শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

আতঙ্কের নাম জেনেভা ক্যাম্প

♦ লুটের আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে চলছে সংঘাত ♦ আড়াই মাসে তিনজন নিহত ও আহত শতাধিক ♦ বসানো হচ্ছে অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্কের নাম জেনেভা ক্যাম্প

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প এখন আতঙ্কের নাম। প্রায় প্রতিদিনই এই ক্যাম্পে বিবদমান গ্রুপগুলোর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে গত আড়াই মাসে ক্যাম্পে শতাধিক সংঘর্ষ হয়েছে। এই ক্যাম্প ঘিরে মোহাম্মদপুর এলাকা এখন পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসের জনপদে। ছিনতাই, ডাকাতি থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধ বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। এসব সংঘর্ষে তিনজন নিহত এবং শতাধিক ব্যক্তি আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির ঘটনায় তাজমহল রোড, বাবর রোড ও হুমায়ন রোডের বাসিন্দারা আতঙ্কে থাকেন। তারা এই জাতীয় সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতিবাদে মানববন্ধন এবং থানা ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জেনেভা ক্যাম্প এখন অবৈধ অস্ত্র ও মাদকের ডিপোতে পরিণত হয়েছে। ক্যাম্পের সন্ত্রাসীদের হাতে পুলিশের লুট করা অস্ত্রও দেখা গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যৌথ অভিযান চালালেও থামেনি জেনেভা ক্যাম্পের সংঘাত। জানা গেছে, একাধিক মাদক সিন্ডিকেটের অভয়াশ্রম জেনেভা ক্যাম্প। মাদক ব্যবসার সাম্রাজ্য বিস্তার এবং সন্ত্রাসী লালনের দ্বন্দ্ব নিয়ে সংঘাত-সংঘর্ষে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এসব মাদকচক্রের দুই প্রধান পৃষ্ঠপোষকের অনুপস্থিতিতে এলাকার প্রভাব-প্রতিপত্তি ধরে রাখতে শক্তিপ্রদর্শনের মহড়া দিচ্ছে। জনশ্রুতি রয়েছে, একটি গ্রুপকে স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানকের ছত্রছায়ায় ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ হাসান নূর ইসলাম সহায়তা করতেন। আরেকটি গ্রুপকে সহায়তা করতেন ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।

স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর জেনেভা ক্যাম্পে ‘বনিয়া সোহেল’ ও ‘পারমনু’ নামে দুই সন্ত্রাসী প্রকাশ্যে আসে। মাদক ব্যবসার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই দুই গ্রুপে সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় প্রতিদিনই তাদের মধ্যে গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটছে। এতে হতাহতের ঘটনা বেড়েই চলছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তাদের সংঘাতে যুক্ত হয় মোহাম্মদপুর ও গণভবন থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, পুলিশ এসব সন্ত্রাসীর কাছে অসহায়। পর্যাপ্ত টহল ব্যবস্থা না থাকায় এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক হচ্ছে। তবে মোহাম্মদপুরে প্রতিটি হাউজিংয়ে অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প বসানো হচ্ছে।

সর্বশেষ গত ২৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির ঘটনায় শিশুসহ চারজন গুলিবিদ্ধ হন। গুলিবিদ্ধরা হলেন- আমিন (২৭), শফিক (৩২), সাজ্জান ওরফে রহমত (৮) ও অজ্ঞাত একজন। এর আগে, ১৬ অক্টোবর জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে রেস্তোরাঁকর্মী মো. শানেমাজ (৩৮) নিহত হন। গত ৪ সেপ্টেম্বর জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলির মধ্যে পড়ে রিকশাচালক মো. সনু (৩০) নিহত হন।

নিহত সনুর প্রতিবেশী সাজিদ বলছেন, জেনেভা ক্যাম্পের মাদক কারবারি বনিয়া সোহেলকে ঘটনার দিন সকালে সনু বলেন, তুমি মাদক বিক্রি করছ, এতে এখানকার ছেলেরা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে সোহেলসহ কয়েকজন সনুর ওপর গুলি চালায়। এটি সনুর বুকে লাগলে নিহত হন। গত ২৯ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে র‌্যাব-২ ও যৌথবাহিনীর অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় দুটি পিস্তল, ২০টি গুলি, দেশি অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করা হয়। র?্যাব বলছে, গ্রেপ্তারদের মধ্যে চারজন মাদক ব্যবসায়ী । বাকিরা বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। পুলিশ বলছে, সরকার পতনের পর থানা ও গণভবন থেকে লুট করা অস্ত্র জেনেভা ক্যাম্পের পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে গোলাগুলি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটছে। মূলত মাদক ব্যবসার আধিপত্যকে কেন্দ্র করে এসব সংঘর্ষের ঘটনা।

গতকাল আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাওয়ার পর থেকে মোহাম্মদপুর, আদাবর এবং শেরেবাংলা নগর থানা এলাকার ১৫২ জন অপরাধী, ১৮টি আগ্নেয়াস্ত্র, ২৭১ রাউন্ড গোলাবারুদ, ১৭২ ধরনের বিভিন্ন দেশি-বিদেশি অস্ত্র, একটি গ্রেনেড এবং বিপুল পরিমাণ নেশাজাত দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সেনাবাহিনীর কঠোর অবস্থান অব্যাহত থাকবে।

সম্প্রতি বছিলায় একটি মিনি সুপারশপে দুর্র্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতির ঘটনায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, কয়েকজন চাপাতি হাতে সুপারশপে থাকা দুজনকে জিম্মি করে কাউন্টার থেকে টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মোহাম্মদপুর ঢাকা উদ্যানে কয়েক শ কিশোর হাতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিশাল বড় মহড়া দেয়। এ সময় তারা রাস্তায় যাকে পায় তাকেই ভয়ভীতি দেখায়।

স্থানীয়রা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় এদের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় একাধিক মামলা ও অভিযোগ থাকার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি ছাত্র-জনতার আন্দোলনে মোহাম্মদপুর থানা ও গণভবন থেকে এই মাদক ব্যবসায়ীরা অস্ত্র লুট করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রতিনিয়ত চলা সংঘর্ষে এসব অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে বলে স্থানীয়রা দাবি করছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত যেসব অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে সেগুলো লুটের আগ্নেয়াস্ত্র নয় বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসব সংঘাত-সংঘর্ষে হতাহত হচ্ছে নিরীহ মানুষ।

জেনেভা ক্যাম্পে প্রায় ৫০ হাজার লোকের বসবাস। ঘনবসতি এই এলাকায় যেতে হয় বাবর রোড, হুমায়ুন রোড ও গজনবী রোড দিয়ে। ৯টি সেক্টরে বিভক্ত এই ক্যাম্পের ভিতরে চলাচলের জন্য রয়েছে ৩০টি সরু রাস্তা। প্রায় ৮-১০ ফিট সাইজের ঘরের একতলা, দোতলা ও তিনতলা ভবনে গাদাগাদি করে বসবাস করছেন বাসিন্দারা। বিহারি ক্যাম্পের বাসিন্দারা গাড়ির চালক, মাংস বিক্রিসহ নানা কাজে সম্পৃক্ত থাকলেও অনেকের আয়ের মূল উৎস্য মাদক বাণিজ্য। মাদকের আখড়া হিসেবে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে ৫ শতাধিক মাদকের স্পট রয়েছে।

সরেজমিন দেখা যায়, জেনেভা ক্যাম্পের চারপাশেই নানারকম দোকানপাট। ঘনবসতিপূর্ণ এই ক্যাম্পের ভিতরে প্রচুর অলিগলি। সেগুলোতেও অনেক দোকান। সেখানে প্রচুর লোকজনের আনাগোনা। এমন ভিড়ের মধ্যেই নির্ধারিত স্পটে চলছে ইয়াবা, গাঁজা ও হেরোইন বেচাকেনা। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, শুধু ক্যাম্প না, ক্যাম্পের আশপাশে যত ইয়াবা সিন্ডিকেট আছে, সব এরা নিয়ন্ত্রণ করছে। ওদের অনেক ক্ষমতা, তাই কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। এদের অত্যাচারে আশপাশের বাসিন্দারাও অতিষ্ঠ।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস জানান, জেনেভা ক্যাম্পে যারা সংঘর্ষ বা গোলাগুলিতে সরাসরি জড়িত, তারা সেখানে থাকছে না। তারা মূলত বাইরে থেকে এসে এসব সংঘাত সৃষ্টি করছে। জেনেভা ক্যাম্প ঘিরে র‌্যাবের অভিযান ও টহল বাড়ানো হয়েছে। এর মাধ্যমে জেনেভা ক্যাম্পের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসব। ইতোমধ্যে জেনেভা ক্যাম্পে দুটি বড় ব্লক রেইড পরিচালনা করা হয়। এতে সেনাবাহিনী, র‌্যাব ও পুলিশ যৌথভাবে অংশ নেয়। এই অভিযানে প্রচুর অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারসহ অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে ক্যাম্প থেকে উদ্ধার অস্ত্র লুট করা অস্ত্র নয় বলে জানান র‌্যাবের এই কর্মকর্তা।

অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প : রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বেড়ে যাওয়ায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি হাউজিংয়ে অস্থায়ী সেনাবাহিনীর ক্যাম্প বসানো হবে। শনিবার রাত ১টায় বসিলা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান উপ-অধিনায়ক মেজর নাজিম আহমেদ।

তিনি এলাকাবাসীর প্রতি আহ্বান জানান, আতঙ্কিত না হয়ে আমাদের তথ্য দিন। তথ্য দিলে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছাবে। অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। ঢাকা উদ্যান, চাঁদ উদ্যান ও বিভিন্ন হাউজিং সোসাইটিতে অভিযান চালিয়ে ৪৫ জনকে আটক করে তাদের মোহাম্মদপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়ে মেজর নাজিম আহমেদ বলেন, আটকদের মধ্যে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ জন কিশোর গ্যাংয়ের লিডার রয়েছে। তারা চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক বিক্রিসহ নানা অপকর্মে জড়িত। এলাকাবাসীকে শান্তিতে রাখতে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

মোহাম্মদপুরে ২৭ থেকে ২৮টি কিশোর গ্যাং চিহ্নিত করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি জানান, জেনেভা ক্যাম্পে এ পর্যন্ত ছয়বার অভিযান পরিচালিত হয়েছে। সেখান থেকে প্রচুর দেশি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ পর্যন্ত যত গ্রেপ্তার হয়েছে তার ৩০ শতাংশ জেনেভা ক্যাম্পের। সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়ার পর এখন পর্যন্ত ১৯৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, এ সময় ১৮টি আগ্নেয়াস্ত্র, ২৬১ রাউন্ড গুলি, ১৯ রকমের মাদক, একটি গ্রেনেড, ৮০টি দেশি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ফুলপুরে বাস ও মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে সাত প্রাণহানি
ফুলপুরে বাস ও মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে সাত প্রাণহানি
ধুলাবালির কারণে মারাত্মকভাবে দূষিত ঢাকা
ধুলাবালির কারণে মারাত্মকভাবে দূষিত ঢাকা
ঢাকা-দিল্লি মৈত্রীর নতুন বার্তা
ঢাকা-দিল্লি মৈত্রীর নতুন বার্তা
শাবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
শাবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
একটি কাঁঠালের জন্য খুন
একটি কাঁঠালের জন্য খুন
ডাকাত ও সিএনজি চালক নিহত
ডাকাত ও সিএনজি চালক নিহত
সাগরে বজ্রমেঘ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে বজ্রমেঘ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
শিক্ষক গ্রেপ্তার বেরোবিতে বিক্ষোভ আলটিমেটাম
শিক্ষক গ্রেপ্তার বেরোবিতে বিক্ষোভ আলটিমেটাম
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সমাবেশ সরকারি কর্মচারীদের
ছুটির দিনেও সমাবেশ সরকারি কর্মচারীদের
করোনা আসার আগেই দ্বিগুণ মাস্কের দাম
করোনা আসার আগেই দ্বিগুণ মাস্কের দাম
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম
শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের
বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করার দেড় ঘণ্টা পর যুবকের মৃত্যু
মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করার দেড় ঘণ্টা পর যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণদের ওপর এআই’র প্রভাব নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন পোপ
তরুণদের ওপর এআই’র প্রভাব নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা
১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেবীদ্বারে বাসচাপায় প্রাণ গেল গৃহবধূর
দেবীদ্বারে বাসচাপায় প্রাণ গেল গৃহবধূর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম