই। তবে যেখানে সচিব নেই সেখানে দ্রুত সচিব দেওয়া উচিত। যারা রুটিন দায়িত্বে আছেন তাদেরও দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। প্রথম দিকে পদোন্নতি দিতে গিয়ে কিছু ভুলত্রুটি হয়েছে এজন্য সরকার হয়তো একটু সতর্কভাবে হাঁটছে।

এই সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের কাজে কোনো সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা যাবে না। সিভিল সার্ভিসে অনেক সমস্যার মধ্যে আড্ডার সংস্কৃতি একটা। যেহেতু সরকারের সুযোগ নিচ্ছি, বেতন নিচ্ছি সেহেতু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হবে। পদে থেকেও যদি কেউ সন্তোষজনক দায়িত্ব সম্পাদন না করে তাহলে সরকারকে ভিন্ন কিছু ভাবতে হবে ওই লোক নিয়ে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেক মন্ত্রণালয় যে শাখা থেকে বদলি পদায়ন করা হয় এর বাইরের শাখাগুলোতে একেবারেই কাজের চাপ কম। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা যায়, দাবি-দাওয়া নিয়ে কম বেশি লোকজন ভিড় করেন সিনিয়র সচিবের দপ্তরে আর পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগে। এর বাইরে সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগ আর বিধি অনুবিভাগে কিছুটা কাজ থাকলেও একেবারে কাজের চাপ কম অন্য অনুবিভাগগুলোতে। শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট একজন বলেন, কোনো কাজ নেই। তাই আমাদের স্যারকে বাড়তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবেরও দায়িত্ব দিয়ে রাখা হয়েছে। অথচ পদোন্নতির সময় এখান থেকেই সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট নেওয়ার হয়। বিভিন্ন বিভাগীয় মামলার শৃঙ্খলা দেখা হয়। ক্যারিয়ার প্ল্যানিং ও প্রশিক্ষণ অনুবিভাগেও কাজের চাপ কম জানা গেছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের কাজ কম যেহেতু মন্ত্রিসভাই নেই। জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ কিছুটা এখন গতি পাচ্ছে। কেননা মাঠ প্রশাসনে রদবদল হয়েছে। তোশাখানা ইউনিট, আইন অনুবিভাগে কাজের চাপ নেই একেবারেই। তোশাখানা ইউনিট নিয়ে এক কর্মকর্তা জানান, সেখানে যেহেতু জাদুঘর কার্যক্রম আছে। জাদুঘরে ইতিহাস সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অনেক ছবি আছে। আপাতত সেসব ডেকে রাখা হয়েছে। তবে এসব ছবি একেবারে বের করা হবে কিনা বা কোন প্রক্রিয়ায় হবে সে সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি। আইন শাখায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কালেভদ্রে অধ্যাদেশ নিয়ে কাজ হলেও চাপ কম বলে জানা গেছে। মন্ত্রিসভার দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা বলেন, শুদ্ধাচার, বাৎসরিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বিষয়ে সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সেটি এখনো পাওয়া যায়নি। এতে অনেক বিষয় এমনিতেই আটকে আছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে নতুন সচিব যোগ দিয়েছেন।

ফলে কাজে গতি ফিরবে প্রত্যাশা করছেন বিভাগের কর্মকর্তারা। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি অত্যন্ত ধীর গতি দেখা গেছে। গত কয়েকদিন সচিবালয়ের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দুর্যোগ, স্থানীয় সরকার, কৃষি, ভূমি মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা গেছে যেখানে কর্মকর্তাদের বদলি পদায়নসংশ্লিষ্ট সেই বিভাগের বাইরে অন্য উইংগুলো তুলনামূলক কাজের চাপ কম। সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহিদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শুধু রদবদল করলেই প্রশাসনে গতি আসবে এই ধারণা যারা করে তারা মিথ্যার স্বর্গে বিশ্বাস করে। যাদের হাতে এখন রাষ্ট্র চালানোর দায়িত্ব তাদেরকে নিয়মিত মনিটরিং এবং নেতৃত্ব দিতে হবে। এই নেতৃত্বের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। তারা অধীনস্ত মানুষদের মনিটরিং এবং উদ্বুদ্ধ করতে পারছেন না। রাজনৈতিক দল হোক, স্বৈরাচার হোক, সেনাবাহিনী হোক, সরকার যে চালাবে কাজের ক্ষেত্রে গতি আনার দায়িত্ব তাদেরই। আগে মন্ত্রীরা চালাতেন এখন উপদেষ্টারা চালান। আইনের শাসন যেটা বলি সেটা করতে হবে।

এদিকে, সরকারের তিন মন্ত্রণালয় ও পাঁচ বিভাগে বর্তমানে কোনো সচিবই নেই। সচিব না থাকা মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলোতে অতিরিক্ত সচিবরা দায়িত্ব চালিয়ে নিচ্ছেন। এতে তাদেরও কিছু সিদ্ধান্ত নিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। পরে সচিব যোগ দিলে বর্তমান সিদ্ধান্ত বাতিল হবে কি না সেটি ভেবে কোনো রকম দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

মাঠ প্রশাসনে দুটি বিভাগে কমিশনার নেই এবং আটটি জেলায় ডিসি নেই। সচিব, কমিশনার ও ডিসির মতো গুরুত্বপূর্ণ এসব শূন্য পদ পূরণের কোনো জোর উদ্যোগ নেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের। উপযুক্ত কর্মকর্তা বাছাই ও পদায়নের কাজে ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কোথাও কাউকে দিলেও আবার পরক্ষণেই আদেশ বাতিল করার ঘটনাও ঘটছে।

জানা গেছে, অনেক মন্ত্রণালয়ের কাজে গতি আনতে সংশ্লিষ্ট সচিবরা দক্ষতা দেখাতে পারছেন না। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পেরও একই দশা। অনেক মন্ত্রণালয়ে সচিবরা দায়িত্ব নিলেও মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বা উইংগুলোতে রদবদল করতে গিয়ে কয়েকবার ভাবছেন। কি হয়, না হয় এসব নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে ধীরগতি রয়েছে কাজের ক্ষেত্রেও। একজন সচিব নাম প্রকাশ না করে বলেন, কাজের চাপ কম বলব না তবে অনেক কাজ এমনিতেই কমে গেছে।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন, গত সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট কাজ কমে গেছে। তবে এই সরকারের যে লক্ষ্য আছে তা কিন্তু চলমান। ওই সচিব আরও বলেন, আসলে অনেক সচিব হিসাব করে হয়তো এগোচ্ছেন। ভুল কাজ বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে না করাই ভালো সেটিও একটি বিষয় হতে পারে। ৬ নম্বর ভবনের এক যুগ্মসচিব বলেন, কার ওএসডি হয় কার বদলি হয় এসব নিয়ে ভাবনায় সবাই। কোনো মতে দিন পাড় করার ঘটনা চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সর্বশেষ খবর
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা