শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২৫

ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট

ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকজনকে হত্যা, ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামে পৃথক তিন ঘটনায় চারজন খুন হয়েছেন। এ ছাড়া মেঘনা নদীতে চাঁদা নিয়ে দ্বন্দ্বে জেলেকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নড়াইলে দুই দিনে তিন খুন এবং হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। এদিকে কক্সবাজারের টেকনাফে ভাসুরের ছুরিকাঘাতের গৃহবধূ খুন এবং রাজবাড়ীতে প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

চট্টগ্রাম : ঈদের ছুটিতে চট্টগ্রাম নগরী এবং জেলার বিভিন্ন এলাকায় চারজন খুন হয়েছেন। রবিবার গভীর রাতে নগরীর বাকলিয়া থানাধীন এক্সেস রোড এলাকায় ব্রাশফায়ারে দুজন নিহত এবং দুজন আহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- বখতেয়ার হোসেন মানিক ও মো. আবদুল্লাহ। বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইফতেখার উদ্দিন বলেন, জোড়া খুনের ঘটনায় কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ, তার স্ত্রী তামান্না শারমীনসহ মোট ১৪ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন মানিকের মা ফিরোজা বেগম। রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভ্ইুয়া বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ভাইয়ের হাতে খুন হয়েছেন নুরুল ইসলাম বকুল নামে এক ব্যক্তি।

নগরীর আকবর শাহ থানার ওসি মো. কামরুজ্জামান বলেন, মঙ্গলবার উত্তর কাট্টলীতে জায়গার সীমানাকে কেন্দ্র করে শ্যামল চৌধুরী সঙ্গে ঝগড়া হয় প্রতিবেশীর। এতে অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। নিহতের পরিবার হত্যার অভিযোগ করলেও তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। লাশের ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বরিশাল : হিজলা উপজেলাসংলগ্ন মেঘনা নদীতে পণ্যবাহী নৌযানে চাঁদাবাজি নিয়ে দ্বন্দ্বে এক জেলেকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ৩০ মার্চ রাতে হিজলা উপজেলার ধুলখোলা ইউনিয়নের পালপাড়া পিএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পেছনে এ ঘটনা ঘটে বলে ওসি আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন। নিহত মো. শরীফ তপাদার (২৪) ধুলখোলা ইউনিয়নের হানিফ তপাদারের ছেলে। ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান, জেলে শরীফ কয়েকজনকে নিয়ে নদী থেকে মাছ শিকার করে বিক্রির পর ভাগবাঁটোয়ারা করছিল। মেঘনা নদীতে চলাচলকারী কার্গো, বাল্কহেডসহ বিভিন্ন নৌযান থেকে চাঁদা নিয়েছে ভেবে ৮-১০ জন শরীফকে ধরে নিয়ে যায়। পরে মারধর করে। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ভোরে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেলে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি বলেন, মারধরকারীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

নড়াইল : নড়াইলে দুই দিনে শ্রমিক নেতা, সাবেক সেনাসদস্যসহ তিন ব্যক্তি খুন হয়েছেন। এ ছাড়া ঈদের রাতে ১০ বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর-লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার বিকালে লোহাগড়া উপজেলা সদরের লক্ষ্মীপাশা বাজারে আলুর দরদাম নিয়ে নড়াইল বাস-মিনিবাস, কোচ, মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুনকে (৪৮) পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কাঁচামাল ব্যবসায়ী ইদ্রিস শেখের বিরুদ্ধে। নিহত মামুন লোহাগড়া উপজেলার মহিষাপাড়া গ্রামের মৃত ওলিয়ার রহমানের ছেলে। শ্রমিক নেতা মামুনের সঙ্গে কাঁচামাল ব্যবসায়ী ইদ্রিসের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে ইদ্রিস তার দোকানে থাকা গামলা (ডিশ) দিয়ে মামুনের ঘাড় ও মাথায় আঘাত করে। এতে মামুন গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

লোহাগড়া থানার ওসি আশিকুর রহমান জানান, ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে কাঁচামাল ব্যবসায়ী ইদ্রিসকে ঘটনার পর আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এদিকে রবিবার সন্ধ্যায় কালিয়া উপজেলার জামরিলডাঙ্গা গ্রামে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ভ্যানের ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে বিএনপির ওয়ার্ড সভাপতি আকরাম শেখ ও প্রতিপক্ষ আহমেদ লস্করের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ালে একপর্যায়ে আকরাম শেখ পক্ষের সমর্থক আবু তালেব শেখকে (৬৪) পিটিয়ে ও দেশি অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। এদিকে তালেবের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে টুকু লস্কর ও তার ভাই আলাউদ্দিন লস্করের দোকানে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার ব্রিগেডের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল ইসলাম জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটকে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ছাড়া ঈদের দিন বিকালে লোহাগড়ার লাহুড়িয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে পূর্ববিরোধ ও আধিপত্য বিস্তারে দুই পক্ষে সংঘর্ষে আকবর শেখ (৬৭) নামে এক সাবেক সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৭-৮ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লাহুড়িয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে মনিরুল জমাদ্দার ও মিল্টন জমাদ্দারের লোকজনের মধ্যে পূর্ববিরোধ ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়। এর জেরে সোমবার বিকালে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। এতে মনিরুল-পক্ষীয় অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর শেখকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে প্রতিপক্ষের লোকজন। পরে তাকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

এদিন রাতে লোহাগড়া উপজেলার সত্রহাজারি গ্রামের ১০ বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর-লুটপাটের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীরা জানান, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বর্তমান ইউপি মেম্বার সাঈদ মিনার সঙ্গে সাবেক ইউপি মেম্বার আক্তার কাজীর পূর্ববিরোধ চলছিল। এর জের ধরে ঈদের দিনগত রাত ৮টার দিকে অতর্কিতভাবে আক্তার কাজীর লোকজন সাঈদ মিনা সমর্থক জলিল মোল্যা, মফিজুর মোল্যা, মান্নান মোল্যা, নজরুল মোল্যা, আবু তাহের মিনা, জব্বার মিনা, তারিকুল মিনা ও নাঈম মিনাসহ অন্তত ১০ পরিবারের ঘরবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করে।

লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশিকুর রহমান জানান, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কক্সবাজার : জেলার টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের পূর্ব মহেশখালিয়া পাড়া মাদক বাড়িতে মাদক সেবনে নিষেধ করায় ক্ষিপ্ত ভাসুরের ছুরিকাঘাতে জান্নাত আরা (২৭) নামের এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। গতকাল সকালে এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূ নাগু মিয়ার ছেলে মো. ইসমাইলের স্ত্রী। হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ? মোজাহেরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলম জানান, নাগু মিয়ার পুত্র মাদকাসক্ত মো. ইব্রাহিম প্রকাশ লুতিয়া ঘুম থেকে উঠেই ঘরেই মাদক সেবনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় ছোট ভাই ইসমাইলের স্ত্রী জান্নাত আরা মেহমান আসবে বলে তাকে মাদক সেবন না করতে বলেন। এতে ক্ষিপ্ত হন ইব্রাহিম প্রকাশ লুতিয়া। এ ছাড়া নিজ স্ত্রীর সঙ্গে কলহের জন্যও ছোটভাইয়ের স্ত্রী জান্নাত আরাকে দোষারোপ করে আসছিল। ক্ষুব্ধ হয়ে লুতিয়া প্রথমে গালিগালাজ ও পরে ঘরে ঢুকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। এতে রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান গৃহবধূ জান্নাত আরা। ঘটনা সময় তার স্বামী মো. ইসমাইল কক্সবাজার ছিলেন বলে জানান পরিবারের সদস্যরা।

রাজবাড়ী : রাজবাড়ীতে সালমা বেগম (২৫) নামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হত্যার পর তার কাছ থেকে টাকা লুট করা হয় বলে দাবি সালমার পরিবারের। সোমবার দিবাগত রাত ১১টার পর যে কোনো সময় তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।

মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে রাজবাড়ী সদর থানা পুলিশ সালমা বেগমের লাশ উদ্ধার করে। তিনি রাজবাড়ী সদর উপজেলার বরাট ইউনিয়নের হাউলি জয়পুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী আজাদ মল্লিকের স্ত্রী।

সালমার শাশুড়ি লতা বেগম বলেন, আমার ছেলে আজাদ দেড় বছর আগে সৌদি আরব যায়। এরপর তার স্ত্রী সামলা সাদিক নামে সাত বছরের ছেলে ও সিনহা নামে পাঁচ বছরের এক মেয়ে নিয়ে বাড়িতেই থাকত। সোমবার রাত ১১টার দিকে সালমা দুই সন্তান নিয়ে ঘুমাতে যায়। সকালে উঠে দেখি সাদিক ঘরের ভিতর কান্না করছে। বাইরে থেকে দরজা আটকানো। দরজা খুলে ঘরের ভিতর সামলার মৃতদেহ দেখতে পাই। তার গলায় ওড়না পেঁচানো ও শরীর কাঁথা দিয়ে ঢাকা ছিল। তিনি আরও বলেন, আমার ছেলে ঈদের আগে সৌদি আরব থেকে ১ লাখ টাকা পাঠিয়েছিল। সালমাকে হত্যা করে ঘর থেকে টাকা ও তার নাকফুল নিয়ে গেছে।

রাজবাড়ী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.মাহমুদুর রহমান বলেন, সামলা বেগম নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে নিহতের বাবা বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে রাজবাড়ী সদর থানায় মামলা করেছেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
বাজেটে ফ্রিজ এসিতে দ্বিগুণ ভ্যাট
বাজেটে ফ্রিজ এসিতে দ্বিগুণ ভ্যাট
দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয় প্রথম লাহোর
দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয় প্রথম লাহোর
কারাগারে পাঠানোর আদেশ শাহরিন চৌধুরীকে
কারাগারে পাঠানোর আদেশ শাহরিন চৌধুরীকে
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
নিখোঁজের এক দিন পর দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের এক দিন পর দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
হেফাজতের তিন দফার মহাসমাবেশ ৩ মে
হেফাজতের তিন দফার মহাসমাবেশ ৩ মে
সৌদি পৌঁছাল বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি পৌঁছাল বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ
বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে দলগুলোর নানান মত
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে দলগুলোর নানান মত
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
সর্বশেষ খবর
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৪০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে