শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

প্রশাসনে দাপ্তরিক কাজে ধীরগতি

স্থবিরতা কাটাতে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সবাই নিজের হিসাব নিকাশ নিয়ে ব্যস্ত
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে দাপ্তরিক কাজে ধীরগতি

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনের দাপ্তরিক কাজে দেখা দেয় স্থবিরতা। সেই স্থবিরতা কাটাতে এবং প্রশাসনের শৃঙ্খলা ফেরাতে উদ্যোগ নেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন সচিব পদসহ বড় ধরনের রদবদল আনা হয়। বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিয়ে বিভিন্ন স্থানে দায়িত্বও দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও দাপ্তরিক কাজ চলছে ধীরগতিতে। যদিও নানামুখী উদ্যোগ নিয়ে এগোচ্ছে সরকার।

গত কয়েকদিন সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা গেছে, অনেক মন্ত্রণালয় কর্মকর্তাদের তেমন কাজই নেই। অফিসে সময় করে আসছেন, সময় শেষে বের হচ্ছেন। অনেক ডেস্কে কাজ একেবারেই কম। এর কারণ হিসেবে একাধিক কর্মকর্তা বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন। একজন উপসচিব বলেন, সিনিয়রদের থেকে কাজ নিচে গড়াবে। ওপরের দিকে কাজ নেই, আমার টেবিলেও কাজ নেই। একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, অনেক মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা সচিব নেই। রুটিন দায়িত্বে অনেকেই। আবার যারা সচিব হয়েছেন বা হচ্ছেন তারাও নানা ধরনের হিসাব করে কাজ করছেন ফলে গতি কম।

বিভিন্ন কর্মকর্তার রুমে দেখা গেছে, কাজের চাপ কম থাকায় কেউ আড্ডায় ব্যস্ত। বেশির ভাগ কর্মকর্তা নিজ রুমেই থাকতে স্বাচ্ছন্দ্য  বোধ করছেন। কারও সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক আলোচনায়ও যেতে চান না। কেউ কেউ দেশের সার্বিক বিষয় খোঁজ রাখছেন টেলিভিশন পত্রিকা পড়ে। ইতোমধ্যেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান অফিস সময়ে কক্ষে থাকাসহ পাঁচ নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রশাসনিক কাজের ধীরগতি নিয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যেহেতু বর্তমান সরকার থেকে অনৈতিক চাপ নেই, আবার কর্মকর্তারা পদে আছেন, বেতন নিচ্ছেন ফলে এতদিন নানা অজুহাত দেখালেও মূলত কাজের সময় এখনই। তবে যেখানে সচিব নেই সেখানে দ্রুত সচিব দেওয়া উচিত। যারা রুটিন দায়িত্বে আছেন তাদেরও দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। প্রথম দিকে পদোন্নতি দিতে গিয়ে কিছু ভুলত্রুটি হয়েছে এজন্য সরকার হয়তো একটু সতর্কভাবে হাঁটছে।

এই সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের কাজে কোনো সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা যাবে না। সিভিল সার্ভিসে অনেক সমস্যার মধ্যে আড্ডার সংস্কৃতি একটা। যেহেতু সরকারের সুযোগ নিচ্ছি, বেতন নিচ্ছি সেহেতু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হবে। পদে থেকেও যদি কেউ সন্তোষজনক দায়িত্ব সম্পাদন না করে তাহলে সরকারকে ভিন্ন কিছু ভাবতে হবে ওই লোক নিয়ে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেক মন্ত্রণালয় যে শাখা থেকে বদলি পদায়ন করা হয় এর বাইরের শাখাগুলোতে একেবারেই কাজের চাপ কম। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা যায়, দাবি-দাওয়া নিয়ে কম বেশি লোকজন ভিড় করেন সিনিয়র সচিবের দপ্তরে আর পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগে। এর বাইরে সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগ আর বিধি অনুবিভাগে কিছুটা কাজ থাকলেও একেবারে কাজের চাপ কম অন্য অনুবিভাগগুলোতে। শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট একজন বলেন, কোনো কাজ নেই। তাই আমাদের স্যারকে বাড়তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবেরও দায়িত্ব দিয়ে রাখা হয়েছে। অথচ পদোন্নতির সময় এখান থেকেই সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট নেওয়ার হয়। বিভিন্ন বিভাগীয় মামলার শৃঙ্খলা দেখা হয়। ক্যারিয়ার প্ল্যানিং ও প্রশিক্ষণ অনুবিভাগেও কাজের চাপ কম জানা গেছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের কাজ কম যেহেতু মন্ত্রিসভাই নেই। জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ কিছুটা এখন গতি পাচ্ছে। কেননা মাঠ প্রশাসনে রদবদল হয়েছে। তোশাখানা ইউনিট, আইন অনুবিভাগে কাজের চাপ নেই একেবারেই। তোশাখানা ইউনিট নিয়ে এক কর্মকর্তা জানান, সেখানে যেহেতু জাদুঘর কার্যক্রম আছে। জাদুঘরে ইতিহাস সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অনেক ছবি আছে। আপাতত সেসব ডেকে রাখা হয়েছে। তবে এসব ছবি একেবারে বের করা হবে কিনা বা কোন প্রক্রিয়ায় হবে সে সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি। আইন শাখায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কালেভদ্রে অধ্যাদেশ নিয়ে কাজ হলেও চাপ কম বলে জানা গেছে। মন্ত্রিসভার দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা বলেন, শুদ্ধাচার, বাৎসরিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বিষয়ে সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সেটি এখনো পাওয়া যায়নি। এতে অনেক বিষয় এমনিতেই আটকে আছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে নতুন সচিব যোগ দিয়েছেন।

ফলে কাজে গতি ফিরবে প্রত্যাশা করছেন বিভাগের কর্মকর্তারা। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি অত্যন্ত ধীর গতি দেখা গেছে। গত কয়েকদিন সচিবালয়ের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দুর্যোগ, স্থানীয় সরকার, কৃষি, ভূমি মন্ত্রণালয় ঘুরে দেখা গেছে যেখানে কর্মকর্তাদের বদলি পদায়নসংশ্লিষ্ট সেই বিভাগের বাইরে অন্য উইংগুলো তুলনামূলক কাজের চাপ কম। সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহিদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শুধু রদবদল করলেই প্রশাসনে গতি আসবে এই ধারণা যারা করে তারা মিথ্যার স্বর্গে বিশ্বাস করে। যাদের হাতে এখন রাষ্ট্র চালানোর দায়িত্ব তাদেরকে নিয়মিত মনিটরিং এবং নেতৃত্ব দিতে হবে। এই নেতৃত্বের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। তারা অধীনস্ত মানুষদের মনিটরিং এবং উদ্বুদ্ধ করতে পারছেন না। রাজনৈতিক দল হোক, স্বৈরাচার হোক, সেনাবাহিনী হোক, সরকার যে চালাবে কাজের ক্ষেত্রে গতি আনার দায়িত্ব তাদেরই। আগে মন্ত্রীরা চালাতেন এখন উপদেষ্টারা চালান। আইনের শাসন যেটা বলি সেটা করতে হবে।

এদিকে, সরকারের তিন মন্ত্রণালয় ও পাঁচ বিভাগে বর্তমানে কোনো সচিবই নেই। সচিব না থাকা মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলোতে অতিরিক্ত সচিবরা দায়িত্ব চালিয়ে নিচ্ছেন। এতে তাদেরও কিছু সিদ্ধান্ত নিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। পরে সচিব যোগ দিলে বর্তমান সিদ্ধান্ত বাতিল হবে কি না সেটি ভেবে কোনো রকম দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

মাঠ প্রশাসনে দুটি বিভাগে কমিশনার নেই এবং আটটি জেলায় ডিসি নেই। সচিব, কমিশনার ও ডিসির মতো গুরুত্বপূর্ণ এসব শূন্য পদ পূরণের কোনো জোর উদ্যোগ নেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের। উপযুক্ত কর্মকর্তা বাছাই ও পদায়নের কাজে ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কোথাও কাউকে দিলেও আবার পরক্ষণেই আদেশ বাতিল করার ঘটনাও ঘটছে।

জানা গেছে, অনেক মন্ত্রণালয়ের কাজে গতি আনতে সংশ্লিষ্ট সচিবরা দক্ষতা দেখাতে পারছেন না। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পেরও একই দশা। অনেক মন্ত্রণালয়ে সচিবরা দায়িত্ব নিলেও মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বা উইংগুলোতে রদবদল করতে গিয়ে কয়েকবার ভাবছেন। কি হয়, না হয় এসব নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে ধীরগতি রয়েছে কাজের ক্ষেত্রেও। একজন সচিব নাম প্রকাশ না করে বলেন, কাজের চাপ কম বলব না তবে অনেক কাজ এমনিতেই কমে গেছে।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন, গত সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট কাজ কমে গেছে। তবে এই সরকারের যে লক্ষ্য আছে তা কিন্তু চলমান। ওই সচিব আরও বলেন, আসলে অনেক সচিব হিসাব করে হয়তো এগোচ্ছেন। ভুল কাজ বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে না করাই ভালো সেটিও একটি বিষয় হতে পারে। ৬ নম্বর ভবনের এক যুগ্মসচিব বলেন, কার ওএসডি হয় কার বদলি হয় এসব নিয়ে ভাবনায় সবাই। কোনো মতে দিন পাড় করার ঘটনা চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
সর্বশেষ খবর
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর
‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর

৩৯ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি
বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা