শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

♦ পদার্থে পড়াশোনা করে বাংলা বইয়ের দায়িত্বে ♦ রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ হয়ে বিশেষজ্ঞ খ্রিস্টধর্ম বইয়ের ♦ তথ্যপ্রযুক্তি বইয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ বিশেষজ্ঞ ♦ প্রাণিবিদ্যায় পড়ে হিন্দুধর্ম বইয়ের বিশেষজ্ঞ ♦ বছরের পর বছর শিক্ষার্থীদের হাতে যাচ্ছে ভুলে ভরা বই ♦ না জেনেই পদায়ন করে মন্ত্রণালয়! ♦ এনসিটিবিতে সংস্কার নেই কেন?
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) হচ্ছেটা কী? প্রতিষ্ঠানটিতে ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত পদার্থবিজ্ঞান থেকে পাস করা শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা আবদুল মুমিন মোছাব্বির পেয়েছেন প্রাথমিকের শিশু, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বইয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব। আমার বই (ফাইভ প্লাস) এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের বিশেষজ্ঞের গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অর্থনীতি থেকে স্নাতক উত্তীর্ণ গাজী মো. নাজমুল হোসেনকে।

শুধু মুমিন মোছাব্বির বা নাজমুল হোসেন নন, এনসিটিবিতে এখন অনেকেই এমন বই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন করতে বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পেয়েছেন যাঁদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একাডেমিক কোনো ধারণাই নেই। এভাবেই বছরের পর বছর এক বিষয়ের বিশেষজ্ঞ দিয়ে আরেক বিষয়ের পাঠ্যবইয়ের সম্পাদনা, বানান ও তথ্যগত ভুলত্রুটি সংশোধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করানো হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো একাডেমিক পাঠ না থাকলেও তাঁরাই করছেন ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের এসব পাঠ্যবই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন কার্যক্রম। ফলে গত কয়েক বছরের মতো আগামী শিক্ষাবর্ষেও শিক্ষার্থীদের কাছে ভুলে ভরা বই যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আর খোদ এনসিটিবি থেকেই তাঁদের এমন দায়িত্ব বণ্টন করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ সোহানুর রহমান বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন খ্রিস্টধর্ম বইয়ের, মৃত্তিকাবিজ্ঞানে পড়াশোনা করা রুমা বেগম বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পালন করছেন শিশুদের অঙ্কন শেখানো আর লিখতে শেখানো বইয়ের। বাণিজ্যে (হিসাববিজ্ঞান) উত্তীর্ণ মফিজুর রহমান বিশেষজ্ঞ হয়ে আছেন গণিত বইয়ের। একইভাবে শিক্ষা ও গবেষণায় অধ্যয়ন করে গণিত বই সংশোধন-পরিমার্জনের দায়িত্ব পেয়েছেন আহসানুল আরেফিন চৌধুরী। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ আবদুল্লাহ আল যোবায়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ের বইয়ের। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড সম্প্রতি পাঠ্যপুস্তকের সম্পাদনা, বানান, ভাষা, তথ্যগত ভুলত্রুটি সংশোধন, হালনাগাদকরণ, ছবি-গ্রাফের যথার্থতা নিরূপণ ও উন্নয়ন, সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জনসহ যাবতীয় কাজের জন্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব দেয় এ কর্মকর্তাদের। এনসিটিবিতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকসহ বিভিন্ন দপ্তরের একই অবস্থা বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছেন, উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে এমন ব্যক্তিকে দিয়ে মনোবিজ্ঞান বইয়ের কাজ করানো হচ্ছে যার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো ধারণাই নেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে তো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞের অভাব নেই। তাই যোগ্য লোক খুঁজে বের করা অসম্ভব নয়। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা যদি তাঁদের ইচ্ছেমতো এনসিটিবিতে পদায়ন করেন তবে অভিজ্ঞরা দায়িত্ব পাবেন না এটাই স্বাভাবিক। তিনি বলেন, এভাবে শিক্ষা খাত শেষ করে দেওয়ার কোনো মানে হয় না। এনসিটিবির ২০১২ সালের কারিকুলাম প্রণয়ন কমিটির এ চিফ কনসালট্যান্ট বলেন, এনসিটিবিতে কোন যোগ্যতা, অভিজ্ঞতার কর্মকর্তা প্রয়োজন তা এনসিটিবি থেকে লিস্ট করে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতাম আমরা। এ শিক্ষাবিদ বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞদের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব না দিলে বই সংশোধন না হয়ে ভুলে ভরা হবে এটাই স্বাভাবিক।

এনসিটিবি সূত্র জানান, বই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জনের গুরুদায়িত্ব সম্পাদনা বিভাগের। কিন্তু সম্প্রতি এ বিভাগে এমন কর্মকর্তাদের মন্ত্রণালয় থেকে পদায়ন দেওয়া হয়েছে যাদের সম্পাদনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতাই নেই। এ কর্মকর্তাদের দিয়েই দায়সারাভাবে কাজ চালিয়ে নিচ্ছে এনসিটিবি। ফলে ভুল থাকার শঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে অনেক সংস্কার হচ্ছে, তাহলে এনসিটিবি এভাবে চলবে কেন? এখানে সংস্কার নেই কেন? এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এক বিষয়ের কর্মকর্তাকে অন্য বিষয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব দেওয়ার মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাত্তাই দিচ্ছি না আমরা। ছাত্রছাত্রীদের এমন অবহেলা করা ঠিক হচ্ছে না। এনসিটিবিতে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে কর্মকর্তা পদায়ন দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিটিবির এক শীর্ষ কর্তা জানান, এক বিষয়ের শিক্ষক অন্য বিষয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পাওয়ার পেছনে দায়ী হলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। কারণ তাঁরা বিভিন্ন তদবির আমলে নিয়ে একের পর একজনকে এনসিটিবিতে বদলি করেন। কিন্তু এনসিটিবিতে কোন বিষয়ের বিশেষজ্ঞ প্রয়োজন, বা কোন যোগ্যতার কর্মকর্তা প্রয়োজন তা আমলারা কখনোই জানতে চান না। দেখা গেছে, কাছের লোককে রাজধানীতে পদায়নের জন্য কোথাও শূন্যপদ না পেলে বিষয় বিবেচনা না করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা এনসিটিবিতে পদায়ন দেন। এ পরিস্থিতির কারণে এনসিটিবিকে বাধ্য হয়ে এক বিষয়ে উত্তীর্ণকে অন্য বিষয়ের বই সংশোধনের কাজ দিতে হচ্ছে। তাঁরা আরও জানান, এনসিটিবি একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে অভিজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ধারণা রয়েছে এমন কর্মকর্তাকেই পদায়ন দেওয়া উচিত।

এনসিটিবির সচিব অধ্যাপক মো. সাহতাব উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, কর্মকর্তাদের এনসিটিবি পদায়ন করে না, পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খুব শিগগিরই মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে যেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ পাওয়া যায়।

তথ্যমতে জুলাই অভ্যুত্থানের পর অল্প কিছু পদে রদবদল করা হয়েছে সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের বই ও কারিকুলাম প্রণয়নের দায়িত্বে থাকা এনসিটিবিতে। কিন্তু স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার আমলের শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ও নওফেলের হাতে পদায়নকৃত ও তাঁদের অনুগত অনেক কর্মকর্তাই এখনো আছেন বহাল তবিয়তে। তাঁদের মাধ্যমেই চলছে আগামী শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবই মুদ্রণের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আর আওয়ামী লীগ আমলে অনুগত কর্মকর্তাদের পদায়নের কারণে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে এখনো দীপু মনির এলাকা চাঁদপুর-কুমিল্লার কর্মকর্তার সংখ্যাধিক্য রয়েছে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম