শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

♦ পদার্থে পড়াশোনা করে বাংলা বইয়ের দায়িত্বে ♦ রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ হয়ে বিশেষজ্ঞ খ্রিস্টধর্ম বইয়ের ♦ তথ্যপ্রযুক্তি বইয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ বিশেষজ্ঞ ♦ প্রাণিবিদ্যায় পড়ে হিন্দুধর্ম বইয়ের বিশেষজ্ঞ ♦ বছরের পর বছর শিক্ষার্থীদের হাতে যাচ্ছে ভুলে ভরা বই ♦ না জেনেই পদায়ন করে মন্ত্রণালয়! ♦ এনসিটিবিতে সংস্কার নেই কেন?
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) হচ্ছেটা কী? প্রতিষ্ঠানটিতে ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত পদার্থবিজ্ঞান থেকে পাস করা শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা আবদুল মুমিন মোছাব্বির পেয়েছেন প্রাথমিকের শিশু, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বইয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব। আমার বই (ফাইভ প্লাস) এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের বিশেষজ্ঞের গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অর্থনীতি থেকে স্নাতক উত্তীর্ণ গাজী মো. নাজমুল হোসেনকে।

শুধু মুমিন মোছাব্বির বা নাজমুল হোসেন নন, এনসিটিবিতে এখন অনেকেই এমন বই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন করতে বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পেয়েছেন যাঁদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একাডেমিক কোনো ধারণাই নেই। এভাবেই বছরের পর বছর এক বিষয়ের বিশেষজ্ঞ দিয়ে আরেক বিষয়ের পাঠ্যবইয়ের সম্পাদনা, বানান ও তথ্যগত ভুলত্রুটি সংশোধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করানো হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো একাডেমিক পাঠ না থাকলেও তাঁরাই করছেন ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের এসব পাঠ্যবই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন কার্যক্রম। ফলে গত কয়েক বছরের মতো আগামী শিক্ষাবর্ষেও শিক্ষার্থীদের কাছে ভুলে ভরা বই যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আর খোদ এনসিটিবি থেকেই তাঁদের এমন দায়িত্ব বণ্টন করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ সোহানুর রহমান বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন খ্রিস্টধর্ম বইয়ের, মৃত্তিকাবিজ্ঞানে পড়াশোনা করা রুমা বেগম বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পালন করছেন শিশুদের অঙ্কন শেখানো আর লিখতে শেখানো বইয়ের। বাণিজ্যে (হিসাববিজ্ঞান) উত্তীর্ণ মফিজুর রহমান বিশেষজ্ঞ হয়ে আছেন গণিত বইয়ের। একইভাবে শিক্ষা ও গবেষণায় অধ্যয়ন করে গণিত বই সংশোধন-পরিমার্জনের দায়িত্ব পেয়েছেন আহসানুল আরেফিন চৌধুরী। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ আবদুল্লাহ আল যোবায়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ের বইয়ের। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড সম্প্রতি পাঠ্যপুস্তকের সম্পাদনা, বানান, ভাষা, তথ্যগত ভুলত্রুটি সংশোধন, হালনাগাদকরণ, ছবি-গ্রাফের যথার্থতা নিরূপণ ও উন্নয়ন, সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জনসহ যাবতীয় কাজের জন্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব দেয় এ কর্মকর্তাদের। এনসিটিবিতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকসহ বিভিন্ন দপ্তরের একই অবস্থা বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছেন, উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে এমন ব্যক্তিকে দিয়ে মনোবিজ্ঞান বইয়ের কাজ করানো হচ্ছে যার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো ধারণাই নেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে তো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞের অভাব নেই। তাই যোগ্য লোক খুঁজে বের করা অসম্ভব নয়। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা যদি তাঁদের ইচ্ছেমতো এনসিটিবিতে পদায়ন করেন তবে অভিজ্ঞরা দায়িত্ব পাবেন না এটাই স্বাভাবিক। তিনি বলেন, এভাবে শিক্ষা খাত শেষ করে দেওয়ার কোনো মানে হয় না। এনসিটিবির ২০১২ সালের কারিকুলাম প্রণয়ন কমিটির এ চিফ কনসালট্যান্ট বলেন, এনসিটিবিতে কোন যোগ্যতা, অভিজ্ঞতার কর্মকর্তা প্রয়োজন তা এনসিটিবি থেকে লিস্ট করে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতাম আমরা। এ শিক্ষাবিদ বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞদের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব না দিলে বই সংশোধন না হয়ে ভুলে ভরা হবে এটাই স্বাভাবিক।

এনসিটিবি সূত্র জানান, বই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জনের গুরুদায়িত্ব সম্পাদনা বিভাগের। কিন্তু সম্প্রতি এ বিভাগে এমন কর্মকর্তাদের মন্ত্রণালয় থেকে পদায়ন দেওয়া হয়েছে যাদের সম্পাদনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতাই নেই। এ কর্মকর্তাদের দিয়েই দায়সারাভাবে কাজ চালিয়ে নিচ্ছে এনসিটিবি। ফলে ভুল থাকার শঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে অনেক সংস্কার হচ্ছে, তাহলে এনসিটিবি এভাবে চলবে কেন? এখানে সংস্কার নেই কেন? এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এক বিষয়ের কর্মকর্তাকে অন্য বিষয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব দেওয়ার মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাত্তাই দিচ্ছি না আমরা। ছাত্রছাত্রীদের এমন অবহেলা করা ঠিক হচ্ছে না। এনসিটিবিতে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে কর্মকর্তা পদায়ন দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিটিবির এক শীর্ষ কর্তা জানান, এক বিষয়ের শিক্ষক অন্য বিষয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পাওয়ার পেছনে দায়ী হলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। কারণ তাঁরা বিভিন্ন তদবির আমলে নিয়ে একের পর একজনকে এনসিটিবিতে বদলি করেন। কিন্তু এনসিটিবিতে কোন বিষয়ের বিশেষজ্ঞ প্রয়োজন, বা কোন যোগ্যতার কর্মকর্তা প্রয়োজন তা আমলারা কখনোই জানতে চান না। দেখা গেছে, কাছের লোককে রাজধানীতে পদায়নের জন্য কোথাও শূন্যপদ না পেলে বিষয় বিবেচনা না করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা এনসিটিবিতে পদায়ন দেন। এ পরিস্থিতির কারণে এনসিটিবিকে বাধ্য হয়ে এক বিষয়ে উত্তীর্ণকে অন্য বিষয়ের বই সংশোধনের কাজ দিতে হচ্ছে। তাঁরা আরও জানান, এনসিটিবি একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে অভিজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ধারণা রয়েছে এমন কর্মকর্তাকেই পদায়ন দেওয়া উচিত।

এনসিটিবির সচিব অধ্যাপক মো. সাহতাব উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, কর্মকর্তাদের এনসিটিবি পদায়ন করে না, পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খুব শিগগিরই মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে যেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ পাওয়া যায়।

তথ্যমতে জুলাই অভ্যুত্থানের পর অল্প কিছু পদে রদবদল করা হয়েছে সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের বই ও কারিকুলাম প্রণয়নের দায়িত্বে থাকা এনসিটিবিতে। কিন্তু স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার আমলের শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ও নওফেলের হাতে পদায়নকৃত ও তাঁদের অনুগত অনেক কর্মকর্তাই এখনো আছেন বহাল তবিয়তে। তাঁদের মাধ্যমেই চলছে আগামী শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবই মুদ্রণের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আর আওয়ামী লীগ আমলে অনুগত কর্মকর্তাদের পদায়নের কারণে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে এখনো দীপু মনির এলাকা চাঁদপুর-কুমিল্লার কর্মকর্তার সংখ্যাধিক্য রয়েছে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক