শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

♦ পদার্থে পড়াশোনা করে বাংলা বইয়ের দায়িত্বে ♦ রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ হয়ে বিশেষজ্ঞ খ্রিস্টধর্ম বইয়ের ♦ তথ্যপ্রযুক্তি বইয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ বিশেষজ্ঞ ♦ প্রাণিবিদ্যায় পড়ে হিন্দুধর্ম বইয়ের বিশেষজ্ঞ ♦ বছরের পর বছর শিক্ষার্থীদের হাতে যাচ্ছে ভুলে ভরা বই ♦ না জেনেই পদায়ন করে মন্ত্রণালয়! ♦ এনসিটিবিতে সংস্কার নেই কেন?
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) হচ্ছেটা কী? প্রতিষ্ঠানটিতে ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত পদার্থবিজ্ঞান থেকে পাস করা শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা আবদুল মুমিন মোছাব্বির পেয়েছেন প্রাথমিকের শিশু, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বইয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব। আমার বই (ফাইভ প্লাস) এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের বিশেষজ্ঞের গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অর্থনীতি থেকে স্নাতক উত্তীর্ণ গাজী মো. নাজমুল হোসেনকে।

শুধু মুমিন মোছাব্বির বা নাজমুল হোসেন নন, এনসিটিবিতে এখন অনেকেই এমন বই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন করতে বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পেয়েছেন যাঁদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একাডেমিক কোনো ধারণাই নেই। এভাবেই বছরের পর বছর এক বিষয়ের বিশেষজ্ঞ দিয়ে আরেক বিষয়ের পাঠ্যবইয়ের সম্পাদনা, বানান ও তথ্যগত ভুলত্রুটি সংশোধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করানো হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো একাডেমিক পাঠ না থাকলেও তাঁরাই করছেন ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের এসব পাঠ্যবই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন কার্যক্রম। ফলে গত কয়েক বছরের মতো আগামী শিক্ষাবর্ষেও শিক্ষার্থীদের কাছে ভুলে ভরা বই যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আর খোদ এনসিটিবি থেকেই তাঁদের এমন দায়িত্ব বণ্টন করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ সোহানুর রহমান বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন খ্রিস্টধর্ম বইয়ের, মৃত্তিকাবিজ্ঞানে পড়াশোনা করা রুমা বেগম বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পালন করছেন শিশুদের অঙ্কন শেখানো আর লিখতে শেখানো বইয়ের। বাণিজ্যে (হিসাববিজ্ঞান) উত্তীর্ণ মফিজুর রহমান বিশেষজ্ঞ হয়ে আছেন গণিত বইয়ের। একইভাবে শিক্ষা ও গবেষণায় অধ্যয়ন করে গণিত বই সংশোধন-পরিমার্জনের দায়িত্ব পেয়েছেন আহসানুল আরেফিন চৌধুরী। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে উত্তীর্ণ আবদুল্লাহ আল যোবায়ের দায়িত্ব পেয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ের বইয়ের। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড সম্প্রতি পাঠ্যপুস্তকের সম্পাদনা, বানান, ভাষা, তথ্যগত ভুলত্রুটি সংশোধন, হালনাগাদকরণ, ছবি-গ্রাফের যথার্থতা নিরূপণ ও উন্নয়ন, সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জনসহ যাবতীয় কাজের জন্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব দেয় এ কর্মকর্তাদের। এনসিটিবিতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকসহ বিভিন্ন দপ্তরের একই অবস্থা বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছেন, উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে এমন ব্যক্তিকে দিয়ে মনোবিজ্ঞান বইয়ের কাজ করানো হচ্ছে যার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো ধারণাই নেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে তো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞের অভাব নেই। তাই যোগ্য লোক খুঁজে বের করা অসম্ভব নয়। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা যদি তাঁদের ইচ্ছেমতো এনসিটিবিতে পদায়ন করেন তবে অভিজ্ঞরা দায়িত্ব পাবেন না এটাই স্বাভাবিক। তিনি বলেন, এভাবে শিক্ষা খাত শেষ করে দেওয়ার কোনো মানে হয় না। এনসিটিবির ২০১২ সালের কারিকুলাম প্রণয়ন কমিটির এ চিফ কনসালট্যান্ট বলেন, এনসিটিবিতে কোন যোগ্যতা, অভিজ্ঞতার কর্মকর্তা প্রয়োজন তা এনসিটিবি থেকে লিস্ট করে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতাম আমরা। এ শিক্ষাবিদ বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞদের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব না দিলে বই সংশোধন না হয়ে ভুলে ভরা হবে এটাই স্বাভাবিক।

এনসিটিবি সূত্র জানান, বই সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জনের গুরুদায়িত্ব সম্পাদনা বিভাগের। কিন্তু সম্প্রতি এ বিভাগে এমন কর্মকর্তাদের মন্ত্রণালয় থেকে পদায়ন দেওয়া হয়েছে যাদের সম্পাদনার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতাই নেই। এ কর্মকর্তাদের দিয়েই দায়সারাভাবে কাজ চালিয়ে নিচ্ছে এনসিটিবি। ফলে ভুল থাকার শঙ্কাও বেড়ে যাচ্ছে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে অনেক সংস্কার হচ্ছে, তাহলে এনসিটিবি এভাবে চলবে কেন? এখানে সংস্কার নেই কেন? এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এক বিষয়ের কর্মকর্তাকে অন্য বিষয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব দেওয়ার মানে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাত্তাই দিচ্ছি না আমরা। ছাত্রছাত্রীদের এমন অবহেলা করা ঠিক হচ্ছে না। এনসিটিবিতে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে কর্মকর্তা পদায়ন দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিটিবির এক শীর্ষ কর্তা জানান, এক বিষয়ের শিক্ষক অন্য বিষয়ের বিশেষজ্ঞের দায়িত্ব পাওয়ার পেছনে দায়ী হলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। কারণ তাঁরা বিভিন্ন তদবির আমলে নিয়ে একের পর একজনকে এনসিটিবিতে বদলি করেন। কিন্তু এনসিটিবিতে কোন বিষয়ের বিশেষজ্ঞ প্রয়োজন, বা কোন যোগ্যতার কর্মকর্তা প্রয়োজন তা আমলারা কখনোই জানতে চান না। দেখা গেছে, কাছের লোককে রাজধানীতে পদায়নের জন্য কোথাও শূন্যপদ না পেলে বিষয় বিবেচনা না করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা এনসিটিবিতে পদায়ন দেন। এ পরিস্থিতির কারণে এনসিটিবিকে বাধ্য হয়ে এক বিষয়ে উত্তীর্ণকে অন্য বিষয়ের বই সংশোধনের কাজ দিতে হচ্ছে। তাঁরা আরও জানান, এনসিটিবি একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে অভিজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ধারণা রয়েছে এমন কর্মকর্তাকেই পদায়ন দেওয়া উচিত।

এনসিটিবির সচিব অধ্যাপক মো. সাহতাব উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, কর্মকর্তাদের এনসিটিবি পদায়ন করে না, পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খুব শিগগিরই মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে যেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ পাওয়া যায়।

তথ্যমতে জুলাই অভ্যুত্থানের পর অল্প কিছু পদে রদবদল করা হয়েছে সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের বই ও কারিকুলাম প্রণয়নের দায়িত্বে থাকা এনসিটিবিতে। কিন্তু স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার আমলের শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ও নওফেলের হাতে পদায়নকৃত ও তাঁদের অনুগত অনেক কর্মকর্তাই এখনো আছেন বহাল তবিয়তে। তাঁদের মাধ্যমেই চলছে আগামী শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবই মুদ্রণের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আর আওয়ামী লীগ আমলে অনুগত কর্মকর্তাদের পদায়নের কারণে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে এখনো দীপু মনির এলাকা চাঁদপুর-কুমিল্লার কর্মকর্তার সংখ্যাধিক্য রয়েছে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা